আজকের পত্রিকা: গ্রামের উদ্যোক্তাদের নিয়ে কী ভাবছেন?
শমী কায়সার: দেশ ডিজিটাল হওয়ায় দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে ই-কমার্স ব্যবসা। তবে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা হলো অনলাইন ব্যবসাটা নগর ও শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। পল্লি বা গ্রামে ব্যবসা স্বল্পপরিসরে গড়ে উঠেছে। আমরা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও বিজনেস কাউন্সিলের সহায়তায় ই-কমার্স ব্যবসাকে পল্লিতে ছড়িয়ে দিতে চাই। এ জন্য ‘ডিজিটাল পল্লি’ নামে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সেখানে গ্রামের উদ্যোক্তাদের জন্য নানা ধরনের সুযোগের ব্যবস্থা করা হবে।
আজকের পত্রিকা: উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব কী?
শমী কায়সার: শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। যার প্রভাব পড়ে ব্যবসায়। এ জন্য আমরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করতে বিভিন্ন ধরনের কর্মশালা ও শিক্ষামূলক কর্মসূচি পালন করে থাকি। বিশেষ করে আগামী দিনে প্রযুক্তির উন্নয়নের কথা ভেবে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এ জন্য সদস্যদের ডিজিটাল লিটারেসিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এনবিআরের ভ্যাট, ট্যাক্স ও ব্যাংকিং ইস্যুতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আর ব্যবসা পরিচালনায় দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সব উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। এসব কাজ আমরা বিজনেস সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে করতে চাই। সদস্যদের নানা সমস্যা সমাধানের জন্য মেম্বারশিপ সাপোর্ট সেন্টার করারও পরিকল্পনা রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: ই-ক্যাবের উন্নয়নে পরিকল্পনা কী?
শমী কায়সার: ই-ক্যাব এখন একটি বড় সংগঠন। প্রথম দিকে এ সমিতির সদস্য ছিল মাত্র ৫০ জন। এখন সদস্যসংখ্যা ১ হাজার ৮০০ ছাড়িয়েছে। আমি ই-ক্যাবের হয়ে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক পদ অলংকৃত করছি। করোনাভাইরাস সংক্রমণের সময় শিল্পটির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ। এখন এই খাতের বাজার প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার। আমরা সদস্যদের জন্য বিশ্ববাজারে প্রবেশে যাবতীয় সহযোগিতার উদ্যোগ নিয়েছি। বিশেষ করে ক্রস বর্ডার ব্যবসা প্রসারে সদস্যদের পাশে থাকবে ই-ক্যাব।
আজকের পত্রিকা: ই-ক্যাব উদ্যোক্তাদের বর্তমান চ্যালেঞ্জ কী?
শমী কায়সার: আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো ট্যাক্স ও ভ্যাট জটিলতা। এটা দূর করা দরকার। আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো জটিল পেমেন্ট সিস্টেম। যার কারণে অনেক উদ্যোক্তা ব্যবসা পরিচালনায় বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকে। এ ছাড়া ব্যাংকঋণ পেতে জটিলতার কারণে এ খাতে অর্থায়ন নিয়ে ঝামেলা লেগেই রয়েছে। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের ছোট উদ্যোক্তাদের ঋণ দিতে বিশেষ নির্দেশনা জারি করেছে। আর একটি চ্যালেঞ্জ হলো চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুতির বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। এটাকে মোকাবিলায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করা না গেলে পরবর্তী সময়ে নতুন সংকট সৃষ্টি করতে পারে।
আজকের পত্রিকা: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ কী করছেন?
শমী কায়সার: নারীদের জন্য আমরা কিছু নীতিমালায় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছি। কেন্দ্রীয় অভিযোগ ব্যবস্থাপনা সেল গঠনের কাজ চলছে। এর মূল কাঠামো এটুআইয়ের তৈরি, যা বাস্তবায়ন করছে সরকার। ই-ক্যাব তাতে সহায়তা করছে। এ ছাড়া অটোমেশন ও স্বচ্ছতা বাড়াতে এস্ক্রো সিস্টেমের কাজ চলছে। এর ফুল অটোমেশনের কাজ করছে এটুআই। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে অর্থের লেনদেনের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা থাকবে।
আজকের পত্রিকা: গ্রামের উদ্যোক্তাদের নিয়ে কী ভাবছেন?
শমী কায়সার: দেশ ডিজিটাল হওয়ায় দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে ই-কমার্স ব্যবসা। তবে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তা হলো অনলাইন ব্যবসাটা নগর ও শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। পল্লি বা গ্রামে ব্যবসা স্বল্পপরিসরে গড়ে উঠেছে। আমরা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও বিজনেস কাউন্সিলের সহায়তায় ই-কমার্স ব্যবসাকে পল্লিতে ছড়িয়ে দিতে চাই। এ জন্য ‘ডিজিটাল পল্লি’ নামে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। সেখানে গ্রামের উদ্যোক্তাদের জন্য নানা ধরনের সুযোগের ব্যবস্থা করা হবে।
আজকের পত্রিকা: উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব কী?
শমী কায়সার: শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। যার প্রভাব পড়ে ব্যবসায়। এ জন্য আমরা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করতে বিভিন্ন ধরনের কর্মশালা ও শিক্ষামূলক কর্মসূচি পালন করে থাকি। বিশেষ করে আগামী দিনে প্রযুক্তির উন্নয়নের কথা ভেবে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এ জন্য সদস্যদের ডিজিটাল লিটারেসিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এনবিআরের ভ্যাট, ট্যাক্স ও ব্যাংকিং ইস্যুতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আর ব্যবসা পরিচালনায় দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সব উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। এসব কাজ আমরা বিজনেস সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে করতে চাই। সদস্যদের নানা সমস্যা সমাধানের জন্য মেম্বারশিপ সাপোর্ট সেন্টার করারও পরিকল্পনা রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: ই-ক্যাবের উন্নয়নে পরিকল্পনা কী?
শমী কায়সার: ই-ক্যাব এখন একটি বড় সংগঠন। প্রথম দিকে এ সমিতির সদস্য ছিল মাত্র ৫০ জন। এখন সদস্যসংখ্যা ১ হাজার ৮০০ ছাড়িয়েছে। আমি ই-ক্যাবের হয়ে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক পদ অলংকৃত করছি। করোনাভাইরাস সংক্রমণের সময় শিল্পটির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ। এখন এই খাতের বাজার প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার। আমরা সদস্যদের জন্য বিশ্ববাজারে প্রবেশে যাবতীয় সহযোগিতার উদ্যোগ নিয়েছি। বিশেষ করে ক্রস বর্ডার ব্যবসা প্রসারে সদস্যদের পাশে থাকবে ই-ক্যাব।
আজকের পত্রিকা: ই-ক্যাব উদ্যোক্তাদের বর্তমান চ্যালেঞ্জ কী?
শমী কায়সার: আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো ট্যাক্স ও ভ্যাট জটিলতা। এটা দূর করা দরকার। আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো জটিল পেমেন্ট সিস্টেম। যার কারণে অনেক উদ্যোক্তা ব্যবসা পরিচালনায় বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকে। এ ছাড়া ব্যাংকঋণ পেতে জটিলতার কারণে এ খাতে অর্থায়ন নিয়ে ঝামেলা লেগেই রয়েছে। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক আমাদের ছোট উদ্যোক্তাদের ঋণ দিতে বিশেষ নির্দেশনা জারি করেছে। আর একটি চ্যালেঞ্জ হলো চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুতির বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। এটাকে মোকাবিলায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করা না গেলে পরবর্তী সময়ে নতুন সংকট সৃষ্টি করতে পারে।
আজকের পত্রিকা: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ কী করছেন?
শমী কায়সার: নারীদের জন্য আমরা কিছু নীতিমালায় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছি। কেন্দ্রীয় অভিযোগ ব্যবস্থাপনা সেল গঠনের কাজ চলছে। এর মূল কাঠামো এটুআইয়ের তৈরি, যা বাস্তবায়ন করছে সরকার। ই-ক্যাব তাতে সহায়তা করছে। এ ছাড়া অটোমেশন ও স্বচ্ছতা বাড়াতে এস্ক্রো সিস্টেমের কাজ চলছে। এর ফুল অটোমেশনের কাজ করছে এটুআই। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে অর্থের লেনদেনের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা থাকবে।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে বিভাগটির ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্কসবাদী চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
২২ জুন ২০২৫‘বাংলাদেশের মানুষ যদি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ কিংবা অনুপাতভিত্তিক ভোটব্যবস্থা বুঝত! উল্টো তারা বলবে, আমরা এসব বুঝি না! আমি তোমাকে ভোট দেব, কয় টাকা দেবে? সহজ ভাষায় বললে বিষয়টি তা-ই—তুমি টাকা দাও, আমি ভোট দেব—দেশে ভোটের চর্চা এমনই।’
১৫ জুন ২০২৫গত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংসতায় সহস্রাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলার বিচার প্রক্রিয়াসহ নানা দিক নিয়ে ডয়চে ভেলের সঙ্গে কথা বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
১১ জুন ২০২৫ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
০১ জুন ২০২৫