অনলাইন ডেস্ক
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত প্রায় ৮০ হাজার পৃষ্ঠার নথি আজ মঙ্গলবার প্রকাশ করবে ট্রাম্প প্রশাসন। গতকাল সোমবার কেনেডি সেন্টারে এক ভাষণে এ ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
কাতারভিত্তিক সম্প্রচার মাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কেনেডি সেন্টারের ওই ভাষণে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘জন এফ কেনেডির হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি প্রকাশ করতে যাচ্ছি আমরা। আমরা কোনো কিছু গোপন করব না।’
এ সময় তিনি বলেন, যে নথি প্রকাশ করা হবে তাতে পড়ার অনেক কিছু থাকবে। নথিগুলোতে কী আছে তা ট্রাম্প জানেন কি না জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘নথিগুলোতে খুবই কৌতূহলোদ্দীপক তথ্য রয়েছে।’
১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাসের ডালাসে গুপ্তহত্যার শিকার হন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। এ ঘটনায় আটক হন হত্যাকারী লি হার্ভি অসওয়াল্ড। অসওয়াল্ড ছিলেন সাবেক মার্কিন মেরিন কর্মকর্তা। আটকের দু’দিন পর ডালাস পুলিশ সদর দপ্তরে নেওয়ার পথে অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করেন নাইটক্লাবের এক মালিক।
কেনেডি হত্যার পর পেরিয়ে গেছে ছয় দশকেরও বেশি সময়। তবে, এত দিনেও কেনেডি হত্যার রহস্য সাধারণের কাছে অজানাই রয়ে গেছে। জানা যায়নি কে বা কারা ছিলেন কেনেডি হত্যার পেছনে। কী–ই বা ছিল তাদের স্বার্থ।
দশকের পর দশক ধরে এ হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে তৈরি হয়েছে বহু ষড়যন্ত্র তত্ত্ব। বিভিন্ন জরিপে উঠে এসেছে, এ হত্যাকাণ্ডের আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা সম্পর্কে মার্কিনদের সন্দেহ রয়েছে। ১৯৬৩ সালেই প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি জনসনের নির্দেশে এ হত্যার তদন্তের জন্য বিশেষ একটি কমিশন গঠন করা হয়, যার নাম ওয়ারেন কমিশন। ওয়ারেন কমিশনের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, এই হত্যাকাণ্ডের জন্য অসওয়াল্ড একাই দায়ী। তবে, গ্যালাপের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, ওয়ারেন কমিশনের এই পর্যবেক্ষণ বিশ্বাস করেন না ৬৫ শতাংশ মার্কিন।
অনেকেই মনে করেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ অথবা তৎকালীন প্রশাসনেরই ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন অসওয়াল্ড।
রিপাবলিকান পার্টির নেতা কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে ৬০ বছর ধরে যে জল ঘোলা করা হয়েছে, তা এবার পরিষ্কার করতে চাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই কেনেডি হত্যার রহস্যজট খুলতে তৎপর হয়েছেন। অভিষেকের দিনই জন এফ কেনেডি, তাঁর ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডি ও বর্ণবাদ বিরোধী নেতা মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত সব নথিপত্র জনসমক্ষে আনার নির্দেশ দেন ট্রাম্প। এরই ধারাবাহিকতায় প্রকাশিত হতে যাচ্ছে কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত নথি।
১৯৯০–এর দশকে কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত সব নথি জাতীয় আর্কাইভের একক সংগ্রহে রাখা বাধ্যতামূলক করে তৎকালীন মার্কিন সরকার। কিছু নথি সবার জন্য উন্মুক্ত করা হলেও অনেক নথিই গোপন রাখা হয়। প্রথম মেয়াদেও কেনেডি হত্যাকাণ্ড সংক্রান্ত সব নথি প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে, নানামুখী চাপের কারণে প্রকাশ করতে পেরেছিলেন কেবল ২ হাজার ৮০০টি নথি। জাতীয় সংরক্ষণাগারের মতে, ১৯৯২ সালের জন এফ কেনেডি রেকর্ডস অ্যাক্ট অনুসারে প্রায় ৩ লাখ ২০ হাজার নথির মধ্যে ৯৯ শতাংশের বেশি ইতিমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত প্রায় ৮০ হাজার পৃষ্ঠার নথি আজ মঙ্গলবার প্রকাশ করবে ট্রাম্প প্রশাসন। গতকাল সোমবার কেনেডি সেন্টারে এক ভাষণে এ ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
কাতারভিত্তিক সম্প্রচার মাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কেনেডি সেন্টারের ওই ভাষণে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘জন এফ কেনেডির হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি প্রকাশ করতে যাচ্ছি আমরা। আমরা কোনো কিছু গোপন করব না।’
এ সময় তিনি বলেন, যে নথি প্রকাশ করা হবে তাতে পড়ার অনেক কিছু থাকবে। নথিগুলোতে কী আছে তা ট্রাম্প জানেন কি না জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘নথিগুলোতে খুবই কৌতূহলোদ্দীপক তথ্য রয়েছে।’
১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাসের ডালাসে গুপ্তহত্যার শিকার হন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। এ ঘটনায় আটক হন হত্যাকারী লি হার্ভি অসওয়াল্ড। অসওয়াল্ড ছিলেন সাবেক মার্কিন মেরিন কর্মকর্তা। আটকের দু’দিন পর ডালাস পুলিশ সদর দপ্তরে নেওয়ার পথে অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করেন নাইটক্লাবের এক মালিক।
কেনেডি হত্যার পর পেরিয়ে গেছে ছয় দশকেরও বেশি সময়। তবে, এত দিনেও কেনেডি হত্যার রহস্য সাধারণের কাছে অজানাই রয়ে গেছে। জানা যায়নি কে বা কারা ছিলেন কেনেডি হত্যার পেছনে। কী–ই বা ছিল তাদের স্বার্থ।
দশকের পর দশক ধরে এ হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে তৈরি হয়েছে বহু ষড়যন্ত্র তত্ত্ব। বিভিন্ন জরিপে উঠে এসেছে, এ হত্যাকাণ্ডের আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা সম্পর্কে মার্কিনদের সন্দেহ রয়েছে। ১৯৬৩ সালেই প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি জনসনের নির্দেশে এ হত্যার তদন্তের জন্য বিশেষ একটি কমিশন গঠন করা হয়, যার নাম ওয়ারেন কমিশন। ওয়ারেন কমিশনের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, এই হত্যাকাণ্ডের জন্য অসওয়াল্ড একাই দায়ী। তবে, গ্যালাপের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, ওয়ারেন কমিশনের এই পর্যবেক্ষণ বিশ্বাস করেন না ৬৫ শতাংশ মার্কিন।
অনেকেই মনে করেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ অথবা তৎকালীন প্রশাসনেরই ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন অসওয়াল্ড।
রিপাবলিকান পার্টির নেতা কেনেডি হত্যাকাণ্ড নিয়ে ৬০ বছর ধরে যে জল ঘোলা করা হয়েছে, তা এবার পরিষ্কার করতে চাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই কেনেডি হত্যার রহস্যজট খুলতে তৎপর হয়েছেন। অভিষেকের দিনই জন এফ কেনেডি, তাঁর ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডি ও বর্ণবাদ বিরোধী নেতা মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত সব নথিপত্র জনসমক্ষে আনার নির্দেশ দেন ট্রাম্প। এরই ধারাবাহিকতায় প্রকাশিত হতে যাচ্ছে কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত নথি।
১৯৯০–এর দশকে কেনেডি হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত সব নথি জাতীয় আর্কাইভের একক সংগ্রহে রাখা বাধ্যতামূলক করে তৎকালীন মার্কিন সরকার। কিছু নথি সবার জন্য উন্মুক্ত করা হলেও অনেক নথিই গোপন রাখা হয়। প্রথম মেয়াদেও কেনেডি হত্যাকাণ্ড সংক্রান্ত সব নথি প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে, নানামুখী চাপের কারণে প্রকাশ করতে পেরেছিলেন কেবল ২ হাজার ৮০০টি নথি। জাতীয় সংরক্ষণাগারের মতে, ১৯৯২ সালের জন এফ কেনেডি রেকর্ডস অ্যাক্ট অনুসারে প্রায় ৩ লাখ ২০ হাজার নথির মধ্যে ৯৯ শতাংশের বেশি ইতিমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে।
কেনিয়ার মাই-মাহিউ শহরে ১৩ বছর বয়সী শিশুরাও যৌন বাণিজ্যের শিকার—বিবিসি আফ্রিকা আই-এর গোপন অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এমনই এক নির্মম বাস্তবতা। শহরটির অবস্থান একটি ব্যস্ত ট্রানজিট পয়েন্ট। এর ফলে এখানে প্রতিদিন প্রচুর ট্রাক আসা-যাওয়া করে।
১৯ মিনিট আগেভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর অনেকেই এর জন্য অভিবাসী, বিশেষ করে ভারতীয় সম্প্রদায়ের মানুষকে দায়ী করছেন। একজন মন্তব্য করেন, ‘গুজরাটি, পাঞ্জাবি, গোয়ানিজরা যুক্তরাজ্যের জন্য এক ঝামেলা। ট্রাম্পের উচিত দ্রুত যুক্তরাজ্য দখল করা।’ আরও একজন লিখেছেন, ‘ভারতের সম্মান নষ্ট করার জন্য অন্য দেশের
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের অমতে বিয়ে করায় বিয়ের এক বছর পর গুলি করে হত্যা করা হলো এক পাকিস্তানি দম্পতিকে। গতকাল রোববার পাঞ্জাব প্রদেশের রাজনপুর জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডনের তথ্যমতে, নিহত দুজনের নাম সাকলাইন এবং আয়েশা। হত্যাকারী নিহত আয়েশার ভাই বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে ডন। হত্যাকারীকে আটক করা হয়েছে বলে
৩ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী, আদিবাসী আন্দোলনের অগ্রপথিক এবং ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) প্রধান শিবু সোরেন মারা গেছেন। বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা ও কিডনির জটিলতায় দীর্ঘদিন লড়াইয়ের পর আজ সোমবার সকালে দিল্লির গঙ্গা রাম হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
৪ ঘণ্টা আগে