আমজাদ ইউনুস
কিছু সৌভাগ্যবান মানুষের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন।। তাদের মধ্যে পাঁচজন হলো— এক. আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি পবিত্রাবস্থায় (অজু অবস্থায়) ঘুমায়, তার সঙ্গে একজন ফেরেশতা নিয়োজিত থাকেন। এরপর সে ঘুম থেকে জাগার পর আল্লাহর কাছে ফেরেশতা দোয়া করে বলেন—হে আল্লাহ, তোমার অমুক বান্দাকে ক্ষমা করে দাও, কেননা সে পবিত্রাবস্থায় ঘুমিয়েছিল।’ (ইবনে হিব্বান)
দুই. আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের মধ্যে কোনো ব্যক্তি যখন অজু অবস্থায় নামাজের অপেক্ষায় বসে থাকে, সে যেন নামাজেই রত আছে। তার জন্য ফেরেশতারা দোয়া করতে থাকেন—হে আল্লাহ, তুমি তাকে ক্ষমা করো; হে আল্লাহ, তুমি তাকে অনুগ্রহ করো।’ (মুসলিম)
তিন. আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মাঝে যারা নামাজের পর নিজের স্থানে বসে থাকে, যতক্ষণ তার অজু ভঙ্গ না হবে, ততক্ষণ তাদের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করতে থাকেন—হে আল্লাহ, তুমি তাদের ক্ষমা করে দাও এবং হে আল্লাহ, তুমি তাদের ওপর দয়া করো।’ (মুসনাদে আহমদ)
চার. সাআদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘কোরআন খতম যদি রাতের প্রথম ভাগে হয়, তবে সকাল পর্যন্ত ফেরেশতারা তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকেন।’ (দারেমি)
পাঁচ. আলী (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘কোনো মুসলমান তার অন্য রোগী মুসলমান ভাইকে যদি দেখতে যায়, আল্লাহ তাআলা তার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা পাঠান। দিনের যে সময়ে দেখতে যায়, তখন থেকে দিনের শেষ পর্যন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন এবং রাতের যে সময়ে দেখতে যায়, তখন থেকে রাতের শেষ পর্যন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন।’ (ইবনে হিব্বান)
কিছু সৌভাগ্যবান মানুষের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন।। তাদের মধ্যে পাঁচজন হলো— এক. আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি পবিত্রাবস্থায় (অজু অবস্থায়) ঘুমায়, তার সঙ্গে একজন ফেরেশতা নিয়োজিত থাকেন। এরপর সে ঘুম থেকে জাগার পর আল্লাহর কাছে ফেরেশতা দোয়া করে বলেন—হে আল্লাহ, তোমার অমুক বান্দাকে ক্ষমা করে দাও, কেননা সে পবিত্রাবস্থায় ঘুমিয়েছিল।’ (ইবনে হিব্বান)
দুই. আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, তোমাদের মধ্যে কোনো ব্যক্তি যখন অজু অবস্থায় নামাজের অপেক্ষায় বসে থাকে, সে যেন নামাজেই রত আছে। তার জন্য ফেরেশতারা দোয়া করতে থাকেন—হে আল্লাহ, তুমি তাকে ক্ষমা করো; হে আল্লাহ, তুমি তাকে অনুগ্রহ করো।’ (মুসলিম)
তিন. আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মাঝে যারা নামাজের পর নিজের স্থানে বসে থাকে, যতক্ষণ তার অজু ভঙ্গ না হবে, ততক্ষণ তাদের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করতে থাকেন—হে আল্লাহ, তুমি তাদের ক্ষমা করে দাও এবং হে আল্লাহ, তুমি তাদের ওপর দয়া করো।’ (মুসনাদে আহমদ)
চার. সাআদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘কোরআন খতম যদি রাতের প্রথম ভাগে হয়, তবে সকাল পর্যন্ত ফেরেশতারা তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকেন।’ (দারেমি)
পাঁচ. আলী (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘কোনো মুসলমান তার অন্য রোগী মুসলমান ভাইকে যদি দেখতে যায়, আল্লাহ তাআলা তার জন্য ৭০ হাজার ফেরেশতা পাঠান। দিনের যে সময়ে দেখতে যায়, তখন থেকে দিনের শেষ পর্যন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন এবং রাতের যে সময়ে দেখতে যায়, তখন থেকে রাতের শেষ পর্যন্ত তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকেন।’ (ইবনে হিব্বান)
বাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
২০ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
২০ ঘণ্টা আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
২০ ঘণ্টা আগেআরবি দাওয়াত শব্দের অর্থ ডাকা এবং তাবলিগ শব্দের অর্থ পৌঁছে দেওয়া। ইসলামের সুমহান বাণীর প্রচার-প্রসারের পদ্ধতিকেই দাওয়াত ও তাবলিগ বলা হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। মুসলমানদের একটি দলকে অবশ্যই এই দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমাদের মধ্যে একটা...
২০ ঘণ্টা আগে