অনলাইন ডেস্ক
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে ওমানের রাজধানী মাসকাটে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে বৈঠক করে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। এতে ইরানের নেতৃত্বে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যে ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকভ। প্রথম ধাপের বৈঠক শেষে উভয় পক্ষই একে গঠনমূলক হয়েছে বলে জানায়।
প্রথম ধাপের বৈঠক শেষে আরাকচি এবং উইটকফ সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করেছিলেন। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অধীনে ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি হওয়ার পর থেকে দুই দেশের প্রতিনিধিরা কখনো একসঙ্গে বৈঠকে বসেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার আগে আরাকচি ইতালির প্রতিনিধির সঙ্গে একটি বৈঠক করে। এতে তিনি বলেন, ইরান সব সময়ই কূটনীতির প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এ জন্য একটি যৌক্তিক পরমাণু চুক্তি করতে তিনি সব পক্ষকে যুক্ত হয়ে কথা বলার আহ্বান জানিয়েছে।
আরাকচির উদ্ধৃতি দিয়ে ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এমন একটি বৈধ চুক্তিকে ইরান সম্মান জানাবে যেখানে তেহেরানের ওপর অন্যায়ভাবে আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে হবে এবং পরমাণু কর্মসূচির বিষয়ে আর কোনো সন্দেহ থাকবে না।
শীর্ষ পরমাণু আলোচক আব্বাস আরাকচি শুক্রবার মস্কোতে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাস্তববাদী মনোভাব দেখালে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা সম্ভব বলে মনে করে ইরান।
এর আগে, রোমে এক বৈঠকে তিনি তাঁর ইতালীয় সমকক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং বলেন, ইরান সবসময় কূটনীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থেকেছে। আলোচনার এই সুযোগ কাজে লাগাতে সব পক্ষেরই উচিত যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত এক চুক্তিতে পৌঁছানো।
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি এক্স-এ (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, ‘রোম আজ শান্তি ও সংলাপের রাজধানী হয়ে উঠেছে।’ তিনি আরাকচিকে ‘পারমাণবিক অস্ত্রের বিরুদ্ধে সংলাপের পথ’ অনুসরণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের জন্য আমরা সবাই মিলে একটি ইতিবাচক সমাধান খুঁজে পাব—এটাই ইতালির সরকারের প্রত্যাশা।’
তবে তেহরান বলছে, নিষেধাজ্ঞা তোলার বিষয়ে সাম্প্রতিক কিছু কর্মকর্তার আশাবাদের পরিপ্রেক্ষিতে অতিরিক্ত প্রত্যাশা না করাই ভালো। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি সম্প্রতি বলেছেন, ‘আমি এই বিষয়ে না অতি আশাবাদী, না হতাশ।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার লক্ষ্য খুব সোজা—ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্রধারী হতে না দেওয়া। তাদের হাতে পারমাণবিক অস্ত্র থাকতে পারবে না। আমি চাই ইরান হোক মহান, সমৃদ্ধ আর দুর্দান্ত।’
ট্রাম্প ২০১৮ সালে তাঁর প্রথম মেয়াদে ইরান ও ছয় বিশ্বশক্তির মধ্যে হওয়া ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি বাতিল করেন এবং তেহরানের ওপর কড়া নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেন। চলতি জানুয়ারিতে আবার হোয়াইট হাউসে ফেরার পর তিনি পুনরায় ‘সর্বোচ্চ চাপ’ কৌশল চালু করেন।
ওয়াশিংটনের দাবি, ইরান যেন উচ্চমাত্রার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন বন্ধ করে, যা তাদের মতে, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির উদ্দেশ্যেই ব্যবহার হচ্ছে। তবে তেহরান বলছে, তাদের কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ এবং তারা আলোচনার মাধ্যমে কিছু নিয়ন্ত্রণ মেনে নিতে পারে, তবে এমন নিশ্চয়তা চায় যে যুক্তরাষ্ট্র আর একতরফাভাবে পিছিয়ে আসবে না।
এদিকে ইসরায়েল আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করতে পারে বলে জানিয়েছেন দেশটির এক কর্মকর্তা ও আরও দুজন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি।
২০১৯ সালের পর থেকে ইরান ২০১৫ সালের চুক্তিতে নির্ধারিত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের সীমা ভেঙে বহু গুণ বেশি মজুত করেছে। পশ্চিমা দেশগুলোর মতে এটি বেসামরিক বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনের চেয়ে অনেক বেশি। একজন শীর্ষ ইরানি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের আলোচনার সীমারেখা হলো, সেন্ট্রিফিউজ মেশিনগুলো বন্ধ বা তুলে ফেলা হবে না। ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ পুরোপুরি বন্ধ করা হবে না ও ইউরেনিয়ামের মজুত ২০১৫ সালের চুক্তির চেয়ে কমানো হবে না।
তা ছাড়া, ইরান তার প্রতিরক্ষা সক্ষমতা, যেমন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা নিয়ে কোনো আলোচনায় আগ্রহী না। ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী রাশিয়া জানিয়েছে, তারা ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ‘সহযোগিতা, মধ্যস্থতা কিংবা যেকোনো ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত’।
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে ওমানের রাজধানী মাসকাটে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে বৈঠক করে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। এতে ইরানের নেতৃত্বে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যে ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকভ। প্রথম ধাপের বৈঠক শেষে উভয় পক্ষই একে গঠনমূলক হয়েছে বলে জানায়।
প্রথম ধাপের বৈঠক শেষে আরাকচি এবং উইটকফ সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করেছিলেন। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অধীনে ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক চুক্তি হওয়ার পর থেকে দুই দেশের প্রতিনিধিরা কখনো একসঙ্গে বৈঠকে বসেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার আগে আরাকচি ইতালির প্রতিনিধির সঙ্গে একটি বৈঠক করে। এতে তিনি বলেন, ইরান সব সময়ই কূটনীতির প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এ জন্য একটি যৌক্তিক পরমাণু চুক্তি করতে তিনি সব পক্ষকে যুক্ত হয়ে কথা বলার আহ্বান জানিয়েছে।
আরাকচির উদ্ধৃতি দিয়ে ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এমন একটি বৈধ চুক্তিকে ইরান সম্মান জানাবে যেখানে তেহেরানের ওপর অন্যায়ভাবে আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে হবে এবং পরমাণু কর্মসূচির বিষয়ে আর কোনো সন্দেহ থাকবে না।
শীর্ষ পরমাণু আলোচক আব্বাস আরাকচি শুক্রবার মস্কোতে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাস্তববাদী মনোভাব দেখালে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা সম্ভব বলে মনে করে ইরান।
এর আগে, রোমে এক বৈঠকে তিনি তাঁর ইতালীয় সমকক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং বলেন, ইরান সবসময় কূটনীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থেকেছে। আলোচনার এই সুযোগ কাজে লাগাতে সব পক্ষেরই উচিত যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত এক চুক্তিতে পৌঁছানো।
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি এক্স-এ (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, ‘রোম আজ শান্তি ও সংলাপের রাজধানী হয়ে উঠেছে।’ তিনি আরাকচিকে ‘পারমাণবিক অস্ত্রের বিরুদ্ধে সংলাপের পথ’ অনুসরণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের জন্য আমরা সবাই মিলে একটি ইতিবাচক সমাধান খুঁজে পাব—এটাই ইতালির সরকারের প্রত্যাশা।’
তবে তেহরান বলছে, নিষেধাজ্ঞা তোলার বিষয়ে সাম্প্রতিক কিছু কর্মকর্তার আশাবাদের পরিপ্রেক্ষিতে অতিরিক্ত প্রত্যাশা না করাই ভালো। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি সম্প্রতি বলেছেন, ‘আমি এই বিষয়ে না অতি আশাবাদী, না হতাশ।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার লক্ষ্য খুব সোজা—ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্রধারী হতে না দেওয়া। তাদের হাতে পারমাণবিক অস্ত্র থাকতে পারবে না। আমি চাই ইরান হোক মহান, সমৃদ্ধ আর দুর্দান্ত।’
ট্রাম্প ২০১৮ সালে তাঁর প্রথম মেয়াদে ইরান ও ছয় বিশ্বশক্তির মধ্যে হওয়া ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি বাতিল করেন এবং তেহরানের ওপর কড়া নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করেন। চলতি জানুয়ারিতে আবার হোয়াইট হাউসে ফেরার পর তিনি পুনরায় ‘সর্বোচ্চ চাপ’ কৌশল চালু করেন।
ওয়াশিংটনের দাবি, ইরান যেন উচ্চমাত্রার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন বন্ধ করে, যা তাদের মতে, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির উদ্দেশ্যেই ব্যবহার হচ্ছে। তবে তেহরান বলছে, তাদের কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ এবং তারা আলোচনার মাধ্যমে কিছু নিয়ন্ত্রণ মেনে নিতে পারে, তবে এমন নিশ্চয়তা চায় যে যুক্তরাষ্ট্র আর একতরফাভাবে পিছিয়ে আসবে না।
এদিকে ইসরায়েল আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করতে পারে বলে জানিয়েছেন দেশটির এক কর্মকর্তা ও আরও দুজন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি।
২০১৯ সালের পর থেকে ইরান ২০১৫ সালের চুক্তিতে নির্ধারিত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের সীমা ভেঙে বহু গুণ বেশি মজুত করেছে। পশ্চিমা দেশগুলোর মতে এটি বেসামরিক বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদনের চেয়ে অনেক বেশি। একজন শীর্ষ ইরানি কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের আলোচনার সীমারেখা হলো, সেন্ট্রিফিউজ মেশিনগুলো বন্ধ বা তুলে ফেলা হবে না। ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ পুরোপুরি বন্ধ করা হবে না ও ইউরেনিয়ামের মজুত ২০১৫ সালের চুক্তির চেয়ে কমানো হবে না।
তা ছাড়া, ইরান তার প্রতিরক্ষা সক্ষমতা, যেমন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা নিয়ে কোনো আলোচনায় আগ্রহী না। ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী রাশিয়া জানিয়েছে, তারা ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ‘সহযোগিতা, মধ্যস্থতা কিংবা যেকোনো ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত’।
পাকিস্তানে বসবাসরত অবৈধ বা অনথিভুক্ত আফগান নাগরিকদের দেশত্যাগে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার পর বহু আফগান দেশে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিলের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই চলতি মাসে ১৯ হাজার ৫০০ জনের বেশি আফগানকে পাকিস্তান থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
১৫ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
১৮ ঘণ্টা আগে