নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নিজেকে কতটুকু যোগ্য মনে করেন?
ওয়াসিম আলিম: ২০১৩ সাল থেকে আমি বাংলাদেশের ই-কমার্স সেক্টরের অগ্রযাত্রায় কাজ করে যাচ্ছি। এ দীর্ঘ পথচলায় বলা যায়, আমি প্রতিদিন আমার জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করেছি এই সেক্টরের কোনো না কোনো সমস্যা সমাধানে। গ্রাহকের দরজায় পণ্য ডেলিভারি থেকে শুরু করে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ—সব ক্ষেত্রেই আমি অবদান রাখার চেষ্টা করেছি। ওয়াই কম্বিনেটর থেকে শুরু করে আইএফসি, আইডিএলসিসহ অনেকগুলো দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশে আনতে সক্ষম হয়েছি। দেশের অধিকাংশ প্রধান শহরে আমাদের সেবা কার্যক্রম বিস্তৃত এবং প্রতিনিয়ত আমরা এই পরিসর বড় করছি। সাড়ে ৩ হাজারের বেশি সদস্য কাজ করেন আমাদের পরিবারে এবং ১২ লাখের বেশি গ্রাহককে আমরা প্রতিনিয়ত সেবা দিয়ে যাচ্ছি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, এটুআই, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা কাজ করছি; যাতে করে একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়তে পারি।
গত মেয়াদে নিজের সফলতা কতটা দেখছেন?
ওয়াসিম আলিম: গত মেয়াদে আমি এক্সিকিউটিভ কমিটির অংশ ছিলাম না। তবে আমি গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে অনেক নীতিনির্ধারণী আলোচনায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছি এবং আমার অবস্থান থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছি। ‘চালডাল’ করোনা মহামারির সময় মানুষের সেবায় বিশেষ অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছে এবং এই সময়ে সরকারের বিভিন্ন নীতিনির্ধারণে অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছে, যা পুরো ই-কমার্স সেক্টরের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা বলা যায়।
নির্বাচিত হলে এ সেক্টরের উন্নয়নে আপনার পরিকল্পনা কী?
ওয়াসিম আলিম: ই-কমার্স সেক্টরে আমাদের সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখা উচিত। এই লক্ষ্যে সরকার ও অন্যান্য মহলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। একই সঙ্গে দেশি বা বিদেশি বিনিয়োগকে সহজীকরণ; প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসার জন্য সহজ ও সময়োপযোগী করনীতি; নীতিনির্ধারণে গতির সঞ্চার, আধুনিকায়ন ও বাস্তব অভিজ্ঞতার সমন্বয় বাড়াতে চাই।
আসন্ন ই-ক্যাব নির্বাচন নিয়ে আপনাদের প্রত্যাশা কী?
ওয়াসিম আলিম: সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি যোগ্য, প্রতিশ্রুতিশীল এবং কর্মঠ প্যানেল নির্বাচিত হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নিজেকে কতটুকু যোগ্য মনে করেন?
ওয়াসিম আলিম: ২০১৩ সাল থেকে আমি বাংলাদেশের ই-কমার্স সেক্টরের অগ্রযাত্রায় কাজ করে যাচ্ছি। এ দীর্ঘ পথচলায় বলা যায়, আমি প্রতিদিন আমার জীবনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করেছি এই সেক্টরের কোনো না কোনো সমস্যা সমাধানে। গ্রাহকের দরজায় পণ্য ডেলিভারি থেকে শুরু করে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ—সব ক্ষেত্রেই আমি অবদান রাখার চেষ্টা করেছি। ওয়াই কম্বিনেটর থেকে শুরু করে আইএফসি, আইডিএলসিসহ অনেকগুলো দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশে আনতে সক্ষম হয়েছি। দেশের অধিকাংশ প্রধান শহরে আমাদের সেবা কার্যক্রম বিস্তৃত এবং প্রতিনিয়ত আমরা এই পরিসর বড় করছি। সাড়ে ৩ হাজারের বেশি সদস্য কাজ করেন আমাদের পরিবারে এবং ১২ লাখের বেশি গ্রাহককে আমরা প্রতিনিয়ত সেবা দিয়ে যাচ্ছি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, এটুআই, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আমরা কাজ করছি; যাতে করে একটি সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়তে পারি।
গত মেয়াদে নিজের সফলতা কতটা দেখছেন?
ওয়াসিম আলিম: গত মেয়াদে আমি এক্সিকিউটিভ কমিটির অংশ ছিলাম না। তবে আমি গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে অনেক নীতিনির্ধারণী আলোচনায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছি এবং আমার অবস্থান থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছি। ‘চালডাল’ করোনা মহামারির সময় মানুষের সেবায় বিশেষ অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছে এবং এই সময়ে সরকারের বিভিন্ন নীতিনির্ধারণে অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছে, যা পুরো ই-কমার্স সেক্টরের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা বলা যায়।
নির্বাচিত হলে এ সেক্টরের উন্নয়নে আপনার পরিকল্পনা কী?
ওয়াসিম আলিম: ই-কমার্স সেক্টরে আমাদের সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখা উচিত। এই লক্ষ্যে সরকার ও অন্যান্য মহলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই। একই সঙ্গে দেশি বা বিদেশি বিনিয়োগকে সহজীকরণ; প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসার জন্য সহজ ও সময়োপযোগী করনীতি; নীতিনির্ধারণে গতির সঞ্চার, আধুনিকায়ন ও বাস্তব অভিজ্ঞতার সমন্বয় বাড়াতে চাই।
আসন্ন ই-ক্যাব নির্বাচন নিয়ে আপনাদের প্রত্যাশা কী?
ওয়াসিম আলিম: সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি যোগ্য, প্রতিশ্রুতিশীল এবং কর্মঠ প্যানেল নির্বাচিত হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
সংস্কারের জন্য অনেকগুলো কমিশন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছেন সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। আজ বুধবার প্রতিবেদন দিচ্ছে তারা। কমিশনের কাজ নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন...
১৭ দিন আগেপ্রধান উপদেষ্টা মনে করেন, সংস্কার ও বছরের শেষ নাগাদ বা আগামী বছরের প্রথমার্ধে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে রাজনৈতিক পক্ষগুলোর সঙ্গে তাঁর বোঝাপড়ার কোনো ঘাটতি নেই। গত ২৯ ডিসেম্বর (২০২৪) ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন তিনি। ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় বাং
২৫ দিন আগেনেপাল, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আন্তসীমান্ত জ্বালানি বাণিজ্য সবার জন্যই লাভজনক হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেছেন, দেশগুলোর মধ্যে জ্বালানি বিনিময় আরও গতিশীল হলেই বাজার পরিপক্ব হবে। তখন সবার জন্যই লাভজনক...
০২ জানুয়ারি ২০২৫সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, ব্র্যাকের চেয়ারম্যান ও পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। তিনি সার্ক পোভার্টি কমিশনের সদস্য এবং বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ইউএসএআইডি, জাইকাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় পরামর্শক ছিলেন।
০২ জানুয়ারি ২০২৫