আজকের পত্রিকা
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে আপনাদের ব্যবসা?
আবদুল কাদের খান: করোনা সংক্রমণের প্রথম কয়েক মাস একটু খারাপ ছিল। এখন ভালো হচ্ছে। বিশ্বের পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় সেখানে শোরুম খুলছে। তাদের পোশাকের চাহিদা তৈরি হয়েছে। আর তাতে অর্ডারের চাপ তৈরি হয়েছে দেশে। এখন সরকার হয়তো সব খুলে দেবে। কারণ, অর্থনীতি টিকিয়ে রাখতে হবে। মানুষের আয় কমে গেছে। অনেকের জমানো যা সঞ্চয় ছিল সেটিও শেষের পথে। অর্থনৈতিক সংকটের সময় কারও কাছে ঋণও পাওয়া যায় না। তাই করোনা জানা সত্ত্বেও নিরুপায় হয়ে মানুষ রাস্তায় নামছে।
আজকের পত্রিকা: কর্মীদের টিকার আওতায় আনতে কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?
আবদুল কাদের খান: আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছিলাম। এখন তো বলছে যে গণটিকা দেওয়া হবে। আলাদা করে টিকা না নিয়ে গণটিকার সুযোগ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এতে আমরাও আশা করছি যে, অন্যদের মতো আমাদের কর্মীরাও টিকা পাবে। বিজিএমইএ নিজেরাও কারখানায় টিকা দেওয়ার ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছে। আমরা অপেক্ষা করছি তারা কী করে তা দেখার জন্য। এরপর বুঝতে পারব যে আমরা আলাদা করে পদক্ষেপ নেব, নাকি গণটিকায় চলবে।
আজকের পত্রিকা: সরকারি প্রণোদনা আপনাদের খাতে সহায়ক ছিল কি না?
আবদুল কাদের খান: আমরা সরকারি প্রণোদনা বলতে গেলে পাইনি। এটা মূলত মূল খাতে দেওয়া হয়েছে। যদিও আমাদের ব্যাপারেও বলা আছে। কিন্তু বাস্তবে আমাদের উদ্যোক্তারা পায়নি। কারণ হলো, এখানে টেকনিক্যাল কিছু বিষয় ছিল, নীতিমালায় কিছু জটিলতা ছিল। যার ফলে আমরা এ সুবিধাটা নিতে পারিনি। আমরা ব্যাক টু ব্যাক এলসির মাধ্যমে শতভাগ রপ্তানিমুখী হওয়ার পরও ঋণ পাইনি। প্রথম পর্যায়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে জটিলতা, পরে প্রধানমন্ত্রী নতুন করে বরাদ্দ বাড়িয়ে সুযোগ দিলেও সেটাও পাইনি। ব্যাংক ক্লায়েন্ট সম্পর্কের কথা বলায় ব্যাংকগুলোও যাদের একাধিক ঋণ ছিল, তাদের দেয়নি। এ রকম নানান দুর্বলতায় আমরা প্রণোদনার ঋণ পাইনি।
আজকের পত্রিকা: অর্ডার আসছে, মার্জিন কেমন থাকছে?
আবদুল কাদের খান: অর্ডার আসছে। তবে এর সুফল আসেনি। কারণ, মার্জিন কম থাকছে। পোশাকমালিকেরা বলছেন, তাঁরা ভালো দাম পাচ্ছেন না। তাই আমাদের কীভাবে দেবেন? আর সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা হয়েছে, তা হলো কাঁচামালের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। যেমন কাগজের দাম ছিল আগে ৫০০ ডলার টন, এখন তা সাড়ে ৮০০ বা ৯০০ ডলার। ৭০০ ডলারের দাম হয়েছে এখন ১ হাজার ১০০ ডলার। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে কনটেইনার ভাড়া। এটা কয়েক গুণ বেড়েছে। যা ছিল ১ হাজার ডলার, তার ভাড়া এখন সাড়ে ৩ হাজার ডলার। এতে কাঁচামালের দামে প্রভাব পড়ে। কিন্তু পণ্যের দাম আমরা বাড়াতে পারছি না। ফলে মার্জিন বাড়ছে না। আমাদের পোশাকমালিকদের পণ্যের দাম বাড়াতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে আপনাদের ব্যবসা?
আবদুল কাদের খান: করোনা সংক্রমণের প্রথম কয়েক মাস একটু খারাপ ছিল। এখন ভালো হচ্ছে। বিশ্বের পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় সেখানে শোরুম খুলছে। তাদের পোশাকের চাহিদা তৈরি হয়েছে। আর তাতে অর্ডারের চাপ তৈরি হয়েছে দেশে। এখন সরকার হয়তো সব খুলে দেবে। কারণ, অর্থনীতি টিকিয়ে রাখতে হবে। মানুষের আয় কমে গেছে। অনেকের জমানো যা সঞ্চয় ছিল সেটিও শেষের পথে। অর্থনৈতিক সংকটের সময় কারও কাছে ঋণও পাওয়া যায় না। তাই করোনা জানা সত্ত্বেও নিরুপায় হয়ে মানুষ রাস্তায় নামছে।
আজকের পত্রিকা: কর্মীদের টিকার আওতায় আনতে কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?
আবদুল কাদের খান: আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছিলাম। এখন তো বলছে যে গণটিকা দেওয়া হবে। আলাদা করে টিকা না নিয়ে গণটিকার সুযোগ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এতে আমরাও আশা করছি যে, অন্যদের মতো আমাদের কর্মীরাও টিকা পাবে। বিজিএমইএ নিজেরাও কারখানায় টিকা দেওয়ার ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছে। আমরা অপেক্ষা করছি তারা কী করে তা দেখার জন্য। এরপর বুঝতে পারব যে আমরা আলাদা করে পদক্ষেপ নেব, নাকি গণটিকায় চলবে।
আজকের পত্রিকা: সরকারি প্রণোদনা আপনাদের খাতে সহায়ক ছিল কি না?
আবদুল কাদের খান: আমরা সরকারি প্রণোদনা বলতে গেলে পাইনি। এটা মূলত মূল খাতে দেওয়া হয়েছে। যদিও আমাদের ব্যাপারেও বলা আছে। কিন্তু বাস্তবে আমাদের উদ্যোক্তারা পায়নি। কারণ হলো, এখানে টেকনিক্যাল কিছু বিষয় ছিল, নীতিমালায় কিছু জটিলতা ছিল। যার ফলে আমরা এ সুবিধাটা নিতে পারিনি। আমরা ব্যাক টু ব্যাক এলসির মাধ্যমে শতভাগ রপ্তানিমুখী হওয়ার পরও ঋণ পাইনি। প্রথম পর্যায়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে জটিলতা, পরে প্রধানমন্ত্রী নতুন করে বরাদ্দ বাড়িয়ে সুযোগ দিলেও সেটাও পাইনি। ব্যাংক ক্লায়েন্ট সম্পর্কের কথা বলায় ব্যাংকগুলোও যাদের একাধিক ঋণ ছিল, তাদের দেয়নি। এ রকম নানান দুর্বলতায় আমরা প্রণোদনার ঋণ পাইনি।
আজকের পত্রিকা: অর্ডার আসছে, মার্জিন কেমন থাকছে?
আবদুল কাদের খান: অর্ডার আসছে। তবে এর সুফল আসেনি। কারণ, মার্জিন কম থাকছে। পোশাকমালিকেরা বলছেন, তাঁরা ভালো দাম পাচ্ছেন না। তাই আমাদের কীভাবে দেবেন? আর সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা হয়েছে, তা হলো কাঁচামালের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। যেমন কাগজের দাম ছিল আগে ৫০০ ডলার টন, এখন তা সাড়ে ৮০০ বা ৯০০ ডলার। ৭০০ ডলারের দাম হয়েছে এখন ১ হাজার ১০০ ডলার। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে কনটেইনার ভাড়া। এটা কয়েক গুণ বেড়েছে। যা ছিল ১ হাজার ডলার, তার ভাড়া এখন সাড়ে ৩ হাজার ডলার। এতে কাঁচামালের দামে প্রভাব পড়ে। কিন্তু পণ্যের দাম আমরা বাড়াতে পারছি না। ফলে মার্জিন বাড়ছে না। আমাদের পোশাকমালিকদের পণ্যের দাম বাড়াতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
বাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব একজন প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ এবং জননীতি বিশ্লেষক। তিনি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। সম্প্রতি তথ্য খাতসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অর্চি হক।
১৭ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের ৬ মাস পূর্ণ হচ্ছে ৮ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার বাণিজ্য সম্পাদক শাহ আলম খান।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সম্প্রতি ঠাকুরগাঁওয়ে ধারণ করা জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র একটি পর্বে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সাক্ষাৎকারে তাঁর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫