মোরশেদুল আলম
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে এবার সিটি করপোরেশনের কী কী পরিকল্পনা রয়েছে?
মোরশেদুল আলম: প্রতিবারের মতো এবারও পশু জবাইয়ের জন্য ৩০৪টি স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। বর্জ্য দ্রুত অপসারণের জন্য নির্ধারিত স্থানে কোরবানির পশু জবাইয়ের জন্য নগরবাসীকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। সব ধরনের আবর্জনা সরিয়ে ফেলার জন্য এবার ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা সময় চেয়েছি। এ নিয়ে আমরা আশাবাদী। এ জন্য কোরবানির দুই দিন আমাদের ৩৩০টি গাড়ি প্রস্তুত থাকবে। মাঠে থাকবে ৩৭০০ পরিচ্ছন্ন কর্মী। আমরা নগরীকে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিম মোট ৪ জোনে ভাগ করেছি। এসবের দায়িত্বে থাকবেন ৪ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর। নগরী থেকে ময়লা সব নিয়ে যাওয়া হবে আনন্দবাজার আর আরেফিননগর ডাম্পইয়ার্ডে। সেখানে ময়লা আনা নেওয়ার কাজ যাতে দ্রুত হয় সে জন্য আমরা ডাম্পইয়ার্ডের আশপাশের রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো অনেক কাজ করেছি।
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে করোনা পরিস্থিতিকে কতটুকু বিবেচনায় নিয়েছেন?
মোরশেদুল আলম: এবার বর্জ্য সরাতে করোনা পরিস্থিতিকে আমরা বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই দেখছি। কারণ, পুরো নগরী থেকে পশুর বর্জ্য সরাতে আমাদের প্রায় ৪ হাজার কর্মী মাঠে থাকবে। তাদের সুরক্ষার পাশাপাশি নগরবাসীর সুরক্ষার বিষয়টিও নিশ্চিত করা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। তাদের জন্য আমরা পর্যাপ্ত মাস্ক, স্যানিটাইজারসহ ২০০ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার প্রস্তুত রেখেছি। এ ছাড়া যেসব গাড়ি তদারকি ও আবর্জনা সরানোর কাজে থাকবে সেগুলোতে পর্যাপ্ত ফগার মেশিন ও ব্লিচিং পাউডারও দেওয়া হবে।
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে কেমন বাজেট পেয়েছেন?
মোরশেদুল আলম: গতবারের মত এবারও আমরা কোরবানির পশুর বর্জ্য সরানোর জন্য এক কোটি টাকা বাজেট ধরেছি। যদিও আমি মনে করি এটি পর্যাপ্ত নয়। কারণ আমরা কর্মীদের যে মজুরি দিই সেটি আসলে পর্যাপ্ত নয়। তাদের দৈনিক মজুরি ৬০০ টাকা করার প্রস্তাব থাকলেও এখন তারা পাচ্ছেন মাত্র ৪৫০ টাকা করে। তা ছাড়া তারা করোনার মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে দিনরাত যেভাবে বর্জ্য পরিষ্কার করবেন সে জন্য তাদের বাড়তি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া দরকার। তবে আমাদের সামর্থ্য সীমিত। এর মধ্যেই আমরা তাদের সুরক্ষা সামগ্রী হিসেবে রেইনকোট, গ্লাভস, ও পরিচ্ছন্নতার জন্য বিশেষ বুট জুতো দিচ্ছি। ওভারটাইমের জন্যও অতিরিক্ত মজুরি দেওয়া হবে।
আবর্জনা অপসারণ কার্যক্রমে কোন হেল্পলাইন নম্বর থাকছে?
মোরশেদুল আলম: দ্রুত বর্জ্য অপসারণ করতে ঈদের দিন চসিক দামপাড়া অফিসে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা থাকবে। যার নম্বর ৬৩০৭৩৯ ও ৬৩৩৬৪৯। কেউ নগরীর কোথাও ময়লা-আবর্জনা পড়ে থাকতে দেখলে নিয়ন্ত্রণ কক্ষে জানানোর সঙ্গে সঙ্গেই আমরা ব্যবস্থা নিব।
গতবার অবিক্রীত চামড়া সড়কে ফেলায় দুর্গন্ধ ছড়িয়েছে, এবার এমন পরিস্থিতি রোধে কোন পরিকল্পনা নিয়েছেন?
মোরশেদুল আলম: এবার তেমন পরিস্থিতি হওয়ার সুযোগ নেই। তারণ এবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে। তারাও ট্যানারি মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আমরা সবাই সমন্বয় করে বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পনা নিয়েছি যাতে আগেরবারের মতো পরিস্থিতি না হয়।
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে এবার সিটি করপোরেশনের কী কী পরিকল্পনা রয়েছে?
মোরশেদুল আলম: প্রতিবারের মতো এবারও পশু জবাইয়ের জন্য ৩০৪টি স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। বর্জ্য দ্রুত অপসারণের জন্য নির্ধারিত স্থানে কোরবানির পশু জবাইয়ের জন্য নগরবাসীকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। সব ধরনের আবর্জনা সরিয়ে ফেলার জন্য এবার ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা সময় চেয়েছি। এ নিয়ে আমরা আশাবাদী। এ জন্য কোরবানির দুই দিন আমাদের ৩৩০টি গাড়ি প্রস্তুত থাকবে। মাঠে থাকবে ৩৭০০ পরিচ্ছন্ন কর্মী। আমরা নগরীকে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিম মোট ৪ জোনে ভাগ করেছি। এসবের দায়িত্বে থাকবেন ৪ জন ওয়ার্ড কাউন্সিলর। নগরী থেকে ময়লা সব নিয়ে যাওয়া হবে আনন্দবাজার আর আরেফিননগর ডাম্পইয়ার্ডে। সেখানে ময়লা আনা নেওয়ার কাজ যাতে দ্রুত হয় সে জন্য আমরা ডাম্পইয়ার্ডের আশপাশের রাস্তাঘাট ও অবকাঠামো অনেক কাজ করেছি।
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে করোনা পরিস্থিতিকে কতটুকু বিবেচনায় নিয়েছেন?
মোরশেদুল আলম: এবার বর্জ্য সরাতে করোনা পরিস্থিতিকে আমরা বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই দেখছি। কারণ, পুরো নগরী থেকে পশুর বর্জ্য সরাতে আমাদের প্রায় ৪ হাজার কর্মী মাঠে থাকবে। তাদের সুরক্ষার পাশাপাশি নগরবাসীর সুরক্ষার বিষয়টিও নিশ্চিত করা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। তাদের জন্য আমরা পর্যাপ্ত মাস্ক, স্যানিটাইজারসহ ২০০ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার প্রস্তুত রেখেছি। এ ছাড়া যেসব গাড়ি তদারকি ও আবর্জনা সরানোর কাজে থাকবে সেগুলোতে পর্যাপ্ত ফগার মেশিন ও ব্লিচিং পাউডারও দেওয়া হবে।
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে কেমন বাজেট পেয়েছেন?
মোরশেদুল আলম: গতবারের মত এবারও আমরা কোরবানির পশুর বর্জ্য সরানোর জন্য এক কোটি টাকা বাজেট ধরেছি। যদিও আমি মনে করি এটি পর্যাপ্ত নয়। কারণ আমরা কর্মীদের যে মজুরি দিই সেটি আসলে পর্যাপ্ত নয়। তাদের দৈনিক মজুরি ৬০০ টাকা করার প্রস্তাব থাকলেও এখন তারা পাচ্ছেন মাত্র ৪৫০ টাকা করে। তা ছাড়া তারা করোনার মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে দিনরাত যেভাবে বর্জ্য পরিষ্কার করবেন সে জন্য তাদের বাড়তি সুযোগ-সুবিধা দেওয়া দরকার। তবে আমাদের সামর্থ্য সীমিত। এর মধ্যেই আমরা তাদের সুরক্ষা সামগ্রী হিসেবে রেইনকোট, গ্লাভস, ও পরিচ্ছন্নতার জন্য বিশেষ বুট জুতো দিচ্ছি। ওভারটাইমের জন্যও অতিরিক্ত মজুরি দেওয়া হবে।
আবর্জনা অপসারণ কার্যক্রমে কোন হেল্পলাইন নম্বর থাকছে?
মোরশেদুল আলম: দ্রুত বর্জ্য অপসারণ করতে ঈদের দিন চসিক দামপাড়া অফিসে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা থাকবে। যার নম্বর ৬৩০৭৩৯ ও ৬৩৩৬৪৯। কেউ নগরীর কোথাও ময়লা-আবর্জনা পড়ে থাকতে দেখলে নিয়ন্ত্রণ কক্ষে জানানোর সঙ্গে সঙ্গেই আমরা ব্যবস্থা নিব।
গতবার অবিক্রীত চামড়া সড়কে ফেলায় দুর্গন্ধ ছড়িয়েছে, এবার এমন পরিস্থিতি রোধে কোন পরিকল্পনা নিয়েছেন?
মোরশেদুল আলম: এবার তেমন পরিস্থিতি হওয়ার সুযোগ নেই। তারণ এবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে। তারাও ট্যানারি মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। আমরা সবাই সমন্বয় করে বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পনা নিয়েছি যাতে আগেরবারের মতো পরিস্থিতি না হয়।
বাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব একজন প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ এবং জননীতি বিশ্লেষক। তিনি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। সম্প্রতি তথ্য খাতসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অর্চি হক।
১৭ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের ৬ মাস পূর্ণ হচ্ছে ৮ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার বাণিজ্য সম্পাদক শাহ আলম খান।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সম্প্রতি ঠাকুরগাঁওয়ে ধারণ করা জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র একটি পর্বে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সাক্ষাৎকারে তাঁর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫