মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ
একনিষ্ঠভাবে করা প্রতিটি ভালো কাজ আল্লাহর কাছে প্রিয়। তবে হাদিস শরিফে নির্দিষ্টভাবে কিছু আমলের ব্যাপারে বলা হয়েছে, সেগুলো আল্লাহর অধিক প্রিয়। নিচে এ ধরনের কয়েকটি আমল তুলে ধরা হলো—
» আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা।
» তাঁর পথে লড়াই করা।
» যথাযথ নিয়মে হজ আদায় করা।
হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘কোন আমল সর্বোত্তম?’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি ইমান আনা।’ প্রশ্নকারী বললেন, ‘এরপর কোন আমল?’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহর পথে লড়াই করা।’ প্রশ্নকারী বললেন, ‘এরপর কোন আমল?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘যথাযথভাবে আদায়কৃত হজ।’ (মুসলিম)
» সময়মতো নামাজ আদায় করা।
» মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা।
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘কোনটি আল্লাহর অধিক প্রিয়?’ তিনি বললেন, ‘সময়মতো নামাজ পড়া।’ বললাম, ‘এরপর কোন আমল?’ তিনি বললেন, ‘মা-বাবার সঙ্গে সদাচার করা।’ (মুসলিম)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
একনিষ্ঠভাবে করা প্রতিটি ভালো কাজ আল্লাহর কাছে প্রিয়। তবে হাদিস শরিফে নির্দিষ্টভাবে কিছু আমলের ব্যাপারে বলা হয়েছে, সেগুলো আল্লাহর অধিক প্রিয়। নিচে এ ধরনের কয়েকটি আমল তুলে ধরা হলো—
» আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা।
» তাঁর পথে লড়াই করা।
» যথাযথ নিয়মে হজ আদায় করা।
হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘কোন আমল সর্বোত্তম?’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি ইমান আনা।’ প্রশ্নকারী বললেন, ‘এরপর কোন আমল?’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহর পথে লড়াই করা।’ প্রশ্নকারী বললেন, ‘এরপর কোন আমল?’ রাসুল (সা.) বললেন, ‘যথাযথভাবে আদায়কৃত হজ।’ (মুসলিম)
» সময়মতো নামাজ আদায় করা।
» মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা।
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘কোনটি আল্লাহর অধিক প্রিয়?’ তিনি বললেন, ‘সময়মতো নামাজ পড়া।’ বললাম, ‘এরপর কোন আমল?’ তিনি বললেন, ‘মা-বাবার সঙ্গে সদাচার করা।’ (মুসলিম)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
মহানবী (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করা এবং সরাসরি তাঁকে সালাম জানানো নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যের ব্যাপার। তবে এর জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু শিষ্টাচার ও আদব। এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক সম্পর্কের অসামান্য বন্ধন দাওয়াত, যেখানে খাবারের সঙ্গে মিশে যায় আন্তরিকতা, স্নেহ ও ভালোবাসা। দেশ, ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে এই সংস্কৃতি চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। এ ছাড়া মেহমানদারি নবী-রাসুলেরও আদর্শ।
৪ ঘণ্টা আগেনবী আদম (আ.) থেকে নিয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত সব নবীর যুগেই কোরবানির বিধান ছিল। (সুরা হজ: ৩৪)। তবে ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে আছে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোরবানির ঘটনা। কেননা তা ছিল কঠিন ত্যাগের অধ্যায়।
১ দিন আগেহাবিল ও কাবিল নামে হজরত আদমের দু’টি সন্তান ছিল। এই দুই ভাইয়ের মধ্যে একবার এক বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। এই দ্বন্দ্ব নিরসনে আল্লাহর নামে তাদের কোরবানি করার আদেশ দেন আদম (আ.)। সেটিই ছিল পৃথিবীর প্রথম কোরবানি।
১ দিন আগে