কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রথম নারী মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন তাহসিন বাহার সূচনা। নিজ নগরীর উন্নয়ন নিয়ে গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মারুফ কিবরিয়া
আজকের পত্রিকা: বিপুল ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। কুমিল্লাবাসী প্রথম নারী মেয়র পেল। কেমন লাগছে?
সূচনা: এই অনুভূতি সত্যি দারুণ! যদিও আমি কোনো জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশন করব না। নির্বাচনে এই জয় সামনের দিনগুলোতে কাজ করার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
আজকের পত্রিকা: ভোটে জয়ী হওয়ার পেছনে কার বেশি ভূমিকা ছিল?
সূচনা: দেখুন, এই নির্বাচনে জেতাটা আমার জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা শুরু থেকে নানা অপপ্রচার চালিয়েছে। কিন্তু কুমিল্লার মানুষ সেসব কথা গ্রহণ করেননি। সবাই আমাকে সমর্থন করে গেছেন। তাঁদের ভালোবাসায় আমি আজ সিক্ত। আমি মনে করি, এই জয় আমার নয়, পুরো কুমিল্লাবাসীর। তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলেই আমি জিততে পেরেছি। তাই ভোটারদের ভূমিকাই অপরিসীম।
আজকের পত্রিকা: কুমিল্লা নগরীর বিভিন্ন সমস্যার কথা আগেও বলেছেন? কোন সমস্যাটি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ?
সূচনা: আমি আগেও বলেছি, ১৩ বছরেও এই কুমিল্লা কোনো পরিকল্পিত নগর হিসেবে গড়ে ওঠেনি। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানে অনেক বড় বড় ভবন তৈরি হয়েছে। শহরের রাস্তাগুলো সরু হয়ে আছে। অবৈধ অটোরিকশায় সারাক্ষণ যানজট লেগেই থাকে। একশ্রেণির মানুষ এই অটোগুলোকে পুঁজি করে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। আমি একটি পরিচ্ছন্ন ও সবুজ নগরীতে পরিণত করতে চাই। মোটকথা, পুরো শহরকে জঞ্জালমুক্ত করার ইচ্ছা আছে। তা ছাড়া সিটি করপোরেশনকে দিন দিন একশ্রেণির মানুষ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত করে রেখেছে। সে বিষয়েও গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: জলাবদ্ধতা ও যানজট নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
সূচনা: এই বিষয়ে আমি আমার বিভিন্ন পথসভায়ও বলেছি। কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে সারাক্ষণই যানজট থাকে। বর্ষা মৌসুমে সড়কে পানি জমে। এগুলো দূর করতে হলে পরিকল্পনাবিদদের নিয়ে একটি পরিকল্পিত স্মার্ট সিটি করপোরেশন গড়ে তুলব। বিশেষ করে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সব প্রকল্প হাতে নিয়ে কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: কাজে হাত দেওয়ার ব্যাপারে কোনো সময়সীমা বেঁধে দেবেন?
সূচনা: কালই তো নির্বাচন শেষ হলো। আগে দায়িত্ব নিই। তারপর এসব নিয়ে পরিকল্পনার মাধ্যমে কাজ শুরু করে দেব।
আজকের পত্রিকা: বিপুল ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। কুমিল্লাবাসী প্রথম নারী মেয়র পেল। কেমন লাগছে?
সূচনা: এই অনুভূতি সত্যি দারুণ! যদিও আমি কোনো জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশন করব না। নির্বাচনে এই জয় সামনের দিনগুলোতে কাজ করার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
আজকের পত্রিকা: ভোটে জয়ী হওয়ার পেছনে কার বেশি ভূমিকা ছিল?
সূচনা: দেখুন, এই নির্বাচনে জেতাটা আমার জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা শুরু থেকে নানা অপপ্রচার চালিয়েছে। কিন্তু কুমিল্লার মানুষ সেসব কথা গ্রহণ করেননি। সবাই আমাকে সমর্থন করে গেছেন। তাঁদের ভালোবাসায় আমি আজ সিক্ত। আমি মনে করি, এই জয় আমার নয়, পুরো কুমিল্লাবাসীর। তাঁরা ভোট দিয়েছেন বলেই আমি জিততে পেরেছি। তাই ভোটারদের ভূমিকাই অপরিসীম।
আজকের পত্রিকা: কুমিল্লা নগরীর বিভিন্ন সমস্যার কথা আগেও বলেছেন? কোন সমস্যাটি আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ?
সূচনা: আমি আগেও বলেছি, ১৩ বছরেও এই কুমিল্লা কোনো পরিকল্পিত নগর হিসেবে গড়ে ওঠেনি। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানে অনেক বড় বড় ভবন তৈরি হয়েছে। শহরের রাস্তাগুলো সরু হয়ে আছে। অবৈধ অটোরিকশায় সারাক্ষণ যানজট লেগেই থাকে। একশ্রেণির মানুষ এই অটোগুলোকে পুঁজি করে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। আমি একটি পরিচ্ছন্ন ও সবুজ নগরীতে পরিণত করতে চাই। মোটকথা, পুরো শহরকে জঞ্জালমুক্ত করার ইচ্ছা আছে। তা ছাড়া সিটি করপোরেশনকে দিন দিন একশ্রেণির মানুষ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত করে রেখেছে। সে বিষয়েও গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: জলাবদ্ধতা ও যানজট নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
সূচনা: এই বিষয়ে আমি আমার বিভিন্ন পথসভায়ও বলেছি। কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে সারাক্ষণই যানজট থাকে। বর্ষা মৌসুমে সড়কে পানি জমে। এগুলো দূর করতে হলে পরিকল্পনাবিদদের নিয়ে একটি পরিকল্পিত স্মার্ট সিটি করপোরেশন গড়ে তুলব। বিশেষ করে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সব প্রকল্প হাতে নিয়ে কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: কাজে হাত দেওয়ার ব্যাপারে কোনো সময়সীমা বেঁধে দেবেন?
সূচনা: কালই তো নির্বাচন শেষ হলো। আগে দায়িত্ব নিই। তারপর এসব নিয়ে পরিকল্পনার মাধ্যমে কাজ শুরু করে দেব।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে বিভাগটির ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্কসবাদী চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
২২ জুন ২০২৫‘বাংলাদেশের মানুষ যদি দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ কিংবা অনুপাতভিত্তিক ভোটব্যবস্থা বুঝত! উল্টো তারা বলবে, আমরা এসব বুঝি না! আমি তোমাকে ভোট দেব, কয় টাকা দেবে? সহজ ভাষায় বললে বিষয়টি তা-ই—তুমি টাকা দাও, আমি ভোট দেব—দেশে ভোটের চর্চা এমনই।’
১৫ জুন ২০২৫গত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংসতায় সহস্রাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলার বিচার প্রক্রিয়াসহ নানা দিক নিয়ে ডয়চে ভেলের সঙ্গে কথা বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী
১১ জুন ২০২৫ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। বর্তমানে তিনি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো এবং বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ে বেসরকারি উদ্যোগে গঠিত নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক।
০১ জুন ২০২৫