ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম জিউয়িশ নিউজ সিন্ডিকেটের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর এ মন্তব্য এমন একসময়ে এল, যখন দেশটির সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্র স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে নতুন করে ভাবছে। একই ধরনের চিন্তাভাবনা করছে ইউরোপীয় দেশ যুক্তরাজ্যও। এমনকি ইসরায়েলের প্রতিবেশী দেশগুলোসহ প্রায় সব আরব দেশই স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে। সৌদি আরব শর্ত দিয়েছে, কেবল স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলেই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা হবে।
নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘ইসরায়েল স্পষ্টভাবে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একটি স্থায়ী বন্দোবস্ত-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আহ্বানকে প্রত্যাখ্যান করে। এ ধরনের ব্যবস্থা কেবল দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে পৌঁছানো সম্ভব হবে এবং তা-ও হবে কোনো ধরনের পূর্বশর্ত ছাড়াই।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ইসরায়েল ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে একতরফা স্বীকৃতির বিরোধিতা অব্যাহত রাখবে। ৭ অক্টোবরের গণহত্যার পরিপ্রেক্ষিতে এই ধরনের স্বীকৃতি নজিরবিহীন সন্ত্রাসবাদের জন্য একটি বিশাল পুরস্কার হিসেবে বিবেচিত হবে এবং ভবিষ্যতে কোনো ধরনের শান্তি বা মীমাংসার বিষয়টি আটকে দেবে।’
এদিকে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে আলাপকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বাস্তবায়নযোগ্য পরিকল্পনা ছাড়া রাফাহে অভিযান পরিচালনায় ইসরায়েলের অগ্রসর হওয়া উচিত হবে না। বাইডেন আরও বলেছেন, গাজা উপত্যকার এই ছোট অঞ্চলে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ইসরায়েলকে। অন্যথায় সেখানে অভিযান চালানো যাবে না।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী এ মন্তব্য করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম জিউয়িশ নিউজ সিন্ডিকেটের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর এ মন্তব্য এমন একসময়ে এল, যখন দেশটির সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্র স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে নতুন করে ভাবছে। একই ধরনের চিন্তাভাবনা করছে ইউরোপীয় দেশ যুক্তরাজ্যও। এমনকি ইসরায়েলের প্রতিবেশী দেশগুলোসহ প্রায় সব আরব দেশই স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে। সৌদি আরব শর্ত দিয়েছে, কেবল স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হলেই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা হবে।
নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘ইসরায়েল স্পষ্টভাবে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একটি স্থায়ী বন্দোবস্ত-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক আহ্বানকে প্রত্যাখ্যান করে। এ ধরনের ব্যবস্থা কেবল দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে পৌঁছানো সম্ভব হবে এবং তা-ও হবে কোনো ধরনের পূর্বশর্ত ছাড়াই।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ইসরায়েল ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে একতরফা স্বীকৃতির বিরোধিতা অব্যাহত রাখবে। ৭ অক্টোবরের গণহত্যার পরিপ্রেক্ষিতে এই ধরনের স্বীকৃতি নজিরবিহীন সন্ত্রাসবাদের জন্য একটি বিশাল পুরস্কার হিসেবে বিবেচিত হবে এবং ভবিষ্যতে কোনো ধরনের শান্তি বা মীমাংসার বিষয়টি আটকে দেবে।’
এদিকে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে আলাপকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, একটি বিশ্বাসযোগ্য ও বাস্তবায়নযোগ্য পরিকল্পনা ছাড়া রাফাহে অভিযান পরিচালনায় ইসরায়েলের অগ্রসর হওয়া উচিত হবে না। বাইডেন আরও বলেছেন, গাজা উপত্যকার এই ছোট অঞ্চলে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে ইসরায়েলকে। অন্যথায় সেখানে অভিযান চালানো যাবে না।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
৬ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
৭ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
৭ ঘণ্টা আগে