ইসরায়েলের নাজারেথ এলাকায় বসবাস করেন ফিলিস্তিনি গায়িকা দালাল আবু আমনেহ। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্টের জের ধরে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল ইসরায়েলি পুলিশ। দুই দিন হাজতে থাকার পর গত ১৮ অক্টোবর জামিন পান আমনেহ। জামিনের পর থেকে নিজ বাসভবনে গৃহবন্দী অবস্থায় আছেন তিনি।
এবার গৃহবন্দী অবস্থা থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন বার্তা দিয়েছেন আমনেহ। এই বার্তায় নিজের অপরিবর্তিত অবস্থান ও তাঁর শক্ত মনোবল প্রকাশ পেয়েছে।
রোববার দ্য ন্যাশনাল-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইনস্টাগ্রামে দুই ছেলে-মেয়ের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন ফিলিস্তিনি গায়িকা। আর লিখেছেন, ‘মিথ্যা অপবাদে অন্যায়ভাবে দুই রাত নির্জন কারাগারে থাকার পর আমি এখন মুক্ত।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘তিন দিনের অনশনে দুর্বল হয়ে যাওয়া আমার শরীর এখন অনেকটাই সবল। সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস আমার আরও গভীর হয়েছে। আমার বার্তা এবং কাজের প্রতি বিশ্বাস বেড়েছে আরও দশ গুন। তারা আমার মনুষ্যত্বকে কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল, কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল এবং আমাকে সব রকমভাবে অপমান করেছিল।’
আমনেহ দাবি করেন, ইসরায়েলি বাহিনীর অপমান এবং হাতে হ্যান্ডকাপ পরানো তাঁকে আরও গর্বিত ও মর্যাদাবান করেছে।
ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত গায়িকা আমনেহর ইসরায়েলি নাগরিকত্ব রয়েছে। জনপ্রিয় এই গায়িকার ইনস্টাগ্রামে প্রায় সাড়ে তিন লাখ অনুসারী আছে। সম্প্রতি হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরু হলে ইনস্টাগ্রামে ফিলিস্তিনি পতাকার ইমোজি ব্যবহার করে তিনি লিখেছিলেন, ‘সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কোনো বিজয়ী নেই।’
এ অবস্থায় আমনেহর ওই পোস্টটিকে সহজভাবে নেয়নি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। তারা গায়িকার বিরুদ্ধে ‘ঘৃণাত্মক বাক্য ব্যবহার ও উসকানি’র অভিযোগ এনেছিল এবং তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল।
কারাগার থেকে মুক্ত হলেও বাড়ির ভেতরেই অবস্থান করতে হচ্ছে আমনেহকে। ইনস্টাগ্রাম বার্তায় সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানিয়ে সবশেষে আমনেহ আরও লিখেছেন, ‘আমার কণ্ঠ ভালোবাসার বার্তাবাহক হয়ে থাকবে এবং সত্যকে রক্ষা করবে।’
ইসরায়েলের নাজারেথ এলাকায় বসবাস করেন ফিলিস্তিনি গায়িকা দালাল আবু আমনেহ। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্টের জের ধরে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল ইসরায়েলি পুলিশ। দুই দিন হাজতে থাকার পর গত ১৮ অক্টোবর জামিন পান আমনেহ। জামিনের পর থেকে নিজ বাসভবনে গৃহবন্দী অবস্থায় আছেন তিনি।
এবার গৃহবন্দী অবস্থা থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন বার্তা দিয়েছেন আমনেহ। এই বার্তায় নিজের অপরিবর্তিত অবস্থান ও তাঁর শক্ত মনোবল প্রকাশ পেয়েছে।
রোববার দ্য ন্যাশনাল-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইনস্টাগ্রামে দুই ছেলে-মেয়ের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেছেন ফিলিস্তিনি গায়িকা। আর লিখেছেন, ‘মিথ্যা অপবাদে অন্যায়ভাবে দুই রাত নির্জন কারাগারে থাকার পর আমি এখন মুক্ত।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘তিন দিনের অনশনে দুর্বল হয়ে যাওয়া আমার শরীর এখন অনেকটাই সবল। সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস আমার আরও গভীর হয়েছে। আমার বার্তা এবং কাজের প্রতি বিশ্বাস বেড়েছে আরও দশ গুন। তারা আমার মনুষ্যত্বকে কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল, কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল এবং আমাকে সব রকমভাবে অপমান করেছিল।’
আমনেহ দাবি করেন, ইসরায়েলি বাহিনীর অপমান এবং হাতে হ্যান্ডকাপ পরানো তাঁকে আরও গর্বিত ও মর্যাদাবান করেছে।
ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত গায়িকা আমনেহর ইসরায়েলি নাগরিকত্ব রয়েছে। জনপ্রিয় এই গায়িকার ইনস্টাগ্রামে প্রায় সাড়ে তিন লাখ অনুসারী আছে। সম্প্রতি হামাস-ইসরায়েল সংঘাত শুরু হলে ইনস্টাগ্রামে ফিলিস্তিনি পতাকার ইমোজি ব্যবহার করে তিনি লিখেছিলেন, ‘সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কোনো বিজয়ী নেই।’
এ অবস্থায় আমনেহর ওই পোস্টটিকে সহজভাবে নেয়নি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। তারা গায়িকার বিরুদ্ধে ‘ঘৃণাত্মক বাক্য ব্যবহার ও উসকানি’র অভিযোগ এনেছিল এবং তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল।
কারাগার থেকে মুক্ত হলেও বাড়ির ভেতরেই অবস্থান করতে হচ্ছে আমনেহকে। ইনস্টাগ্রাম বার্তায় সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানিয়ে সবশেষে আমনেহ আরও লিখেছেন, ‘আমার কণ্ঠ ভালোবাসার বার্তাবাহক হয়ে থাকবে এবং সত্যকে রক্ষা করবে।’
২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
১ ঘণ্টা আগেপেরুর আদি জাতি কুকামা সম্প্রদায়ের কাছে মারানিওন নদী শুধু পানির উৎস নয়, বরং এক পবিত্র আত্মিক সত্তা। প্রায় ৯০০ মাইল বা ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে আমাজনে মিশেছে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এটি মারাত্মকভাবে তেল দূষণের শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে