অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনের পর ফলাফল-সংক্রান্ত বিষয়ে তিন শতাধিক চ্যালেঞ্জ আবেদন জমা পড়েছিল। কিন্তু নির্বাচন হয়ে যাওয়ার এক বছরেরও বেশি সময় পর দুই-তৃতীয়াংশ আবেদন নিষ্পত্তি হয়নি। পাকিস্তানি অধিকার গোষ্ঠী ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন নেটওয়ার্কের (ফেফেন) প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে বলা হয়েছে, গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচন হয়। সাধারণ নির্বাচনের ১৪ মাসেরও বেশি সময় পরও জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের আসনে ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ আবেদনের নিষ্পত্তি হয়নি।
ফেফেন জানিয়েছে, চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালগুলো সাধারণ নির্বাচন-সংক্রান্ত ২৪টি আবেদনের নিষ্পত্তি করেছে। এর ফলে মোট নিষ্পত্তিকৃত আবেদনের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩৬টি, যা চার প্রদেশে বিচারাধীন মোট ৩৭২টি মামলার সাড়ে ৩৬ শতাংশ। এই ৩৭২টি মামলার ২৬ শতাংশ জাতীয় পরিষদ আসন-সংক্রান্ত এবং ৪২ শতাংশ প্রাদেশিক পরিষদ আসন-সংক্রান্ত।
নিষ্পত্তি হওয়া ২৪টি আবেদনের মধ্যে ২১টি পাঞ্জাবের, দুটি বেলুচিস্তানের এবং একটি সিন্ধ প্রদেশের। এ সময়ে খাইবার পাখতুনখাওয়া থেকে কোনো আবেদনের নিষ্পত্তি হয়নি। পাঞ্জাবে লাহোরের দুটি ট্রাইব্যুনাল আটটি, রাওয়ালপিন্ডির একটি ট্রাইব্যুনাল সাতটি এবং বাহাওয়ালপুরের একটি ট্রাইব্যুনাল ছয়টি মামলার নিষ্পত্তি করেছে। কোয়েটার দুটি ট্রাইব্যুনাল প্রত্যেকে একটি করে মামলার নিষ্পত্তি করেছে, আর করাচির একটি ট্রাইব্যুনাল মাত্র একটি মামলা নিষ্পত্তি করেছে।
ফেফেন জানিয়েছে, আগের মাসগুলোর তুলনায় পাঞ্জাবে নিষ্পত্তি হওয়া আবেদনের সংখ্যা বাড়লেও সার্বিকভাবে নিষ্পত্তির গতি কমেছে। এর কারণ হতে পারে, এই সময়ে চারটি ট্রাইব্যুনাল প্রায় অকার্যকর ছিল। এর মধ্যে দুটি খাইবার পাখতুনখাওয়াতে, একটি পাঞ্জাবে এবং ইসলামাবাদ ক্যাপিটাল টেরিটরির (আইসিটি) একমাত্র ট্রাইব্যুনালটি অকার্যকর ছিল।
এখন পর্যন্ত বেলুচিস্তানের তিনটি নির্বাচন ট্রাইব্যুনাল ওই প্রদেশে জাতীয় ও প্রাদেশিক আসনের জন্য দাখিল করা মোট ৫১টি আবেদনের মধ্যে ৪৩ টির (৮৩ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে। পাঞ্জাবের আটটি ট্রাইব্যুনাল ১৯২টি আবেদনের মধ্যে ৬৬টির (৩৪ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে। সিন্ধের পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল ৮৩টি আবেদনের মধ্যে ১৮টির (২২ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে। কেপির ছয়টি ট্রাইব্যুনাল ৪২টি আবেদনের মধ্যে ৯ টির (২১ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে।
এ পর্যন্ত নিষ্পত্তি হওয়া ১৩৬টি আবেদনের মধ্যে ১৩৩টি খারিজ হয়েছে এবং ৩টি মঞ্জুর হয়েছে। খারিজ হওয়া ১৩৩টি আবেদনের মধ্যে ৫২টি অগ্রহণযোগ্যতার কারণে খারিজ হয়েছে। এর মধ্যে ১০টি জাতীয় পরিষদ আসন সংক্রান্ত এবং ৪২টি প্রাদেশিক পরিষদ আসন-সংক্রান্ত ছিল।
পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই সবচেয়ে বেশি আবেদনকারী, মোট আবেদনের ৫৫ শতাংশ তারা দাখিল করেছিলেন। এরপর রয়েছে পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) প্রার্থী (১৩ শতাংশ), পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) প্রার্থী (৮ শতাংশ), স্বতন্ত্র প্রার্থী (৭ শতাংশ) এবং জেইউআই-এফ প্রার্থী (৬ শতাংশ)।
আরও ১৬টি অন্যান্য দলের প্রার্থীরা সম্মিলিতভাবে বাকি ১১ শতাংশ আবেদন করেছেন। এখন পর্যন্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রায় ৫৬ শতাংশ, পিপিপি প্রার্থীদের ৫০ শতাংশ, পিএমএল-এন এবং জেইউআই-এফ প্রার্থীদের ৪২ শতাংশ করে এবং অন্যান্য দলের প্রার্থীদের ৫৮ শতাংশ আবেদনের নিষ্পত্তি হয়েছে।
পিএমএল-এনের নির্বাচিত প্রার্থীরাই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মামলায় বিবাদী, মোট আবেদনের ৩৯ শতাংশ তাদের বিজয়কে চ্যালেঞ্জ করে দাখিল করা হয়েছে। এরপর রয়েছে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থী (১৬ শতাংশ), এমকিউএম-পি এবং পিপিপি প্রার্থী (১৩ শতাংশ করে), অন্য কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন স্বতন্ত্র প্রার্থী (৬ শতাংশ) এবং জেইউআই-এফ (৫ শতাংশ)। আরও ১১টি অন্যান্য বিবাদী দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে বাকি ৮ শতাংশ আবেদন রয়েছে।
এখন পর্যন্ত অন্য দলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা আবেদনের প্রায় ৫৮ শতাংশ, পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ৪৫ শতাংশ, জেইউআই-পি প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ৩৯ শতাংশ, পিএমএল-এন এবং পিপিপি প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ৩৬ শতাংশ করে, এমকিউএম-পি প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ২৭ শতাংশ এবং অন্যান্য দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ২১ শতাংশ আবেদনের নিষ্পত্তি হয়েছে।
ফেফেনের প্রতিবেদন অনুসারে, নির্বাচন ট্রাইব্যুনালগুলোর ৫৪টি রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি আপিল করেছেন জয়ী প্রার্থীরা, যাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন-সংক্রান্ত আবেদনগুলো মঞ্জুর করা হয়েছিল। এ ছাড়া, সংশ্লিষ্ট নির্বাচন ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক আবেদন খারিজ করার বিরুদ্ধে ৫১টি আপিল দায়ের করা হয়েছে।
এই ৫১টি আপিলের মধ্যে চারটি সুপ্রিম কোর্টে শুনানি শেষে খারিজ হয়েছে। বাকি ৪৭টি আপিল এখনো বিচারাধীন। নির্বাচন-সংক্রান্ত আবেদন খারিজ করার বিরুদ্ধে দায়ের করা ৫১টি আপিলের মধ্যে ১১টি দাখিল করেছেন জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থীরা। একইভাবে, ৪০টি আপিল দাখিল করেছেন প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থীরা। এর মধ্যে ২৪টি বেলুচিস্তান থেকে, ১২টি পাঞ্জাব থেকে এবং ৪টি সিন্ধ থেকে।
এই ৫১টি আপিলের মধ্যে ২২টি দাখিল করেছেন পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা, ছয়টি পিপিপি প্রার্থী, পাঁচটি পিএমএল-এন প্রার্থী, চারটি জেইউআই-পি প্রার্থী, তিনটি স্বতন্ত্র প্রার্থী, দুটি করে ন্যাশনাল পার্টি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টি এবং জামহুরি ওয়াতান পার্টির প্রার্থী। একইভাবে, হাজারা ডেমোক্রেটিক পার্টি, বেলুচিস্তান ন্যাশনাল পার্টি, বেলুচিস্তান ন্যাশনাল পার্টি আওয়ামী, খাদিম-এ-সিন্ধ এবং বেলুচিস্তান আওয়ামী পার্টির প্রার্থীদের পক্ষ থেকে একটি করে আপিল দাখিল করা হয়েছে।
বিবাদীদের ক্ষেত্রে, ২৫টি আপিল দাখিল করা হয়েছে পিএমএল-এন-এর জয়ীদের বিরুদ্ধে, ছয়টি পিপিপি, পাঁচটি পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র, চারটি করে এমকিউএম-পি, জেইউআই-এফ এবং অন্য দলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিরুদ্ধে, দুটি ন্যাশনাল পার্টির বিরুদ্ধে এবং একটি বেলুচিস্তান আওয়ামী পার্টির জয়ীর বিরুদ্ধে।
পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনের পর ফলাফল-সংক্রান্ত বিষয়ে তিন শতাধিক চ্যালেঞ্জ আবেদন জমা পড়েছিল। কিন্তু নির্বাচন হয়ে যাওয়ার এক বছরেরও বেশি সময় পর দুই-তৃতীয়াংশ আবেদন নিষ্পত্তি হয়নি। পাকিস্তানি অধিকার গোষ্ঠী ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন নেটওয়ার্কের (ফেফেন) প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে বলা হয়েছে, গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচন হয়। সাধারণ নির্বাচনের ১৪ মাসেরও বেশি সময় পরও জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের আসনে ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ আবেদনের নিষ্পত্তি হয়নি।
ফেফেন জানিয়েছে, চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালগুলো সাধারণ নির্বাচন-সংক্রান্ত ২৪টি আবেদনের নিষ্পত্তি করেছে। এর ফলে মোট নিষ্পত্তিকৃত আবেদনের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩৬টি, যা চার প্রদেশে বিচারাধীন মোট ৩৭২টি মামলার সাড়ে ৩৬ শতাংশ। এই ৩৭২টি মামলার ২৬ শতাংশ জাতীয় পরিষদ আসন-সংক্রান্ত এবং ৪২ শতাংশ প্রাদেশিক পরিষদ আসন-সংক্রান্ত।
নিষ্পত্তি হওয়া ২৪টি আবেদনের মধ্যে ২১টি পাঞ্জাবের, দুটি বেলুচিস্তানের এবং একটি সিন্ধ প্রদেশের। এ সময়ে খাইবার পাখতুনখাওয়া থেকে কোনো আবেদনের নিষ্পত্তি হয়নি। পাঞ্জাবে লাহোরের দুটি ট্রাইব্যুনাল আটটি, রাওয়ালপিন্ডির একটি ট্রাইব্যুনাল সাতটি এবং বাহাওয়ালপুরের একটি ট্রাইব্যুনাল ছয়টি মামলার নিষ্পত্তি করেছে। কোয়েটার দুটি ট্রাইব্যুনাল প্রত্যেকে একটি করে মামলার নিষ্পত্তি করেছে, আর করাচির একটি ট্রাইব্যুনাল মাত্র একটি মামলা নিষ্পত্তি করেছে।
ফেফেন জানিয়েছে, আগের মাসগুলোর তুলনায় পাঞ্জাবে নিষ্পত্তি হওয়া আবেদনের সংখ্যা বাড়লেও সার্বিকভাবে নিষ্পত্তির গতি কমেছে। এর কারণ হতে পারে, এই সময়ে চারটি ট্রাইব্যুনাল প্রায় অকার্যকর ছিল। এর মধ্যে দুটি খাইবার পাখতুনখাওয়াতে, একটি পাঞ্জাবে এবং ইসলামাবাদ ক্যাপিটাল টেরিটরির (আইসিটি) একমাত্র ট্রাইব্যুনালটি অকার্যকর ছিল।
এখন পর্যন্ত বেলুচিস্তানের তিনটি নির্বাচন ট্রাইব্যুনাল ওই প্রদেশে জাতীয় ও প্রাদেশিক আসনের জন্য দাখিল করা মোট ৫১টি আবেদনের মধ্যে ৪৩ টির (৮৩ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে। পাঞ্জাবের আটটি ট্রাইব্যুনাল ১৯২টি আবেদনের মধ্যে ৬৬টির (৩৪ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে। সিন্ধের পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল ৮৩টি আবেদনের মধ্যে ১৮টির (২২ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে। কেপির ছয়টি ট্রাইব্যুনাল ৪২টি আবেদনের মধ্যে ৯ টির (২১ শতাংশ) নিষ্পত্তি করেছে।
এ পর্যন্ত নিষ্পত্তি হওয়া ১৩৬টি আবেদনের মধ্যে ১৩৩টি খারিজ হয়েছে এবং ৩টি মঞ্জুর হয়েছে। খারিজ হওয়া ১৩৩টি আবেদনের মধ্যে ৫২টি অগ্রহণযোগ্যতার কারণে খারিজ হয়েছে। এর মধ্যে ১০টি জাতীয় পরিষদ আসন সংক্রান্ত এবং ৪২টি প্রাদেশিক পরিষদ আসন-সংক্রান্ত ছিল।
পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই সবচেয়ে বেশি আবেদনকারী, মোট আবেদনের ৫৫ শতাংশ তারা দাখিল করেছিলেন। এরপর রয়েছে পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) প্রার্থী (১৩ শতাংশ), পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) প্রার্থী (৮ শতাংশ), স্বতন্ত্র প্রার্থী (৭ শতাংশ) এবং জেইউআই-এফ প্রার্থী (৬ শতাংশ)।
আরও ১৬টি অন্যান্য দলের প্রার্থীরা সম্মিলিতভাবে বাকি ১১ শতাংশ আবেদন করেছেন। এখন পর্যন্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রায় ৫৬ শতাংশ, পিপিপি প্রার্থীদের ৫০ শতাংশ, পিএমএল-এন এবং জেইউআই-এফ প্রার্থীদের ৪২ শতাংশ করে এবং অন্যান্য দলের প্রার্থীদের ৫৮ শতাংশ আবেদনের নিষ্পত্তি হয়েছে।
পিএমএল-এনের নির্বাচিত প্রার্থীরাই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মামলায় বিবাদী, মোট আবেদনের ৩৯ শতাংশ তাদের বিজয়কে চ্যালেঞ্জ করে দাখিল করা হয়েছে। এরপর রয়েছে পিটিআই সমর্থিত প্রার্থী (১৬ শতাংশ), এমকিউএম-পি এবং পিপিপি প্রার্থী (১৩ শতাংশ করে), অন্য কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন স্বতন্ত্র প্রার্থী (৬ শতাংশ) এবং জেইউআই-এফ (৫ শতাংশ)। আরও ১১টি অন্যান্য বিবাদী দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে বাকি ৮ শতাংশ আবেদন রয়েছে।
এখন পর্যন্ত অন্য দলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা আবেদনের প্রায় ৫৮ শতাংশ, পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ৪৫ শতাংশ, জেইউআই-পি প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ৩৯ শতাংশ, পিএমএল-এন এবং পিপিপি প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ৩৬ শতাংশ করে, এমকিউএম-পি প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ২৭ শতাংশ এবং অন্যান্য দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে ২১ শতাংশ আবেদনের নিষ্পত্তি হয়েছে।
ফেফেনের প্রতিবেদন অনুসারে, নির্বাচন ট্রাইব্যুনালগুলোর ৫৪টি রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি আপিল করেছেন জয়ী প্রার্থীরা, যাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন-সংক্রান্ত আবেদনগুলো মঞ্জুর করা হয়েছিল। এ ছাড়া, সংশ্লিষ্ট নির্বাচন ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক আবেদন খারিজ করার বিরুদ্ধে ৫১টি আপিল দায়ের করা হয়েছে।
এই ৫১টি আপিলের মধ্যে চারটি সুপ্রিম কোর্টে শুনানি শেষে খারিজ হয়েছে। বাকি ৪৭টি আপিল এখনো বিচারাধীন। নির্বাচন-সংক্রান্ত আবেদন খারিজ করার বিরুদ্ধে দায়ের করা ৫১টি আপিলের মধ্যে ১১টি দাখিল করেছেন জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থীরা। একইভাবে, ৪০টি আপিল দাখিল করেছেন প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থীরা। এর মধ্যে ২৪টি বেলুচিস্তান থেকে, ১২টি পাঞ্জাব থেকে এবং ৪টি সিন্ধ থেকে।
এই ৫১টি আপিলের মধ্যে ২২টি দাখিল করেছেন পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা, ছয়টি পিপিপি প্রার্থী, পাঁচটি পিএমএল-এন প্রার্থী, চারটি জেইউআই-পি প্রার্থী, তিনটি স্বতন্ত্র প্রার্থী, দুটি করে ন্যাশনাল পার্টি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টি এবং জামহুরি ওয়াতান পার্টির প্রার্থী। একইভাবে, হাজারা ডেমোক্রেটিক পার্টি, বেলুচিস্তান ন্যাশনাল পার্টি, বেলুচিস্তান ন্যাশনাল পার্টি আওয়ামী, খাদিম-এ-সিন্ধ এবং বেলুচিস্তান আওয়ামী পার্টির প্রার্থীদের পক্ষ থেকে একটি করে আপিল দাখিল করা হয়েছে।
বিবাদীদের ক্ষেত্রে, ২৫টি আপিল দাখিল করা হয়েছে পিএমএল-এন-এর জয়ীদের বিরুদ্ধে, ছয়টি পিপিপি, পাঁচটি পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র, চারটি করে এমকিউএম-পি, জেইউআই-এফ এবং অন্য দলের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিরুদ্ধে, দুটি ন্যাশনাল পার্টির বিরুদ্ধে এবং একটি বেলুচিস্তান আওয়ামী পার্টির জয়ীর বিরুদ্ধে।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা মহাত্মা গান্ধীর একটি দুর্লভ অয়েল পোর্ট্রেট বা তৈলচিত্র লন্ডনে নিলামে বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৫২ হাজার ৮০০ পাউন্ডে বা ২ লাখ ৪ হাজার ৬৪৮ মার্কিন ডলারে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার উৎপাদিত পণ্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাজারে প্রবেশ করাতে চায় মস্কো। আর এ লক্ষ্য মিয়ানমার হয়ে ভারতের ভেতর দিয়ে একটি বাণিজ্য করিডর গঠনের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এই প্রস্তাবের আলোকে মিয়ানমার ও রাশিয়া ভারতকে এই নতুন প্রকল্পে যুক্ত হতে চাপ দিচ্ছে। একই সঙ্গে, এই করিডরের অন্যতম লক্ষ্য...
৫ ঘণ্টা আগেভারত আগামী সপ্তাহেই যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ৩টি অ্যাপাচি অ্যাটাক হেলিকপ্টার পেতে যাচ্ছে। আগামী ২১ জুলাই ভারত হেলিকপ্টারগুলো হাতে পাবে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, পাকিস্তান সীমান্তে মোতায়েন করা হতে পারে এসব হেলিকপ্টার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দুর্নীতি মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা এক পুলিশ কর্মকর্তার পদোন্নতি আটকে দিয়েছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গভির। গতকাল মঙ্গলবার তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন। এ নিয়ে পুলিশের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে