ইসলাম ডেস্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে বছরের শ্রেষ্ঠ রজনী শবে কদর। রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে শবে কদর অনুসন্ধানের কথা বলা হয়েছে। তবে কোন রাতটি শবে কদর, তা কোরআন-হাদিসে সুনির্দিষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি। অবশ্য অনেক আলিমের মতে, রমজানের ২৭তম রাতই (২৬ রমজান দিবাগত রাত) শবে কদর। এখানে হাদিসের আলোকে শবে কদর সম্পর্কিত তিনটি আমলের কথা তুলে ধরা হলো—
নামাজ ও ইবাদত
শবে কদরের নির্দিষ্ট কোনো আমল হাদিসে বর্ণিত হয়নি। তবে বেশি বেশি ইবাদত করা এবং রাত জাগার কথা এসেছে। মহানবী (সা.) কদরের রাতে ইবাদত ও নামাজ আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় কদরের রাতে ইবাদতের জন্য রাত জাগবে, তার অতীতের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (বুখারি: ৩৫)
তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা
কদরের রাতে আল্লাহর কাছে একনিষ্ঠ হয়ে তওবা করা এবং জীবনের যাবতীয় গুনাহের ক্ষমা প্রার্থনা করার কথা হাদিসে এসেছে। আয়েশা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)কে জিজ্ঞেস করেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমি যদি জানতে পারি লাইলাতুল কদর কোনটি, তাহলে আমি সেই রাতে কী বলব?’ তিনি বলেন, ‘তুমি বলো—আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন কারিম, তুহিব্বুল আফওয়া, ফাফু আন্নি। অর্থাৎ, হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল, দয়ালু, আপনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; সুতরাং আমাকে ক্ষমা করুন।’ (তিরমিজি: ৩৫১৩)
বিজোড় রাতকে গুরুত্বদান
২৭তম রাতেই লাইলাতুল কদর হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই এই রাতের ফজিলত পেতে রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে ইবাদত করা উচিত। কেননা, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করো।’
(বুখারি: ২০১৭)
ইসলামের দৃষ্টিতে বছরের শ্রেষ্ঠ রজনী শবে কদর। রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে শবে কদর অনুসন্ধানের কথা বলা হয়েছে। তবে কোন রাতটি শবে কদর, তা কোরআন-হাদিসে সুনির্দিষ্টভাবে বর্ণিত হয়নি। অবশ্য অনেক আলিমের মতে, রমজানের ২৭তম রাতই (২৬ রমজান দিবাগত রাত) শবে কদর। এখানে হাদিসের আলোকে শবে কদর সম্পর্কিত তিনটি আমলের কথা তুলে ধরা হলো—
নামাজ ও ইবাদত
শবে কদরের নির্দিষ্ট কোনো আমল হাদিসে বর্ণিত হয়নি। তবে বেশি বেশি ইবাদত করা এবং রাত জাগার কথা এসেছে। মহানবী (সা.) কদরের রাতে ইবাদত ও নামাজ আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি ইমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় কদরের রাতে ইবাদতের জন্য রাত জাগবে, তার অতীতের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।’ (বুখারি: ৩৫)
তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা
কদরের রাতে আল্লাহর কাছে একনিষ্ঠ হয়ে তওবা করা এবং জীবনের যাবতীয় গুনাহের ক্ষমা প্রার্থনা করার কথা হাদিসে এসেছে। আয়েশা (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)কে জিজ্ঞেস করেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমি যদি জানতে পারি লাইলাতুল কদর কোনটি, তাহলে আমি সেই রাতে কী বলব?’ তিনি বলেন, ‘তুমি বলো—আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন কারিম, তুহিব্বুল আফওয়া, ফাফু আন্নি। অর্থাৎ, হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আপনি ক্ষমাশীল, দয়ালু, আপনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; সুতরাং আমাকে ক্ষমা করুন।’ (তিরমিজি: ৩৫১৩)
বিজোড় রাতকে গুরুত্বদান
২৭তম রাতেই লাইলাতুল কদর হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই এই রাতের ফজিলত পেতে রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে ইবাদত করা উচিত। কেননা, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতে লাইলাতুল কদর অনুসন্ধান করো।’
(বুখারি: ২০১৭)
জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা তৈরি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১৩ ঘণ্টা আগেসুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
২ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
২ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে ঘিবলি স্টাইল কার্টুন তৈরির বিষয়টি ইসলাম কীভাবে দেখে?
২ দিন আগে