আজকের পত্রিকা
জুয়েলারী সমিতি চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক স্বপন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, মহামারি ও চলমান লকডাউনে সবচেয়ে কষ্টে আছেন ক্ষুদ্র জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা। অনেকে ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: কেমন চলছে আপনাদের ব্যবসা?
স্বপন চৌধুরী: প্রায় পৌনে দু বছর ধরে আমাদের ব্যবসা খারাপ যাচ্ছে। বিশেষ করে করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে পরিস্থিতি নাজুক।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম মহানগরীতে কতজন জুয়েলারি ব্যবসায়ী ও কর্মচারী রয়েছেন?
স্বপন চৌধুরী: আট হাজার ব্যবসায়ী রয়েছেন। প্রায় দুই লাখ কারিগর ও কর্মচারী যুক্ত রয়েছেন এ পেশায়।
প্রশ্ন: আপনাদের ব্যবসা মন্দার কারণ কী?
স্বপন চৌধুরী: করোনা পরিস্থিতি ও চলমান লকডাউনে বিয়েসহ সামাজিক অনুষ্ঠান হচ্ছে না প্রায় দুবছর ধরে। দোকার ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, দোকান কর্মচারীর বেতন সব খরচ আছে। কিন্তু দোকান বন্ধ। খুললেও বেচাকেনা নাই। সবচেয়ে কষ্টে আছেন ক্ষুদ্র জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা। অনেকে ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।
প্রশ্ন: আপনারা কোনো সরকারি প্রণোদনা পেয়েছেন?
স্বপন চৌধুরী: সরকার বা অন্য কোনো সংস্থা আমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসেনি।
প্রশ্ন: আপনারা ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?
স্বপন চৌধুরী: বেশির ভাগ মানুষ বাপ-দাদার ঐতিহ্য ধরে রাখতে এই ব্যবসা করছেন। এ ব্যবসার কারিগরেরা অন্য কোনো কাজও জানেন না। তাই মালিক, কারিগর ও কর্মচারী সবারই এখন খারাপ অবস্থা যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের শিল্পকে বাঁচাতে প্রণোদনার দাবি জানাচ্ছি।
প্রশ্ন: এ ব্যবসা পরিচালনায় কী কী সমস্যা বা অন্তরায় দেখছেন?
স্বপন চৌধুরী: অনেক সময় নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা আমাদের কারও কাছে সোনা বিক্রি করতে আসেন। পরে দেখা যায় অবৈধভাবে বা কোনো অপকর্ম করে সোনা এনেছেন। ওই ব্যক্তি অভিযুক্ত হলে আমাদের সদস্যদের মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হয়।
প্রশ্ন: আপনাদের এ ব্যবসার সম্ভাবনা কেমন?
স্বপন চৌধুরী: এ ব্যবসার বিশাল সম্ভাবনা আছে। সরকার উদ্যোগ নিলে আমাদের দেশ থেকে অলংকার বিদেশে রপ্তানি করা যেতে পারে। কারণ আমাদের দেশে অনেক ভালো ভালো কারিগর রয়েছেন।
জুয়েলারী সমিতি চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক স্বপন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, মহামারি ও চলমান লকডাউনে সবচেয়ে কষ্টে আছেন ক্ষুদ্র জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা। অনেকে ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: কেমন চলছে আপনাদের ব্যবসা?
স্বপন চৌধুরী: প্রায় পৌনে দু বছর ধরে আমাদের ব্যবসা খারাপ যাচ্ছে। বিশেষ করে করোনা শুরু হওয়ার পর থেকে পরিস্থিতি নাজুক।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম মহানগরীতে কতজন জুয়েলারি ব্যবসায়ী ও কর্মচারী রয়েছেন?
স্বপন চৌধুরী: আট হাজার ব্যবসায়ী রয়েছেন। প্রায় দুই লাখ কারিগর ও কর্মচারী যুক্ত রয়েছেন এ পেশায়।
প্রশ্ন: আপনাদের ব্যবসা মন্দার কারণ কী?
স্বপন চৌধুরী: করোনা পরিস্থিতি ও চলমান লকডাউনে বিয়েসহ সামাজিক অনুষ্ঠান হচ্ছে না প্রায় দুবছর ধরে। দোকার ভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, দোকান কর্মচারীর বেতন সব খরচ আছে। কিন্তু দোকান বন্ধ। খুললেও বেচাকেনা নাই। সবচেয়ে কষ্টে আছেন ক্ষুদ্র জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা। অনেকে ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।
প্রশ্ন: আপনারা কোনো সরকারি প্রণোদনা পেয়েছেন?
স্বপন চৌধুরী: সরকার বা অন্য কোনো সংস্থা আমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসেনি।
প্রশ্ন: আপনারা ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?
স্বপন চৌধুরী: বেশির ভাগ মানুষ বাপ-দাদার ঐতিহ্য ধরে রাখতে এই ব্যবসা করছেন। এ ব্যবসার কারিগরেরা অন্য কোনো কাজও জানেন না। তাই মালিক, কারিগর ও কর্মচারী সবারই এখন খারাপ অবস্থা যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের শিল্পকে বাঁচাতে প্রণোদনার দাবি জানাচ্ছি।
প্রশ্ন: এ ব্যবসা পরিচালনায় কী কী সমস্যা বা অন্তরায় দেখছেন?
স্বপন চৌধুরী: অনেক সময় নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা আমাদের কারও কাছে সোনা বিক্রি করতে আসেন। পরে দেখা যায় অবৈধভাবে বা কোনো অপকর্ম করে সোনা এনেছেন। ওই ব্যক্তি অভিযুক্ত হলে আমাদের সদস্যদের মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হয়।
প্রশ্ন: আপনাদের এ ব্যবসার সম্ভাবনা কেমন?
স্বপন চৌধুরী: এ ব্যবসার বিশাল সম্ভাবনা আছে। সরকার উদ্যোগ নিলে আমাদের দেশ থেকে অলংকার বিদেশে রপ্তানি করা যেতে পারে। কারণ আমাদের দেশে অনেক ভালো ভালো কারিগর রয়েছেন।
বাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব একজন প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ এবং জননীতি বিশ্লেষক। তিনি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। সম্প্রতি তথ্য খাতসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অর্চি হক।
১৭ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের ৬ মাস পূর্ণ হচ্ছে ৮ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার বাণিজ্য সম্পাদক শাহ আলম খান।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সম্প্রতি ঠাকুরগাঁওয়ে ধারণ করা জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র একটি পর্বে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সাক্ষাৎকারে তাঁর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫