৩ জানুয়ারি ইরানে দেশটির সাবেক জেনারেল কাসেম সোলাইমানির স্মরণ অনুষ্ঠানে দুটি বোমার বিস্ফোরণে অন্তত ৯৪ জন নিহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের পরদিন এই হামলার দায় স্বীকার করে দীর্ঘ বিরতির পর নিজেদের অস্তিত্ব জানান দেয় ইসলামিক স্টেট (আইএস)। আজ বৃহস্পতিবার ওই বোমা হামলার মূল হোতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, সোলাইমানির স্মরণ অনুষ্ঠানে বিস্ফোরণের জন্য যাকে প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তিনি একটি বোমা তৈরি চক্রের নেতৃত্ব দেন।
ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানি ২০২০ সালে ইরাকে অবস্থান করার সময় মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছিলেন। ৩ জানুয়ারি ছিল তাঁর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষে নিজের শহর কেরমানে অবস্থিত সোলাইমানির সমাধি এলাকায় হাজারো মানুষের সমাগম হয়। এই সমাগমকেই লক্ষ্যবস্তু করেন দুই আত্মঘাতী। প্রথম বোমাটি বিস্ফোরণ ঘটানোর পর এতে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করার জন্য যখন সবাই ব্যস্ত ঠিক তখনই দ্বিতীয় বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ জানায়, ওই বিস্ফোরণের ঘটনায় যাকে প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তিনি তাজিকিস্তানের নাগরিক আলিয়াস আবদোল্লাহ তাজিকি। গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত দিয়ে তিনি ইরানে প্রবেশ করেন। পরে হামলার জন্য বোমাগুলো তৈরি করে বিস্ফোরণের দুই দিন আগেই তিনি ইরান ত্যাগ করেন।
দুই আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীর মধ্যেও একজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আইআরএনএ। ওই হামলাকারীর বিষয়ে বলা হয়েছে, ২৪ বছর বয়সী ওই যুবকের তাজিকিস্তান ও ইসরায়েলের নাগরিকত্ব রয়েছে। আফগানিস্তানে আইএস জঙ্গিদের কাছে কয়েক মাস প্রশিক্ষণের পর ওই যুবকও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত দিয়ে ইরানে প্রবেশ করছিল।
কর্তৃপক্ষ এবার দ্বিতীয় বোমা হামলাকারীর পরিচয় বের করার চেষ্টা করছে। যদিও হামলার দায় স্বীকার করতে গিয়ে আইএস ইতিপূর্বে দুই হামলাকারীর নাম প্রকাশ করেছিল। আইএসের তথ্য অনুযায়ী, তাঁদের একজনের নাম ওমর আল-মোবাহেদ এবং অন্যজন সেইফ-আল্লাহ আল-মুজাহেদ।
বিস্ফোরণের ঘটনায় ইরানি কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন রাজ্য থেকে এখন পর্যন্ত ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
৩ জানুয়ারি ইরানে দেশটির সাবেক জেনারেল কাসেম সোলাইমানির স্মরণ অনুষ্ঠানে দুটি বোমার বিস্ফোরণে অন্তত ৯৪ জন নিহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের পরদিন এই হামলার দায় স্বীকার করে দীর্ঘ বিরতির পর নিজেদের অস্তিত্ব জানান দেয় ইসলামিক স্টেট (আইএস)। আজ বৃহস্পতিবার ওই বোমা হামলার মূল হোতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়।
ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, সোলাইমানির স্মরণ অনুষ্ঠানে বিস্ফোরণের জন্য যাকে প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তিনি একটি বোমা তৈরি চক্রের নেতৃত্ব দেন।
ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানি ২০২০ সালে ইরাকে অবস্থান করার সময় মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছিলেন। ৩ জানুয়ারি ছিল তাঁর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষে নিজের শহর কেরমানে অবস্থিত সোলাইমানির সমাধি এলাকায় হাজারো মানুষের সমাগম হয়। এই সমাগমকেই লক্ষ্যবস্তু করেন দুই আত্মঘাতী। প্রথম বোমাটি বিস্ফোরণ ঘটানোর পর এতে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করার জন্য যখন সবাই ব্যস্ত ঠিক তখনই দ্বিতীয় বোমাটির বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএ জানায়, ওই বিস্ফোরণের ঘটনায় যাকে প্রধান সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তিনি তাজিকিস্তানের নাগরিক আলিয়াস আবদোল্লাহ তাজিকি। গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত দিয়ে তিনি ইরানে প্রবেশ করেন। পরে হামলার জন্য বোমাগুলো তৈরি করে বিস্ফোরণের দুই দিন আগেই তিনি ইরান ত্যাগ করেন।
দুই আত্মঘাতী বোমা হামলাকারীর মধ্যেও একজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আইআরএনএ। ওই হামলাকারীর বিষয়ে বলা হয়েছে, ২৪ বছর বয়সী ওই যুবকের তাজিকিস্তান ও ইসরায়েলের নাগরিকত্ব রয়েছে। আফগানিস্তানে আইএস জঙ্গিদের কাছে কয়েক মাস প্রশিক্ষণের পর ওই যুবকও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত দিয়ে ইরানে প্রবেশ করছিল।
কর্তৃপক্ষ এবার দ্বিতীয় বোমা হামলাকারীর পরিচয় বের করার চেষ্টা করছে। যদিও হামলার দায় স্বীকার করতে গিয়ে আইএস ইতিপূর্বে দুই হামলাকারীর নাম প্রকাশ করেছিল। আইএসের তথ্য অনুযায়ী, তাঁদের একজনের নাম ওমর আল-মোবাহেদ এবং অন্যজন সেইফ-আল্লাহ আল-মুজাহেদ।
বিস্ফোরণের ঘটনায় ইরানি কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন রাজ্য থেকে এখন পর্যন্ত ৩৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
৩৯ মিনিট আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
২ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৫ ঘণ্টা আগে