অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের ‘জাতীয় প্রতিশোধ’ প্রক্রিয়া সবে শুরু হয়েছে। এমনটাই হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা ইসলামিক রেভল্যুশন গার্ডস কর্পস (আইআরজিসি)। ইরানের এই এলিট বাহিনী বলেছে, ইসরায়েলকে এর অপরাধের মূল্য দিতে হবে। ইরানের সংবাদ সংস্থা ইরনা ও সংবাদমাধ্যম তাসনিম নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইআরজিসি আজ রোববার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত শুক্রবার ভোরে ইসরায়েলি হামলায় আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডার মেজর জেনারেল আমির আলি হাজিজাদেহসহ সাত জ্যেষ্ঠ কমান্ডার শহীদ হয়েছেন। বিবৃতিতে মাহমুদ বাকেরি, দাভুদ শেখিয়ান, মোহাম্মদ বাকের তাহেরপুর, মনসুর সাফারপুর, মাসুদ তাইয়েব, খোসরো হাসানি ও জাভেদ জারসারা ইসরায়েলি বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
আইআরজিসির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি হামলার পরপরই কঠোর জবাব দেওয়া হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, এটি জাতীয় প্রতিশোধের প্রক্রিয়ার শুরু মাত্র। জায়নবাদী শাসনকে মনে রাখতে হবে, বিনা শাস্তিতে অপরাধ করার দিন শেষ।
আইআরজিসি জানিয়েছে, ভুয়া ও দখলদার জায়নবাদী শাসন ধ্বংস ও পতনের দিকে ধাবিত হচ্ছে। আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডারদের শাহাদাত জায়নবাদী শাসন ও এর সমর্থকদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য ইরানি জাতির সংকল্পকে আরও দৃঢ় করবে বলে বিবৃতিতে জোর দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েলে ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ-৩’-এর অংশ হিসেবে নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান। আজ স্থানীয় সময় দিনের বেলাতেই তেল আবিব, হাইফা ও আশকেলনে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। ইসরায়েলি শাসনের তৃতীয় দিনের আগ্রাসনে তেহরানের বিভিন্ন স্থানে হামলার পরপরই এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। ইরানি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যতক্ষণ প্রয়োজন হবে, এই অভিযান চলবে।
ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো ইরানি হামলার পর বেশ কয়েকটি শহর ও নগরে তীব্র বিস্ফোরণের খবর দিয়েছে। উত্তরাঞ্চলের আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ভিড়ের ছবিও প্রকাশিত হয়েছে। জবাবে, ইসরায়েলি নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা জরুরি অবস্থা জুন মাসের শেষ পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। সূত্রগুলো আরও জানিয়েছে, হাদেরা বন্দর শহরের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রও হামলার শিকার হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনী ইরানি ভূখণ্ডের ভেতরে হামলা শুরু করে। বড় ধরনের এই হামলায় রাজধানী ও এর আশপাশের আবাসিক ভবনগুলোতে আঘাত হানে। লক্ষ্যবস্তু করে ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি নতুন সামরিক কমান্ডারদের নিয়োগ দেন এবং বলেন, ইসরায়েলের জন্য জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে। এর কিছুক্ষণ পরেই ইরান ইসরায়েলের গভীরে পাল্টা আঘাত হানতে শুরু করে, তেল আবিব, জেরুজালেম, হাইফাসহ অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের ‘জাতীয় প্রতিশোধ’ প্রক্রিয়া সবে শুরু হয়েছে। এমনটাই হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা ইসলামিক রেভল্যুশন গার্ডস কর্পস (আইআরজিসি)। ইরানের এই এলিট বাহিনী বলেছে, ইসরায়েলকে এর অপরাধের মূল্য দিতে হবে। ইরানের সংবাদ সংস্থা ইরনা ও সংবাদমাধ্যম তাসনিম নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আইআরজিসি আজ রোববার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত শুক্রবার ভোরে ইসরায়েলি হামলায় আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডার মেজর জেনারেল আমির আলি হাজিজাদেহসহ সাত জ্যেষ্ঠ কমান্ডার শহীদ হয়েছেন। বিবৃতিতে মাহমুদ বাকেরি, দাভুদ শেখিয়ান, মোহাম্মদ বাকের তাহেরপুর, মনসুর সাফারপুর, মাসুদ তাইয়েব, খোসরো হাসানি ও জাভেদ জারসারা ইসরায়েলি বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ হওয়ার খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
আইআরজিসির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি হামলার পরপরই কঠোর জবাব দেওয়া হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, এটি জাতীয় প্রতিশোধের প্রক্রিয়ার শুরু মাত্র। জায়নবাদী শাসনকে মনে রাখতে হবে, বিনা শাস্তিতে অপরাধ করার দিন শেষ।
আইআরজিসি জানিয়েছে, ভুয়া ও দখলদার জায়নবাদী শাসন ধ্বংস ও পতনের দিকে ধাবিত হচ্ছে। আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্সের কমান্ডারদের শাহাদাত জায়নবাদী শাসন ও এর সমর্থকদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য ইরানি জাতির সংকল্পকে আরও দৃঢ় করবে বলে বিবৃতিতে জোর দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েলে ‘অপারেশন ট্রু প্রমিজ-৩’-এর অংশ হিসেবে নতুন করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান। আজ স্থানীয় সময় দিনের বেলাতেই তেল আবিব, হাইফা ও আশকেলনে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। ইসরায়েলি শাসনের তৃতীয় দিনের আগ্রাসনে তেহরানের বিভিন্ন স্থানে হামলার পরপরই এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। ইরানি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যতক্ষণ প্রয়োজন হবে, এই অভিযান চলবে।
ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো ইরানি হামলার পর বেশ কয়েকটি শহর ও নগরে তীব্র বিস্ফোরণের খবর দিয়েছে। উত্তরাঞ্চলের আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ভিড়ের ছবিও প্রকাশিত হয়েছে। জবাবে, ইসরায়েলি নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা জরুরি অবস্থা জুন মাসের শেষ পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। সূত্রগুলো আরও জানিয়েছে, হাদেরা বন্দর শহরের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রও হামলার শিকার হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনী ইরানি ভূখণ্ডের ভেতরে হামলা শুরু করে। বড় ধরনের এই হামলায় রাজধানী ও এর আশপাশের আবাসিক ভবনগুলোতে আঘাত হানে। লক্ষ্যবস্তু করে ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি নতুন সামরিক কমান্ডারদের নিয়োগ দেন এবং বলেন, ইসরায়েলের জন্য জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠবে। এর কিছুক্ষণ পরেই ইরান ইসরায়েলের গভীরে পাল্টা আঘাত হানতে শুরু করে, তেল আবিব, জেরুজালেম, হাইফাসহ অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়।
ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার পরপরই ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলী খামেনিকে রাজধানী তেহরানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের লাভিজান এলাকায় অবস্থিত একটি গোপন বাঙ্কারে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দুটি নির্ভরযোগ্য ইরানি সূত্রের বরাতে এমনটাই দাবি করেছে লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইরান ইন্টারন্যাশনাল।
৩ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতের আঁচ ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের দেশগুলোতেও। ইরানি ড্রোন হামলায় সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় তার্তুস প্রদেশে একজন বেসামরিক নারী নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এটি এই সংঘাতের বাইরে প্রথম প্রাণহানির ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেইরানি সশস্ত্র বাহিনীর একজন মুখপাত্র রোববার এক বিবৃতিতে সতর্ক করে বলেছেন, দখলীকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বসবাসকারী জায়োনিস্টদের এখনই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়া উচিত, কারণ এই অঞ্চলের কোনো অংশ আর তাদের জন্য নিরাপদ থাকবে না।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাবে ‘জাতীয় প্রতিশোধ’-এর মাত্র শুরু হয়েছে এবং জায়োনিস্ট রাষ্ট্রকে এর মূল্য চোকাতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে