রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থিতার দৌড় থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত নিকি হ্যালি। আজ বুধবার তিনি মনোনয়ন পাওয়ার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছে হ্যালির নির্বাচনী প্রচারণার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র। সে ক্ষেত্রে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন নিয়ে আসন্ন নভেম্বরের নির্বাচনে আবারও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মুখোমুখি হবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সূত্রটি বলেছে, স্থানীয় সময় আজ সকাল ১০টায় মনোনয়নের ব্যাপারে নিজের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বক্তব্য দেবেন নিকি হ্যালি। তবে তিনি সে সময় কোনো প্রার্থীর প্রতি সমর্থন দেবেন না। তিনি ট্রাম্পকে তাঁর (নিকি হ্যালি) সমর্থকদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করার জন্য অনুরোধ করবেন—যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশই মধ্যমপন্থী রিপাবলিকান এবং স্বাধীন ভোটার।
সুপার টুয়েসডেতে ১৫টির মধ্যে ১৪টি ককাস-প্রাইমারিতে ট্রাম্পের কাছে হেরে যাওয়ার পরদিনই এল নিকি হ্যালির নির্বাচনী প্রচারণা বন্ধের এই খবর। রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মনোনয়নে ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য অন্যদের চেয়ে বেশি সময় লড়ে গেছেন নিকি হ্যালি। তবে কখনোই ট্রাম্পের জন্য গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করতে পারেননি তিনি। একাধিক অপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও পার্টিতে ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ এখনো বেশ শক্ত।
৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্প এবং ৮১ বছর বয়সী বাইডেন আবারও মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। ১৯৫৬ সালের পর এবারই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে পুনরায় লড়তে দেখা যাবে। তবে এই দুই প্রার্থীকে হয়তো আবারও লড়তে দেখতে চাননি বেশির ভাগ ভোটারই। কারণ, মতামত জরিপে দেখা যায়, বাইডেন ও ট্রাম্প—দুই প্রার্থীর সমর্থনই তুলনামূলক অনেকটা কমেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে সুপার টুয়েসডেতে ১৫টি অঙ্গরাজ্যে রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ে ককাস ও প্রাইমারিতে বড় সাফল্য পেয়েছেন ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, কেবল ভারমন্ট অঙ্গরাজ্যে ছাড়া ট্রাম্প ১৫টির মধ্যে ১৪টিতেই জয় পেয়েছেন। ভারমন্টেই শুধু জিতেছেন নিকি হ্যালি।
২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট নেতা জো বাইডেনের কাছে হেরে ক্ষমতা ছাড়েন ট্রাম্প। ২০২৪ সালের নভেম্বরে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে সবার আগেই আছেন তিনি।
রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থিতার দৌড় থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত নিকি হ্যালি। আজ বুধবার তিনি মনোনয়ন পাওয়ার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছে হ্যালির নির্বাচনী প্রচারণার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র। সে ক্ষেত্রে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন নিয়ে আসন্ন নভেম্বরের নির্বাচনে আবারও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মুখোমুখি হবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সূত্রটি বলেছে, স্থানীয় সময় আজ সকাল ১০টায় মনোনয়নের ব্যাপারে নিজের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বক্তব্য দেবেন নিকি হ্যালি। তবে তিনি সে সময় কোনো প্রার্থীর প্রতি সমর্থন দেবেন না। তিনি ট্রাম্পকে তাঁর (নিকি হ্যালি) সমর্থকদের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করার জন্য অনুরোধ করবেন—যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশই মধ্যমপন্থী রিপাবলিকান এবং স্বাধীন ভোটার।
সুপার টুয়েসডেতে ১৫টির মধ্যে ১৪টি ককাস-প্রাইমারিতে ট্রাম্পের কাছে হেরে যাওয়ার পরদিনই এল নিকি হ্যালির নির্বাচনী প্রচারণা বন্ধের এই খবর। রিপাবলিকান পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মনোনয়নে ট্রাম্পকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য অন্যদের চেয়ে বেশি সময় লড়ে গেছেন নিকি হ্যালি। তবে কখনোই ট্রাম্পের জন্য গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করতে পারেননি তিনি। একাধিক অপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও পার্টিতে ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ এখনো বেশ শক্ত।
৭৭ বছর বয়সী ট্রাম্প এবং ৮১ বছর বয়সী বাইডেন আবারও মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে। ১৯৫৬ সালের পর এবারই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে পুনরায় লড়তে দেখা যাবে। তবে এই দুই প্রার্থীকে হয়তো আবারও লড়তে দেখতে চাননি বেশির ভাগ ভোটারই। কারণ, মতামত জরিপে দেখা যায়, বাইডেন ও ট্রাম্প—দুই প্রার্থীর সমর্থনই তুলনামূলক অনেকটা কমেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে সুপার টুয়েসডেতে ১৫টি অঙ্গরাজ্যে রিপাবলিকান প্রার্থী বাছাইয়ে ককাস ও প্রাইমারিতে বড় সাফল্য পেয়েছেন ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, কেবল ভারমন্ট অঙ্গরাজ্যে ছাড়া ট্রাম্প ১৫টির মধ্যে ১৪টিতেই জয় পেয়েছেন। ভারমন্টেই শুধু জিতেছেন নিকি হ্যালি।
২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট নেতা জো বাইডেনের কাছে হেরে ক্ষমতা ছাড়েন ট্রাম্প। ২০২৪ সালের নভেম্বরে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে সবার আগেই আছেন তিনি।
আবারও দুর্ঘটনার শিকার এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইট। হংকং থেকে দিল্লিগামী এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট এআই-৩১৫ দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের পরই আগুন ধরে যায় উড়োজাহাজটির সহায়ক বিদ্যুৎ ইউনিট বা অক্সিলারি পাওয়ার ইউনিট (এপিইউ)। গতকাল মঙ্গলবার এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, উড়োজাহাজটি অবতরণের
২৫ মিনিট আগেইউক্রেনে ফ্রান্সের দেওয়া একটি মিরাজ ২০০০ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। তবে, এ ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। উড়োজাহাজটির পাইলট নিরাপদে ইজেক্ট করেছেন বলেও জানিয়েছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানী মিনস্কে বেলারুশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিরল আলোচনার সময় এক দীর্ঘ মধ্যাহ্নভোজে ভদকা পান করার ঘটনা বিরোধী নেতাদের মুক্তিতে সহায়তা করেছে বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জন কোল।
১১ ঘণ্টা আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইভিত্তিক গ্রুপ এমিরেটস। এর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ‘এমিরেটস এয়ারলাইন’ ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং ইউনিট ‘ডিনাটা’। এই দুটি বিভাগে চলতি বছরের মধ্যেই ১৭ হাজার ৩০০ জন নতুন কর্মী নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে এমিরেটস গ্রুপ।
১৩ ঘণ্টা আগে