মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষে চলছে গণনা। বিভিন্ন জরিপে কমলা হ্যারিসকে এগিয়ে থাকতে দেখা গেলেও ভোটের ময়দানে এখনো পর্যন্ত এগিয়ে আছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত কমলা হ্যারিস ২১৪টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোটে এগিয়ে আছেন। আর ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৪৭টি আসনে এগিয়ে আছেন।
এই পরিস্থিতিতে নিউ ইয়র্ক টাইমসের ‘প্রেসিডেনশিয়াল ফোরকাস্ট’ বা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভবিষ্যদ্বাণী বলছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পই যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত, তাঁর জয়ের সম্ভাবনা ৯৫ শতাংশের বেশি বলে দেখিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস। একই সঙ্গে, সংবাদমাধ্যমটি অনুমান করছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০৬ টির মতো ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট পেতে পারেন।
নির্বাচনে ট্রাম্প জয়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ অবস্থায় ট্রাম্প জয়ী হলে ইউক্রেন যুদ্ধের কী হবে, তা নিয়ে অনেকেই মাথা ঘামাচ্ছেন। ইতিপূর্বে ট্রাম্পের কিছু মন্তব্য থেকে ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এই ইস্যুতে গত বছর ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, নির্বাচিত হলে তিনি মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের সমাধান করবেন। সিএনএন টাউন হলে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি যদি প্রেসিডেন্ট হই, তবে সেই যুদ্ধ এক দিনেই মিটিয়ে ফেলব।’
এর আগে এক বক্তব্যে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রশংসাও করেছিলেন ট্রাম্প। শুধু তাই নয়, রুশ নেতার সঙ্গে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে গর্বও করেছিলেন তিনি। একই সময়ে যুদ্ধের মধ্যে অতিরিক্ত মার্কিন সহায়তার জন্য ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির অনুরোধের সমালোচনাও করেছিলেন ট্রাম্প। জেলেনস্কির অনুরোধের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘এটি কখনোই শেষ হয় না।’ গত জুনে এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, নির্বাচিত হলে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার আগেই তিনি ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণতি নির্ধারণ করে ফেলবেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কী হতে পারে সে বিষয়ে বলা হয়েছে—ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে একটি সমঝোতার মাধ্যমে শান্তি স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর এই অবস্থান ইঙ্গিত দেয় যে, ইউক্রেনের কিছু অংশ রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে যেতে পারে।
ট্রাম্প আরও বলেছেন, ইউক্রেনকে আর কোনো আর্থিক সহায়তা দেওয়া উচিত নয় এবং এ বিষয়ে কংগ্রেসে আনা সহায়তা বিলের বিরোধিতা করেছেন। তবে, পরে তিনি বলেছেন যে ইউক্রেনের নিরাপত্তা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধ শেষ করতে পারবেন, যদিও কীভাবে তা করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি।
এ অবস্থায় অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এবার ট্রাম্প নির্বাচিত হলে ইউক্রেনে মার্কিন সহায়তা বন্ধ করে দিতে পারেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে ইউক্রেনের নেতাদের মধ্যেও গুরুতর উদ্বেগ রয়েছে। ফলে, বিষয়টি যদি এমনই হয়, তাহলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ তখন অনেকটাই রাশিয়ার হাতে চলে যাবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষে চলছে গণনা। বিভিন্ন জরিপে কমলা হ্যারিসকে এগিয়ে থাকতে দেখা গেলেও ভোটের ময়দানে এখনো পর্যন্ত এগিয়ে আছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত কমলা হ্যারিস ২১৪টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোটে এগিয়ে আছেন। আর ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৪৭টি আসনে এগিয়ে আছেন।
এই পরিস্থিতিতে নিউ ইয়র্ক টাইমসের ‘প্রেসিডেনশিয়াল ফোরকাস্ট’ বা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভবিষ্যদ্বাণী বলছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পই যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত, তাঁর জয়ের সম্ভাবনা ৯৫ শতাংশের বেশি বলে দেখিয়েছে নিউ ইয়র্ক টাইমস। একই সঙ্গে, সংবাদমাধ্যমটি অনুমান করছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০৬ টির মতো ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট পেতে পারেন।
নির্বাচনে ট্রাম্প জয়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ অবস্থায় ট্রাম্প জয়ী হলে ইউক্রেন যুদ্ধের কী হবে, তা নিয়ে অনেকেই মাথা ঘামাচ্ছেন। ইতিপূর্বে ট্রাম্পের কিছু মন্তব্য থেকে ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এই ইস্যুতে গত বছর ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, নির্বাচিত হলে তিনি মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের সমাধান করবেন। সিএনএন টাউন হলে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি যদি প্রেসিডেন্ট হই, তবে সেই যুদ্ধ এক দিনেই মিটিয়ে ফেলব।’
এর আগে এক বক্তব্যে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রশংসাও করেছিলেন ট্রাম্প। শুধু তাই নয়, রুশ নেতার সঙ্গে সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে গর্বও করেছিলেন তিনি। একই সময়ে যুদ্ধের মধ্যে অতিরিক্ত মার্কিন সহায়তার জন্য ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির অনুরোধের সমালোচনাও করেছিলেন ট্রাম্প। জেলেনস্কির অনুরোধের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘এটি কখনোই শেষ হয় না।’ গত জুনে এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, নির্বাচিত হলে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার আগেই তিনি ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণতি নির্ধারণ করে ফেলবেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কী হতে পারে সে বিষয়ে বলা হয়েছে—ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে একটি সমঝোতার মাধ্যমে শান্তি স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর এই অবস্থান ইঙ্গিত দেয় যে, ইউক্রেনের কিছু অংশ রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে যেতে পারে।
ট্রাম্প আরও বলেছেন, ইউক্রেনকে আর কোনো আর্থিক সহায়তা দেওয়া উচিত নয় এবং এ বিষয়ে কংগ্রেসে আনা সহায়তা বিলের বিরোধিতা করেছেন। তবে, পরে তিনি বলেছেন যে ইউক্রেনের নিরাপত্তা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধ শেষ করতে পারবেন, যদিও কীভাবে তা করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি।
এ অবস্থায় অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এবার ট্রাম্প নির্বাচিত হলে ইউক্রেনে মার্কিন সহায়তা বন্ধ করে দিতে পারেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে ইউক্রেনের নেতাদের মধ্যেও গুরুতর উদ্বেগ রয়েছে। ফলে, বিষয়টি যদি এমনই হয়, তাহলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ তখন অনেকটাই রাশিয়ার হাতে চলে যাবে।
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে