আজকের পত্রিকা
চট্টগ্রাম কর আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সোলায়মান। তিনি জানান, আয়কর সংক্রান্ত মামলা অনলাইনে শুনানিও হচ্ছে না। বাংলাদেশে আয়কর আইনজীবীরা চরম অনিশ্চয়তার আছেন। এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: করোনায় চট্টগ্রামে আয়কর প্রদানে কী রকম প্রভাব পড়েছে?
মোহাম্মদ সোলায়মান: করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্য হ্রাস পাওয়ায় বেশির ভাগ আয়কর দাতা কর দেওয়ার সামর্থ্য হারিয়েছেন। এ মুহূর্তে সরকার ঘোষিত আয়করের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে চাপ প্রয়োগ মরার ওপর খাঁড়ার ঘা বলে মনে করি।
প্রশ্ন: ঘোষিত অনলাইন বা মোবাইলে আয়কর প্রদান কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে?
মোহাম্মদ সোলায়মান: সরকার বা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ঘোষিত মোবাইল ফোন বা অনলাইনে শুধুমাত্র আয়করের টাকা গ্রহণ করছে। আয়কর রিটার্ন সংশ্লিষ্ট কর অফিসে হাজির হয়ে দিতে হচ্ছে। তাই ভোগান্তি হচ্ছে। এমনকি কর বিভাগে মামলা, আপিল, ট্রাইব্যুনাল আপিল সবক্ষেত্রেই সশরীরে উপস্থিত হতে হয়। অনলাইনে এসব মামলার শুনানির ব্যবস্থা করেনি রাজস্ব বিভাগ । অথচ বাংলাদেশের উচ্চ আদালত থেকে নিম্ন আদালতের সবখানেই ভার্চুয়াল মামলা ও শুনানি হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ বিভিন্ন দেশে আয়কর প্রদানকারীর আয়কর প্রদানে সামর্থ্য হ্রাস পাওয়ায় আয়কর প্রদানে সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার পরও আমাদের দেশে সময়সীমা বাড়ানো হয়নি। আয়কর প্রদানকারীরা দেশের উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখে। তাদের সুবিধা-অসুবিধা দেখাও সরকার বা রাজস্ব বিভাগের দায়িত্ব। কর আদায়ে ন্যায়পরায়ণতা প্রয়োজন।
প্রশ্ন: আয়কর আইনজীবীদের বর্তমান অবস্থা কী?
মোহাম্মদ সোলায়মান: আয়কর আইনজীবীরা সরকারের রাজস্ব আদায়ে সরাসরি ভূমিকা রাখেন। অথচ দুই বছর যাবৎ চরম অনিশ্চয়তায় থাকার পরও সরকার এ খাতে কোনো সুযোগ-সুবিধা দেয়নি। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কর আইনজীবীদের করোনার টিকা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। প্রণোদনার দাবি করছি।
প্রশ্ন: রাজস্ব আদায় বাড়াতে কী করা উচিত?
মোহাম্মদ সোলায়মান: বাংলাদেশে এমনও লোক আছেন যারা প্রতি মাসেই কয়েক লাখ টাকা আয় করেন। কিন্তু আয়কর রিটার্ন দেন না। রাজস্ব বাড়ানোর জন্য এদের শনাক্ত করে পরিধি বাড়াতে হবে। জনগণের ভীতি দূর করতে হবে। যারা স্বেচ্ছায় আয়কর দিয়ে আসছে তাদের হয়রানি না করে নতুন আয়কর দাতা বাড়াতে হবে।
চট্টগ্রাম কর আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সোলায়মান। তিনি জানান, আয়কর সংক্রান্ত মামলা অনলাইনে শুনানিও হচ্ছে না। বাংলাদেশে আয়কর আইনজীবীরা চরম অনিশ্চয়তার আছেন। এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: করোনায় চট্টগ্রামে আয়কর প্রদানে কী রকম প্রভাব পড়েছে?
মোহাম্মদ সোলায়মান: করোনায় ব্যবসা-বাণিজ্য হ্রাস পাওয়ায় বেশির ভাগ আয়কর দাতা কর দেওয়ার সামর্থ্য হারিয়েছেন। এ মুহূর্তে সরকার ঘোষিত আয়করের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে চাপ প্রয়োগ মরার ওপর খাঁড়ার ঘা বলে মনে করি।
প্রশ্ন: ঘোষিত অনলাইন বা মোবাইলে আয়কর প্রদান কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে?
মোহাম্মদ সোলায়মান: সরকার বা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ঘোষিত মোবাইল ফোন বা অনলাইনে শুধুমাত্র আয়করের টাকা গ্রহণ করছে। আয়কর রিটার্ন সংশ্লিষ্ট কর অফিসে হাজির হয়ে দিতে হচ্ছে। তাই ভোগান্তি হচ্ছে। এমনকি কর বিভাগে মামলা, আপিল, ট্রাইব্যুনাল আপিল সবক্ষেত্রেই সশরীরে উপস্থিত হতে হয়। অনলাইনে এসব মামলার শুনানির ব্যবস্থা করেনি রাজস্ব বিভাগ । অথচ বাংলাদেশের উচ্চ আদালত থেকে নিম্ন আদালতের সবখানেই ভার্চুয়াল মামলা ও শুনানি হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ বিভিন্ন দেশে আয়কর প্রদানকারীর আয়কর প্রদানে সামর্থ্য হ্রাস পাওয়ায় আয়কর প্রদানে সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার পরও আমাদের দেশে সময়সীমা বাড়ানো হয়নি। আয়কর প্রদানকারীরা দেশের উন্নয়নে বিশাল ভূমিকা রাখে। তাদের সুবিধা-অসুবিধা দেখাও সরকার বা রাজস্ব বিভাগের দায়িত্ব। কর আদায়ে ন্যায়পরায়ণতা প্রয়োজন।
প্রশ্ন: আয়কর আইনজীবীদের বর্তমান অবস্থা কী?
মোহাম্মদ সোলায়মান: আয়কর আইনজীবীরা সরকারের রাজস্ব আদায়ে সরাসরি ভূমিকা রাখেন। অথচ দুই বছর যাবৎ চরম অনিশ্চয়তায় থাকার পরও সরকার এ খাতে কোনো সুযোগ-সুবিধা দেয়নি। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কর আইনজীবীদের করোনার টিকা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। প্রণোদনার দাবি করছি।
প্রশ্ন: রাজস্ব আদায় বাড়াতে কী করা উচিত?
মোহাম্মদ সোলায়মান: বাংলাদেশে এমনও লোক আছেন যারা প্রতি মাসেই কয়েক লাখ টাকা আয় করেন। কিন্তু আয়কর রিটার্ন দেন না। রাজস্ব বাড়ানোর জন্য এদের শনাক্ত করে পরিধি বাড়াতে হবে। জনগণের ভীতি দূর করতে হবে। যারা স্বেচ্ছায় আয়কর দিয়ে আসছে তাদের হয়রানি না করে নতুন আয়কর দাতা বাড়াতে হবে।
অধ্যাপক এম এম আকাশ—বাংলাদেশের বামপন্থী আন্দোলনের এক সুপরিচিত নাম। তিনি শুধু অর্থনীতিবিদ হিসেবেই নন, একজন প্রগতিশীল চিন্তক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) অন্যতম নেতৃত্বদানকারী হিসেবেও পরিচিত। আজকের অস্থির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে যখন একদিকে গণতন্ত্র সংকুচিত হচ্ছে আর অন্যদিকে বৈষম্য বাড়ছে...
১৮ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সংকটকবলিত রাখাইনে খাদ্যসহ জরুরি রসদ সরবরাহে মানবিক করিডর দিতে নীতিগত সম্মতির কথা বলছে সরকার। এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসবিষয়ক গবেষক আলতাফ পারভেজ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বিভুরঞ্জন সরকার ও মাসুদ রানা।
৪ দিন আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশের অন্যতম আলোচিত রাজনৈতিক পক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির নীতি নির্ধারণে অন্যতম ভূমিকা পালন করছেন যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। দলের গঠনতন্ত্র প্রণয়নে গঠিত কমিটিতেও রয়েছেন তিনি।
১২ দিন আগেবাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫