জান্নাতুল ফেরদৌস তিলা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ২০১৭ সালে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। এরপর ৪০তম বিসিএসে প্রথমবার অংশগ্রহণ করে প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম হন তিনি। প্রথম হওয়ার অভিজ্ঞতা ও বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন জান্নাতুল ফেরদৌস তিলা।
নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল
বিসিএস চাকরির বাজারে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। সেখানে আমি বিসিএসে প্রথমবার পরীক্ষা দিয়েই প্রথম হব, এটা স্বপ্নেও ভাবিনি। মার্চ মাসের মধ্যেই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হবে, এটা জানার পর থেকেই রেজাল্টের ভয় ও দুশ্চিন্তা হতে থাকে প্রতিনিয়ত। অবশেষে যখন ফলাফল জানতে পারি, নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল। সৃষ্টিকর্তার সাহায্য, মা-বাবার দোয়া ও আমার পরিশ্রম মিলেই আমার এই সাফল্য।
স্বপ্নযাত্রা শুরু
বিশ্ববিদ্যালয় পাসের পর দুটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করি। তখনো আমার বিসিএস দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল না। ব্যক্তিগত জীবনে আমি চ্যালেঞ্জ নিতে খুব পছন্দ করি। বেসরকারি চাকরি আমার কাছে একঘেয়ে লাগা শুরু হয়। এ ছাড়া আমার বন্ধুদের অনেকেই তখন চাকরিতে না ঢুকে বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। পরিচিত কয়েকজনের কাছে বিসিএস সম্পর্কে ধারণা নিই। আমার মধ্যে আগ্রহ জন্মাল। কয়েক মাস পরই আমার বিয়ে হয়। আমার স্বামী ৩৪তম বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। আমার স্বামীকে দেখে আমি অনুপ্রেরণা পাই এবং প্রশাসন ক্যাডারের বৈচিত্র্যময় কাজের সুযোগের জন্য এটি আমাকে বেশ আকর্ষণ করে। তখন থেকেই বিসিএস নিয়ে স্বপ্নযাত্রা শুরু, বিশেষ করে প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখি।
নিয়মিত চর্চা করলে কোনো বিষয়ই কঠিন না
বিসিএস দেওয়ার পরিকল্পনা করার পরই আমি চাকরি ছেড়ে দিই এবং বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি থেকে চাকরির অফার পাওয়ার পরও জয়েন করিনি। নিজেকে উৎসর্গ করেছিলাম বিসিএসের জন্য। বাজারে প্রচলিত গাইডবইয়ের পাশাপাশি বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্যবইকে গুরুত্ব দিয়েছিলাম। সংসার সামলেও প্রতিদিন পড়ার চেষ্টা করতাম। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী হওয়ায় বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্য, সুশাসন ও নৈতিকতা, ভূগোল এসব বিষয় আয়ত্ত করা আমার জন্য বেশ কষ্টসাধ্য ছিল। তবুও নিয়মমাফিক পড়লে ও নিয়মিত চর্চা করলে কোনো বিষয়ই কঠিন না।
প্রস্তুতির ধরন
বিসিএসে প্রিলিমিনারি সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ও গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এ ক্ষেত্রে প্রচলিত গাইডবইয়ের ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে পাঠ্যবই অনুসরণ করা উচিত। তাই পড়া শুরু করার আগে বুঝতে হবে কী কী জিনিস পড়ব আর কী কী বাদ দেব। আর এর জন্যই বিগত বছরের প্রশ্ন হতে পারে সহায়ক। গণিত ও ইংরেজি নিয়মিত চর্চা করতে হবে। অন্যান্য বিষয় মুখস্থ না করে বুঝে বুঝে কয়েকবার পড়তে হবে তাহলে ভালো মনে থাকবে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় শুধু মুখস্থনির্ভর তথ্য দিয়ে ভালো করা সম্ভব নয়। এখন অনেক গভীর থেকে প্রশ্ন আসে, তাই বেসিক স্ট্রং করতে হবে। যেহেতু প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর পরে যোগ হয় না এবং এই পরীক্ষায় ২০০ নম্বরের মধ্যে প্রায় ১১০-১২০ নম্বর পেলেই সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা যায়। তাই বেশি দাগাতে গিয়ে ভুল উত্তর দিয়ে নেগেটিভ নম্বর না বাড়ানোই ভালো। এ ছাড়া পরীক্ষার আগে বাসায় বসে ঘড়ি ধরে মডেল টেস্ট দিতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার নম্বরই মূলত ক্যাডারপ্রাপ্তি নির্ধারণ করে দেয়
বিসিএস লিখিত পরীক্ষার নম্বরই মূলত ক্যাডারপ্রাপ্তি নির্ধারণ করে দেয়। এখানে জেনারেল ক্যাডারে মোট ৯০০ নম্বর ও নিজ বিষয়ে পরীক্ষা দিলে মোট ১১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পড়া জিনিসগুলোই আরেকটু বিস্তারিতভাবে পড়তে হবে ও গণিতের চর্চা করতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি নিজ ভাষায় গুছিয়ে লেখার চর্চা করতে হবে, শব্দভান্ডার বাড়াতে হবে এবং নিয়মিত পত্রিকার গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ পড়তে হবে। লিখিত পরীক্ষায় অযাচিত তথ্য, উপাত্ত, মানচিত্র ইত্যাদি দিয়ে না লিখে প্রশ্ন অনুযায়ী অল্প কথায় সঠিক তথ্য দিলে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। তবে প্রশ্নের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক ও প্রয়োজনীয় তথ্য, উপাত্ত ও উদ্ধৃতি দেওয়া যেতে পারে। লিখিত পরীক্ষায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনেক বেশি লিখতে হয়, তাই আগে থেকেই নিয়মিত ঘড়ি ধরে দ্রুত হাতের লেখা চর্চা করতে হবে।
ভাইভাতে ভালো করার উপায়
ভাইভার মোট ২০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে যোগ হয়ে চূড়ান্ত ফল নির্ধারিত হয়। ভাইভাতে পিএসসির সম্মানিত বিজ্ঞ সদস্যরা প্রার্থীদের মেধার পাশাপাশি অন্যান্য গুণাবলিও যাচাই করে থাকেন। যেমন বাচনভঙ্গি, উপস্থিত বুদ্ধি ইত্যাদি। ভাইভার জন্য সমসাময়িক বিষয়াবলি, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ, নিজ পঠিত বিষয়, নিজ জেলা, নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নিজ প্রদত্ত পছন্দের ক্যাডার সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। এ ছাড়া ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা থাকলে ভালো।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ২০১৭ সালে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। এরপর ৪০তম বিসিএসে প্রথমবার অংশগ্রহণ করে প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম হন তিনি। প্রথম হওয়ার অভিজ্ঞতা ও বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন জান্নাতুল ফেরদৌস তিলা।
নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল
বিসিএস চাকরির বাজারে সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। সেখানে আমি বিসিএসে প্রথমবার পরীক্ষা দিয়েই প্রথম হব, এটা স্বপ্নেও ভাবিনি। মার্চ মাসের মধ্যেই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হবে, এটা জানার পর থেকেই রেজাল্টের ভয় ও দুশ্চিন্তা হতে থাকে প্রতিনিয়ত। অবশেষে যখন ফলাফল জানতে পারি, নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল। সৃষ্টিকর্তার সাহায্য, মা-বাবার দোয়া ও আমার পরিশ্রম মিলেই আমার এই সাফল্য।
স্বপ্নযাত্রা শুরু
বিশ্ববিদ্যালয় পাসের পর দুটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করি। তখনো আমার বিসিএস দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল না। ব্যক্তিগত জীবনে আমি চ্যালেঞ্জ নিতে খুব পছন্দ করি। বেসরকারি চাকরি আমার কাছে একঘেয়ে লাগা শুরু হয়। এ ছাড়া আমার বন্ধুদের অনেকেই তখন চাকরিতে না ঢুকে বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। পরিচিত কয়েকজনের কাছে বিসিএস সম্পর্কে ধারণা নিই। আমার মধ্যে আগ্রহ জন্মাল। কয়েক মাস পরই আমার বিয়ে হয়। আমার স্বামী ৩৪তম বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। আমার স্বামীকে দেখে আমি অনুপ্রেরণা পাই এবং প্রশাসন ক্যাডারের বৈচিত্র্যময় কাজের সুযোগের জন্য এটি আমাকে বেশ আকর্ষণ করে। তখন থেকেই বিসিএস নিয়ে স্বপ্নযাত্রা শুরু, বিশেষ করে প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখি।
নিয়মিত চর্চা করলে কোনো বিষয়ই কঠিন না
বিসিএস দেওয়ার পরিকল্পনা করার পরই আমি চাকরি ছেড়ে দিই এবং বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি থেকে চাকরির অফার পাওয়ার পরও জয়েন করিনি। নিজেকে উৎসর্গ করেছিলাম বিসিএসের জন্য। বাজারে প্রচলিত গাইডবইয়ের পাশাপাশি বোর্ড নির্ধারিত পাঠ্যবইকে গুরুত্ব দিয়েছিলাম। সংসার সামলেও প্রতিদিন পড়ার চেষ্টা করতাম। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী হওয়ায় বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্য, সুশাসন ও নৈতিকতা, ভূগোল এসব বিষয় আয়ত্ত করা আমার জন্য বেশ কষ্টসাধ্য ছিল। তবুও নিয়মমাফিক পড়লে ও নিয়মিত চর্চা করলে কোনো বিষয়ই কঠিন না।
প্রস্তুতির ধরন
বিসিএসে প্রিলিমিনারি সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক ও গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এ ক্ষেত্রে প্রচলিত গাইডবইয়ের ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে পাঠ্যবই অনুসরণ করা উচিত। তাই পড়া শুরু করার আগে বুঝতে হবে কী কী জিনিস পড়ব আর কী কী বাদ দেব। আর এর জন্যই বিগত বছরের প্রশ্ন হতে পারে সহায়ক। গণিত ও ইংরেজি নিয়মিত চর্চা করতে হবে। অন্যান্য বিষয় মুখস্থ না করে বুঝে বুঝে কয়েকবার পড়তে হবে তাহলে ভালো মনে থাকবে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় শুধু মুখস্থনির্ভর তথ্য দিয়ে ভালো করা সম্ভব নয়। এখন অনেক গভীর থেকে প্রশ্ন আসে, তাই বেসিক স্ট্রং করতে হবে। যেহেতু প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বর পরে যোগ হয় না এবং এই পরীক্ষায় ২০০ নম্বরের মধ্যে প্রায় ১১০-১২০ নম্বর পেলেই সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা যায়। তাই বেশি দাগাতে গিয়ে ভুল উত্তর দিয়ে নেগেটিভ নম্বর না বাড়ানোই ভালো। এ ছাড়া পরীক্ষার আগে বাসায় বসে ঘড়ি ধরে মডেল টেস্ট দিতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার নম্বরই মূলত ক্যাডারপ্রাপ্তি নির্ধারণ করে দেয়
বিসিএস লিখিত পরীক্ষার নম্বরই মূলত ক্যাডারপ্রাপ্তি নির্ধারণ করে দেয়। এখানে জেনারেল ক্যাডারে মোট ৯০০ নম্বর ও নিজ বিষয়ে পরীক্ষা দিলে মোট ১১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পড়া জিনিসগুলোই আরেকটু বিস্তারিতভাবে পড়তে হবে ও গণিতের চর্চা করতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি নিজ ভাষায় গুছিয়ে লেখার চর্চা করতে হবে, শব্দভান্ডার বাড়াতে হবে এবং নিয়মিত পত্রিকার গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ পড়তে হবে। লিখিত পরীক্ষায় অযাচিত তথ্য, উপাত্ত, মানচিত্র ইত্যাদি দিয়ে না লিখে প্রশ্ন অনুযায়ী অল্প কথায় সঠিক তথ্য দিলে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। তবে প্রশ্নের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক ও প্রয়োজনীয় তথ্য, উপাত্ত ও উদ্ধৃতি দেওয়া যেতে পারে। লিখিত পরীক্ষায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনেক বেশি লিখতে হয়, তাই আগে থেকেই নিয়মিত ঘড়ি ধরে দ্রুত হাতের লেখা চর্চা করতে হবে।
ভাইভাতে ভালো করার উপায়
ভাইভার মোট ২০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে যোগ হয়ে চূড়ান্ত ফল নির্ধারিত হয়। ভাইভাতে পিএসসির সম্মানিত বিজ্ঞ সদস্যরা প্রার্থীদের মেধার পাশাপাশি অন্যান্য গুণাবলিও যাচাই করে থাকেন। যেমন বাচনভঙ্গি, উপস্থিত বুদ্ধি ইত্যাদি। ভাইভার জন্য সমসাময়িক বিষয়াবলি, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ, নিজ পঠিত বিষয়, নিজ জেলা, নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নিজ প্রদত্ত পছন্দের ক্যাডার সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। এ ছাড়া ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা থাকলে ভালো।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
ঢাকাস্থ মালয়েশিয়া হাইকমিশন ‘প্রশাসনিক সহকারী’ পদে দক্ষ ও যোগ্য প্রার্থী নিয়োগের জন্য আবেদন আহ্বান করেছে। এই পদে নির্বাচিত প্রার্থীকে হাইকমিশনের প্রশাসনিক, কনস্যুলার ও প্রোটোকল-সম্পর্কিত কাজে সহায়তা করতে হবে।
৩ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমি (নেকটার)। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ৮ ধরনের শূন্য পদে মোট ১০ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ দিন আগেচলমান পাঁচ বিসিএসের ফল প্রকাশের তারিখ জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একই সঙ্গে আগামী নভেম্বর মাসে ৪৯তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কথাও জানিয়েছে সংস্থাটি। আজ মঙ্গলবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস. এম. মতিউর রহমান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
৫ দিন আগেআকিজ গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় উন্নয়ন ও গবেষণা বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। সোমবার (২ জুন) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
৫ দিন আগে