পাকিস্তানের সরকার গঠন নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে পিএমএল-এন ও পিপিপি। আজ শনিবার রাতে নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান মুসলিম লিগ (পিএমএল-এন) এবং বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বৈঠকেই সাধারণ নির্বাচনের পর পাকিস্তানের স্থিতিশীলতার জন্য একে অপরের পাশে থাকতে সম্মত হয়েছেন উভয় দলের নেতৃস্থানীয়রা।
বাংলাদেশ সময় আজ শনিবার রাত ১১টার পর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের লাইভ প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দলের উচ্চ পর্যায়ের এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে লাহোরে অবস্থিত বিলাওয়াল ভুট্টোর বাড়িতে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পিপিপির প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি, পিপিপির চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি এবং নওয়াজ শরিফের ছোট ভাই ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিএমএল-এনের মুহাম্মদ শেহবাজ শরিফসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কয়েকজন।
বৈঠকের পর এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, পিএমএল-এন এবং পিপিপির মধ্যে ‘রাজনৈতিক সহযোগিতার নীতিতে’ একটি ঐকমত্য হয়েছে।
ঘোষণা অনুযায়ী, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা থেকে দেশকে বাঁচাবেন বলে একমত হয়েছেন নেতারা। পিপিপি চেয়ারপারসন বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি এবং তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারি দলের অন্যান্য নেতার সঙ্গে পিএমএল-এনের দেওয়া পরামর্শগুলো আলোচনা করবেন। বিষয়টি নিয়ে আরও আলোচনার জন্য সোমবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের নির্বাচনে নওয়াজের দল ৭৫টি আসনে জয় পেয়েছে, অন্যদিকে বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি জয়ী হয়েছে ৫৪ আসনে। তবে ১০১ আসন নিশ্চিত করে এই নির্বাচনে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল কারাবন্দী ইমরান খান-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
নির্বাচনে কোনো দলই এককভাবে সরকার গঠনের মতো আসন পায়নি। এই অবস্থায় ইমরান খানের প্রার্থীদের পাশ কাটিয়ে নির্বাচনে দুই ও তিন নম্বর অবস্থানে থাকা নওয়াজ ও বিলাওয়ালের দল সরকার গঠনের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাকিস্তানের সরকার গঠন নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে পিএমএল-এন ও পিপিপি। আজ শনিবার রাতে নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান মুসলিম লিগ (পিএমএল-এন) এবং বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই বৈঠকেই সাধারণ নির্বাচনের পর পাকিস্তানের স্থিতিশীলতার জন্য একে অপরের পাশে থাকতে সম্মত হয়েছেন উভয় দলের নেতৃস্থানীয়রা।
বাংলাদেশ সময় আজ শনিবার রাত ১১টার পর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের লাইভ প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দলের উচ্চ পর্যায়ের এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে লাহোরে অবস্থিত বিলাওয়াল ভুট্টোর বাড়িতে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পিপিপির প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি, পিপিপির চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি এবং নওয়াজ শরিফের ছোট ভাই ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিএমএল-এনের মুহাম্মদ শেহবাজ শরিফসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কয়েকজন।
বৈঠকের পর এক ঘোষণায় বলা হয়েছে, পিএমএল-এন এবং পিপিপির মধ্যে ‘রাজনৈতিক সহযোগিতার নীতিতে’ একটি ঐকমত্য হয়েছে।
ঘোষণা অনুযায়ী, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা থেকে দেশকে বাঁচাবেন বলে একমত হয়েছেন নেতারা। পিপিপি চেয়ারপারসন বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি এবং তাঁর বাবা আসিফ আলী জারদারি দলের অন্যান্য নেতার সঙ্গে পিএমএল-এনের দেওয়া পরামর্শগুলো আলোচনা করবেন। বিষয়টি নিয়ে আরও আলোচনার জন্য সোমবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের নির্বাচনে নওয়াজের দল ৭৫টি আসনে জয় পেয়েছে, অন্যদিকে বিলাওয়াল ভুট্টোর পিপিপি জয়ী হয়েছে ৫৪ আসনে। তবে ১০১ আসন নিশ্চিত করে এই নির্বাচনে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল কারাবন্দী ইমরান খান-সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
নির্বাচনে কোনো দলই এককভাবে সরকার গঠনের মতো আসন পায়নি। এই অবস্থায় ইমরান খানের প্রার্থীদের পাশ কাটিয়ে নির্বাচনে দুই ও তিন নম্বর অবস্থানে থাকা নওয়াজ ও বিলাওয়ালের দল সরকার গঠনের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
১৭ মিনিট আগেনেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
২ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগে