পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের পর নাগরিকদের ভারত ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছিল কানাডা। বিপরীতে ভারতও তাদের নাগরিকদের কানাডা ভ্রমণে সতর্কতা জারি করে। এবার ভারতের ওই ভ্রমণ বিষয়ক সতর্কতার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে কানাডা।
আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরাপত্তাজনিত কারণে কানাডায় ভারতীয় নাগরিকদের ভ্রমণ বিষয়ক পরামর্শকে প্রত্যাখ্যান করেছে অটোয়া। দাবি করেছে—কানাডা পৃথিবীর অন্যতম নিরাপদ দেশ।
কানাডার অভিবাসন মন্ত্রী মার্ক মিলার দেশটিতে অবস্থান করা এবং ভ্রমণরত ভারতীয় নাগরিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার ধারণা এটা সবাই জানেন যে, কানাডা একটি নিরাপদ দেশ।’
সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে মার্ক আরও বলেন, ‘আইনের শাসন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ দেশ না হলেও যে কোনো মানদণ্ডে কানাডা সবচেয়ে নিরাপদ।’
এ অবস্থায় ভারতের ভ্রমণ বিষয়ক সতর্কতার কোনো যৌক্তিকতা খুঁজে পাচ্ছেন না অভিবাসন মন্ত্রী।
একই ধরনের মত দিয়েছেন কানাডার আবাসন ও অবকাঠামো মন্ত্রী সিন ফ্রেজার। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি দেশ যা অভিবাসনের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। যদি আদিবাসী না হয়ে থাকেন, তবে নিশ্চিতভাবেই আপনি অন্য কোনো অঞ্চল থেকে এখানে এসেছেন। এই মুহূর্তে আমি আপনাদের বলতে পারি, এখানে যাদের সঙ্গে কথা বলছি—তারা কেউই শিখ, হিন্দু বা মুসলিমের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন দেখতে চান না। তারা সবাই একসঙ্গে কানাডিয়ান হতে চান এবং সবচেয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও তারা শান্তির বার্তা দিতে চান।’
সম্প্রতি খালিস্তানপন্থী শিখ নেতা নিহত হওয়ার ঘটনাটিকে একটি ট্র্যাজেডি আখ্যা দিয়ে ফ্রেজার বলেন, ‘অভিযোগগুলো খুব মারাত্মক। আমরা বিষয়টিকে সিরিয়াসলি গ্রহণ করেছি। আমরা কানাডীয়দের নিরাপত্তা ও মঙ্গলের জন্য সদা সতর্ক। বিদেশি কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও কোনো হুমকি নেই, আমি জানি। তবে জননিরাপত্তার দৃষ্টিকোণ থেকে, আমরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বসবাস করা কানাডিয়ান পরিবার কিংবা গত মাসেও যারা এ দেশে এসেছেন—সব সময় তাদের নিরাপত্তা ও মঙ্গল চাই।’
কানাডার মাটিতে খালিস্তানপন্থী শিখ আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যার জের ধরে সম্প্রতি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছায় দেশটির। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করেন এবং দেশটিতে অবস্থান করা ভারতীয় গোয়েন্দা স্টেশনের প্রধানকে বহিষ্কার করে অটোয়া। তবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ট্রুডোর অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ আখ্যা দেয় এবং ইটের বদলে পাটকেল হিসেবে কানাডার কূটনীতিক বহিষ্কার করে দিল্লি।
পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের পর নাগরিকদের ভারত ভ্রমণে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছিল কানাডা। বিপরীতে ভারতও তাদের নাগরিকদের কানাডা ভ্রমণে সতর্কতা জারি করে। এবার ভারতের ওই ভ্রমণ বিষয়ক সতর্কতার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে কানাডা।
আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরাপত্তাজনিত কারণে কানাডায় ভারতীয় নাগরিকদের ভ্রমণ বিষয়ক পরামর্শকে প্রত্যাখ্যান করেছে অটোয়া। দাবি করেছে—কানাডা পৃথিবীর অন্যতম নিরাপদ দেশ।
কানাডার অভিবাসন মন্ত্রী মার্ক মিলার দেশটিতে অবস্থান করা এবং ভ্রমণরত ভারতীয় নাগরিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার ধারণা এটা সবাই জানেন যে, কানাডা একটি নিরাপদ দেশ।’
সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে মার্ক আরও বলেন, ‘আইনের শাসন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ দেশ না হলেও যে কোনো মানদণ্ডে কানাডা সবচেয়ে নিরাপদ।’
এ অবস্থায় ভারতের ভ্রমণ বিষয়ক সতর্কতার কোনো যৌক্তিকতা খুঁজে পাচ্ছেন না অভিবাসন মন্ত্রী।
একই ধরনের মত দিয়েছেন কানাডার আবাসন ও অবকাঠামো মন্ত্রী সিন ফ্রেজার। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি দেশ যা অভিবাসনের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। যদি আদিবাসী না হয়ে থাকেন, তবে নিশ্চিতভাবেই আপনি অন্য কোনো অঞ্চল থেকে এখানে এসেছেন। এই মুহূর্তে আমি আপনাদের বলতে পারি, এখানে যাদের সঙ্গে কথা বলছি—তারা কেউই শিখ, হিন্দু বা মুসলিমের ভিত্তিতে কোনো বিভাজন দেখতে চান না। তারা সবাই একসঙ্গে কানাডিয়ান হতে চান এবং সবচেয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও তারা শান্তির বার্তা দিতে চান।’
সম্প্রতি খালিস্তানপন্থী শিখ নেতা নিহত হওয়ার ঘটনাটিকে একটি ট্র্যাজেডি আখ্যা দিয়ে ফ্রেজার বলেন, ‘অভিযোগগুলো খুব মারাত্মক। আমরা বিষয়টিকে সিরিয়াসলি গ্রহণ করেছি। আমরা কানাডীয়দের নিরাপত্তা ও মঙ্গলের জন্য সদা সতর্ক। বিদেশি কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও কোনো হুমকি নেই, আমি জানি। তবে জননিরাপত্তার দৃষ্টিকোণ থেকে, আমরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বসবাস করা কানাডিয়ান পরিবার কিংবা গত মাসেও যারা এ দেশে এসেছেন—সব সময় তাদের নিরাপত্তা ও মঙ্গল চাই।’
কানাডার মাটিতে খালিস্তানপন্থী শিখ আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যার জের ধরে সম্প্রতি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছায় দেশটির। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে দায়ী করেন এবং দেশটিতে অবস্থান করা ভারতীয় গোয়েন্দা স্টেশনের প্রধানকে বহিষ্কার করে অটোয়া। তবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ট্রুডোর অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ আখ্যা দেয় এবং ইটের বদলে পাটকেল হিসেবে কানাডার কূটনীতিক বহিষ্কার করে দিল্লি।
বিশ্বের সবচেয়ে ছোট এবং প্রাচীন ধর্মীয় রাষ্ট্র ভ্যাটিকান সিটির শাসনব্যবস্থা, পোপের নির্বাচন প্রক্রিয়া ও তাদের কর্তৃত্ব নিয়ে এই নিবন্ধে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুর পর তাঁর অনাড়ম্বর সমাধি এবং বিশ্বনেতাদের অংশগ্রহণে বিশাল শোকানুষ্ঠানের বিবরণও তুলে ধরা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিসকে সমাহিত করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ভ্যাটিকানের সীমানার বাইরে রোমের সান্তা মারিয়া ম্যাগিওরে ব্যাসিলিকায় তাঁকে সমাহিত করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তাইয়েবার সহযোগী সংগঠন হিসেবে পরিচিত দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ)। সংগঠনটি তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ‘মিথ্যা, প্রমাণ ছাড়া তড়িঘড়ি করে দায় চাপানো ও কাশ্মীরি প্রতিরোধকে হেয় করার জন্য সাজানো অভিযানের অংশ’ বল
৪ ঘণ্টা আগেশতাধিক মামলার পর বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে ট্রাম্প প্রশাসন। SEVIS রেকর্ড পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৈধতা ফিরিয়ে আনা হচ্ছে, তবে ভবিষ্যতে নিয়ম লঙ্ঘনে ভিসা বাতিলের আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে