মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চীনকে সচল টাইম বোমার সঙ্গে তুলনা করেছেন। কেবল তাই নয়, তিনি চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) নেতাদের ‘দুষ্ট লোক’ বলেও আখ্যা দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপি ও রয়টার্সের পৃথক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার উতাহে নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহের এক প্রচারণা অভিযানে বাইডেন এ মন্তব্য করেন। মূলত চীনের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সমস্যা এবং অন্যান্য কারণে বাইডেন চীনকে সচল টাইম বোমার সঙ্গে তুলনা দেন। বাইডেনের মতে, নিজেদের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে চীন বিশ্ব অর্থনীতির জন্য হুমকি তৈরি করছে।
বাইডেন বলেন, ‘অনেক কারণেই চীন সচল টাইম বোমা। বিশেষ করে বেকারত্ব ও বয়স্ক শ্রমশক্তির কারণে দেশটি সমস্যার মধ্যে আছে।’ এ সময় তিনি বলেন, তিনি চীনকে আঘাত করতে চান না বরং চীনের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে চান। বাইডেন চীনকে নিয়ে মন্তব্য করলেও যুক্তরাষ্ট্র নিজেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্বের সমস্যায় ভুগছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘তার বেশ কিছু সমস্যার মধ্যে নিমজ্জিত।’ এ সময় তিনি চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের দুষ্ট লোক আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এটি ভালো নয়। কারণ, যখন দুষ্ট লোকেরা কোনো সমস্যার মধ্যে থাকে, তখন তাঁরা বেশি খারাপ কাজ করে।’
বাইডেন চীনের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে চাইলেও গত বুধবার এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে চীনে সেমিকন্ডাক্টর ও মাইক্রোইলেকট্রনিকস, কোয়ান্টাম তথ্যপ্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিতে বিনিয়োগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন। মার্কিন প্রশাসন মোটা দাগে উল্লিখিত তিনটি খাতের কথা বললেও এর আওতায় কোন কোন প্রতিষ্ঠান বা খাত আসবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি।
চীনে বিনিয়োগের ওপর আরোপিত এই নিষেধাজ্ঞা মূলত মার্কিন পুঁজি ও দক্ষতার সহায়তায় চীনের প্রযুক্তি খাতের বিকাশ রোধ করা, যাতে করে চীন সেই প্রযুক্তি সামরিক খাতকে আধুনিকায়নের কাজে ব্যবহার না করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের আশঙ্কা, চীন এমনটা করলে তাদের জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে।
বাইডেন এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন, যার মাত্র মাসখানেক আগেই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী চীন সফর করে গেছেন বেইজিংয়ের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে। অবশ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের সফরের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মাথায় বাইডেন চীনের প্রেসিডেন্টকে ‘স্বৈরাচার’ আখ্যা দেন। এবার তিনি চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদেরই দুষ্ট লোক বলে আখ্যা দিলেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চীনকে সচল টাইম বোমার সঙ্গে তুলনা করেছেন। কেবল তাই নয়, তিনি চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) নেতাদের ‘দুষ্ট লোক’ বলেও আখ্যা দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপি ও রয়টার্সের পৃথক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার উতাহে নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহের এক প্রচারণা অভিযানে বাইডেন এ মন্তব্য করেন। মূলত চীনের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সমস্যা এবং অন্যান্য কারণে বাইডেন চীনকে সচল টাইম বোমার সঙ্গে তুলনা দেন। বাইডেনের মতে, নিজেদের অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে চীন বিশ্ব অর্থনীতির জন্য হুমকি তৈরি করছে।
বাইডেন বলেন, ‘অনেক কারণেই চীন সচল টাইম বোমা। বিশেষ করে বেকারত্ব ও বয়স্ক শ্রমশক্তির কারণে দেশটি সমস্যার মধ্যে আছে।’ এ সময় তিনি বলেন, তিনি চীনকে আঘাত করতে চান না বরং চীনের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে চান। বাইডেন চীনকে নিয়ে মন্তব্য করলেও যুক্তরাষ্ট্র নিজেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্বের সমস্যায় ভুগছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘তার বেশ কিছু সমস্যার মধ্যে নিমজ্জিত।’ এ সময় তিনি চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের দুষ্ট লোক আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এটি ভালো নয়। কারণ, যখন দুষ্ট লোকেরা কোনো সমস্যার মধ্যে থাকে, তখন তাঁরা বেশি খারাপ কাজ করে।’
বাইডেন চীনের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন করতে চাইলেও গত বুধবার এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে চীনে সেমিকন্ডাক্টর ও মাইক্রোইলেকট্রনিকস, কোয়ান্টাম তথ্যপ্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিতে বিনিয়োগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন। মার্কিন প্রশাসন মোটা দাগে উল্লিখিত তিনটি খাতের কথা বললেও এর আওতায় কোন কোন প্রতিষ্ঠান বা খাত আসবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি।
চীনে বিনিয়োগের ওপর আরোপিত এই নিষেধাজ্ঞা মূলত মার্কিন পুঁজি ও দক্ষতার সহায়তায় চীনের প্রযুক্তি খাতের বিকাশ রোধ করা, যাতে করে চীন সেই প্রযুক্তি সামরিক খাতকে আধুনিকায়নের কাজে ব্যবহার না করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের আশঙ্কা, চীন এমনটা করলে তাদের জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে।
বাইডেন এমন এক সময়ে এই মন্তব্য করলেন, যার মাত্র মাসখানেক আগেই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী চীন সফর করে গেছেন বেইজিংয়ের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে। অবশ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের সফরের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মাথায় বাইডেন চীনের প্রেসিডেন্টকে ‘স্বৈরাচার’ আখ্যা দেন। এবার তিনি চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদেরই দুষ্ট লোক বলে আখ্যা দিলেন।
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে