অনলাইন ডেস্ক
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাবে ‘জাতীয় প্রতিশোধ’-এর মাত্র শুরু হয়েছে এবং জায়োনিস্ট রাষ্ট্রকে এর মূল্য চোকাতে হবে।
রোববার (১৫ জুন) প্রকাশিত এই বিবৃতিতে আইআরজিসি নিশ্চিত করেছে যে, আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্সের প্রধান মেজর জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ-সহ সাতজন শীর্ষ কমান্ডার ইসরায়েলের ভোররাতের এক হামলায় শহীদ হয়েছেন।
নিহত কর্মকর্তারা হলেন, মাহমুদ বাকেরি, দাউদ শেখিয়ান, মোহাম্মদ বাকের তাহেরপুর, মনসুর সাফারপুর, মাসউদ তায়্যেব, খসরো হাসানি ও জাওয়াদ জারসারা।
আইআরজিসি ইসরায়েলের হামলাকে ‘সন্ত্রাসী ও কাপুরুষোচিত’ বলে উল্লেখ করে বলেছে, এই হামলার পরপরই আমরা কঠোর ও সুসংগঠিত প্রতিক্রিয়া দিয়েছি। তবে এটা কেবল শুরু—‘জাতীয় প্রতিশোধ’-এর পথ এখান থেকেই শুরু হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভুয়া ও দখলদার এই সিয়োনিস্ট শাসনের অপকর্ম আর শাস্তিহীন থাকবে না। এই শাসনের পতন অনিবার্য।
১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক অবকাঠামোতে বড় আকারের আক্রমণ চালায়। এর লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক প্রকল্প, ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এবং সামরিক নেতারা। সেই হামলায় আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্স-এর কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয় বলে তেহরান দাবি করেছে।
আমির আলী হাজিজাদেহ ছিলেন ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ স্থপতি এবং পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থার কাছে দীর্ঘদিন ধরেই নজরদারির লক্ষ্য। তাঁর মৃত্যু ইরানের জন্য একটি বড় ধাক্কা বলে বিবেচিত হলেও, আইআরজিসি বলছে এই আত্মত্যাগ ইরানিদের প্রতিরোধকে আরও সংহত করবে।
আইআরজিসির এই বার্তা ইঙ্গিত দেয়, পরবর্তী দিনগুলোতে ইসরায়েলকে আরও বড় পাল্টা প্রতিশোধমূলক আঘাতের মুখোমুখি হতে হতে পারে।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের জবাবে ‘জাতীয় প্রতিশোধ’-এর মাত্র শুরু হয়েছে এবং জায়োনিস্ট রাষ্ট্রকে এর মূল্য চোকাতে হবে।
রোববার (১৫ জুন) প্রকাশিত এই বিবৃতিতে আইআরজিসি নিশ্চিত করেছে যে, আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্সের প্রধান মেজর জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ-সহ সাতজন শীর্ষ কমান্ডার ইসরায়েলের ভোররাতের এক হামলায় শহীদ হয়েছেন।
নিহত কর্মকর্তারা হলেন, মাহমুদ বাকেরি, দাউদ শেখিয়ান, মোহাম্মদ বাকের তাহেরপুর, মনসুর সাফারপুর, মাসউদ তায়্যেব, খসরো হাসানি ও জাওয়াদ জারসারা।
আইআরজিসি ইসরায়েলের হামলাকে ‘সন্ত্রাসী ও কাপুরুষোচিত’ বলে উল্লেখ করে বলেছে, এই হামলার পরপরই আমরা কঠোর ও সুসংগঠিত প্রতিক্রিয়া দিয়েছি। তবে এটা কেবল শুরু—‘জাতীয় প্রতিশোধ’-এর পথ এখান থেকেই শুরু হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভুয়া ও দখলদার এই সিয়োনিস্ট শাসনের অপকর্ম আর শাস্তিহীন থাকবে না। এই শাসনের পতন অনিবার্য।
১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক অবকাঠামোতে বড় আকারের আক্রমণ চালায়। এর লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক প্রকল্প, ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এবং সামরিক নেতারা। সেই হামলায় আইআরজিসি অ্যারোস্পেস ফোর্স-এর কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয় বলে তেহরান দাবি করেছে।
আমির আলী হাজিজাদেহ ছিলেন ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির গুরুত্বপূর্ণ স্থপতি এবং পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থার কাছে দীর্ঘদিন ধরেই নজরদারির লক্ষ্য। তাঁর মৃত্যু ইরানের জন্য একটি বড় ধাক্কা বলে বিবেচিত হলেও, আইআরজিসি বলছে এই আত্মত্যাগ ইরানিদের প্রতিরোধকে আরও সংহত করবে।
আইআরজিসির এই বার্তা ইঙ্গিত দেয়, পরবর্তী দিনগুলোতে ইসরায়েলকে আরও বড় পাল্টা প্রতিশোধমূলক আঘাতের মুখোমুখি হতে হতে পারে।
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সংঘাত আরও তীব্র ও গভীর হয়েছে। আজ সোমবার চতুর্থ দিনে গড়িয়ে সংঘাত। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় গতকাল রোববার থেকে জ্বালানি তেলের দাম বাড়তে শুরু করেছে। গত সপ্তাহের তুলনায় ৭ শতাংশ বেড়েছে তেলের দাম।
৮ মিনিট আগেইরানে হামলা শুরুর সময় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ইরানের যে পারমাণবিক সক্ষমতা রয়েছে, তা হুমকির। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধ্বংস করতেই তারা শুক্রবার ভোর থেকে হামলা চালাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার পরপরই ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলী খামেনিকে রাজধানী তেহরানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের লাভিজান এলাকায় অবস্থিত একটি গোপন বাঙ্কারে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দুটি নির্ভরযোগ্য ইরানি সূত্রের বরাতে এমনটাই দাবি করেছে লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইরান ইন্টারন্যাশনাল।
৬ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতের আঁচ ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের দেশগুলোতেও। ইরানি ড্রোন হামলায় সিরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় তার্তুস প্রদেশে একজন বেসামরিক নারী নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এটি এই সংঘাতের বাইরে প্রথম প্রাণহানির ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে