আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে ত্রাণ নিতে যাওয়া ৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে নেতানিয়াহুর বাহিনী। বার্তা সংস্থা এপি এ তথ্য জানিয়েছে।
এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী গত বুধ ও বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি হামলায় গাজাজুড়ে কমপক্ষে ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, দক্ষিণ গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবুর ওপর চালানো হামলায় নিহত হয়েছে একই পরিবারের ১৩ জন, যাদের মধ্যে ছয়জনই শিশু।
হামলা হয়েছে মধ্য গাজায়ও। ওই হামলায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে আটজন। বিমান হামলা চালানো হয়েছে গাজা সিটির আরেকটি স্কুলে, যেখানেও বাস্তুচ্যুতরা আশ্রিত ছিলেন। ওই হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
তবে, সবচেয়ে বড় ও নৃশংস হামলাগুলো চালানো হচ্ছে ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে। প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ—ইসরায়েল ও মার্কিন সমর্থিত বিতর্কিত মানবিক সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশন পরিচালিত ত্রাণকেন্দ্রের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে গেলেই ফিলিস্তিনিদের ওপর নিয়মিতভাবে গুলি বর্ষণ করে ইসরায়েলি সেনারা। এছাড়াও, গাজার সেনাবাহিনী-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় যখন মানুষজন জাতিসংঘের ট্রাক ঢোকার অপেক্ষায় ভিড় করে, তখনো একেবারেই অকারণে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাফাই—ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য কেবল সতর্কতামূলক গুলি চালায় তারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত এই বিতর্কিত মানবিক সংস্থার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ওই প্রতিবেদনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘ক্ষুধা’কে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ তোলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল এখনো ক্ষুধাকে যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে, যা চলমান গণহত্যারই অংশ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ভাষ্য—জিএইচএফের ত্রাণ বিতরণ ব্যবস্থা আসলে আন্তর্জাতিক চাপ সামাল দেওয়ার জন্য তৈরি। আসলে জাতিসংঘ আলাদা করে বিতরণ করে এমন খাবার খুব অল্প পরিমাণে ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। যাতে সবাইকে ইসরায়েলের জিএইচএফের ত্রাণকেন্দ্রেই যেতে বাধ্য হতে হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েল এমন একটা সামরিক নিয়ন্ত্রিত ত্রাণ ব্যবস্থা চালু রেখেছে, যেটা মূলত অকার্যকর, অমানবিক এবং বিপজ্জনক। এটি মূলত ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি ফাঁদ।’
এদিকে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অ্যামনেস্টির এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, অ্যামনেস্টি হামাসের সঙ্গে এক হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে ত্রাণ নিতে যাওয়া ৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে নেতানিয়াহুর বাহিনী। বার্তা সংস্থা এপি এ তথ্য জানিয়েছে।
এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী গত বুধ ও বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি হামলায় গাজাজুড়ে কমপক্ষে ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, দক্ষিণ গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবুর ওপর চালানো হামলায় নিহত হয়েছে একই পরিবারের ১৩ জন, যাদের মধ্যে ছয়জনই শিশু।
হামলা হয়েছে মধ্য গাজায়ও। ওই হামলায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে আটজন। বিমান হামলা চালানো হয়েছে গাজা সিটির আরেকটি স্কুলে, যেখানেও বাস্তুচ্যুতরা আশ্রিত ছিলেন। ওই হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
তবে, সবচেয়ে বড় ও নৃশংস হামলাগুলো চালানো হচ্ছে ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে। প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ—ইসরায়েল ও মার্কিন সমর্থিত বিতর্কিত মানবিক সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশন পরিচালিত ত্রাণকেন্দ্রের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে গেলেই ফিলিস্তিনিদের ওপর নিয়মিতভাবে গুলি বর্ষণ করে ইসরায়েলি সেনারা। এছাড়াও, গাজার সেনাবাহিনী-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় যখন মানুষজন জাতিসংঘের ট্রাক ঢোকার অপেক্ষায় ভিড় করে, তখনো একেবারেই অকারণে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাফাই—ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য কেবল সতর্কতামূলক গুলি চালায় তারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত এই বিতর্কিত মানবিক সংস্থার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ওই প্রতিবেদনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘ক্ষুধা’কে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ তোলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল এখনো ক্ষুধাকে যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে, যা চলমান গণহত্যারই অংশ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ভাষ্য—জিএইচএফের ত্রাণ বিতরণ ব্যবস্থা আসলে আন্তর্জাতিক চাপ সামাল দেওয়ার জন্য তৈরি। আসলে জাতিসংঘ আলাদা করে বিতরণ করে এমন খাবার খুব অল্প পরিমাণে ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। যাতে সবাইকে ইসরায়েলের জিএইচএফের ত্রাণকেন্দ্রেই যেতে বাধ্য হতে হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েল এমন একটা সামরিক নিয়ন্ত্রিত ত্রাণ ব্যবস্থা চালু রেখেছে, যেটা মূলত অকার্যকর, অমানবিক এবং বিপজ্জনক। এটি মূলত ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি ফাঁদ।’
এদিকে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অ্যামনেস্টির এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, অ্যামনেস্টি হামাসের সঙ্গে এক হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে ত্রাণ নিতে যাওয়া ৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে নেতানিয়াহুর বাহিনী। বার্তা সংস্থা এপি এ তথ্য জানিয়েছে।
এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী গত বুধ ও বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি হামলায় গাজাজুড়ে কমপক্ষে ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, দক্ষিণ গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবুর ওপর চালানো হামলায় নিহত হয়েছে একই পরিবারের ১৩ জন, যাদের মধ্যে ছয়জনই শিশু।
হামলা হয়েছে মধ্য গাজায়ও। ওই হামলায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে আটজন। বিমান হামলা চালানো হয়েছে গাজা সিটির আরেকটি স্কুলে, যেখানেও বাস্তুচ্যুতরা আশ্রিত ছিলেন। ওই হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
তবে, সবচেয়ে বড় ও নৃশংস হামলাগুলো চালানো হচ্ছে ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে। প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ—ইসরায়েল ও মার্কিন সমর্থিত বিতর্কিত মানবিক সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশন পরিচালিত ত্রাণকেন্দ্রের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে গেলেই ফিলিস্তিনিদের ওপর নিয়মিতভাবে গুলি বর্ষণ করে ইসরায়েলি সেনারা। এছাড়াও, গাজার সেনাবাহিনী-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় যখন মানুষজন জাতিসংঘের ট্রাক ঢোকার অপেক্ষায় ভিড় করে, তখনো একেবারেই অকারণে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাফাই—ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য কেবল সতর্কতামূলক গুলি চালায় তারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত এই বিতর্কিত মানবিক সংস্থার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ওই প্রতিবেদনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘ক্ষুধা’কে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ তোলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল এখনো ক্ষুধাকে যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে, যা চলমান গণহত্যারই অংশ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ভাষ্য—জিএইচএফের ত্রাণ বিতরণ ব্যবস্থা আসলে আন্তর্জাতিক চাপ সামাল দেওয়ার জন্য তৈরি। আসলে জাতিসংঘ আলাদা করে বিতরণ করে এমন খাবার খুব অল্প পরিমাণে ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। যাতে সবাইকে ইসরায়েলের জিএইচএফের ত্রাণকেন্দ্রেই যেতে বাধ্য হতে হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েল এমন একটা সামরিক নিয়ন্ত্রিত ত্রাণ ব্যবস্থা চালু রেখেছে, যেটা মূলত অকার্যকর, অমানবিক এবং বিপজ্জনক। এটি মূলত ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি ফাঁদ।’
এদিকে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অ্যামনেস্টির এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, অ্যামনেস্টি হামাসের সঙ্গে এক হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে ত্রাণ নিতে যাওয়া ৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে নেতানিয়াহুর বাহিনী। বার্তা সংস্থা এপি এ তথ্য জানিয়েছে।
এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী গত বুধ ও বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি হামলায় গাজাজুড়ে কমপক্ষে ৯৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, দক্ষিণ গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবুর ওপর চালানো হামলায় নিহত হয়েছে একই পরিবারের ১৩ জন, যাদের মধ্যে ছয়জনই শিশু।
হামলা হয়েছে মধ্য গাজায়ও। ওই হামলায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে আটজন। বিমান হামলা চালানো হয়েছে গাজা সিটির আরেকটি স্কুলে, যেখানেও বাস্তুচ্যুতরা আশ্রিত ছিলেন। ওই হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
তবে, সবচেয়ে বড় ও নৃশংস হামলাগুলো চালানো হচ্ছে ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে। প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ—ইসরায়েল ও মার্কিন সমর্থিত বিতর্কিত মানবিক সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশন পরিচালিত ত্রাণকেন্দ্রের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করতে গেলেই ফিলিস্তিনিদের ওপর নিয়মিতভাবে গুলি বর্ষণ করে ইসরায়েলি সেনারা। এছাড়াও, গাজার সেনাবাহিনী-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় যখন মানুষজন জাতিসংঘের ট্রাক ঢোকার অপেক্ষায় ভিড় করে, তখনো একেবারেই অকারণে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাফাই—ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য কেবল সতর্কতামূলক গুলি চালায় তারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত এই বিতর্কিত মানবিক সংস্থার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ওই প্রতিবেদনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘ক্ষুধা’কে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ তোলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল এখনো ক্ষুধাকে যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে, যা চলমান গণহত্যারই অংশ।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ভাষ্য—জিএইচএফের ত্রাণ বিতরণ ব্যবস্থা আসলে আন্তর্জাতিক চাপ সামাল দেওয়ার জন্য তৈরি। আসলে জাতিসংঘ আলাদা করে বিতরণ করে এমন খাবার খুব অল্প পরিমাণে ঢুকতে দিচ্ছে ইসরায়েল। যাতে সবাইকে ইসরায়েলের জিএইচএফের ত্রাণকেন্দ্রেই যেতে বাধ্য হতে হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ইসরায়েল এমন একটা সামরিক নিয়ন্ত্রিত ত্রাণ ব্যবস্থা চালু রেখেছে, যেটা মূলত অকার্যকর, অমানবিক এবং বিপজ্জনক। এটি মূলত ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি ফাঁদ।’
এদিকে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অ্যামনেস্টির এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, অ্যামনেস্টি হামাসের সঙ্গে এক হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
২০ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চলমান সংঘর্ষের জেরে থাইল্যান্ডের সঙ্গে সব সীমান্তপথ বন্ধ করে দিয়েছে কম্বোডিয়া। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সীমান্ত ক্রসিংগুলো বন্ধ থাকবে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে।
শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেো প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুইটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় ৭ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সেনারা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

চলমান সংঘর্ষের জেরে থাইল্যান্ডের সঙ্গে সব সীমান্তপথ বন্ধ করে দিয়েছে কম্বোডিয়া। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সীমান্ত ক্রসিংগুলো বন্ধ থাকবে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে।
শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেো প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুইটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় ৭ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সেনারা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে
০৪ জুলাই ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
এর আগে শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেনা প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় সাত লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সৈন্যরা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
এর আগে শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেনা প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় সাত লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সৈন্যরা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে
০৪ জুলাই ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
২০ মিনিট আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেলারুশ সীমান্তঘেঁষা বনে গোপন এক সুড়ঙ্গ দিয়ে ১৮০ জনের বেশি অভিবাসী পোল্যান্ডে প্রবেশ করেছেন বলে জানিয়েছেন সীমান্তরক্ষীরা।
গত বৃহস্পতিবার ওই পথটির সন্ধান পাওয়ার পর প্রায় ১৩০ জনকে পোল্যান্ডে আটক করা হয়। তবে বাকিরা এখনো পলাতক রয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে পোলিশ বর্ডার গার্ড।
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র পোল্যান্ড ২০২১ সাল থেকে বেলারুশ সীমান্তে অভিবাসী সংকট মোকাবিলা করছে।
পোল্যান্ডের অভিযোগ, মূলত মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার মানুষদের সীমান্ত পার হতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে দেশটির পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে বেলারুশ ও তাদের মিত্র মস্কো।
তবে বেলারুশ ও রাশিয়া বারবারই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
পোলিশ বর্ডার গার্ড জানায়, চলতি বছরে পশ্চিম পোদলাস্কি অঞ্চলে আবিষ্কৃত এটি চতুর্থ সুড়ঙ্গ। এ ছাড়া অভিবাসীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য আসা ৬৯ বছর বয়সী এক পোলিশ নাগরিক এবং ৪৯ বছর বয়সী এক লিথুয়ানিয়ান নাগরিককেও আটক করেছে সীমান্তরক্ষীরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, বনের ভেতর সুড়ঙ্গটির লুকানো প্রবেশপথটি বেলারুশ অংশে সীমান্ত প্রাচীর থেকে প্রায় ৫০ মিটার দূরে অবস্থিত। অন্যদিকে এর বহির্গমন পথটি পোল্যান্ডের সীমানা প্রাচীর থেকে প্রায় ১০ মিটার দূরে পাওয়া গেছে।
কতজন মানুষ এই সুড়ঙ্গ দিয়ে পার হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে কর্মকর্তারা ইলেকট্রনিক সিস্টেম ব্যবহার করেন। নিখোঁজ অভিবাসীদের খুঁজে বের করতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তল্লাশিতে যোগ দিয়েছে বলেও জানানো হয়।
পোল্যান্ড ২০২২ সালে তাদের ১৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেছিল।

বেলারুশ সীমান্তঘেঁষা বনে গোপন এক সুড়ঙ্গ দিয়ে ১৮০ জনের বেশি অভিবাসী পোল্যান্ডে প্রবেশ করেছেন বলে জানিয়েছেন সীমান্তরক্ষীরা।
গত বৃহস্পতিবার ওই পথটির সন্ধান পাওয়ার পর প্রায় ১৩০ জনকে পোল্যান্ডে আটক করা হয়। তবে বাকিরা এখনো পলাতক রয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে পোলিশ বর্ডার গার্ড।
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র পোল্যান্ড ২০২১ সাল থেকে বেলারুশ সীমান্তে অভিবাসী সংকট মোকাবিলা করছে।
পোল্যান্ডের অভিযোগ, মূলত মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার মানুষদের সীমান্ত পার হতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে দেশটির পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে বেলারুশ ও তাদের মিত্র মস্কো।
তবে বেলারুশ ও রাশিয়া বারবারই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
পোলিশ বর্ডার গার্ড জানায়, চলতি বছরে পশ্চিম পোদলাস্কি অঞ্চলে আবিষ্কৃত এটি চতুর্থ সুড়ঙ্গ। এ ছাড়া অভিবাসীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য আসা ৬৯ বছর বয়সী এক পোলিশ নাগরিক এবং ৪৯ বছর বয়সী এক লিথুয়ানিয়ান নাগরিককেও আটক করেছে সীমান্তরক্ষীরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, বনের ভেতর সুড়ঙ্গটির লুকানো প্রবেশপথটি বেলারুশ অংশে সীমান্ত প্রাচীর থেকে প্রায় ৫০ মিটার দূরে অবস্থিত। অন্যদিকে এর বহির্গমন পথটি পোল্যান্ডের সীমানা প্রাচীর থেকে প্রায় ১০ মিটার দূরে পাওয়া গেছে।
কতজন মানুষ এই সুড়ঙ্গ দিয়ে পার হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে কর্মকর্তারা ইলেকট্রনিক সিস্টেম ব্যবহার করেন। নিখোঁজ অভিবাসীদের খুঁজে বের করতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তল্লাশিতে যোগ দিয়েছে বলেও জানানো হয়।
পোল্যান্ড ২০২২ সালে তাদের ১৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেছিল।

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে
০৪ জুলাই ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
২০ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দীর্ঘদিন নজরদারির পর শুক্রবার রাতে কুলেন্দ্র শর্মাকে গ্রেপ্তার করে এবং প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কুলেন্দ্র শর্মা পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এবং তাঁদের কাছে সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ করতেন। তাঁর মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ থেকে সন্দেহজনক নথি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সন্দেহ করা হচ্ছে, ল্যাপটপ থেকে কিছু ডেটা মুছে ফেলা হয়েছে।
আসামের শোণিতপুর জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) হরিচরণ ভূমিজ জানিয়েছেন, কুলেন্দ্র শর্মার সঙ্গে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থার যোগসাজশের সন্দেহ প্রবল। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে কোনো কিছু বলা যাবে না।
জানা গেছে, অবসরের আগে কুলেন্দ্র শর্মা তেজপুরের এয়ার ফোর্স স্টেশনে জুনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ওই স্টেশনে সুখোই-৩০ স্কোয়াড্রনসহ ভারতীয় বিমানবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ রয়েছে। তিনি ২০০২ সালে অবসর গ্রহণ করেন এবং এরপর অল্প সময়ের জন্য তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়েও কাজ করেছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, কুলেন্দ্র শর্মার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ শনিবার তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।

পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে আসাম পুলিশ ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক ব্যক্তির নাম কুলেন্দ্র শর্মা। তিনি তেজপুরের পাতিয়া এলাকার বাসিন্দা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দীর্ঘদিন নজরদারির পর শুক্রবার রাতে কুলেন্দ্র শর্মাকে গ্রেপ্তার করে এবং প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কুলেন্দ্র শর্মা পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এবং তাঁদের কাছে সংবেদনশীল তথ্য সরবরাহ করতেন। তাঁর মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপ থেকে সন্দেহজনক নথি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সন্দেহ করা হচ্ছে, ল্যাপটপ থেকে কিছু ডেটা মুছে ফেলা হয়েছে।
আসামের শোণিতপুর জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) হরিচরণ ভূমিজ জানিয়েছেন, কুলেন্দ্র শর্মার সঙ্গে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থার যোগসাজশের সন্দেহ প্রবল। তবে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে কোনো কিছু বলা যাবে না।
জানা গেছে, অবসরের আগে কুলেন্দ্র শর্মা তেজপুরের এয়ার ফোর্স স্টেশনে জুনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ওই স্টেশনে সুখোই-৩০ স্কোয়াড্রনসহ ভারতীয় বিমানবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ রয়েছে। তিনি ২০০২ সালে অবসর গ্রহণ করেন এবং এরপর অল্প সময়ের জন্য তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়েও কাজ করেছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, কুলেন্দ্র শর্মার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ শনিবার তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়েছে।

দিনকে দিন যেন আরও বেশি আগ্রাসী হচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা প্রতিদিনই গড়ছে নতুন নতুন রেকর্ড। প্রথমে খাবার দেওয়ার আশ্বাস, আর তারপর ত্রাণকেন্দ্রে ডেকে নিয়ে নির্বিচারে গুলি, বোমা বর্ষণ করে হত্যা করা হচ্ছে নিরস্ত্র-অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের। বিশ্ববাসীর তীব্র নিন্দা-সমালোচনার পরও গত দুদিনে
০৪ জুলাই ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
২০ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে