দক্ষিণ গাজার রাফাহে স্থল অভিযান চালাতে বদ্ধপরিকর ইসরায়েল। তবে অভিযান চালানোর আগে অঞ্চলটিতে থাকা ১৪ লাখ বাস্তুচ্যুতকে গাজার মধ্যাঞ্চলে সরিয়ে নেওয়া হবে। গতকাল বুধবার এমনটাই জানিয়েছে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেছেন, রাফাহের বাসিন্দাদের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হবে। আইডিএফ এসব এলাকাকে ‘মানবিক দ্বীপ’ বলে আখ্যা দিয়েছে। হ্যাগারি জানিয়েছেন, এসব দ্বীপে গাজাবাসীকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করেই করা হবে।
আইডিএফের দাবি, রাফাহে এখনো হামাসের চারটি ব্যাটালিয়ন রয়ে গেছে। তারা এই ব্যাটালিয়নগুলোকে ধ্বংস করতে বদ্ধপরিকর। তবে ইসরায়েল কখনোই নিশ্চিত করে বলেনি, হামাসের কী পরিমাণ যোদ্ধা তাদের হামলায় হতাহত হয়েছে। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কিছুদিন আগে বলেছিলেন, ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৩ হাজার হামাস যোদ্ধা নিহত হয়েছে। তবে তিনি কোনো প্রমাণ দেননি।
ড্যানিয়েল হ্যাগারি আরও বলেছেন, এসব ‘মানবিক দ্বীপে’ সরিয়ে নেওয়া বাসিন্দাদের অস্থায়ী আবাস, খাবার, পানি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় রসদ সরবরাহ করা হবে। তবে কবে নাগাদ রাফাহ খালি করা হবে বা কবে না নাগাদ অভিযান শুরু হতে পারে—সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তিনি।
এর আগে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত রাফাহে অভিযানের বিষয়ে ইসরায়েলের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘মাটির ওপরে ও নিচে অসাধারণ কাজ করা হচ্ছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী সব জায়গায় পৌঁছেছে এবং উপসংহারে এসেছে যে গাজায় সন্ত্রাসীদের জন্য কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।’
এ সময় রাফাহে ইসরায়েলি অভিযানের বিষয়ে ইঙ্গিত করে গ্যালান্ত বলেন, ‘এমনকি যারা মনে করে যে, আমরা বিলম্ব করছি তারা শিগগিরই দেখতে পাবে আমরা সবার কাছে পৌঁছে গেছি। ৭ অক্টোবরের হামলায় যারা জড়িত ছিল, আমরা তাদের বিচারের মুখোমুখি করব।’
এ সময় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী হামাসকে নির্মূল করার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করে বলেন, ‘হয় আমরা তাদের নির্মূল করব অথবা তাদের ইসরায়েলে বিচারের মুখোমুখি করব। তাদের জন্য কোনো নিরাপদ স্থান নেই, এখানে নেই, গাজার বাইরেও নেই, মধ্যপ্রাচ্যের কোথাও নেই। আমরা জড়িত সবাইকে তাদের আসল অবস্থান দেখিয়ে দেব।’
দক্ষিণ গাজার রাফাহে স্থল অভিযান চালাতে বদ্ধপরিকর ইসরায়েল। তবে অভিযান চালানোর আগে অঞ্চলটিতে থাকা ১৪ লাখ বাস্তুচ্যুতকে গাজার মধ্যাঞ্চলে সরিয়ে নেওয়া হবে। গতকাল বুধবার এমনটাই জানিয়েছে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেছেন, রাফাহের বাসিন্দাদের নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হবে। আইডিএফ এসব এলাকাকে ‘মানবিক দ্বীপ’ বলে আখ্যা দিয়েছে। হ্যাগারি জানিয়েছেন, এসব দ্বীপে গাজাবাসীকে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়টি আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করেই করা হবে।
আইডিএফের দাবি, রাফাহে এখনো হামাসের চারটি ব্যাটালিয়ন রয়ে গেছে। তারা এই ব্যাটালিয়নগুলোকে ধ্বংস করতে বদ্ধপরিকর। তবে ইসরায়েল কখনোই নিশ্চিত করে বলেনি, হামাসের কী পরিমাণ যোদ্ধা তাদের হামলায় হতাহত হয়েছে। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কিছুদিন আগে বলেছিলেন, ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৩ হাজার হামাস যোদ্ধা নিহত হয়েছে। তবে তিনি কোনো প্রমাণ দেননি।
ড্যানিয়েল হ্যাগারি আরও বলেছেন, এসব ‘মানবিক দ্বীপে’ সরিয়ে নেওয়া বাসিন্দাদের অস্থায়ী আবাস, খাবার, পানি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় রসদ সরবরাহ করা হবে। তবে কবে নাগাদ রাফাহ খালি করা হবে বা কবে না নাগাদ অভিযান শুরু হতে পারে—সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তিনি।
এর আগে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত রাফাহে অভিযানের বিষয়ে ইসরায়েলের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘মাটির ওপরে ও নিচে অসাধারণ কাজ করা হচ্ছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী সব জায়গায় পৌঁছেছে এবং উপসংহারে এসেছে যে গাজায় সন্ত্রাসীদের জন্য কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।’
এ সময় রাফাহে ইসরায়েলি অভিযানের বিষয়ে ইঙ্গিত করে গ্যালান্ত বলেন, ‘এমনকি যারা মনে করে যে, আমরা বিলম্ব করছি তারা শিগগিরই দেখতে পাবে আমরা সবার কাছে পৌঁছে গেছি। ৭ অক্টোবরের হামলায় যারা জড়িত ছিল, আমরা তাদের বিচারের মুখোমুখি করব।’
এ সময় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী হামাসকে নির্মূল করার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করে বলেন, ‘হয় আমরা তাদের নির্মূল করব অথবা তাদের ইসরায়েলে বিচারের মুখোমুখি করব। তাদের জন্য কোনো নিরাপদ স্থান নেই, এখানে নেই, গাজার বাইরেও নেই, মধ্যপ্রাচ্যের কোথাও নেই। আমরা জড়িত সবাইকে তাদের আসল অবস্থান দেখিয়ে দেব।’
গাজা উপত্যকায় ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে দুই দিনের ব্যবধানে ১০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েক শ মানুষ। শুক্রবার জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আনাদোলু।
১ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তোর সাধারণ ক্ষমার সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার শত শত বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় রাজনৈতিক মামলায় সাজাপ্রাপ্তদের পাশাপাশি বিরোধী নেতারাও রয়েছেন। মূলত, দেশটিকে জাতীয় ঐক্যের অংশ হিসেবে এসব রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের অস্ত্র আমদানি, রপ্তানি ও পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে স্লোভেনিয়া। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রথমবারের মতো এমন সিদ্ধান্ত নিল মধ্য ইউরোপের এই রাষ্ট্রটি। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে স্লোভেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট গোলোব এ ঘোষণা দেন।
১ ঘণ্টা আগেভারতের রাজধানী দিল্লি থেকে নিউ ইয়র্ক সিটির নির্বাচনী মাঠে জোহরান মামদানির বিরুদ্ধে এক সুগঠিত ও ব্যাপক আক্রমণ চালাচ্ছে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি ও তার সমর্থক গোষ্ঠীগুলো মামদানির সমালোচনা করে তাকে ‘হিন্দু-বিদ্বেষী’ এবং ‘দেশবিরোধী’ হিসাবে তুলে ধরছে...
২ ঘণ্টা আগে