অনলাইন ডেস্ক
ইয়েমেনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতিকে আবারও যুক্তরাষ্ট্রে ‘সন্ত্রাসী’ তালিকাভুক্ত করা হলো। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। গোষ্ঠীটিকে যে বা যারা সহায়তা করবে, তাদের সবার ওপর নিষেধাজ্ঞা আসবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘হুতিদের কার্যক্রম মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন নাগরিক ও কর্মীদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে, আমাদের ঘনিষ্ঠ আঞ্চলিক অংশীদারদের সুরক্ষাকেও বিপন্ন করছে। ক্ষতিগ্রস্ত করছে বৈশ্বিক বাণিজ্যকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৈধ আন্তর্জাতিক ব্যবসার নামে হুতিদের মতো সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে কোনো দেশের লেনদেন মেনে নেবে না যুক্তরাষ্ট্র।’
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই হুতিদের সন্ত্রাসী তালিকাভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় এসে ট্রাম্পই প্রথমবার ইয়েমেনের এই গোষ্ঠীটিকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ এবং ‘বিশ্বব্যাপী বিশেষভাবে মনোনীত সন্ত্রাসী সংগঠন (এসডিজিটি) ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছিলেন।
পরে জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ট্রাম্পের হুতি-সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি বাতিল করেন। সেই সময়কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, ইয়েমেনের ‘মারাত্মক মানবিক সংকট’-এর প্রতি স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউস গত জানুয়ারিতে এক বিবৃতিতে বলে, বাইডেনের ‘দুর্বল নীতি’র কারণেই হুতিরা মার্কিন নৌবাহিনীর কয়েক ডজন যুদ্ধজাহাজের ওপর হামলা চালাতে পেরেছে, বাণিজ্যিক জাহাজ ও অংশীদার দেশগুলোর বেসামরিক অবকাঠামোতে ১০০ বারের বেশি হামলা চালানোর সাহস পেয়েছে তারা।
মূলত গাজা যুদ্ধ শুরুর পর হুতিরা হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে এই হামলাগুলো চালায়।
লোহিত সাগরে হুতিদের আগ্রাসন বন্ধে সর্বোচ্চ কঠোর হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হোয়াইট হাউস। হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অধীনে হুতিদের সক্ষমতা পুরোপুরি ধ্বংস করা হবে।
ইয়েমেনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতিকে আবারও যুক্তরাষ্ট্রে ‘সন্ত্রাসী’ তালিকাভুক্ত করা হলো। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। গোষ্ঠীটিকে যে বা যারা সহায়তা করবে, তাদের সবার ওপর নিষেধাজ্ঞা আসবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘হুতিদের কার্যক্রম মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন নাগরিক ও কর্মীদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে, আমাদের ঘনিষ্ঠ আঞ্চলিক অংশীদারদের সুরক্ষাকেও বিপন্ন করছে। ক্ষতিগ্রস্ত করছে বৈশ্বিক বাণিজ্যকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৈধ আন্তর্জাতিক ব্যবসার নামে হুতিদের মতো সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে কোনো দেশের লেনদেন মেনে নেবে না যুক্তরাষ্ট্র।’
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই হুতিদের সন্ত্রাসী তালিকাভুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় এসে ট্রাম্পই প্রথমবার ইয়েমেনের এই গোষ্ঠীটিকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ এবং ‘বিশ্বব্যাপী বিশেষভাবে মনোনীত সন্ত্রাসী সংগঠন (এসডিজিটি) ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছিলেন।
পরে জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ট্রাম্পের হুতি-সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি বাতিল করেন। সেই সময়কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, ইয়েমেনের ‘মারাত্মক মানবিক সংকট’-এর প্রতি স্বীকৃতিস্বরূপ এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউস গত জানুয়ারিতে এক বিবৃতিতে বলে, বাইডেনের ‘দুর্বল নীতি’র কারণেই হুতিরা মার্কিন নৌবাহিনীর কয়েক ডজন যুদ্ধজাহাজের ওপর হামলা চালাতে পেরেছে, বাণিজ্যিক জাহাজ ও অংশীদার দেশগুলোর বেসামরিক অবকাঠামোতে ১০০ বারের বেশি হামলা চালানোর সাহস পেয়েছে তারা।
মূলত গাজা যুদ্ধ শুরুর পর হুতিরা হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে এই হামলাগুলো চালায়।
লোহিত সাগরে হুতিদের আগ্রাসন বন্ধে সর্বোচ্চ কঠোর হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হোয়াইট হাউস। হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অধীনে হুতিদের সক্ষমতা পুরোপুরি ধ্বংস করা হবে।
২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
১ ঘণ্টা আগেপেরুর আদি জাতি কুকামা সম্প্রদায়ের কাছে মারানিওন নদী শুধু পানির উৎস নয়, বরং এক পবিত্র আত্মিক সত্তা। প্রায় ৯০০ মাইল বা ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে আমাজনে মিশেছে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এটি মারাত্মকভাবে তেল দূষণের শিকার হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেচকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে