ইসলাম ডেস্ক
ত্যাগের মহিমায় উদ্বুদ্ধ হয়ে পাশবিক চেতনা মিটিয়ে সর্বজনীন ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করাই কোরবানির মুখ্য উদ্দেশ্য। কোরবানির পশুর রক্ত, বর্জ্য, হাড়গোড় ইত্যাদি যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকলে এবং পচে-গলে দুর্গন্ধ ছড়ালে তা পরিবেশদূষণ ও বিভিন্ন রোগব্যাধি বিস্তারের কারণ হয়। তখন কোরবানির মহৎ উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়। কোরবানি একমাত্র আল্লাহ তাআলার জন্য দিতে হয়। অন্য উদ্দেশ্যে কোরবানি দিলে আল্লাহর কাছে গৃহীত হয় না। তাই যে কোরবানি জীবন ও পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে, তাকে একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে নিবেদিত কোরবানি বলা যায় না।
পরিচ্ছন্নতার প্রতি ইসলাম সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। মানুষের শরীর, পোশাক-পরিচ্ছদ, আঙিনা, রাস্তাঘাট ও চারদিকের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা মুমিনের কর্তব্য। মহানবী (সা.) পরিচ্ছন্নতাকে ইমানের অঙ্গ বলেছেন। (মুসলিম) আরেক হাদিসে এসেছে, ‘ইমানের সত্তরের অধিক শাখা রয়েছে। তন্মধ্যে উত্তম শাখা হলো ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলা আর সর্বনিম্ন শাখা হলো সড়ক থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলা।’ (বুখারি ও মুসলিম)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘তোমরা যথাসাধ্য পরিচ্ছন্ন হও। কেননা, আল্লাহ ইসলামকে পরিচ্ছন্নতার ওপর প্রতিষ্ঠা করেছেন। আর পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ছাড়া কেউই জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।’ (জামেউস সাগির) আরেক হাদিসে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ পবিত্র এবং পবিত্রতা ভালোবাসেন। সুতরাং তোমরা পরিচ্ছন্ন থেকো এবং তোমাদের আশপাশের পরিবেশও পরিষ্কার রেখো।’ (তিরমিজি)
যত্রতত্র বর্জ্য ফেললে আশপাশের মানুষের কষ্ট হয়। আর ইসলামে মানুষকে কষ্ট দেওয়া জঘন্য অপরাধ। যার কাজকর্ম ও আচার-আচরণ থেকে আশপাশের মানুষ নিরাপদ নয়, তাকে রাসুল (সা.) ইমানদারদের অন্তর্ভুক্ত নয় বলেছেন। (বুখারি ও মুসলিম) অতএব, কোরবানির পশুর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং এ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসরণ করা আমাদের একান্ত কর্তব্য।
ত্যাগের মহিমায় উদ্বুদ্ধ হয়ে পাশবিক চেতনা মিটিয়ে সর্বজনীন ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করাই কোরবানির মুখ্য উদ্দেশ্য। কোরবানির পশুর রক্ত, বর্জ্য, হাড়গোড় ইত্যাদি যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকলে এবং পচে-গলে দুর্গন্ধ ছড়ালে তা পরিবেশদূষণ ও বিভিন্ন রোগব্যাধি বিস্তারের কারণ হয়। তখন কোরবানির মহৎ উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়। কোরবানি একমাত্র আল্লাহ তাআলার জন্য দিতে হয়। অন্য উদ্দেশ্যে কোরবানি দিলে আল্লাহর কাছে গৃহীত হয় না। তাই যে কোরবানি জীবন ও পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে ওঠে, তাকে একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে নিবেদিত কোরবানি বলা যায় না।
পরিচ্ছন্নতার প্রতি ইসলাম সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। মানুষের শরীর, পোশাক-পরিচ্ছদ, আঙিনা, রাস্তাঘাট ও চারদিকের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা মুমিনের কর্তব্য। মহানবী (সা.) পরিচ্ছন্নতাকে ইমানের অঙ্গ বলেছেন। (মুসলিম) আরেক হাদিসে এসেছে, ‘ইমানের সত্তরের অধিক শাখা রয়েছে। তন্মধ্যে উত্তম শাখা হলো ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলা আর সর্বনিম্ন শাখা হলো সড়ক থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলা।’ (বুখারি ও মুসলিম)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘তোমরা যথাসাধ্য পরিচ্ছন্ন হও। কেননা, আল্লাহ ইসলামকে পরিচ্ছন্নতার ওপর প্রতিষ্ঠা করেছেন। আর পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ছাড়া কেউই জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।’ (জামেউস সাগির) আরেক হাদিসে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ পবিত্র এবং পবিত্রতা ভালোবাসেন। সুতরাং তোমরা পরিচ্ছন্ন থেকো এবং তোমাদের আশপাশের পরিবেশও পরিষ্কার রেখো।’ (তিরমিজি)
যত্রতত্র বর্জ্য ফেললে আশপাশের মানুষের কষ্ট হয়। আর ইসলামে মানুষকে কষ্ট দেওয়া জঘন্য অপরাধ। যার কাজকর্ম ও আচার-আচরণ থেকে আশপাশের মানুষ নিরাপদ নয়, তাকে রাসুল (সা.) ইমানদারদের অন্তর্ভুক্ত নয় বলেছেন। (বুখারি ও মুসলিম) অতএব, কোরবানির পশুর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং এ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসরণ করা আমাদের একান্ত কর্তব্য।
বাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
২১ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
২১ ঘণ্টা আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
২১ ঘণ্টা আগেআরবি দাওয়াত শব্দের অর্থ ডাকা এবং তাবলিগ শব্দের অর্থ পৌঁছে দেওয়া। ইসলামের সুমহান বাণীর প্রচার-প্রসারের পদ্ধতিকেই দাওয়াত ও তাবলিগ বলা হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। মুসলমানদের একটি দলকে অবশ্যই এই দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমাদের মধ্যে একটা...
২১ ঘণ্টা আগে