
ভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) এলাকায় প্রতিদিন বাড়ছে জনসংখ্যা ও নগরায়ণের চাপ। বাড়ছে বর্জ্যের পরিমাণও। অথচ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় এখনো ডাস্টবিনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। ফলে বাধ্য হয়ে অনেক বাসিন্দা ও দোকানি ময়লা ফেলছে সড়কের পাশে, ড্রেনে বা খোলা জায়গায়। এতে পরিবেশদূষণের পাশাপাশি উৎকট দুর্গন্ধে

ইশরাক হোসেন বলেছেন, আসিফ মাহমুদ সরাসরি নগর ভবনের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার গাড়িগুলোতে যাতে জ্বালানি বন্ধ করে দেওয়া হয়। ডিএসসিসিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বন্ধ করা গেলে এর দায় পড়ত আন্দোলনকারীদের ওপর। তাঁর এই ষড়যন্ত্র আন্দোলনকারীরা ব্যর্থ করেছেন।

গত শনিবার (৭ জুন) ঈদের দিন সকালে নামাজের পরপরই রাজধানীর অলিতে-গলিতে কোরবানির পশু জবাই ও মাংস প্রস্তুতের কাজ শুরু হয়। দুপুরের আগেই রাস্তায় জমা পশুবর্জ্য অপসারণে মাঠে নামেন দুই সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। ঈদের দ্বিতীয় দিন রোববার এবং তৃতীয় দিন সোমবারও ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় কোরবানির পশু জবাই করা হয়েছে।