মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলে আট বছর বয়সী এক কন্যাশিশুকে হত্যার সন্দেহে এক নারীকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে উত্তেজিত জনতা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
উত্তর আমেরিকার দেশটির টাক্সকো শহরে গত বুধবার নিখোঁজ হয় ক্যামিলা গোমেজ নামের ওই শিশু। এর পরদিন বৃহস্পতিবার তার মরদেহ পাওয়া যায় রাস্তার পাশে। ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে ওই শহরের বিক্ষুব্ধ বাসিন্দারা। তাঁদের সঙ্গে ক্যামিলার পরিবারের লোকজনও যোগ দেয়।
এ ঘটনায় এক নারী ও দুই পুরুষকে সন্দেহ করেছিল পুলিশ। বিক্ষুব্ধ জনতা গাড়িতে ভাঙচুর করেছে এবং রাস্তা আটকে দিয়েছে। এরপর একপর্যায়ে পুলিশের গাড়ি ক্যামিলা হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন এক নারী ও দুই পুরুষকেও বের করে আনে ক্ষুব্ধ জনতা।
সামাজিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে যে, জনতা ওই নারীকে ব্যাপক মারধর করছে এবং পুলিশ পাশে দাঁড়িয়ে দেখছে। এতে নিহত হন ওই নারী। সঙ্গে দুই পুরুষকেও মারা হয়েছে। তবে তারা বেঁচে আছেন।
এএফপি জানিয়েছে, গণপিটুনিতে ওই নারীর মৃত্যুকে হত্যাকাণ্ড হিসেবে দেখছেন স্থানীয় আইনজীবীরা।
গত বুধবার সুইমিংপুল ব্যবহার করতে প্রতিবেশীর বাড়িতে প্রবেশ করার পর থেকেই নিখোঁজ ছিলেন ক্যামিলা। এরপর ক্যামিলার মা একটি ফোনকল পান যেখানে ক্যামিলার জন্য মুক্তিপণ চাওয়া হয়। ক্যামিলার মা পুলিশের কাছে গিয়ে সেই প্রতিবেশীর বাসার নিরাপত্তা ক্যামেরা থেকে পাওয়া ছবিও দিয়েছেন। কিন্তু পুলিশ তার আবেদনে সাড়া দেননি বলে দাবি করেছেন ক্যামিলার মা।
গুয়েরেরোর ওয়েবসাইটে দেওয়া রাষ্ট্রীয় কৌঁসুলির একটি বিবৃতিতে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, পুলিশ ক্যামিলার মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত একজনকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার করেছে।
শিশু মৃত্যুর ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে সন্দেহভাজনের মৃত্যু মেক্সিকোয় নতুন নয়। ২০২২ সালে শিশু পাচারের সন্দেহে এক রাজনীতিবিদকে প্রায় ২০০ জন মিলে পিটিয়ে মেরে ফেলেছিল। এ ধরনেরই আরেক গুজবে ২০১৮ সালে এক ব্যবসায়ীকে পুড়িয়ে মেরে ফেলেছিল বিক্ষুব্ধ জনতা।
মেক্সিকোর দক্ষিণাঞ্চলে আট বছর বয়সী এক কন্যাশিশুকে হত্যার সন্দেহে এক নারীকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে উত্তেজিত জনতা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
উত্তর আমেরিকার দেশটির টাক্সকো শহরে গত বুধবার নিখোঁজ হয় ক্যামিলা গোমেজ নামের ওই শিশু। এর পরদিন বৃহস্পতিবার তার মরদেহ পাওয়া যায় রাস্তার পাশে। ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে ওই শহরের বিক্ষুব্ধ বাসিন্দারা। তাঁদের সঙ্গে ক্যামিলার পরিবারের লোকজনও যোগ দেয়।
এ ঘটনায় এক নারী ও দুই পুরুষকে সন্দেহ করেছিল পুলিশ। বিক্ষুব্ধ জনতা গাড়িতে ভাঙচুর করেছে এবং রাস্তা আটকে দিয়েছে। এরপর একপর্যায়ে পুলিশের গাড়ি ক্যামিলা হত্যাকাণ্ডে সন্দেহভাজন এক নারী ও দুই পুরুষকেও বের করে আনে ক্ষুব্ধ জনতা।
সামাজিক প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে যে, জনতা ওই নারীকে ব্যাপক মারধর করছে এবং পুলিশ পাশে দাঁড়িয়ে দেখছে। এতে নিহত হন ওই নারী। সঙ্গে দুই পুরুষকেও মারা হয়েছে। তবে তারা বেঁচে আছেন।
এএফপি জানিয়েছে, গণপিটুনিতে ওই নারীর মৃত্যুকে হত্যাকাণ্ড হিসেবে দেখছেন স্থানীয় আইনজীবীরা।
গত বুধবার সুইমিংপুল ব্যবহার করতে প্রতিবেশীর বাড়িতে প্রবেশ করার পর থেকেই নিখোঁজ ছিলেন ক্যামিলা। এরপর ক্যামিলার মা একটি ফোনকল পান যেখানে ক্যামিলার জন্য মুক্তিপণ চাওয়া হয়। ক্যামিলার মা পুলিশের কাছে গিয়ে সেই প্রতিবেশীর বাসার নিরাপত্তা ক্যামেরা থেকে পাওয়া ছবিও দিয়েছেন। কিন্তু পুলিশ তার আবেদনে সাড়া দেননি বলে দাবি করেছেন ক্যামিলার মা।
গুয়েরেরোর ওয়েবসাইটে দেওয়া রাষ্ট্রীয় কৌঁসুলির একটি বিবৃতিতে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, পুলিশ ক্যামিলার মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত একজনকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার করেছে।
শিশু মৃত্যুর ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে সন্দেহভাজনের মৃত্যু মেক্সিকোয় নতুন নয়। ২০২২ সালে শিশু পাচারের সন্দেহে এক রাজনীতিবিদকে প্রায় ২০০ জন মিলে পিটিয়ে মেরে ফেলেছিল। এ ধরনেরই আরেক গুজবে ২০১৮ সালে এক ব্যবসায়ীকে পুড়িয়ে মেরে ফেলেছিল বিক্ষুব্ধ জনতা।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
২৯ মিনিট আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৪ ঘণ্টা আগে