সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত থাকার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টির দায়ে এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে সৌদি আরব। দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সৌদি নাগরিক হাসান বিন আহমেদ বিন মনসুর আল নাসেরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পুলিশ স্টেশন, নিরাপত্তা পয়েন্ট এবং টহল পুলিশের ওপর গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্ত্রাসীদের সহায়তা করার অভিযোগ আনা হয়েছিল তার বিরুদ্ধে।
আদালতের শুনানিতে আল নাসেরকে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত থাকার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টির দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল।
আজ সোমবার সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে যে, আল নাসেরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
নিরপরাধ মানুষকে যারা আক্রমণ করে ও তাদের রক্তপাত ঘটায় এবং তাদের জীবনের অধিকার লঙ্ঘন করে তাদের ব্যাপারে নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা, ন্যায়বিচার অর্জন এবং ইসলামি শরিয়ার বিধান বাস্তবায়নে সৌদি সরকারের আগ্রহের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে।
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের শাসনামলে ব্যক্তিস্বাধীনতাসহ আরও নানা বিষয়ে ব্যাপক সংস্কারের মাধ্যমে সৌদি আরব আধুনিকতার দিকে প্রবেশ করলেও দেশটিতে মৃত্যুদণ্ডের হার ঐতিহাসিকভাবে বেড়েছে। বিশেষত, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছেন মোহাম্মদ বিন সালমান।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সৌদি আরবের মৃত্যুদণ্ডের আবেদন বৈষম্য ও অবিচারে ছেয়ে গেছে এবং সৌদি সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এর ব্যবহার নিয়ে মিথ্যা বলেছে। ভিন্নমতাবলম্বী ও প্রতিবাদকারীদের নির্মূল করার জন্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত থাকার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টির দায়ে এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে সৌদি আরব। দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
সৌদি নাগরিক হাসান বিন আহমেদ বিন মনসুর আল নাসেরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পুলিশ স্টেশন, নিরাপত্তা পয়েন্ট এবং টহল পুলিশের ওপর গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্ত্রাসীদের সহায়তা করার অভিযোগ আনা হয়েছিল তার বিরুদ্ধে।
আদালতের শুনানিতে আল নাসেরকে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত থাকার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টির দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল।
আজ সোমবার সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে যে, আল নাসেরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
নিরপরাধ মানুষকে যারা আক্রমণ করে ও তাদের রক্তপাত ঘটায় এবং তাদের জীবনের অধিকার লঙ্ঘন করে তাদের ব্যাপারে নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠা, ন্যায়বিচার অর্জন এবং ইসলামি শরিয়ার বিধান বাস্তবায়নে সৌদি সরকারের আগ্রহের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে।
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের শাসনামলে ব্যক্তিস্বাধীনতাসহ আরও নানা বিষয়ে ব্যাপক সংস্কারের মাধ্যমে সৌদি আরব আধুনিকতার দিকে প্রবেশ করলেও দেশটিতে মৃত্যুদণ্ডের হার ঐতিহাসিকভাবে বেড়েছে। বিশেষত, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতার পরিচয় দিয়েছেন মোহাম্মদ বিন সালমান।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, সৌদি আরবের মৃত্যুদণ্ডের আবেদন বৈষম্য ও অবিচারে ছেয়ে গেছে এবং সৌদি সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে এর ব্যবহার নিয়ে মিথ্যা বলেছে। ভিন্নমতাবলম্বী ও প্রতিবাদকারীদের নির্মূল করার জন্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
৫২ বছর বয়সী আবু মনসুর আলী আহমেদ এই লটারিতে জিতেছেন। ফুজাইরাহতে গাড়ির ওয়ার্কশপ রয়েছে তাঁর। ১৯৯২ সাল থেকে দুবাইয়ে যান তিনি। সে বছরই বিগ টিকিট লটারির আয়োজন শুরু হয়েছিল। বন্ধুদের মাধ্যমে প্রথম বিগ টিকিট সম্পর্কে জানেন। তখন থেকেই প্রতি মাসে ২০ বন্ধুর এক দলের সঙ্গে বিগ টিকিট কিনে আসছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেহামাস–ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে নতুন একটি প্রস্তাব তৈরি করেছে মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার ও মিসর। আলোচনার সঙ্গে যুক্ত এক জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাবার কোলে হাসছে ছোট্ট মোহাম্মদ। প্রায় ১৬ মাস আগে, ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহত মায়ের নিথর দেহের পাশে বসে কাঁদছিল ১৩ মাস বয়সী এই শিশু। আশ্রয় নেওয়া স্কুলের ধ্বংসস্তূপের মধ্যে সেদিন আরও কত মানুষ যে প্রাণ হারিয়েছিল, আহত হয়েছিল তার ইয়ত্তা নেই। সেই ভয়াবহ দিনের বিশৃঙ্খলার মধ্যে, মানুষ দিগ্বিদিক পালাচ্ছিল,
২ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সারা বিশ্বের ক্যাথলিক সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন দেশ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। ভারত সরকার তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য প্রায় সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে