সানজিদা সামরিন
ওয়েব সিরিজ সাবরিনার জন্য অভিনন্দন। প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন?
অর্ষা: ধন্যবাদ। নির্মাতা আশফাক নিপুণ পরিচালিত ওয়েব সিরিজ সাবরিনার ফিডব্যাক খুব ভালো। আমার সিনিয়র-জুনিয়র কলিগ, অনেক পরিচালক, যাদের সঙ্গে হয়তো আমার কাজও হয়নি, তাঁরাও আমাকে ফোন দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এমন অনেকের শুভেচ্ছাবার্তায় আমি মুগ্ধ। ডলি জহুর, আফজাল হোসেনসহ আরও অনেক গুণী শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক আমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন। জানিয়েছেন, সাবরিনা তাঁদের ভালো লেগেছে। এ ছাড়া পরিবার, বন্ধুবান্ধবরাও যখন বলছিল, আমাকে সাবরিনায় ভালো লেগেছে তখন স্বস্তি পেয়েছি। মোটামুটি পরিচিত-অপরিচিত সব জায়গা থেকে এখন পর্যন্ত সাবরিনার জন্য প্রশংসাই পেয়েছি।
ওটিটি প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছে আছে?
অর্ষা: বাজেট স্বল্পতা, কম সময়ে শুটিং ও অন্যান্য সব মিলিয়ে টেলিভিশনের জন্য কাজ করতে এখন আর স্বস্তি লাগছে না। দেখা যায় দুদিনেই একটা প্রোডাকশন শেষ করতে হয়। ওটিটি প্ল্যাটফর্মের সুবিধা হচ্ছে, গুছিয়ে কাজটা করা যায়। এখানে চরিত্র বাছাইয়ের পর যোগাযোগ করা হয়। চরিত্র বুঝে ওজন কমানো, চুলের কাট—সবকিছুর একটা স্বচ্ছ ধারণা দেওয়া হয়, সময় দেওয়া হয় চরিত্র নিয়ে ভাবার, কাজ করার। গ্রুপ রিহার্সেল হয় দু-তিনবার করে। একটা কাজ করার আগে সেটাকে দু-তিন মাস সময় দেওয়ার ফলে পুরো টিমের সঙ্গে সম্পর্কটা হয়ে যায়। পরিচালকের টেস্টটাও বোঝা যায়। ফলে একটা পরিকল্পনা অনুযায়ী পুরো কাজটা চলতে থাকে। ফলে কাজের মান ভালো থাকে।
এখন কী নিয়ে ব্যস্ততা?
অর্ষা: এনটিভি ও আরটিভির জন্য ঈদের দুটো সিঙ্গেল নাটকের কাজ করছি। একটি অফিস করপোরেট জীবনের গল্প ও অন্যটি ফ্যামিলি ড্রামা। দুটো গল্পই ভালো লেগেছে।
নিজেকে কীভাবে সময় দেন?
অর্ষা: আমি আসলে নিজেকেই বেশি সময় দিই। কখনো অনেক বেশি ব্যস্ত থেকে কাজ করিনি। কারণ, মানসম্পন্ন কাজ করতে চেয়েছি। যখন খুব কাজের জোয়ার এসেছিল, তখনো খুব কাজ করিনি। কারণ, একই গল্প, একই রকম চরিত্র ভালো লাগছিল না। তা ছাড়া নারীকেন্দ্রিক গল্পও তো খুব কম হয় এখানে। দেখা যায়, একটা পুরুষকেন্দ্রিক গল্পে একটা সাপোর্টিং চরিত্র থাকে নায়িকাদের। আর এখন ওয়েব আসার পর যে সুবিধাটা হয়েছে তা হলো–একটা কাজই অনেক সময় নিয়ে অনেক ভালোভাবে করা যায়।
ছেলেবেলার ঈদের আনন্দ কী ছিল?
অর্ষা: ছোটবেলায় আমরা একটা ভাড়া বাসায় থাকতাম, অনেকগুলো পরিবার ওই বাড়িতে থাকত। দেখা যেত, ঈদের দশ-পনেরো দিন আগে ঈদের জামাকাপড় কেনা হতো। এই বাড়ির ছেলেমেয়েদের পোশাক ওই বাড়ির ছেলেমেয়রা দেখবে না, এমন একটা ব্যাপার ছিল। আমরা তিন বোন। আমাদের পোশাকের রঙের সঙ্গে যেন আশপাশের বাড়ির কারও পোশাকের রং মিলে না যায়, এটা খুব করে ভাবতাম। মোট কথা ঈদের আগের দিন পর্যন্ত নতুন জামা কাউকে দেখানো যাবে না, এটাই ছিল বিষয়।
চাঁদরাতে আমাদের মধ্য়ে একটা উত্তেজনা কাজ করত হাতে মেহেদি পরা নিয়ে। আমরা ছোটরা সবাই গোল হয়ে বসতাম, আমাদের ফুপুরা, চাচিরা এক-এক করে আমাদের হাতে মেহেদি পরিয়ে দিতেন। এই জিনিসগুলো এখন খুব মিস করি। এগুলো এখন আর হয়ে ওঠে না।
ঈদ কার্ড কেনার ব্যাপারটা খুবই আনন্দদায়ক ছিল আমার কাছে। তখন এলাকার মোড়ে মোড়ে ছোট ছোট প্যান্ডেল করে ঈদকার্ড বিক্রি করা হতো। এসব ছোট ছোট সবকিছু মিলেই তো ছিল ঈদের আনন্দ।
ঈদে কোন বিষয়গুলো মিস করেন?
অর্ষা: এখন ব্যস্ততা আর দায়িত্ব অনেক বেশি। দেখা গেল কাজ করছি, কেউ হয়তো বলল, তিন দিন পর ঈদ, তখন চমকে উঠি। তখন সবার জন্য কেনাকাটা, ঈদের বাজার—এসব নিয়ে ভাবার ব্যাপার থাকে। ফলে আগের মতো ওই উত্তেজনা থাকে না। ঈদের সালামি এখন দিই, পাই কম। আগে সালামি পাওয়ার একটা আনন্দ ছিল।
ঈদের দিনটি কীভাবে উদ্যাপন করেন?
অর্ষা: বাড়িতে সবার সঙ্গেই পালন করি দিনটি। মায়ের সঙ্গে আমরা তিন বোন মিলে রান্না করি। ঈদের আগের দিন মসলা তৈরি করে রাখা, কী কী রান্না হবে সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করা, আবার সবার মধ্যে রান্নার কাজটা ভাগাভাগি করে নিই। সব মিলিয়ে ঈদের দিন সকালে রান্নাঘরের আমেজটা খুব ভালো থাকে। আমরা যখন দুপুরবেলা খেতে বসি, তখন আমরা নম্বর দিই যে, কার রান্না কত ভালো হয়েছে।
দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর হয়তো টিভি দেখা হয়। অবশ্য গত দুই বছর ধরে টেলিভিশন আমার তেমন দেখা হয় না বললেই চলে। ঈদের পরে যখন বিশেষ করে নাটকগুলো অনলাইনে চলে আসে তখন দেখে নিই।
কী খেতে ভালোবাসেন?
অর্ষা: খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারটা আসলে মুডের ওপর নির্ভর করে। যেমন, পিৎজা খেতে আমি আগে পছন্দ করতাম না। কিন্তু এবার সাহরিতে আমি কয়েকবার পিৎজা অর্ডার করেছি। তবে বরাবরই দেশীয় খাবার পছন্দ করি। কখনো কখনো প্লেন কেক, লেমন কেক ভালো লাগে। মিষ্টিজাতীয় খাবারের মধ্যে পুডিং, পেস্ট্রি, প্যানকেক আমার খুব পছন্দ।
রান্নাবান্না করার সময় পান?
অর্ষা: নির্দিষ্ট এমন কিছু নেই বলার মতো যে, হ্যাঁ এই আইটেমটাই আমি সবচেয়ে ভালো রাঁধতে পারি। মিষ্টিজাতীয় খাবার আমি পছন্দ করি। তবে আমার এখনো মনে হয় যে, এ ধরনের খাবার রান্নায় কতটুকু দুধ-চিনি দিতে হবে সেটা আরও শিখতে হবে।
ওয়েব সিরিজ সাবরিনার জন্য অভিনন্দন। প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন?
অর্ষা: ধন্যবাদ। নির্মাতা আশফাক নিপুণ পরিচালিত ওয়েব সিরিজ সাবরিনার ফিডব্যাক খুব ভালো। আমার সিনিয়র-জুনিয়র কলিগ, অনেক পরিচালক, যাদের সঙ্গে হয়তো আমার কাজও হয়নি, তাঁরাও আমাকে ফোন দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এমন অনেকের শুভেচ্ছাবার্তায় আমি মুগ্ধ। ডলি জহুর, আফজাল হোসেনসহ আরও অনেক গুণী শিল্পী, পরিচালক, প্রযোজক আমাকে অভিবাদন জানিয়েছেন। জানিয়েছেন, সাবরিনা তাঁদের ভালো লেগেছে। এ ছাড়া পরিবার, বন্ধুবান্ধবরাও যখন বলছিল, আমাকে সাবরিনায় ভালো লেগেছে তখন স্বস্তি পেয়েছি। মোটামুটি পরিচিত-অপরিচিত সব জায়গা থেকে এখন পর্যন্ত সাবরিনার জন্য প্রশংসাই পেয়েছি।
ওটিটি প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছে আছে?
অর্ষা: বাজেট স্বল্পতা, কম সময়ে শুটিং ও অন্যান্য সব মিলিয়ে টেলিভিশনের জন্য কাজ করতে এখন আর স্বস্তি লাগছে না। দেখা যায় দুদিনেই একটা প্রোডাকশন শেষ করতে হয়। ওটিটি প্ল্যাটফর্মের সুবিধা হচ্ছে, গুছিয়ে কাজটা করা যায়। এখানে চরিত্র বাছাইয়ের পর যোগাযোগ করা হয়। চরিত্র বুঝে ওজন কমানো, চুলের কাট—সবকিছুর একটা স্বচ্ছ ধারণা দেওয়া হয়, সময় দেওয়া হয় চরিত্র নিয়ে ভাবার, কাজ করার। গ্রুপ রিহার্সেল হয় দু-তিনবার করে। একটা কাজ করার আগে সেটাকে দু-তিন মাস সময় দেওয়ার ফলে পুরো টিমের সঙ্গে সম্পর্কটা হয়ে যায়। পরিচালকের টেস্টটাও বোঝা যায়। ফলে একটা পরিকল্পনা অনুযায়ী পুরো কাজটা চলতে থাকে। ফলে কাজের মান ভালো থাকে।
এখন কী নিয়ে ব্যস্ততা?
অর্ষা: এনটিভি ও আরটিভির জন্য ঈদের দুটো সিঙ্গেল নাটকের কাজ করছি। একটি অফিস করপোরেট জীবনের গল্প ও অন্যটি ফ্যামিলি ড্রামা। দুটো গল্পই ভালো লেগেছে।
নিজেকে কীভাবে সময় দেন?
অর্ষা: আমি আসলে নিজেকেই বেশি সময় দিই। কখনো অনেক বেশি ব্যস্ত থেকে কাজ করিনি। কারণ, মানসম্পন্ন কাজ করতে চেয়েছি। যখন খুব কাজের জোয়ার এসেছিল, তখনো খুব কাজ করিনি। কারণ, একই গল্প, একই রকম চরিত্র ভালো লাগছিল না। তা ছাড়া নারীকেন্দ্রিক গল্পও তো খুব কম হয় এখানে। দেখা যায়, একটা পুরুষকেন্দ্রিক গল্পে একটা সাপোর্টিং চরিত্র থাকে নায়িকাদের। আর এখন ওয়েব আসার পর যে সুবিধাটা হয়েছে তা হলো–একটা কাজই অনেক সময় নিয়ে অনেক ভালোভাবে করা যায়।
ছেলেবেলার ঈদের আনন্দ কী ছিল?
অর্ষা: ছোটবেলায় আমরা একটা ভাড়া বাসায় থাকতাম, অনেকগুলো পরিবার ওই বাড়িতে থাকত। দেখা যেত, ঈদের দশ-পনেরো দিন আগে ঈদের জামাকাপড় কেনা হতো। এই বাড়ির ছেলেমেয়েদের পোশাক ওই বাড়ির ছেলেমেয়রা দেখবে না, এমন একটা ব্যাপার ছিল। আমরা তিন বোন। আমাদের পোশাকের রঙের সঙ্গে যেন আশপাশের বাড়ির কারও পোশাকের রং মিলে না যায়, এটা খুব করে ভাবতাম। মোট কথা ঈদের আগের দিন পর্যন্ত নতুন জামা কাউকে দেখানো যাবে না, এটাই ছিল বিষয়।
চাঁদরাতে আমাদের মধ্য়ে একটা উত্তেজনা কাজ করত হাতে মেহেদি পরা নিয়ে। আমরা ছোটরা সবাই গোল হয়ে বসতাম, আমাদের ফুপুরা, চাচিরা এক-এক করে আমাদের হাতে মেহেদি পরিয়ে দিতেন। এই জিনিসগুলো এখন খুব মিস করি। এগুলো এখন আর হয়ে ওঠে না।
ঈদ কার্ড কেনার ব্যাপারটা খুবই আনন্দদায়ক ছিল আমার কাছে। তখন এলাকার মোড়ে মোড়ে ছোট ছোট প্যান্ডেল করে ঈদকার্ড বিক্রি করা হতো। এসব ছোট ছোট সবকিছু মিলেই তো ছিল ঈদের আনন্দ।
ঈদে কোন বিষয়গুলো মিস করেন?
অর্ষা: এখন ব্যস্ততা আর দায়িত্ব অনেক বেশি। দেখা গেল কাজ করছি, কেউ হয়তো বলল, তিন দিন পর ঈদ, তখন চমকে উঠি। তখন সবার জন্য কেনাকাটা, ঈদের বাজার—এসব নিয়ে ভাবার ব্যাপার থাকে। ফলে আগের মতো ওই উত্তেজনা থাকে না। ঈদের সালামি এখন দিই, পাই কম। আগে সালামি পাওয়ার একটা আনন্দ ছিল।
ঈদের দিনটি কীভাবে উদ্যাপন করেন?
অর্ষা: বাড়িতে সবার সঙ্গেই পালন করি দিনটি। মায়ের সঙ্গে আমরা তিন বোন মিলে রান্না করি। ঈদের আগের দিন মসলা তৈরি করে রাখা, কী কী রান্না হবে সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করা, আবার সবার মধ্যে রান্নার কাজটা ভাগাভাগি করে নিই। সব মিলিয়ে ঈদের দিন সকালে রান্নাঘরের আমেজটা খুব ভালো থাকে। আমরা যখন দুপুরবেলা খেতে বসি, তখন আমরা নম্বর দিই যে, কার রান্না কত ভালো হয়েছে।
দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার পর হয়তো টিভি দেখা হয়। অবশ্য গত দুই বছর ধরে টেলিভিশন আমার তেমন দেখা হয় না বললেই চলে। ঈদের পরে যখন বিশেষ করে নাটকগুলো অনলাইনে চলে আসে তখন দেখে নিই।
কী খেতে ভালোবাসেন?
অর্ষা: খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারটা আসলে মুডের ওপর নির্ভর করে। যেমন, পিৎজা খেতে আমি আগে পছন্দ করতাম না। কিন্তু এবার সাহরিতে আমি কয়েকবার পিৎজা অর্ডার করেছি। তবে বরাবরই দেশীয় খাবার পছন্দ করি। কখনো কখনো প্লেন কেক, লেমন কেক ভালো লাগে। মিষ্টিজাতীয় খাবারের মধ্যে পুডিং, পেস্ট্রি, প্যানকেক আমার খুব পছন্দ।
রান্নাবান্না করার সময় পান?
অর্ষা: নির্দিষ্ট এমন কিছু নেই বলার মতো যে, হ্যাঁ এই আইটেমটাই আমি সবচেয়ে ভালো রাঁধতে পারি। মিষ্টিজাতীয় খাবার আমি পছন্দ করি। তবে আমার এখনো মনে হয় যে, এ ধরনের খাবার রান্নায় কতটুকু দুধ-চিনি দিতে হবে সেটা আরও শিখতে হবে।
বাংলাদেশি তরুণ ওমর আহমেদ বর্তমানে বেলজিয়ামের ইএএসপিডি ব্রাসেলসের ইইউ প্রজেক্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। বেলজিয়ামে উন্নয়ন সংস্থাগুলোর কাজ, বাংলাদেশিদের সুযোগ ও প্রস্তুতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
২২ মার্চ ২০২৫ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব একজন প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ এবং জননীতি বিশ্লেষক। তিনি প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। সম্প্রতি তথ্য খাতসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অর্চি হক।
১৭ মার্চ ২০২৫অন্তর্বর্তী সরকারের ৬ মাস পূর্ণ হচ্ছে ৮ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার বাণিজ্য সম্পাদক শাহ আলম খান।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫সম্প্রতি ঠাকুরগাঁওয়ে ধারণ করা জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র একটি পর্বে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সাক্ষাৎকারে তাঁর জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত অংশ আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫