অনলাইন ডেস্ক
কিউবার গুয়ানতানামো বেতে অবস্থিত মার্কিন নৌবাহিনী ঘাঁটির কারাগারে বিনা অপরাধে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্দী থাকা ১১ ইয়েমেনি মুক্তি পেয়েছেন। গতকাল সোমবার মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদরদপ্তর এ তথ্য জানায়।
পেন্টাগনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, কারাগারটিতে বিনা অপরাধে যারা বন্দী রয়েছেন, তাদের মুক্তি দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বিদায়ী বাইডেন প্রশাসন। তার অংশ হিসেবে ১১ ইয়েমেনিকে মুক্তি দিয়ে ওমানে পাঠানো হয়েছে।
১১ জনের মুক্তির পর কারাগারটিতে এখন মাত্র ১৫ জন বন্দি আছেন। এর মধ্যে ৬ জন বিনা অপরাধে বন্দী, ২ জন দোষী সাব্যস্ত এবং ৭ জনের বিরুদ্ধে নাইন ইলেভেনসহ একাধিক বোমা হামলার অভিযোগ রয়েছে।
তবে, বন্দি স্থানান্তর প্রসঙ্গে কোনো মন্তব্য করেনি ওমান সরকার। অতীতে ২৮ জন বন্দিকে ওমানে পাঠানো হয়েছে, তাদের সম্পর্কেও তেমন তথ্য পাওয়া যায়নি।
ব্রিটিশ অ্যাক্টিভিস্ট গ্রুপ কেজ ইন্টারন্যাশনাল জানায়, তাদের মধ্যে একজন ইয়েমেনি ওমানে মারা যান। বাকিদের মধ্যে ২৬ জন ৭০ হাজার ডলার ক্ষতিপূরণ নিয়ে ইয়েমেনে ফিরে যান। আর ২৮তম বন্দির কী হয়েছিল, তা জানা যায়নি।
দীর্ঘদিন ধরে বিনা অপরাধে সাজা ভোগকারীদের মুক্তি দিয়ে গুয়ানতানামো বে কারাগারটি বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন কিছু মানবাধিকার সংগঠন ও কয়েকজন আইনপ্রণেতা। এর প্রেক্ষিতে বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার কার্যক্রম চলছে।
মার্কিন মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর কনস্টিটিউশনাল রাইটস জানায়, মুক্তদের মধ্যে একজন শাকাউই আল হাজ। তিনি এই কারাগারে বিনা বিচারে বন্দি ছিলেন ২১ বছর। একাধিকবার অনশন করেছেন তিনি; হাসপাতালেও যেতে হয় তাঁকে। সিআইএর হেফাজতে তাঁর ওপর টানা দুই বছর অত্যাচার চালানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কিউবা দ্বীপে অবস্থিত এই কারাগারে এক সময় প্রায় ৮০০ জন বন্দী ছিল। এদের অনেকেই যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেন থেকে এসেছেন। ২০০২ সাল থেকে প্রায় ৩০ জন বন্দীকে ওমানে পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
নাইন ইলেভেন নামে পরিচিত ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার পর শত শত মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়। ‘সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে’র নামে নির্বিচারে মুসলিমদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের রাখার জন্য ২০০২ সালে গুয়ানতানামো বেতে কারাগার প্রতিষ্ঠা করেন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ. বুশ। এই কারাগারের বন্দীদের অত্যাচার, বিনাবিচারে দীর্ঘদিন আটকে রাখা এবং আইনজীবী বা ন্যায়বিচারের সুযোগ না দেওয়ার মতো হাজারো অভিযোগ রয়েছে।
কিউবার গুয়ানতানামো বেতে অবস্থিত মার্কিন নৌবাহিনী ঘাঁটির কারাগারে বিনা অপরাধে ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্দী থাকা ১১ ইয়েমেনি মুক্তি পেয়েছেন। গতকাল সোমবার মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদরদপ্তর এ তথ্য জানায়।
পেন্টাগনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, কারাগারটিতে বিনা অপরাধে যারা বন্দী রয়েছেন, তাদের মুক্তি দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বিদায়ী বাইডেন প্রশাসন। তার অংশ হিসেবে ১১ ইয়েমেনিকে মুক্তি দিয়ে ওমানে পাঠানো হয়েছে।
১১ জনের মুক্তির পর কারাগারটিতে এখন মাত্র ১৫ জন বন্দি আছেন। এর মধ্যে ৬ জন বিনা অপরাধে বন্দী, ২ জন দোষী সাব্যস্ত এবং ৭ জনের বিরুদ্ধে নাইন ইলেভেনসহ একাধিক বোমা হামলার অভিযোগ রয়েছে।
তবে, বন্দি স্থানান্তর প্রসঙ্গে কোনো মন্তব্য করেনি ওমান সরকার। অতীতে ২৮ জন বন্দিকে ওমানে পাঠানো হয়েছে, তাদের সম্পর্কেও তেমন তথ্য পাওয়া যায়নি।
ব্রিটিশ অ্যাক্টিভিস্ট গ্রুপ কেজ ইন্টারন্যাশনাল জানায়, তাদের মধ্যে একজন ইয়েমেনি ওমানে মারা যান। বাকিদের মধ্যে ২৬ জন ৭০ হাজার ডলার ক্ষতিপূরণ নিয়ে ইয়েমেনে ফিরে যান। আর ২৮তম বন্দির কী হয়েছিল, তা জানা যায়নি।
দীর্ঘদিন ধরে বিনা অপরাধে সাজা ভোগকারীদের মুক্তি দিয়ে গুয়ানতানামো বে কারাগারটি বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন কিছু মানবাধিকার সংগঠন ও কয়েকজন আইনপ্রণেতা। এর প্রেক্ষিতে বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার কার্যক্রম চলছে।
মার্কিন মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর কনস্টিটিউশনাল রাইটস জানায়, মুক্তদের মধ্যে একজন শাকাউই আল হাজ। তিনি এই কারাগারে বিনা বিচারে বন্দি ছিলেন ২১ বছর। একাধিকবার অনশন করেছেন তিনি; হাসপাতালেও যেতে হয় তাঁকে। সিআইএর হেফাজতে তাঁর ওপর টানা দুই বছর অত্যাচার চালানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কিউবা দ্বীপে অবস্থিত এই কারাগারে এক সময় প্রায় ৮০০ জন বন্দী ছিল। এদের অনেকেই যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেন থেকে এসেছেন। ২০০২ সাল থেকে প্রায় ৩০ জন বন্দীকে ওমানে পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
নাইন ইলেভেন নামে পরিচিত ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার পর শত শত মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়। ‘সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে’র নামে নির্বিচারে মুসলিমদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের রাখার জন্য ২০০২ সালে গুয়ানতানামো বেতে কারাগার প্রতিষ্ঠা করেন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ. বুশ। এই কারাগারের বন্দীদের অত্যাচার, বিনাবিচারে দীর্ঘদিন আটকে রাখা এবং আইনজীবী বা ন্যায়বিচারের সুযোগ না দেওয়ার মতো হাজারো অভিযোগ রয়েছে।
২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৩ মিনিট আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৭ মিনিট আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনীয় সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের ফ্রন্টলাইনে মোতায়েন থাকা উত্তর কোরিয়ার সেনাদের কয়েক সপ্তাহ ধরে আর দেখা যাচ্ছে না। তারা হয়তো ব্যাপক হতাহতের কারণেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে