অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী গভীর রাতে রাশিয়ার একটি বিমানঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে দুটি যুদ্ধবিমান ক্ষতিগ্রস্ত করার দাবি করেছে। এই হামলা এমন এক সময় ঘটেছে, যখন রুশ বাহিনী ধীরে ধীরে ইউক্রেনের সম্মুখ সমর অঞ্চলগুলোতে অগ্রসর হচ্ছে।
ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর জেনারেল স্টাফ জানান, নীজনি নভগোরদ অঞ্চলে সাভাস্লেয়কা বিমানঘাঁটিতে ওই গোপন অভিযান চালানো হয়, যা ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ৪০০ মাইল দূরে অবস্থিত। এই ঘাঁটি থেকে রাশিয়ার মিগ-৩১ যুদ্ধবিমানগুলো পরিচালনা করা হয়। এসব বিমান কিনঝাল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম এবং ইউক্রেনের সেনা ও শহরগুলোর ওপর হামলায় ব্যবহৃত হচ্ছে।
জেনারেল স্টাফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, শত্রুপক্ষের দুটি যুদ্ধবিমান (সম্ভবত মিগ-৩১ এবং সু-৩০/৩৪) আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।’ তবে ঠিক কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা এখনো নির্ধারণ করা যায়নি।
একই সময়ে, চেবক্সারিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় একটি সামরিক কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও দাবি করা হয়। ইউক্রেনীয় বাহিনী জানিয়েছে, এটি ছিল ভিএনআইআইআর-প্রোগ্রেস প্ল্যান্ট, যেখানে কামিকাজে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের নির্ভুল লক্ষ্য নির্ধারণের যন্ত্রাংশ তৈরি হয়। অন্তত দুটি ড্রোনের আঘাতে এই কারখানায় বড় ধরনের আগুন লাগে এবং রাশিয়ার বেসামরিক বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে স্থানীয় গভর্নর ওলেগ নিকোলায়েভ জানান, কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি, তবে উৎপাদন স্থগিত রাখা হয়েছে।
এদিকে, বন্দী বিনিময়ের চুক্তি বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। ২৫ বছরের নিচে এবং গুরুতর আহত সেনাদের একাংশ বিনিময় করা হয়েছে। সম্পূর্ণ চুক্তি অনুযায়ী ১ হাজার ২০০ বন্দী ও মৃতদেহ বিনিময় হলে এটি হবে যুদ্ধকালীন সর্ববৃহৎ বিনিময়।
একই সময়ে রাশিয়াও ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে। এই হামলায় ইউক্রেনের একাধিক শহরে রোববার রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত ৪৭৯টি ড্রোন ও প্রায় ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। তবে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ২৭৭টি ড্রোন ও ১৯টি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করতে সক্ষম হয়।
সবচেয়ে বড় হামলা হয়েছে ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলীয় রিভনে অঞ্চলে। সেখানে একজন নিহত হয়েছেন। ডুবনো বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও সামাজিক মাধ্যমে তথ্য ছড়ায়। এটি ইউক্রেনের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের ঘাঁটি বলে ধারণা করা হলেও স্বাধীনভাবে তা যাচাই করা যায়নি।
এ ছাড়া সম্মুখ সমরে রুশ অগ্রগতি দেখা গেছে ইউক্রেনের পূর্ব দোনেৎস্ক ও উত্তর-পূর্ব সুমি অঞ্চলে। সুমি শহর থেকে মাত্র ১৮ মাইল দূরে অবস্থান করছে রুশ বাহিনী। তবে সুমি অঞ্চলের গভর্নর জানিয়েছেন, এখনই শহর খালি করার প্রয়োজন নেই। পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ হলেও প্রতিরক্ষা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আছে।
তবে দোনেৎস্ক হয়ে রুশ বাহিনী দিনিপ্রোপেট্রভস্কে প্রবেশ করেছে বলে মস্কোর দাবি অস্বীকার করেছে ইউক্রেন। দেশটির সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর আন্দ্রি কোভালেভ বলেছেন, ‘তারা দিনিপ্রোপেট্রভস্কে প্রবেশ করেনি, লড়াই চলছে দোনেৎস্কেই।’
ইউক্রেনের বিশেষ বাহিনী গভীর রাতে রাশিয়ার একটি বিমানঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে দুটি যুদ্ধবিমান ক্ষতিগ্রস্ত করার দাবি করেছে। এই হামলা এমন এক সময় ঘটেছে, যখন রুশ বাহিনী ধীরে ধীরে ইউক্রেনের সম্মুখ সমর অঞ্চলগুলোতে অগ্রসর হচ্ছে।
ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর জেনারেল স্টাফ জানান, নীজনি নভগোরদ অঞ্চলে সাভাস্লেয়কা বিমানঘাঁটিতে ওই গোপন অভিযান চালানো হয়, যা ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ৪০০ মাইল দূরে অবস্থিত। এই ঘাঁটি থেকে রাশিয়ার মিগ-৩১ যুদ্ধবিমানগুলো পরিচালনা করা হয়। এসব বিমান কিনঝাল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম এবং ইউক্রেনের সেনা ও শহরগুলোর ওপর হামলায় ব্যবহৃত হচ্ছে।
জেনারেল স্টাফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, শত্রুপক্ষের দুটি যুদ্ধবিমান (সম্ভবত মিগ-৩১ এবং সু-৩০/৩৪) আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।’ তবে ঠিক কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা এখনো নির্ধারণ করা যায়নি।
একই সময়ে, চেবক্সারিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় একটি সামরিক কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও দাবি করা হয়। ইউক্রেনীয় বাহিনী জানিয়েছে, এটি ছিল ভিএনআইআইআর-প্রোগ্রেস প্ল্যান্ট, যেখানে কামিকাজে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের নির্ভুল লক্ষ্য নির্ধারণের যন্ত্রাংশ তৈরি হয়। অন্তত দুটি ড্রোনের আঘাতে এই কারখানায় বড় ধরনের আগুন লাগে এবং রাশিয়ার বেসামরিক বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তবে স্থানীয় গভর্নর ওলেগ নিকোলায়েভ জানান, কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি, তবে উৎপাদন স্থগিত রাখা হয়েছে।
এদিকে, বন্দী বিনিময়ের চুক্তি বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। ২৫ বছরের নিচে এবং গুরুতর আহত সেনাদের একাংশ বিনিময় করা হয়েছে। সম্পূর্ণ চুক্তি অনুযায়ী ১ হাজার ২০০ বন্দী ও মৃতদেহ বিনিময় হলে এটি হবে যুদ্ধকালীন সর্ববৃহৎ বিনিময়।
একই সময়ে রাশিয়াও ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে। এই হামলায় ইউক্রেনের একাধিক শহরে রোববার রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত ৪৭৯টি ড্রোন ও প্রায় ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। তবে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ২৭৭টি ড্রোন ও ১৯টি ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করতে সক্ষম হয়।
সবচেয়ে বড় হামলা হয়েছে ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলীয় রিভনে অঞ্চলে। সেখানে একজন নিহত হয়েছেন। ডুবনো বিমানঘাঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও সামাজিক মাধ্যমে তথ্য ছড়ায়। এটি ইউক্রেনের এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের ঘাঁটি বলে ধারণা করা হলেও স্বাধীনভাবে তা যাচাই করা যায়নি।
এ ছাড়া সম্মুখ সমরে রুশ অগ্রগতি দেখা গেছে ইউক্রেনের পূর্ব দোনেৎস্ক ও উত্তর-পূর্ব সুমি অঞ্চলে। সুমি শহর থেকে মাত্র ১৮ মাইল দূরে অবস্থান করছে রুশ বাহিনী। তবে সুমি অঞ্চলের গভর্নর জানিয়েছেন, এখনই শহর খালি করার প্রয়োজন নেই। পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ হলেও প্রতিরক্ষা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আছে।
তবে দোনেৎস্ক হয়ে রুশ বাহিনী দিনিপ্রোপেট্রভস্কে প্রবেশ করেছে বলে মস্কোর দাবি অস্বীকার করেছে ইউক্রেন। দেশটির সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর আন্দ্রি কোভালেভ বলেছেন, ‘তারা দিনিপ্রোপেট্রভস্কে প্রবেশ করেনি, লড়াই চলছে দোনেৎস্কেই।’
চার দিন ধরে চলা রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ অবসানে এবার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথে হাঁটছে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। আগামীকাল সোমবার (২৮ জুলাই) মালয়েশিয়ায় দুই দেশের মধ্যে আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত হয়েছে। থাই সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাইয়ের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি
১৩ মিনিট আগেগাজার নির্দিষ্ট কিছু অংশে দৈনিক ১০ ঘণ্টা সামরিক অভিযান বন্ধ রাখা ও নতুন ত্রাণ করিডর খোলার ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। একই সময়ে জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত গাজায় আকাশপথে ত্রাণ বিতরণ শুরু করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ রোববার আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ইসরায়েল এ ঘোষণা দিয়েছে।
২৩ মিনিট আগেএশিয়ার ধনকুবেরদের উত্থান-পতনের এক চমকপ্রদ প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠছে প্রাইভেট জেটের বাজারে। এক সময় যেখানকার আকাশ দাপিয়ে বেড়াতেন চীনের ধনীরা, এখন সেই স্থান দখল করছেন উদীয়মান ভারতীয়রা। ইকোনমিস্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—সম্প্রতি চীনে প্রাইভেট জেটের সংখ্যা দ্রুত হ্রাস পেয়েছে, আর এই বাজারে ভারত চমকপ্রদ গতিতে
১ ঘণ্টা আগেপ্রকল্পের অধীনে নারীদের পরিবর্তে প্রায় ১৪ হাজারের বেশি পুরুষ প্রতারণামূলকভাবে এই আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন। এতে রাজ্যের কোষাগারের প্রায় ১ হাজার ৬৪০ কোটি রুপির ক্ষতি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে