অলকানন্দা রায়, ঢাকা
শীত এলেই ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে এবং কখনো কখনো ফেটে যায়। শীতে পা ফেটে যাওয়ার সমস্যা বেশি দেখা যায়। এ সময় সাধারণত পায়ের গোড়ালি, ত্বক, আঙুলের ডগা এবং আঙুলের ফাঁক ফেটে যায়। ফাটা পা দেখতে যেমন অস্বস্তিকর তেমনি এর যন্ত্রণাও কম নয়। আবার ফাটা অংশে ধুলোবালি ঢুকে গিয়ে হতে পারে বিপদজনক সংক্রমণ, অতিরিক্ত ফেটে বের হতে পারে রক্ত। এমনকি রাতে ঘুমানোর সময় এবং পোশাক পরতেও সমস্যা হতে পারে। এসব সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে হলে নিতে হবে ঠিকঠাক যত্নআত্তি। ভাবছেন কীভাবে? সমস্যা নেই। সে উপায় বাতলে দিয়েছেন হার্বস আয়ুর্বেদিক স্কিন কেয়ার ক্লিনিকের ত্বক বিশেষজ্ঞ শাহীনা আফরিন মৌসুমী।
একটি বড় পাত্রে পরিমাণমতো কুসুম গরম পানি নিয়ে তাতে এক চিমটি লবণ, এক টেবিল চামচ ভিনেগার, এক টেবিল চামচ গ্লিসারিন, দুই টেবিল চামচ লেবুর রস এবং এক টেবিল চামচ কম ক্ষারযুক্ত শ্যাম্পু বা হ্যান্ডওয়াশ ভালো করে মিশিয়ে পা দুটো ভিজিয়ে রাখতে হবে। এতে ত্বকের উপরিভাগের ময়লা আলগা হয়ে আসবে। এভাবে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর পা মাজুনি দিয়ে ঘষে নিন। আবারও কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে এবার পিউমাস স্টোন বা ঝামা দিয়ে পায়ের গোড়ালির শক্ত অংশ, পায়ের তলা, আঙুলের ফাঁক ভালো করে ঘষে মরা কোষ তুলে ফেলতে হবে। পায়ের নখের চারপাশ ঘিরেও ময়লা জমে শক্ত হয়ে থাকে, সেখানেও ঝামা বা ব্রাশ দিয়ে ঘষে ময়লা তুলে নিতে হবে।
পায়ের নিয়মিত যত্ন
পায়ের ত্বকে ব্যবহারের জন্য লোশন বা তেল যাই বেছে নিন না কেন, তাতে সমপরিমাণ ভ্যাজলিন বা গ্লিসারিন মিশিয়ে তবেই ব্যবহার করুন। এতে ত্বক দীর্ঘসময় আর্দ্র থাকবে এবং নরম ও কোমল হবে। দিনের বেলা বের হওয়ার সময় লোশন, গ্লিসারিন এবং গোলাপ জল মিশিয়েও লাগাতে পারেন। অতিরিক্ত পা ফাটার সমস্যা থাকলে একই সঙ্গে গ্লিসারিন ও ভ্যাজলিন ব্যবহার করতে হবে।
পা বেশি ফাটলে
পা ফাটার সমস্যা বেশি হলে যত্ন নিতে হবে একটু বেশি। যত্নের জন্য চাইলে ঘরেই বানিয়ে নেওয়া যাবে ডিপ ময়েশ্চারাইজার। এ জন্য এক কাপ নারকেল তেল, আধা কাপ অলিভ ওয়েল এবং এক কাপ গ্লিসারিন একসঙ্গে ফুটিয়ে বোতলে রাখুন। এই মিশ্রণ প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পুরো পায়ে লাগিয়ে নিন। এতে পা ফাটা কমে যাবে।
পায়ের সৌন্দর্য ধরে রাখতে
পায়ের ত্বক মসৃণ সুন্দর রাখতে সপ্তাহের একটি দিন ব্যবহার করতে পারেন ডিমের প্যাক। এই প্যাকটি বানাতে লাগবে চারটি ডিমের কুসুম, কয়েক ফোঁটা অলিভ ওয়েল, তিন টেবিল চামচ বেসন, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস। সব উপকরণ একসঙ্গে ফেটিয়ে পুরো পায়ে ভালো করে লাগাতে হবে। ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর প্যাকটি শুকিয়ে এলে ধুয়ে ফেলে নরম তোয়ালে দিয়ে পা মুছে নিতে হবে। তারপর লাগিয়ে নিতে হবে ডিপ ময়েশ্চারাইজার। এ ভাবে যত্ন নিলে অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই পা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
শীত এলেই ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে এবং কখনো কখনো ফেটে যায়। শীতে পা ফেটে যাওয়ার সমস্যা বেশি দেখা যায়। এ সময় সাধারণত পায়ের গোড়ালি, ত্বক, আঙুলের ডগা এবং আঙুলের ফাঁক ফেটে যায়। ফাটা পা দেখতে যেমন অস্বস্তিকর তেমনি এর যন্ত্রণাও কম নয়। আবার ফাটা অংশে ধুলোবালি ঢুকে গিয়ে হতে পারে বিপদজনক সংক্রমণ, অতিরিক্ত ফেটে বের হতে পারে রক্ত। এমনকি রাতে ঘুমানোর সময় এবং পোশাক পরতেও সমস্যা হতে পারে। এসব সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে হলে নিতে হবে ঠিকঠাক যত্নআত্তি। ভাবছেন কীভাবে? সমস্যা নেই। সে উপায় বাতলে দিয়েছেন হার্বস আয়ুর্বেদিক স্কিন কেয়ার ক্লিনিকের ত্বক বিশেষজ্ঞ শাহীনা আফরিন মৌসুমী।
একটি বড় পাত্রে পরিমাণমতো কুসুম গরম পানি নিয়ে তাতে এক চিমটি লবণ, এক টেবিল চামচ ভিনেগার, এক টেবিল চামচ গ্লিসারিন, দুই টেবিল চামচ লেবুর রস এবং এক টেবিল চামচ কম ক্ষারযুক্ত শ্যাম্পু বা হ্যান্ডওয়াশ ভালো করে মিশিয়ে পা দুটো ভিজিয়ে রাখতে হবে। এতে ত্বকের উপরিভাগের ময়লা আলগা হয়ে আসবে। এভাবে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর পা মাজুনি দিয়ে ঘষে নিন। আবারও কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে এবার পিউমাস স্টোন বা ঝামা দিয়ে পায়ের গোড়ালির শক্ত অংশ, পায়ের তলা, আঙুলের ফাঁক ভালো করে ঘষে মরা কোষ তুলে ফেলতে হবে। পায়ের নখের চারপাশ ঘিরেও ময়লা জমে শক্ত হয়ে থাকে, সেখানেও ঝামা বা ব্রাশ দিয়ে ঘষে ময়লা তুলে নিতে হবে।
পায়ের নিয়মিত যত্ন
পায়ের ত্বকে ব্যবহারের জন্য লোশন বা তেল যাই বেছে নিন না কেন, তাতে সমপরিমাণ ভ্যাজলিন বা গ্লিসারিন মিশিয়ে তবেই ব্যবহার করুন। এতে ত্বক দীর্ঘসময় আর্দ্র থাকবে এবং নরম ও কোমল হবে। দিনের বেলা বের হওয়ার সময় লোশন, গ্লিসারিন এবং গোলাপ জল মিশিয়েও লাগাতে পারেন। অতিরিক্ত পা ফাটার সমস্যা থাকলে একই সঙ্গে গ্লিসারিন ও ভ্যাজলিন ব্যবহার করতে হবে।
পা বেশি ফাটলে
পা ফাটার সমস্যা বেশি হলে যত্ন নিতে হবে একটু বেশি। যত্নের জন্য চাইলে ঘরেই বানিয়ে নেওয়া যাবে ডিপ ময়েশ্চারাইজার। এ জন্য এক কাপ নারকেল তেল, আধা কাপ অলিভ ওয়েল এবং এক কাপ গ্লিসারিন একসঙ্গে ফুটিয়ে বোতলে রাখুন। এই মিশ্রণ প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পুরো পায়ে লাগিয়ে নিন। এতে পা ফাটা কমে যাবে।
পায়ের সৌন্দর্য ধরে রাখতে
পায়ের ত্বক মসৃণ সুন্দর রাখতে সপ্তাহের একটি দিন ব্যবহার করতে পারেন ডিমের প্যাক। এই প্যাকটি বানাতে লাগবে চারটি ডিমের কুসুম, কয়েক ফোঁটা অলিভ ওয়েল, তিন টেবিল চামচ বেসন, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস। সব উপকরণ একসঙ্গে ফেটিয়ে পুরো পায়ে ভালো করে লাগাতে হবে। ২০ থেকে ৩০ মিনিট পর প্যাকটি শুকিয়ে এলে ধুয়ে ফেলে নরম তোয়ালে দিয়ে পা মুছে নিতে হবে। তারপর লাগিয়ে নিতে হবে ডিপ ময়েশ্চারাইজার। এ ভাবে যত্ন নিলে অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই পা ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
ঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেতরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। তাজা, রসাল এবং মিষ্টি না হলে এই ফলে সত্যিকার স্বাদ পাওয়া যায় না। তরমুজ কেবল সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। গরমকালে তরমুজ হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করে, কারণ এর বেশির ভাগই পানি। এতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেরাশা থাডানির দিকে তাকালে তরুণী রাভিনার কথা মনে পড়বে অনেকের। রাশা থাডানির জেল্লাদার ত্বক দারুণ ঈর্ষণীয়। হ্যাঁ, স্বীকার করতে হবে এমন ত্বক পেতে বেশ পরিশ্রম করতে হয় তাঁকে। সুন্দর ও তরতাজা থাকার জন্য এই গ্রীষ্মে না হয় রাশার রূপ রুটিনই অনুসরণ করলেন।
২ দিন আগেহেঁশেলের জানালা দিয়ে বৃষ্টি দেখছেন বুঝি? উফ, ঠান্ডা ঠান্ডা কী সুন্দর বৃষ্টিভেজা বাতাস বইছে। চট করে দুপুর বা রাতের খাবারের মেনুটা বদলে ফেলবেন নাকি? খিচুড়ির সঙ্গে একটা ভিন্ন পদের মুরগির মাংস হলে জমে যায় কিন্তু! আপনাদের জন্য চিকেন স্টিমার কারির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন ফুড কলামিস্ট ছন্দা ব্যানার্জি...
২ দিন আগে