রিক্তা রিচি, ঢাকা
পুরোনো ভেঙে যাওয়া বুকশেলফ কিন্তু ফেলনা নয়। এগুলো দিয়ে বানাতে পারেন শিশুদের খেলনা রাখার কাভার্ড, পড়ার টেবিল, জুতার র্যাক, টিভি রাখার স্ট্যান্ড, কফি টেবিল কিংবা গাছ লাগানোর র্যাক বা টব।
একসঙ্গে বাহারি গাছ
পুরোনো বুকশেলফ সমান্তরালভাবে রেখে বারান্দায় কিংবা ছাদে গাছ লাগাতে পারেন। বুকশেলফের বিভিন্ন ভাগে লাগাতে পারেন বাহারি গাছ। প্রতিটি ভাগ প্রথমে মাটি ও সার দিয়ে পূর্ণ করুন। তারপর ভিন্ন ভিন্ন ভাগে ভিন্ন বীজ বপন করে দিন। সূর্যের আলো, পর্যাপ্ত বাতাস আর একটুখানি যত্ন পেলে আপনা-আপনি বেড়ে উঠবে গাছ। বুকশেলফ সমান্তরালভাবে রেখে বিভিন্ন তাকে সবজি ও ফল রাখতে পারেন।
শিশুদের পড়ার টেবিল
ভেঙে যাওয়া বুকশেলফ দিয়ে নতুনভাবে শিশুদের পড়ার টেবিল বানাতে পারেন। এ জন্য বুকশেলফকে উল্টে ফেলতে হবে। উল্টো পাশে একটি সুন্দর টেবিল ক্লথ বিছিয়ে নিতে পারেন। আপনার সন্তানের ঘরে এ আসবাবটি আলাদা শোভাবর্ধন করবে।
খেলনা ও পোশাক রাখতে
শিশুদের ছোট ছোট খেলনা থাকে। থাকে বড় খেলনাও। বিভিন্ন ধরনের খেলনা রাখার কাজেও ব্যবহার করতে পারবেন বুকশেলফ। পুরোনো বুকশেলফের ভাঙা অংশ ফেলে দিন। ভালো অংশে খেলনা, শিশুদের জুতা কিংবা পোশাক-টুপি গুছিয়ে রাখতে পারেন। এতে ঘর কম অগোছালো হবে।
রান্নার সরঞ্জামাদি রাখতে
রান্নাঘরে যদি বেশি জায়গা থাকে তাহলে পুরোনো বুকশেলফ ফেলে দেবেন না। রান্নাঘরের সরঞ্জাম রাখতে বুকশেলফ কাজে লাগান। এ জন্য বুকশেলফে পছন্দ অনুযায়ী রং করে নিতে পারেন। তারপর মসলার বাটি, বিস্কুট-মুড়ির কৌটাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গুছিয়ে রাখুন।
শোপিস রাখার স্ট্যান্ড
ফেলনা বুকশেলফ দিয়ে শোপিস রাখার স্ট্যান্ড বানাতে পারেন। ঘরের কোন কোণে স্ট্যান্ড রাখবেন, তা ঠিক করুন। তারপর সেখানে কতটুকু উচ্চতার স্ট্যান্ড রাখলে অন্যান্য আসবাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা হবে, তা ঠিক করুন। বুকশেলফের বিভিন্ন তাক বিভিন্ন রঙে রাঙিয়ে নিয়ে বিভিন্ন শোপিস রাখুন।
পুরোনো ভেঙে যাওয়া বুকশেলফ কিন্তু ফেলনা নয়। এগুলো দিয়ে বানাতে পারেন শিশুদের খেলনা রাখার কাভার্ড, পড়ার টেবিল, জুতার র্যাক, টিভি রাখার স্ট্যান্ড, কফি টেবিল কিংবা গাছ লাগানোর র্যাক বা টব।
একসঙ্গে বাহারি গাছ
পুরোনো বুকশেলফ সমান্তরালভাবে রেখে বারান্দায় কিংবা ছাদে গাছ লাগাতে পারেন। বুকশেলফের বিভিন্ন ভাগে লাগাতে পারেন বাহারি গাছ। প্রতিটি ভাগ প্রথমে মাটি ও সার দিয়ে পূর্ণ করুন। তারপর ভিন্ন ভিন্ন ভাগে ভিন্ন বীজ বপন করে দিন। সূর্যের আলো, পর্যাপ্ত বাতাস আর একটুখানি যত্ন পেলে আপনা-আপনি বেড়ে উঠবে গাছ। বুকশেলফ সমান্তরালভাবে রেখে বিভিন্ন তাকে সবজি ও ফল রাখতে পারেন।
শিশুদের পড়ার টেবিল
ভেঙে যাওয়া বুকশেলফ দিয়ে নতুনভাবে শিশুদের পড়ার টেবিল বানাতে পারেন। এ জন্য বুকশেলফকে উল্টে ফেলতে হবে। উল্টো পাশে একটি সুন্দর টেবিল ক্লথ বিছিয়ে নিতে পারেন। আপনার সন্তানের ঘরে এ আসবাবটি আলাদা শোভাবর্ধন করবে।
খেলনা ও পোশাক রাখতে
শিশুদের ছোট ছোট খেলনা থাকে। থাকে বড় খেলনাও। বিভিন্ন ধরনের খেলনা রাখার কাজেও ব্যবহার করতে পারবেন বুকশেলফ। পুরোনো বুকশেলফের ভাঙা অংশ ফেলে দিন। ভালো অংশে খেলনা, শিশুদের জুতা কিংবা পোশাক-টুপি গুছিয়ে রাখতে পারেন। এতে ঘর কম অগোছালো হবে।
রান্নার সরঞ্জামাদি রাখতে
রান্নাঘরে যদি বেশি জায়গা থাকে তাহলে পুরোনো বুকশেলফ ফেলে দেবেন না। রান্নাঘরের সরঞ্জাম রাখতে বুকশেলফ কাজে লাগান। এ জন্য বুকশেলফে পছন্দ অনুযায়ী রং করে নিতে পারেন। তারপর মসলার বাটি, বিস্কুট-মুড়ির কৌটাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গুছিয়ে রাখুন।
শোপিস রাখার স্ট্যান্ড
ফেলনা বুকশেলফ দিয়ে শোপিস রাখার স্ট্যান্ড বানাতে পারেন। ঘরের কোন কোণে স্ট্যান্ড রাখবেন, তা ঠিক করুন। তারপর সেখানে কতটুকু উচ্চতার স্ট্যান্ড রাখলে অন্যান্য আসবাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা হবে, তা ঠিক করুন। বুকশেলফের বিভিন্ন তাক বিভিন্ন রঙে রাঙিয়ে নিয়ে বিভিন্ন শোপিস রাখুন।
শেষের কবিতায় রবীন্দ্রনাথ কেতকী, মানে কেটি মিত্রকে নিয়ে বলেছেন, ‘জীবনের আদ্যলীলায় কেটির কালো চোখের ভাবটি ছিল স্নিগ্ধ, প্রথম বয়সে ঠোঁট দুটিতে সরল মাধুর্য ছিল।’ আর পরবর্তী বয়সে? সেই সরল ঠোঁটকে খানিকটা অতিরঞ্জিত করতেই বাড়তি প্রসাধন ব্যবহার করত সে। কোমর ছাড়িয়ে যাওয়া চুলে সে চালিয়ে দিয়েছিল কাঁচি..
১৯ ঘণ্টা আগেঅফিসে কাজের চাপ থাকবেই। তবে মাঝে মাঝে কাজের চাপ সামলানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। আর পরবর্তী সময়ে তা হয়ে দাঁড়ায় মানসিক চাপের কারণ। কিন্তু রোজ যে কাজগুলো করতেই হবে, সেগুলো নিয়ে মানসিক চাপে থাকলে নিজের ভালো থাকাটাও কঠিন হয়ে পড়ে। তাই কর্মক্ষেত্রে মানসিক চাপমুক্ত থাকতে কয়েকটা উপায় যদি অবলম্বন করা হয়...
২০ ঘণ্টা আগেবৈশাখের তপ্ত দিনে ঠাকুরবাড়ির হেঁশেলঘরে কী রান্না হতো? প্রশ্নটা রবীন্দ্রপ্রেমীদের মনে জাগতেই পারে। ঠাকুরবাড়ির সদস্যরা রোদের প্রকোপ থেকে বাঁচতে ত্বকের যেভাবে যত্ন নিতেন, তা থেকে ধারণা করা যায়, তাঁরা এই সময়ে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারেও ছিলেন সচেতন। পঁচিশে বৈশাখ উপলক্ষে থাকছে ‘ঠাকুরবাড়ির রান্না...
২০ ঘণ্টা আগেআজ ৪ মে, কিংবদন্তি তারকা অড্রে হেপবার্নের জন্মদিন। অড্রে কেবল একজন চলচ্চিত্র তারকাই নন, তিনি ছিলেন সৌন্দর্য ও শৈলীর জীবন্ত প্রতিমা। তাঁর চপলতা, কোমলতা ও সহজাত সৌন্দর্য আজও সময়ের গণ্ডি পেরিয়ে মানুষের মনে গেঁথে রয়েছে। এই সৌন্দর্যের জন্য কী করতেন তিনি? খুব বেশি কিছু নয়, বেশ কয়েকটি ভালো অভ্যাসই তাঁকে এত
১ দিন আগে