সাঈম শামস্
একটা সময় এয়ারকন্ডিশনার বা এসি ছিল বিলাসী পণ্য। শুধু উচ্চবিত্তের ঘরেই শোভা পেত। কিন্তু ধীরে ধীরে এটি মধ্যবিত্তের ঘরেও জায়গা করে নিয়েছে। সাংসারিক জীবনে এসি একটি জরুরি অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। এসি কেনার আগে কিছু বিষয় জানা থাকা জরুরি। এতে প্রয়োজন ও বাজেট অনুযায়ী উপযুক্ত এসিটি বাছাই করতে সুবিধে হয়।
এসির আকার: রুমের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ, মোট জানালা-দরজার সংখ্যা, রুমের কটি দেয়ালে সরাসরি রোদ লাগে, রুমটি ভবনের কয় তলায় অবস্থিত ইত্যাদি তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এসির আকার নির্ধারণ করতে হয়। এসি কেনার আগে নিজের রুম সংক্রান্ত এসব তথ্য অবশ্যই নোট করে নিন। তথ্যগুলোর ওপর ভিত্তি করে এক, দেড় বা দুই টনের এসি নির্বাচন করতে হবে।
ইনভার্টার বনাম নন-ইনভার্টার: ইনভার্টার একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। নির্দিষ্ট তাপমাত্রা আসলে ইনভার্টার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্প্রেসর মোটরের গতি কমিয়ে রুমের তাপমাত্রা ঠিক রাখে। এই প্রযুক্তির কারণে বিদ্যুৎ কম খরচ হয়। অন্যদিকে নন-ইনভার্টার এসি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে রুমের তাপমাত্রা আবার বাড়তে শুরু করলে নন-ইনভার্টার এসির কম্প্রেসর মোটর পুনরায় চলতে আরম্ভ করে। এভাবে বারবার অন-অফ হওয়ার কারণে এ ধরনের এসি থেকে বেশি শব্দ তৈরি হয় এবং বিদ্যুৎ খরচও বেশি আসে। তাই ইনভার্টার এসি কেনা উত্তম।
রেটেড ইনপুট পাওয়ার: এসির এই পাওয়ার যত বেশি ওয়াটের হবে তত বেশি বিদ্যুৎ খরচ হবে। ওয়াটের ভিত্তিতে এসির দামেও রয়েছে পার্থক্য। ১ টন ১১৭০ ওয়াটের ইনভার্টার এসির চেয়ে ১ টন ৬৯০ ওয়াটের ইনভার্টার এসির দাম তুলনামূলক বেশি। দুটো এসির পারফরমেন্স প্রায় একই হলেও ৬৯০ ওয়াটের এসির বিদ্যুৎ বিল কম আসবে। সাধারণত নতুন মডেলের এসিগুলো তুলনামূলক কম ওয়াটের, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং দাম বেশি হয়ে থাকে।
ওয়ারেন্টি: এসির ক্ষেত্রে ওয়ারেন্টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজারে থাকা দেশি, বিদেশি এসিগুলোর মডেল ভেদে বিভিন্ন মেয়াদি ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়ে থাকে। দেশি এসি কোম্পানিগুলোর ওয়ারেন্টির মেয়াদকাল তুলনামূলক বেশি। তবে ওয়ারেন্টি কম হওয়া সত্ত্বেও অনেকে বিদেশি ব্রান্ডের এসির ওপরই বেশি আস্থা রাখেন।
রক্ষণাবেক্ষণ: এসি কিনে এনে, বাসায় সেট করে শুধু ব্যবহার করলেই চলবে না। বছরে অন্তত দুই বার পেশাদার ব্যক্তি দিয়ে এসি সার্ভিসিং এবং ক্লিনিং করানো উচিত। না হলে এসি দ্রুত তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারাবে। এসি কেনার আগে এই দিকটিও বিবেচনায় রাখা জরুরি।
একটা সময় এয়ারকন্ডিশনার বা এসি ছিল বিলাসী পণ্য। শুধু উচ্চবিত্তের ঘরেই শোভা পেত। কিন্তু ধীরে ধীরে এটি মধ্যবিত্তের ঘরেও জায়গা করে নিয়েছে। সাংসারিক জীবনে এসি একটি জরুরি অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। এসি কেনার আগে কিছু বিষয় জানা থাকা জরুরি। এতে প্রয়োজন ও বাজেট অনুযায়ী উপযুক্ত এসিটি বাছাই করতে সুবিধে হয়।
এসির আকার: রুমের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ, মোট জানালা-দরজার সংখ্যা, রুমের কটি দেয়ালে সরাসরি রোদ লাগে, রুমটি ভবনের কয় তলায় অবস্থিত ইত্যাদি তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এসির আকার নির্ধারণ করতে হয়। এসি কেনার আগে নিজের রুম সংক্রান্ত এসব তথ্য অবশ্যই নোট করে নিন। তথ্যগুলোর ওপর ভিত্তি করে এক, দেড় বা দুই টনের এসি নির্বাচন করতে হবে।
ইনভার্টার বনাম নন-ইনভার্টার: ইনভার্টার একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। নির্দিষ্ট তাপমাত্রা আসলে ইনভার্টার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্প্রেসর মোটরের গতি কমিয়ে রুমের তাপমাত্রা ঠিক রাখে। এই প্রযুক্তির কারণে বিদ্যুৎ কম খরচ হয়। অন্যদিকে নন-ইনভার্টার এসি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে রুমের তাপমাত্রা আবার বাড়তে শুরু করলে নন-ইনভার্টার এসির কম্প্রেসর মোটর পুনরায় চলতে আরম্ভ করে। এভাবে বারবার অন-অফ হওয়ার কারণে এ ধরনের এসি থেকে বেশি শব্দ তৈরি হয় এবং বিদ্যুৎ খরচও বেশি আসে। তাই ইনভার্টার এসি কেনা উত্তম।
রেটেড ইনপুট পাওয়ার: এসির এই পাওয়ার যত বেশি ওয়াটের হবে তত বেশি বিদ্যুৎ খরচ হবে। ওয়াটের ভিত্তিতে এসির দামেও রয়েছে পার্থক্য। ১ টন ১১৭০ ওয়াটের ইনভার্টার এসির চেয়ে ১ টন ৬৯০ ওয়াটের ইনভার্টার এসির দাম তুলনামূলক বেশি। দুটো এসির পারফরমেন্স প্রায় একই হলেও ৬৯০ ওয়াটের এসির বিদ্যুৎ বিল কম আসবে। সাধারণত নতুন মডেলের এসিগুলো তুলনামূলক কম ওয়াটের, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং দাম বেশি হয়ে থাকে।
ওয়ারেন্টি: এসির ক্ষেত্রে ওয়ারেন্টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজারে থাকা দেশি, বিদেশি এসিগুলোর মডেল ভেদে বিভিন্ন মেয়াদি ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়ে থাকে। দেশি এসি কোম্পানিগুলোর ওয়ারেন্টির মেয়াদকাল তুলনামূলক বেশি। তবে ওয়ারেন্টি কম হওয়া সত্ত্বেও অনেকে বিদেশি ব্রান্ডের এসির ওপরই বেশি আস্থা রাখেন।
রক্ষণাবেক্ষণ: এসি কিনে এনে, বাসায় সেট করে শুধু ব্যবহার করলেই চলবে না। বছরে অন্তত দুই বার পেশাদার ব্যক্তি দিয়ে এসি সার্ভিসিং এবং ক্লিনিং করানো উচিত। না হলে এসি দ্রুত তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারাবে। এসি কেনার আগে এই দিকটিও বিবেচনায় রাখা জরুরি।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে