অনলাইন ডেস্ক
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তোর সাধারণ ক্ষমার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার শত শত বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় রাজনৈতিক মামলায় সাজাপ্রাপ্তদের পাশাপাশি বিরোধী নেতারাও রয়েছেন। মূলত, দেশটিতে জাতীয় ঐক্যের অংশ হিসেবে এসব রাজবন্দীকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার সুফমি দাসকো আহমাদ এবং আইনমন্ত্রী সুপ্রাতমান আন্দি আগতাস জানান, প্রেসিডেন্ট একটি প্রেসিডেনশিয়াল ডিক্রি স্বাক্ষর করেছেন। এতে প্রথম দফায় ১ হাজার ১৭৮ জন বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়।
অক্টোবরে দায়িত্ব নেওয়ার কিছুদিন পরেই প্রেসিডেন্ট সুবিয়ান্তো ঘোষণা দেন, তিনি সারা দেশে প্রায় ৪৪ হাজার বন্দীকে ক্ষমা করে দিতে চান। এই বন্দীদের অনেকে রাজনৈতিক কারণে বন্দী। প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘দেশের মধ্যে ঐক্য তৈরি করতেই এ সিদ্ধান্ত’ নিয়েছেন তিনি।
আইনমন্ত্রী আগতাস জানান, রাজনৈতিক বন্দী, শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ বন্দী, প্রবীণ, কিশোর এবং যারা ধর্ম বা রাষ্ট্রপতির অবমাননায় সাজা পেয়েছেন, তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
শুক্রবার যাঁরা মুক্তি পেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আছেন হাস্তো ক্রিস্তিয়ানতো। তিনি ইন্দোনেশিয়ার একমাত্র আনুষ্ঠানিক বিরোধী দল ইন্দোনেশিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি অব স্ট্রাগলের মহাসচিব। সাবেক প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। পরে সমালোচকে পরিণত হলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয়।
২০১৯ সালের এক সংসদীয় আসনে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গত সপ্তাহে তাঁকে সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তিনি ফেব্রুয়ারি থেকে দক্ষিণ জাকার্তার দুর্নীতিবিরোধী কমিশনের কারাগারে ছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় সেখান থেকে মুক্তি পেয়ে হাস্তো বলেন, ‘এ ঘটনা থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে।’
এ ছাড়া, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টম লেমবংয়ের বিরুদ্ধে চলমান মামলাও বন্ধ করা হয়েছে। তিনিও একসময় উইদোদোর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তবে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী প্রার্থী আনিস বাসওয়েদানকে সমর্থন করেন। চিনি আমদানির অনুমতি দেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে গত জুলাই মাসে তাঁকে চার বছরের বেশি সাজা দেওয়া হয়।
আইনমন্ত্রী আগতাস বলেন, ‘হাস্তো ও লেমবং—দুজনই দেশের জন্য কাজ করেছেন। এখন আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো জাতীয় ঐক্যকে শক্ত করা।’
মুক্তি পাওয়া অন্যদের মধ্যে রয়েছেন—পশ্চিম পাপুয়ার ছয়জন স্বাধীনতাকামী আন্দোলনকর্মী। রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় তাঁরা কারাগারে ছিলেন। আইনমন্ত্রী আরও জানান, দ্বিতীয় দফায় আরও ১ হাজার ৬৬৮ জন বন্দীকে মুক্তি দিতে একটি তালিকা শিগগিরই পার্লামেন্টে পেশ করা হবে।
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তোর সাধারণ ক্ষমার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার শত শত বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় রাজনৈতিক মামলায় সাজাপ্রাপ্তদের পাশাপাশি বিরোধী নেতারাও রয়েছেন। মূলত, দেশটিতে জাতীয় ঐক্যের অংশ হিসেবে এসব রাজবন্দীকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইন্দোনেশিয়ার পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার সুফমি দাসকো আহমাদ এবং আইনমন্ত্রী সুপ্রাতমান আন্দি আগতাস জানান, প্রেসিডেন্ট একটি প্রেসিডেনশিয়াল ডিক্রি স্বাক্ষর করেছেন। এতে প্রথম দফায় ১ হাজার ১৭৮ জন বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়।
অক্টোবরে দায়িত্ব নেওয়ার কিছুদিন পরেই প্রেসিডেন্ট সুবিয়ান্তো ঘোষণা দেন, তিনি সারা দেশে প্রায় ৪৪ হাজার বন্দীকে ক্ষমা করে দিতে চান। এই বন্দীদের অনেকে রাজনৈতিক কারণে বন্দী। প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘দেশের মধ্যে ঐক্য তৈরি করতেই এ সিদ্ধান্ত’ নিয়েছেন তিনি।
আইনমন্ত্রী আগতাস জানান, রাজনৈতিক বন্দী, শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ বন্দী, প্রবীণ, কিশোর এবং যারা ধর্ম বা রাষ্ট্রপতির অবমাননায় সাজা পেয়েছেন, তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
শুক্রবার যাঁরা মুক্তি পেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আছেন হাস্তো ক্রিস্তিয়ানতো। তিনি ইন্দোনেশিয়ার একমাত্র আনুষ্ঠানিক বিরোধী দল ইন্দোনেশিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি অব স্ট্রাগলের মহাসচিব। সাবেক প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। পরে সমালোচকে পরিণত হলে তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা হয়।
২০১৯ সালের এক সংসদীয় আসনে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গত সপ্তাহে তাঁকে সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তিনি ফেব্রুয়ারি থেকে দক্ষিণ জাকার্তার দুর্নীতিবিরোধী কমিশনের কারাগারে ছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় সেখান থেকে মুক্তি পেয়ে হাস্তো বলেন, ‘এ ঘটনা থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে।’
এ ছাড়া, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টম লেমবংয়ের বিরুদ্ধে চলমান মামলাও বন্ধ করা হয়েছে। তিনিও একসময় উইদোদোর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তবে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী প্রার্থী আনিস বাসওয়েদানকে সমর্থন করেন। চিনি আমদানির অনুমতি দেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে গত জুলাই মাসে তাঁকে চার বছরের বেশি সাজা দেওয়া হয়।
আইনমন্ত্রী আগতাস বলেন, ‘হাস্তো ও লেমবং—দুজনই দেশের জন্য কাজ করেছেন। এখন আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো জাতীয় ঐক্যকে শক্ত করা।’
মুক্তি পাওয়া অন্যদের মধ্যে রয়েছেন—পশ্চিম পাপুয়ার ছয়জন স্বাধীনতাকামী আন্দোলনকর্মী। রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় তাঁরা কারাগারে ছিলেন। আইনমন্ত্রী আরও জানান, দ্বিতীয় দফায় আরও ১ হাজার ৬৬৮ জন বন্দীকে মুক্তি দিতে একটি তালিকা শিগগিরই পার্লামেন্টে পেশ করা হবে।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার নাতি ও জেডিএসের (ভারতীয় জনতা দল-সেক্যুলার) বহিষ্কৃত নেতা প্রজ্বল রেভান্নাকে ধর্ষণের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে আদালত তাঁকে ১০ লাখ রুপি জরিমানা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন। আজ শনিবার বিচারক সন্তোষ গজানম ভাট এই রায় ঘোষণা
১ ঘণ্টা আগেভারতের পরিবেশগত ভবিষ্যৎ নিয়ে এক অভূতপূর্ব সতর্কবার্তা শোনা গেল দেশের সর্বোচ্চ আদালতের মুখে। হিমাচল প্রদেশের প্রকৃতিবিধ্বংসী উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা ও বিচারপতি আর মহাদেবনের ডিভিশন বেঞ্চ রীতিমতো মন্তব্য করে জানান, এই
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় ভোটার ও আধার কার্ড ২৮ বছর বয়সী শান্তা পেলেন কীভাবে, তা খতিয়ে দেখছেন পুলিশের কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে তাঁর বন্ধু বাংলাদেশি নাগরিক সুমন চন্দ্রশীলের বিষয়েও তদন্ত করা হচ্ছে; যাঁর নাম জিজ্ঞাসাবাদের সময় উঠে আসে। অর্থের বিনিময়ে অন্য কোনো দেশে শান্তা তথ্য সরবরাহ করেছিলেন কি না, তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে
৩ ঘণ্টা আগেফ্লাইটে অসুস্থ হয়ে পড়া এক ব্যক্তিকে সহযাত্রীর চড় মারার একটি ভিডিও গতকাল ভাইরাল হয়েছিল। ভারতের ইন্ডিগো এয়ারের ফ্লাইটের অসুস্থ এই ব্যক্তি নিখোঁজ বলে অভিযোগ করেছে পরিবার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এই খবর দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে