ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় নির্বিচারে বোমা হামলা চালানোর কারণে বিশ্বজুড়ে সমর্থন হারাতে শুরু করেছে ইসরায়েল। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহকালে একটি অনুষ্ঠানে দাতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ কথা বলেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জো বাইডেন বলেন, ‘ইসরায়েলের নিরাপত্তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভর করতে পারে, কিন্তু এই মুহূর্তে তা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও আরও বেশি দেশের সমর্থন কামনা করে। দেশটির মিত্র হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আছে, ইউরোপ আছে এমনকি বিশ্বের বেশির ভাগ অংশই দেশটির সঙ্গে রয়েছে। কিন্তু নির্বিচারে বোমা হামলার মাধ্যমে তারা সেই সমর্থন হারাতে শুরু করেছে।’
এ সময় বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি তাঁর সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে আরও বলেন, ‘হামাসকে দেখে নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত বা প্রশ্ন নেই এবং এমনটা করার সব ধরনের অধিকার ইসরায়েলের রয়েছে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানান, ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে গাজায় স্থল অভিযান চালিয়ে হামাসকে ধ্বংস করে জিম্মিদের উদ্ধারের ক্ষেত্রে সব ধরনে সহযোগিতা পাচ্ছে। বিবৃতিতে নেতানিয়াহু আরও উল্লেখ করেন, ওয়াশিংটন যুদ্ধ বন্ধে আন্তর্জাতিক সব চাপ থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করছে।
গত সোমবার রাতে হোয়াইট হাউসে আয়োজিত ইহুদির উৎসব হানুক্কার অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে বাইডেন আবারও নিজেকে জায়োনিস্ট বলে দাবি করে বলেন, ইসরায়েল যতক্ষণ পর্যন্ত হামাসকে শেষ করতে না পারছে, ততক্ষণ সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন বলেন, ‘ইসরায়েল যতক্ষণ পর্যন্ত হামাসকে শেষ করতে না পারছে, ততক্ষণ সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র। তবে আমাদের এ বিষয়ে সতর্ক হতে হবে।’ এ সময় তিনি ইসরায়েলকেও এ বিষয়ে সতর্ক হতে হবে উল্লেখ করে বলেন, ‘তাদেরও এ বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। বিশ্ব জনমত যেকোনো সময় বদলে যেতে পারে, কিন্তু আমরা তা হতে পারি না।’
এ সময় অনুষ্ঠানে বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি গত ৭ অক্টোবরের পরও যেমন বলেছি, আবারও বলছি—ইহুদি জনগোষ্ঠী, রাষ্ট্র হিসেবে ইসরায়েলের নিরাপত্তা এবং স্বাধীন ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে এর টিকে থাকার প্রতি আমার যে সমর্থন তা অনড়।’ এ সময় তিনি ঘোষণা দেন, ‘ইসরায়েল রাষ্ট্রের অস্তিত্ব না থাকলে বিশ্বের কোনো ইহুদিই নিরাপদ থাকবে না।’
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় নির্বিচারে বোমা হামলা চালানোর কারণে বিশ্বজুড়ে সমর্থন হারাতে শুরু করেছে ইসরায়েল। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহকালে একটি অনুষ্ঠানে দাতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ কথা বলেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জো বাইডেন বলেন, ‘ইসরায়েলের নিরাপত্তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভর করতে পারে, কিন্তু এই মুহূর্তে তা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়েও আরও বেশি দেশের সমর্থন কামনা করে। দেশটির মিত্র হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আছে, ইউরোপ আছে এমনকি বিশ্বের বেশির ভাগ অংশই দেশটির সঙ্গে রয়েছে। কিন্তু নির্বিচারে বোমা হামলার মাধ্যমে তারা সেই সমর্থন হারাতে শুরু করেছে।’
এ সময় বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি তাঁর সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে আরও বলেন, ‘হামাসকে দেখে নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত বা প্রশ্ন নেই এবং এমনটা করার সব ধরনের অধিকার ইসরায়েলের রয়েছে।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানান, ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে গাজায় স্থল অভিযান চালিয়ে হামাসকে ধ্বংস করে জিম্মিদের উদ্ধারের ক্ষেত্রে সব ধরনে সহযোগিতা পাচ্ছে। বিবৃতিতে নেতানিয়াহু আরও উল্লেখ করেন, ওয়াশিংটন যুদ্ধ বন্ধে আন্তর্জাতিক সব চাপ থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করছে।
গত সোমবার রাতে হোয়াইট হাউসে আয়োজিত ইহুদির উৎসব হানুক্কার অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে বাইডেন আবারও নিজেকে জায়োনিস্ট বলে দাবি করে বলেন, ইসরায়েল যতক্ষণ পর্যন্ত হামাসকে শেষ করতে না পারছে, ততক্ষণ সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন বলেন, ‘ইসরায়েল যতক্ষণ পর্যন্ত হামাসকে শেষ করতে না পারছে, ততক্ষণ সহায়তা দিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র। তবে আমাদের এ বিষয়ে সতর্ক হতে হবে।’ এ সময় তিনি ইসরায়েলকেও এ বিষয়ে সতর্ক হতে হবে উল্লেখ করে বলেন, ‘তাদেরও এ বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। বিশ্ব জনমত যেকোনো সময় বদলে যেতে পারে, কিন্তু আমরা তা হতে পারি না।’
এ সময় অনুষ্ঠানে বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি গত ৭ অক্টোবরের পরও যেমন বলেছি, আবারও বলছি—ইহুদি জনগোষ্ঠী, রাষ্ট্র হিসেবে ইসরায়েলের নিরাপত্তা এবং স্বাধীন ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে এর টিকে থাকার প্রতি আমার যে সমর্থন তা অনড়।’ এ সময় তিনি ঘোষণা দেন, ‘ইসরায়েল রাষ্ট্রের অস্তিত্ব না থাকলে বিশ্বের কোনো ইহুদিই নিরাপদ থাকবে না।’
২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
১ ঘণ্টা আগেপেরুর আদি জাতি কুকামা সম্প্রদায়ের কাছে মারানিওন নদী শুধু পানির উৎস নয়, বরং এক পবিত্র আত্মিক সত্তা। প্রায় ৯০০ মাইল বা ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে আমাজনে মিশেছে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এটি মারাত্মকভাবে তেল দূষণের শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে