প্রতিবছর ভারত থেকে হাজারো শিক্ষার্থী বিদেশে পড়তে যান। পড়াশোনা ও থাকা–খাওয়ার খরচ জোগাতে তাঁরা খণ্ডকালীন চাকরির পথ বেছে নেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভারতের। মার্কিন আইন অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের শুধু ক্যাম্পাসে কাজের অনুমতি থাকলেও অনেকে বাধ্য হয়ে বাইরেও কাজ করছেন। তবে দিনকে দিন বাড়ছে চাকরির সংকট। বাধ্য হয়ে অনেকে বেছে নিয়েছেন বেবি সিটিংয়ের কাজ।
ভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
এ কাজে নিরাপত্তার কথা ভেবে বেশি এগিয়ে আসছেন নারী শিক্ষার্থীরা। ওহাইওতে অধ্যয়নরত হায়দরাবাদের এক নারী শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি একটি ছয় বছরের ছেলে শিশুকে আট ঘণ্টা দেখাশোনা করি। প্রতি ঘণ্টার জন্য ১৩ ডলার করে পাই। শিশুটিকে দেখাশোনার সময়টিতে খাবারও পাই। এটা স্থানীয় দোকান বা গ্যাস স্টেশনে কাজ করার চেয়ে অনেক ভালো।’
কানেকটিকাটে থাকা ২৩ বছর বয়সী এক তেলেগু নারী শিক্ষার্থী জানান, তিনি সপ্তাহে ছয় দিন দুই বছর বয়সী একটি কন্যাশিশুর দেখাশোনা করেন। প্রতি ঘণ্টার জন্য ১০ ডলার পেয়ে থাকেন। বাড়ি ভাড়া বেঁচে যাওয়ায় তিনি এ কাজ করে বেশ খুশি। শিশুটির পরিবার তাঁর থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে। প্রতি রোববার ছুটির দিনে তিনি এক বন্ধুর সঙ্গে থাকেন।
ভারতীয় শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, নিউ জার্সি, নিউইয়র্ক ও ইলিনয়ের মতো অঙ্গরাজ্যগুলোতে ভারতীয়দের সংখ্যা বেশি। সেখানে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বেশি হওয়ায় চাহিদা মতো বেবিসিটার মিলছে। এ কারণে বেতনও কম বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
যুক্তরাষ্ট্রে একজন শিক্ষার্থীর প্রতি মাসে গড় বাসাভাড়া প্রায় ৩০০ ডলার। ওপেন ডোরস–২০২৪ প্রতিবেদন অনুযায়ী, টেক্সাসে ৩৯ হাজার, ইলিনয়ে ২০ হাজার, ওহাইওতে ১৩ হাজার ৫০০ ও কানেকটিকাটে ৭ হাজার ভারতীয় শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ তেলেগু। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী থাকার খরচ কমাতে বেছে নিচ্ছেন বেবি সিটিংয়ের কাজ।
গত সোমবার প্রকাশিত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এবং ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে গত শিক্ষাবর্ষে ৩ লাখ ৩১ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি ভারতীয় শিক্ষার্থী ভর্তি হয়।
প্রতিবছর ভারত থেকে হাজারো শিক্ষার্থী বিদেশে পড়তে যান। পড়াশোনা ও থাকা–খাওয়ার খরচ জোগাতে তাঁরা খণ্ডকালীন চাকরির পথ বেছে নেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে সর্বাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভারতের। মার্কিন আইন অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের শুধু ক্যাম্পাসে কাজের অনুমতি থাকলেও অনেকে বাধ্য হয়ে বাইরেও কাজ করছেন। তবে দিনকে দিন বাড়ছে চাকরির সংকট। বাধ্য হয়ে অনেকে বেছে নিয়েছেন বেবি সিটিংয়ের কাজ।
ভারতের বিশেষ করে তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ভারতীয় পরিবারগুলোর সন্তান দেখাশোনার কাজ বেছে নিচ্ছেন। প্রতি ঘণ্টা ১৩ থেকে ১৮ ডলার পান তাঁরা। তবে এই সম্মানী এলাকা ও প্রয়োজনের ওপর নির্ভর করে। অনেক পরিবার বেবি সিটারদের থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছে।
এ কাজে নিরাপত্তার কথা ভেবে বেশি এগিয়ে আসছেন নারী শিক্ষার্থীরা। ওহাইওতে অধ্যয়নরত হায়দরাবাদের এক নারী শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি একটি ছয় বছরের ছেলে শিশুকে আট ঘণ্টা দেখাশোনা করি। প্রতি ঘণ্টার জন্য ১৩ ডলার করে পাই। শিশুটিকে দেখাশোনার সময়টিতে খাবারও পাই। এটা স্থানীয় দোকান বা গ্যাস স্টেশনে কাজ করার চেয়ে অনেক ভালো।’
কানেকটিকাটে থাকা ২৩ বছর বয়সী এক তেলেগু নারী শিক্ষার্থী জানান, তিনি সপ্তাহে ছয় দিন দুই বছর বয়সী একটি কন্যাশিশুর দেখাশোনা করেন। প্রতি ঘণ্টার জন্য ১০ ডলার পেয়ে থাকেন। বাড়ি ভাড়া বেঁচে যাওয়ায় তিনি এ কাজ করে বেশ খুশি। শিশুটির পরিবার তাঁর থাকা–খাওয়ার ব্যবস্থা করেছে। প্রতি রোববার ছুটির দিনে তিনি এক বন্ধুর সঙ্গে থাকেন।
ভারতীয় শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, নিউ জার্সি, নিউইয়র্ক ও ইলিনয়ের মতো অঙ্গরাজ্যগুলোতে ভারতীয়দের সংখ্যা বেশি। সেখানে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বেশি হওয়ায় চাহিদা মতো বেবিসিটার মিলছে। এ কারণে বেতনও কম বলে জানান শিক্ষার্থীরা।
যুক্তরাষ্ট্রে একজন শিক্ষার্থীর প্রতি মাসে গড় বাসাভাড়া প্রায় ৩০০ ডলার। ওপেন ডোরস–২০২৪ প্রতিবেদন অনুযায়ী, টেক্সাসে ৩৯ হাজার, ইলিনয়ে ২০ হাজার, ওহাইওতে ১৩ হাজার ৫০০ ও কানেকটিকাটে ৭ হাজার ভারতীয় শিক্ষার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ তেলেগু। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী থাকার খরচ কমাতে বেছে নিচ্ছেন বেবি সিটিংয়ের কাজ।
গত সোমবার প্রকাশিত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এবং ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে গত শিক্ষাবর্ষে ৩ লাখ ৩১ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি ভারতীয় শিক্ষার্থী ভর্তি হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, মার্কিন বাহিনী ক্যারিবিয়ান সাগরে একটি ‘মাদকবাহী সাবমেরিন ধ্বংস করেছে।’ তাঁর দাবি, সাবমেরিনটি ‘একটি পরিচিত মাদক পাচার রুট ধরে’ যুক্তরাষ্ট্রের দিকে যাচ্ছিল। ওই সাবমেরিনে থাকা ৪ ব্যক্তির মধ্যে দুজন নিহত হয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
১৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৯ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
১২ ঘণ্টা আগে