নাঈমুল হাসান তানযীম
একজন প্রকৃত মুসলমানের পরিচয় তার আচার-আচরণে প্রকাশ পায়। মুসলমানের অন্যতম গুণ হচ্ছে—সে হবে শান্তিপ্রিয়, অপরের হিতকামী। কখনও তার হাত মুখ দ্বারা কেউ কষ্ট পাবে না। বরং নিরুপদ্রবে জীবনযাপন করবে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রকৃত মুসলমান সে-ই, যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদে থাকে। আর প্রকৃত মুহাজির (দ্বীন বাঁচানোর উদ্দেশ্যে স্বদেশ ত্যাগকারী) সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহর নিষিদ্ধ কর্মসমূহ ত্যাগ করে। (সহিহ্ বুখারি: ৬৪৮৪)
আর যারা অন্যের কষ্টের কারণ হয়, শুধু শুধু অকারণে যারা মানুষকে কষ্ট দেয়—তাদের ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা বিনা অপরাধে বিশ্বাসী পুরুষ ও নারীদের কষ্ট দেয়—তারা অবশ্যই মিথ্যা অপবাদ এবং স্পষ্ট অপরাধের বোঝা বহন করে।’ (সুরা আহজাব: ৫৮)
কারও ক্ষতি করার মাধ্যমে তাকে কষ্ট দেওয়া জঘন্য অপরাধ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কারো জন্য অপরের কোনো প্রকার ক্ষতি করা বৈধ নয়। কোনো দুজনের জন্য প্রতিশোধমূলক পরস্পরকে ক্ষতিগ্রস্ত করাও বৈধ নয়। (মুসনাদে আহমাদ: ২৮৬৫)
মানুষকে কষ্ট দেওয়ার শাস্তি কেমন হবে—তা বলে দিয়েছেন রাসুল (সা.)। খালেদ বিন ওয়ালিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুনিয়াতে মানুষকে সবচেয়ে বেশি শাস্তি বা কষ্ট দেয়, কিয়ামতের দিন সে সবচেয়ে বেশি শাস্তি ভোগ করবে। (শুআবুল ইমান, বাইহাকি: ৫৩৫৬)
মানুষকে কষ্ট দেওয়ার শাস্তি কেমন হবে—তা বলে দিয়েছেন রাসুল (সা.)। খালেদ বিন ওয়ালিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুনিয়াতে মানুষকে সবচেয়ে বেশি শাস্তি বা কষ্ট দেয়, কিয়ামতের দিন সে সবচেয়ে বেশি শাস্তি ভোগ করবে। (শুআবুল ইমান, বাইহাকি: ৫৩৫৬)
তাই একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের কর্তব্য হলো, অপরের কষ্টের কারণ হওয়া থেকে নিজেকে সংযত রাখা। বিশেষ করে যদি আমরা হাত ও মুখকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি, তাহলে তা আমাদের জন্য অধিক সহজতর হবে। কারণ, এই দুই অঙ্গের মাধ্যমেই মানুষ অন্যকে বেশি কষ্ট দিয়ে থাকে।
একজন প্রকৃত মুসলমানের পরিচয় তার আচার-আচরণে প্রকাশ পায়। মুসলমানের অন্যতম গুণ হচ্ছে—সে হবে শান্তিপ্রিয়, অপরের হিতকামী। কখনও তার হাত মুখ দ্বারা কেউ কষ্ট পাবে না। বরং নিরুপদ্রবে জীবনযাপন করবে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রকৃত মুসলমান সে-ই, যার হাত ও মুখ থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদে থাকে। আর প্রকৃত মুহাজির (দ্বীন বাঁচানোর উদ্দেশ্যে স্বদেশ ত্যাগকারী) সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহর নিষিদ্ধ কর্মসমূহ ত্যাগ করে। (সহিহ্ বুখারি: ৬৪৮৪)
আর যারা অন্যের কষ্টের কারণ হয়, শুধু শুধু অকারণে যারা মানুষকে কষ্ট দেয়—তাদের ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা বিনা অপরাধে বিশ্বাসী পুরুষ ও নারীদের কষ্ট দেয়—তারা অবশ্যই মিথ্যা অপবাদ এবং স্পষ্ট অপরাধের বোঝা বহন করে।’ (সুরা আহজাব: ৫৮)
কারও ক্ষতি করার মাধ্যমে তাকে কষ্ট দেওয়া জঘন্য অপরাধ। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কারো জন্য অপরের কোনো প্রকার ক্ষতি করা বৈধ নয়। কোনো দুজনের জন্য প্রতিশোধমূলক পরস্পরকে ক্ষতিগ্রস্ত করাও বৈধ নয়। (মুসনাদে আহমাদ: ২৮৬৫)
মানুষকে কষ্ট দেওয়ার শাস্তি কেমন হবে—তা বলে দিয়েছেন রাসুল (সা.)। খালেদ বিন ওয়ালিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুনিয়াতে মানুষকে সবচেয়ে বেশি শাস্তি বা কষ্ট দেয়, কিয়ামতের দিন সে সবচেয়ে বেশি শাস্তি ভোগ করবে। (শুআবুল ইমান, বাইহাকি: ৫৩৫৬)
মানুষকে কষ্ট দেওয়ার শাস্তি কেমন হবে—তা বলে দিয়েছেন রাসুল (সা.)। খালেদ বিন ওয়ালিদ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দুনিয়াতে মানুষকে সবচেয়ে বেশি শাস্তি বা কষ্ট দেয়, কিয়ামতের দিন সে সবচেয়ে বেশি শাস্তি ভোগ করবে। (শুআবুল ইমান, বাইহাকি: ৫৩৫৬)
তাই একজন মুসলমান হিসেবে আমাদের কর্তব্য হলো, অপরের কষ্টের কারণ হওয়া থেকে নিজেকে সংযত রাখা। বিশেষ করে যদি আমরা হাত ও মুখকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারি, তাহলে তা আমাদের জন্য অধিক সহজতর হবে। কারণ, এই দুই অঙ্গের মাধ্যমেই মানুষ অন্যকে বেশি কষ্ট দিয়ে থাকে।
মানুষ সামাজিক জীব। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য সমাজ প্রয়োজন। আর একটি সুস্থ, শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য প্রয়োজন সুশাসন, নৈতিকতা, আইন ও পারস্পরিক সহানুভূতি। কিন্তু যখন সমাজে শৃঙ্খলার পরিবর্তে বিশৃঙ্খলা, শান্তির পরিবর্তে হানাহানি এবং ন্যায়ের পরিবর্তে জুলুমের সয়লাব হয়...
১৩ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁর ইবাদতের জন্য। পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট ভাষায় এ কথা বলেও দিয়েছেন। সুরা জারিয়াতের ৫৬ নম্বর আয়াতে এসেছে, ‘আমি জিন ও মানুষ কেবল এ জন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদত করবে।’ আর মানুষের মাধ্যমে ইবাদত তখনই বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব, যখন মানুষ থাকবে জীবন্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেইতিহাস কেবল কাগজ-কলমে লেখা থাকে না, অনেক সময় তা দাঁড়িয়ে থাকে পাথর আর কাঠের অবিনাশী কীর্তিতে। তেমনই এক নিদর্শন কাঠ-পাথরের এক বিস্ময়কর মসজিদ। নিখাদ হস্তশিল্পে নির্মিত এই মসজিদটি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও স্থাপত্যকলার জীবন্ত সাক্ষী।
১৩ ঘণ্টা আগেআমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমার মেয়েসন্তান হলে আয়েশা আর ছেলেসন্তান হলে নাম রাখব মুহাম্মদ। বিষয়টি আমার এক বান্ধবীর সঙ্গে বলার পর সে বলল, ‘নবী (সা.)-এর নামে সন্তানের নাম রাখলে এতে নবীজিকে অসম্মান করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে