ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় প্রস্তুত ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। গোষ্ঠীটির প্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেছেন, হামাসের সশস্ত্র শাখা ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত। তবে এই আলোচনার চূড়ান্ত লক্ষ্য হতে হবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা। গতকাল বুধবার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে ইসমাইল হানিয়া এ কথা বলেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ভাষণে ইসমাইল হানিয়া আরও বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনা বা সংলাপ যেটাই বলেন, তার জন্য প্রস্তুত। তবে সেই আলোচনা হতে হবে গাজা ও পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের আবাসস্থল পুনর্বহালের আলোচনা।
হামাসের প্রধান বলেন, ‘আমরা যেকোনো ব্যবস্থা বা উদ্যোগ নিয়ে আলোচনার জন্য প্রস্তুত, যা আগ্রাসনের অবসান ঘটাবে এবং আমরা একটি রাজনৈতিক সমাধানের দিকেও এগিয়ে যেতে প্রস্তুত, যেখানে জেরুজালেমকে রাজধানী করে ফিলিস্তিনি জনগণ তাদের স্বাধীন রাষ্ট্রে নিজেদের অধিকার নিশ্চিত করতে পারবে।’
হামাসের প্রধান সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের পর গাজাসংক্রান্ত যে বন্দোবস্তই গ্রহণ করা হোক না কেন, তা থেকে হামাস ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীকে বাদ দেওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টাই একটি ‘ভ্রম’ বলে বিবেচিত করা হবে। তিনি এ সময় জোর দিয়ে দাবি করেন, ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো অবশ্যই এই বন্দোবস্ত বা প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত থাকবে।
হানিয়ার এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র এক দিন আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না এবং ইসরায়েল কখনোই ১৯৯৩ সালের অসলো শান্তি চুক্তির মতো ভুল করবে না। এ সময় তিনি হামাসকে নির্মূল করার শপথের পুনরাবৃত্তি করেন। তিনি বলেন, ‘গাজায় হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত ইসরায়েল অভিযান বন্ধ করবে না। কোনো কিছুই ইসরায়েলকে থামাতে পারবে না।’
অবশ্য প্রথম দিকে ইসরায়েল নীতিগতভাবে অসলো শান্তিচুক্তির দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ধারণাটিকে গ্রহণ করেছিল, কিন্তু তা কখনোই বাস্তবায়িত হয়নি। অসলো চুক্তি প্রক্রিয়াটি দীর্ঘকাল আগেই ভেঙে গেছে। এর বিগত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সংঘাত ক্রমেই বেড়েছে। ইসরায়েলি দখলদারেরা পশ্চিম তীরে বিপুল পরিমাণ ভূমি দখল করে নিয়েছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় প্রস্তুত ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। গোষ্ঠীটির প্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেছেন, হামাসের সশস্ত্র শাখা ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত। তবে এই আলোচনার চূড়ান্ত লক্ষ্য হতে হবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা। গতকাল বুধবার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে ইসমাইল হানিয়া এ কথা বলেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ভাষণে ইসমাইল হানিয়া আরও বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনা বা সংলাপ যেটাই বলেন, তার জন্য প্রস্তুত। তবে সেই আলোচনা হতে হবে গাজা ও পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের আবাসস্থল পুনর্বহালের আলোচনা।
হামাসের প্রধান বলেন, ‘আমরা যেকোনো ব্যবস্থা বা উদ্যোগ নিয়ে আলোচনার জন্য প্রস্তুত, যা আগ্রাসনের অবসান ঘটাবে এবং আমরা একটি রাজনৈতিক সমাধানের দিকেও এগিয়ে যেতে প্রস্তুত, যেখানে জেরুজালেমকে রাজধানী করে ফিলিস্তিনি জনগণ তাদের স্বাধীন রাষ্ট্রে নিজেদের অধিকার নিশ্চিত করতে পারবে।’
হামাসের প্রধান সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের পর গাজাসংক্রান্ত যে বন্দোবস্তই গ্রহণ করা হোক না কেন, তা থেকে হামাস ও অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীকে বাদ দেওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টাই একটি ‘ভ্রম’ বলে বিবেচিত করা হবে। তিনি এ সময় জোর দিয়ে দাবি করেন, ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো অবশ্যই এই বন্দোবস্ত বা প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত থাকবে।
হানিয়ার এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র এক দিন আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না এবং ইসরায়েল কখনোই ১৯৯৩ সালের অসলো শান্তি চুক্তির মতো ভুল করবে না। এ সময় তিনি হামাসকে নির্মূল করার শপথের পুনরাবৃত্তি করেন। তিনি বলেন, ‘গাজায় হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত ইসরায়েল অভিযান বন্ধ করবে না। কোনো কিছুই ইসরায়েলকে থামাতে পারবে না।’
অবশ্য প্রথম দিকে ইসরায়েল নীতিগতভাবে অসলো শান্তিচুক্তির দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ধারণাটিকে গ্রহণ করেছিল, কিন্তু তা কখনোই বাস্তবায়িত হয়নি। অসলো চুক্তি প্রক্রিয়াটি দীর্ঘকাল আগেই ভেঙে গেছে। এর বিগত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সংঘাত ক্রমেই বেড়েছে। ইসরায়েলি দখলদারেরা পশ্চিম তীরে বিপুল পরিমাণ ভূমি দখল করে নিয়েছে।
২০১৩ সালে, ৩৪ বছর বয়সে থর পেডারসেন এক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্তটি শুধু ব্যতিক্রম নয়, এক কঠিন সংকল্পও বটে। কারণ তিনি কোনো উড়োজাহাজে না চড়েই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ ঘুরে দেখার পণ করেন। প্রায় এক দশকের ব্যবধানে এভাবেই পৃথিবীর ২০৩টি দেশ ঘুরে ফেলেছেন পেডারসেন।
১ ঘণ্টা আগেপেরুর আদি জাতি কুকামা সম্প্রদায়ের কাছে মারানিওন নদী শুধু পানির উৎস নয়, বরং এক পবিত্র আত্মিক সত্তা। প্রায় ৯০০ মাইল বা ১ হাজার ৪৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপন্ন হয়ে আমাজনে মিশেছে। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এটি মারাত্মকভাবে তেল দূষণের শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে