গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে অন্তত ৯ হাজার ২৪১ জন ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মারা গেছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে এই শিক্ষার্থীরা নিহত হয়। এই সময়ে আহত হয়েছে ১৫ হাজার ১৮২ জন শিক্ষার্থী। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের শিক্ষা ও উচ্চ শিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদসের প্রতিবেদনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের শুরু থেকে গাজা উপত্যকায় নিহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯ হাজার ১৩৮ জনের বেশি। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ১৪ হাজার ৬৭১ জন। একই সময়ে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় নিহত হয়েছে ১০৩ শিক্ষার্থী এবং আহত ৫০৫ জন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার হয়েছে ৩৫৭ জন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের শুরু থেকে গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীরে ৪৯৭ জন শিক্ষক ও প্রশাসক নিহত এবং ৩ হাজার ৪২৬ জন আহত হয়েছেন এবং পশ্চিম তীরে ৩৫৭ জনেরও বেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ৩৫৩টি সরকারি স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ভবন ও জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থা পরিচালিত ৬৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বোমা হামলায় বিধ্বস্ত হয়েছে।
এর মধ্যে, গাজা ও পশ্চিম তীরের ১৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ৯৩টি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়েছে। এ ছাড়া, পশ্চিম তীরের ৬৯টি স্কুল এবং ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ও হামলা ও ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। এর বাইরে গাজা উপত্যকায় আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত ১৩৩টি সরকারি স্কুলও ইসরায়েলি আগ্রাসনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ফিলিস্তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয় জোর দিয়ে বলেছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলার পর থেকে এখন পর্যন্ত উপত্যকার ৬ লাখ ২০ হাজার শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়া থেকে বঞ্চিত। ৮৮ হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। ইসরায়েলি দখলদারিত্ব গাজা উপত্যকার ৩৯ হাজার শিক্ষার্থীকে উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা দেওয়া থেকে বঞ্চিত করেছে। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী মানসিক আঘাতে ভুগছে। তারা কঠিন স্বাস্থ্য পরিস্থিতির সম্মুখীন।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে অন্তত ৯ হাজার ২৪১ জন ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মারা গেছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে এই শিক্ষার্থীরা নিহত হয়। এই সময়ে আহত হয়েছে ১৫ হাজার ১৮২ জন শিক্ষার্থী। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের শিক্ষা ও উচ্চ শিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদসের প্রতিবেদনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের শুরু থেকে গাজা উপত্যকায় নিহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯ হাজার ১৩৮ জনের বেশি। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ১৪ হাজার ৬৭১ জন। একই সময়ে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় নিহত হয়েছে ১০৩ শিক্ষার্থী এবং আহত ৫০৫ জন। এ ছাড়া গ্রেপ্তার হয়েছে ৩৫৭ জন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি আগ্রাসনের শুরু থেকে গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীরে ৪৯৭ জন শিক্ষক ও প্রশাসক নিহত এবং ৩ হাজার ৪২৬ জন আহত হয়েছেন এবং পশ্চিম তীরে ৩৫৭ জনেরও বেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ৩৫৩টি সরকারি স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ভবন ও জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থা পরিচালিত ৬৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বোমা হামলায় বিধ্বস্ত হয়েছে।
এর মধ্যে, গাজা ও পশ্চিম তীরের ১৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ৯৩টি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়েছে। এ ছাড়া, পশ্চিম তীরের ৬৯টি স্কুল এবং ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ও হামলা ও ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। এর বাইরে গাজা উপত্যকায় আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত ১৩৩টি সরকারি স্কুলও ইসরায়েলি আগ্রাসনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ফিলিস্তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয় জোর দিয়ে বলেছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলার পর থেকে এখন পর্যন্ত উপত্যকার ৬ লাখ ২০ হাজার শিক্ষার্থী স্কুলে যাওয়া থেকে বঞ্চিত। ৮৮ হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। ইসরায়েলি দখলদারিত্ব গাজা উপত্যকার ৩৯ হাজার শিক্ষার্থীকে উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষা দেওয়া থেকে বঞ্চিত করেছে। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী মানসিক আঘাতে ভুগছে। তারা কঠিন স্বাস্থ্য পরিস্থিতির সম্মুখীন।
দৈনিক দশ ঘণ্টা করে ‘মানবিক বিরতি’ ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৬৩ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। রোববার মানবিক বিরতির এই ঘোষণার পরপরই মধ্য ও উত্তর গাজায় নতুন করে বোমাবর্ষণ শুরু করে নেতানিয়াহুর বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ গৃহযুদ্ধের পর নতুন শাসনের অধীনে সিরিয়ায় প্রথমবারের মতো সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী সেপ্টেম্বরে। দেশটির ‘পিপলস অ্যাসেম্বলি’ নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত উচ্চ পর্যায়ের কমিটির প্রধান মোহাম্মদ তাহা আল-আহমাদ রোববার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সানা-কে জানিয়েছেন, এই নির্বাচন ১৫ থেকে ২০
১ ঘণ্টা আগেভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে পশ্চিমবঙ্গের বাজারে পদ্মার ইলিশ যাবে কি না, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এমন অবস্থায় কলকাতার ইলিশপ্রেমীরা মুখ ফিরিয়েছেন মিয়ানমার ও গুজরাট থেকে আসা ইলিশের দিকে। যেগুলো এত দিন অনেকের চোখে ছিল কম মানের।
১ ঘণ্টা আগেঅনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ওই ব্যক্তি কেঁদে কেঁদে বলছেন, ‘ও ইসলামে!’এটি ঐতিহাসিকভাবে মুসলিমরা বিপদে পড়লে তাঁদের দুর্দশা প্রকাশের জন্য ব্যবহৃত একটি শব্দবন্ধ। আবেগঘন এই দৃশ্যে ওই হজযাত্রী চিৎকার করে বলেন, ‘গাজার শিশুরা মারা যাচ্ছে। হে মুসলমানরা!’
১১ ঘণ্টা আগে