নতুন পারমাণবিক বোমা তৈরির পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন এই বোমা রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর ১ কোটি ৩০ লাখ বাসিন্দার মধ্যে অন্তত ৩ লাখ লোককে হত্যা করতে সক্ষম। নিউকম্যাপ অনলাইন টুলের মাধ্যমে তৈরি একটি সিমুলেশন উদ্ধৃত করে গত শুক্রবার ব্রিটিশ সাময়িকী নিউজউইক।
গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন জানিয়েছিল, তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার বি-৬১ মাধ্যাকর্ষণ পারমাণবিক বোমার একটি নতুন প্রকরণ তৈরির পরিকল্পনা করেছে। নতুন এই বোমার নাম হবে বি-৬১-১৩। নতুন এই বোমা মার্কিন পার্লামেন্ট কংগ্রেসের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। পেন্টাগন জানিয়েছিল, নতুন এই বোমার সক্ষমতা হবে ৩৬০ কিলো টন, যা কিনা এর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিরোশিমায় ব্যবহৃত বোমার চেয়ে ২৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বোমাটি মস্কোয় বিস্ফোরণ ঘটানো হলে তা রাশিয়ার রাজধানীর অন্তত ৩ লাখ ১১ হাজার মানুষকে হত্যা করবে। এ ছাড়া আহত হবে প্রায় ৮ লাখ ৬৯ হাজার জন। আবার রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী সেন্ট পিটার্সবার্গে বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটানো হলে প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াবে ৩ লাখ ৬০ হাজার।
বোমাটি ঠিক যেখানে বিস্ফোরিত হবে, তার আশপাশের আধা মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে যা কিছু থাকবে, সেগুলো স্রেফ বাষ্প হয়ে উড়ে যাবে এবং এক মাইলের মধ্যে যত ভবন থাকবে, তার প্রতিটি বাসিন্দাই নিহত হবে। এ ছাড়া দুই মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে যারা থাকবে, তাদের প্রত্যেকেই পরবর্তী এক মাসের মধ্যেই মারা যাবে উচ্চমাত্রার বিকিরণের কারণে। এর বাইরে আশপাশের যেসব এলাকার মানুষ বেঁচে থাকবে, তাদের মধ্যে ১৫ শতাংশ পরে কোনো না কোনো সময়ে ক্যানসার এবং অন্যান্য পোড়া ক্ষতজনিত কারণে মারা যাবে কিংবা জীবনভর সেই অসুস্থতায় ভুগবে।
যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে নতুন এই বোমা তৈরির ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র-ন্যাটো মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়িয়ে গেছে। এ ঘটনার পর রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রে পারমাণবিক অস্ত্রের বিষয়টি নিয়ে নোংরা রাজনীতি করছে এবং গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তির লঙ্ঘন করে চলেছে।
এদিকে, চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে কম্প্রিহেনসিভ নিউক্লিয়ার টেস্ট ব্যান ট্রিটির (সিটিবিটি) অনুমোদন প্রত্যাহার করেছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, চুক্তিটি অকেজো হয়ে পড়েছে, কারণ আমেরিকা কখনই এটি অনুমোদন করেনি। ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যেসব দেশ চুক্তিটি অনুমোদন করেনি, তাদের মধ্যে সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটি বহু বছর ধরেই বলছে যে, তাদের পার্লামেন্ট কংগ্রেসে চুক্তিটি অনুমোদনের জন্য কোনো সমর্থন দেবে না।’
নতুন পারমাণবিক বোমা তৈরির পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। নতুন এই বোমা রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর ১ কোটি ৩০ লাখ বাসিন্দার মধ্যে অন্তত ৩ লাখ লোককে হত্যা করতে সক্ষম। নিউকম্যাপ অনলাইন টুলের মাধ্যমে তৈরি একটি সিমুলেশন উদ্ধৃত করে গত শুক্রবার ব্রিটিশ সাময়িকী নিউজউইক।
গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন জানিয়েছিল, তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার বি-৬১ মাধ্যাকর্ষণ পারমাণবিক বোমার একটি নতুন প্রকরণ তৈরির পরিকল্পনা করেছে। নতুন এই বোমার নাম হবে বি-৬১-১৩। নতুন এই বোমা মার্কিন পার্লামেন্ট কংগ্রেসের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। পেন্টাগন জানিয়েছিল, নতুন এই বোমার সক্ষমতা হবে ৩৬০ কিলো টন, যা কিনা এর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিরোশিমায় ব্যবহৃত বোমার চেয়ে ২৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বোমাটি মস্কোয় বিস্ফোরণ ঘটানো হলে তা রাশিয়ার রাজধানীর অন্তত ৩ লাখ ১১ হাজার মানুষকে হত্যা করবে। এ ছাড়া আহত হবে প্রায় ৮ লাখ ৬৯ হাজার জন। আবার রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী সেন্ট পিটার্সবার্গে বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটানো হলে প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াবে ৩ লাখ ৬০ হাজার।
বোমাটি ঠিক যেখানে বিস্ফোরিত হবে, তার আশপাশের আধা মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে যা কিছু থাকবে, সেগুলো স্রেফ বাষ্প হয়ে উড়ে যাবে এবং এক মাইলের মধ্যে যত ভবন থাকবে, তার প্রতিটি বাসিন্দাই নিহত হবে। এ ছাড়া দুই মাইল ব্যাসার্ধের মধ্যে যারা থাকবে, তাদের প্রত্যেকেই পরবর্তী এক মাসের মধ্যেই মারা যাবে উচ্চমাত্রার বিকিরণের কারণে। এর বাইরে আশপাশের যেসব এলাকার মানুষ বেঁচে থাকবে, তাদের মধ্যে ১৫ শতাংশ পরে কোনো না কোনো সময়ে ক্যানসার এবং অন্যান্য পোড়া ক্ষতজনিত কারণে মারা যাবে কিংবা জীবনভর সেই অসুস্থতায় ভুগবে।
যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে নতুন এই বোমা তৈরির ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র-ন্যাটো মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড়িয়ে গেছে। এ ঘটনার পর রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রে পারমাণবিক অস্ত্রের বিষয়টি নিয়ে নোংরা রাজনীতি করছে এবং গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তির লঙ্ঘন করে চলেছে।
এদিকে, চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে কম্প্রিহেনসিভ নিউক্লিয়ার টেস্ট ব্যান ট্রিটির (সিটিবিটি) অনুমোদন প্রত্যাহার করেছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, চুক্তিটি অকেজো হয়ে পড়েছে, কারণ আমেরিকা কখনই এটি অনুমোদন করেনি। ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যেসব দেশ চুক্তিটি অনুমোদন করেনি, তাদের মধ্যে সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের। দেশটি বহু বছর ধরেই বলছে যে, তাদের পার্লামেন্ট কংগ্রেসে চুক্তিটি অনুমোদনের জন্য কোনো সমর্থন দেবে না।’
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে