ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান
নবীপ্রেম প্রতিটি মুমিনের এক অমূল্য সম্পদ। নবীপ্রেম সবার অন্তরে থাকলেও সবকিছুর ওপরে তাঁকে প্রাধান্য দেওয়া ইমানদারের জন্য ফরজ। প্রতিটি ইমানদারের উচিত একে ধারণ করা এবং অন্তরে লালন করা। নবীপ্রেম ছাড়া কেউ কখনো ইমানদার হতে পারে না। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউই প্রকৃত ইমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না তোমাদের বাবা-মা, সন্তানসন্ততি এবং অন্যান্য মানুষ থেকে আমি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হব।’ (বুখারি)
একবার হজরত ওমর (রা.) মহানবী (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আমার প্রাণ ছাড়া আমার কাছে সবকিছু থেকে প্রিয়।’ এ কথা শুনে মহানবী (সা.) বললেন, ‘এটুকুই যথেষ্ট নয়, হে ওমর!’ তৎক্ষণাৎ ওমর (রা.) বলে উঠলেন, ‘আল্লাহর কসম, আপনি আমার কাছে আমার প্রাণের চেয়েও প্রিয়।’ তখন মহানবী (সা.) বললেন, ‘এবার ঠিক আছে।’ (বুখারি)
ইমানের স্বাদ লাভ করার প্রধান শর্ত হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ভালোবাসাকে সবকিছুর ওপর প্রাধান্য দেওয়া। তবেই ইমানের স্বাদ আস্বাদন করা সম্ভব। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তি ইমানের স্বাদ আস্বাদন করেন। এর মধ্যে প্রথমজন হলেন, যাঁর কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সবকিছুর চেয়ে প্রিয়।’ (মুসলিম)
নবীপ্রেম যেমন ব্যক্তিকে ইহলৌকিক জীবনে সফল করে, তেমনি পারলৌকিক জীবনেও মুক্তি দেয়। একবার এক সাহাবি মহানবী (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কিয়ামত কখন সংঘটিত হবে?’ তিনি বললেন, ‘তুমি কিয়ামতের জন্য কী প্রস্তুত করেছ?’ সাহাবি বললেন, ‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসি।’ এ কথা শুনে মহানবী (সা.) বললেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি যাকে ভালোবাসো, কিয়ামতের দিন তুমি তাদের সঙ্গেই থাকবে।’ (মুসলিম)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
নবীপ্রেম প্রতিটি মুমিনের এক অমূল্য সম্পদ। নবীপ্রেম সবার অন্তরে থাকলেও সবকিছুর ওপরে তাঁকে প্রাধান্য দেওয়া ইমানদারের জন্য ফরজ। প্রতিটি ইমানদারের উচিত একে ধারণ করা এবং অন্তরে লালন করা। নবীপ্রেম ছাড়া কেউ কখনো ইমানদার হতে পারে না। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউই প্রকৃত ইমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না তোমাদের বাবা-মা, সন্তানসন্ততি এবং অন্যান্য মানুষ থেকে আমি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হব।’ (বুখারি)
একবার হজরত ওমর (রা.) মহানবী (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আমার প্রাণ ছাড়া আমার কাছে সবকিছু থেকে প্রিয়।’ এ কথা শুনে মহানবী (সা.) বললেন, ‘এটুকুই যথেষ্ট নয়, হে ওমর!’ তৎক্ষণাৎ ওমর (রা.) বলে উঠলেন, ‘আল্লাহর কসম, আপনি আমার কাছে আমার প্রাণের চেয়েও প্রিয়।’ তখন মহানবী (সা.) বললেন, ‘এবার ঠিক আছে।’ (বুখারি)
ইমানের স্বাদ লাভ করার প্রধান শর্ত হলো, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ভালোবাসাকে সবকিছুর ওপর প্রাধান্য দেওয়া। তবেই ইমানের স্বাদ আস্বাদন করা সম্ভব। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তিন ব্যক্তি ইমানের স্বাদ আস্বাদন করেন। এর মধ্যে প্রথমজন হলেন, যাঁর কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সবকিছুর চেয়ে প্রিয়।’ (মুসলিম)
নবীপ্রেম যেমন ব্যক্তিকে ইহলৌকিক জীবনে সফল করে, তেমনি পারলৌকিক জীবনেও মুক্তি দেয়। একবার এক সাহাবি মহানবী (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কিয়ামত কখন সংঘটিত হবে?’ তিনি বললেন, ‘তুমি কিয়ামতের জন্য কী প্রস্তুত করেছ?’ সাহাবি বললেন, ‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে ভালোবাসি।’ এ কথা শুনে মহানবী (সা.) বললেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি যাকে ভালোবাসো, কিয়ামতের দিন তুমি তাদের সঙ্গেই থাকবে।’ (মুসলিম)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে।
১৭ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
২ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
৩ দিন আগে