জেল থেকে ছাড়া পেলেন ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেন। গত পাঁচ মাস বিরসা মুন্ডা কারাগারে বন্দী ছিলেন ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) এই নেতা। আর ছাড়া পেয়েই তিনি তাঁর পুরোনো গদি দখল করতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। গত ৩১ জানুয়ারি হেমন্ত গ্রেপ্তার হওয়ার দুদিন পরই রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসেছিলেন জেএমএম-এর বর্ষীয়ান নেতা চম্পাই সরেন।
খবরে বলা হয়েছে, বুধবার হাইকোর্টে হেমন্ত জামিনে মুক্ত হওয়ার পরই ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে বৈঠক বসে রাজ্যটির শাসক দল ইন্ডিয়া জোট। এই বৈঠকে কংগ্রেস, রাষ্ট্রীয় জনতা দল সহ জেএমএম-এর বিধানসভা সদস্যরাও হেমন্তকে তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী পদে বসাতে একমত হয়েছেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঝাড়খণ্ড কংগ্রেসের দায়িত্বপ্রাপ্ত গুলাম আহমেদ মির, রাজ্য সভাপতি রাজেশ ঠাকুর এবং হেমন্ত সরেনের স্ত্রী এবং বিধায়ক কল্পনা সরেন।
এদিকে চম্পাই সরেনের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে তাঁকে সরিয়ে হেমন্তকে আবারও মুখ্যমন্ত্রীর পদে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্তে একেবারেই খুশি হননি তিনি। বৈঠকের সিদ্ধান্তে চম্পাই খুবই দুঃখ পেয়েছেন। জেএমএম-এর বিধায়কদের সঙ্গে একটি বৈঠকে তিনি অপমানিত বোধ করছেন বলেও জানান। তাই দেরি না করে বুধবার সন্ধ্যায়ই তিনি রাজভবনে গিয়ে পদত্যাগ করবেন বলে জানিয়ে দেন সাতবার এমএলএ নির্বাচিত এই নেতা।
ইন্ডিয়া জোট সূত্র জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলেও প্রাথমিকভাবে চম্পাই সরেনকে দলের কার্যকরী সভাপতির পদ দেওয়া হবে। আর কয়েক মাস পরই ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে হেমন্ত সরেনকেই মুখ্যমন্ত্রী মুখ করে এগোতে চায় ইন্ডিয়া জোট। তবে এই সিদ্ধান্ত বিজেপির হাতে অতিরিক্ত অস্ত্র তুলে দেবে বলেও মনে করছে একটি মহল। কারণ রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি দুর্নীতি ও কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত হেমন্তকে খুব সহজেই লক্ষ্যবস্তু করতে পারে।
৬৭ বছর বয়সী চম্পাই সরেন শুধুমাত্র জেএমএম-এর অভিজ্ঞ নেতাই নন। দল প্রতিষ্ঠার সময় তিনিই ছিলেন গুরুজি শিবু সরেনের ছায়াসঙ্গী। এমনকি গত জানুয়ারিতে হেমন্ত যখন গ্রেপ্তার হন তখন রাতারাতি শক্ত হাতে দলের হাল ধরেছিলেন।
জেল থেকে ছাড়া পেলেন ঝাড়খণ্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেন। গত পাঁচ মাস বিরসা মুন্ডা কারাগারে বন্দী ছিলেন ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) এই নেতা। আর ছাড়া পেয়েই তিনি তাঁর পুরোনো গদি দখল করতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। গত ৩১ জানুয়ারি হেমন্ত গ্রেপ্তার হওয়ার দুদিন পরই রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসেছিলেন জেএমএম-এর বর্ষীয়ান নেতা চম্পাই সরেন।
খবরে বলা হয়েছে, বুধবার হাইকোর্টে হেমন্ত জামিনে মুক্ত হওয়ার পরই ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে বৈঠক বসে রাজ্যটির শাসক দল ইন্ডিয়া জোট। এই বৈঠকে কংগ্রেস, রাষ্ট্রীয় জনতা দল সহ জেএমএম-এর বিধানসভা সদস্যরাও হেমন্তকে তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী পদে বসাতে একমত হয়েছেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ঝাড়খণ্ড কংগ্রেসের দায়িত্বপ্রাপ্ত গুলাম আহমেদ মির, রাজ্য সভাপতি রাজেশ ঠাকুর এবং হেমন্ত সরেনের স্ত্রী এবং বিধায়ক কল্পনা সরেন।
এদিকে চম্পাই সরেনের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে তাঁকে সরিয়ে হেমন্তকে আবারও মুখ্যমন্ত্রীর পদে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্তে একেবারেই খুশি হননি তিনি। বৈঠকের সিদ্ধান্তে চম্পাই খুবই দুঃখ পেয়েছেন। জেএমএম-এর বিধায়কদের সঙ্গে একটি বৈঠকে তিনি অপমানিত বোধ করছেন বলেও জানান। তাই দেরি না করে বুধবার সন্ধ্যায়ই তিনি রাজভবনে গিয়ে পদত্যাগ করবেন বলে জানিয়ে দেন সাতবার এমএলএ নির্বাচিত এই নেতা।
ইন্ডিয়া জোট সূত্র জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলেও প্রাথমিকভাবে চম্পাই সরেনকে দলের কার্যকরী সভাপতির পদ দেওয়া হবে। আর কয়েক মাস পরই ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে হেমন্ত সরেনকেই মুখ্যমন্ত্রী মুখ করে এগোতে চায় ইন্ডিয়া জোট। তবে এই সিদ্ধান্ত বিজেপির হাতে অতিরিক্ত অস্ত্র তুলে দেবে বলেও মনে করছে একটি মহল। কারণ রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি দুর্নীতি ও কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত হেমন্তকে খুব সহজেই লক্ষ্যবস্তু করতে পারে।
৬৭ বছর বয়সী চম্পাই সরেন শুধুমাত্র জেএমএম-এর অভিজ্ঞ নেতাই নন। দল প্রতিষ্ঠার সময় তিনিই ছিলেন গুরুজি শিবু সরেনের ছায়াসঙ্গী। এমনকি গত জানুয়ারিতে হেমন্ত যখন গ্রেপ্তার হন তখন রাতারাতি শক্ত হাতে দলের হাল ধরেছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী পৌডেল দৌড়ে পালাচ্ছেন, আর পেছনে শত শত মানুষ তাঁকে ধাওয়া করছে। একপর্যায়ে এক তরুণ বিক্ষোভকারী সামনে থেকে এসে লাফিয়ে তাঁকে লাথি মারেন। এতে তিনি একটি লাল দেয়ালে ধাক্কা খান। কিছুক্ষণ পর তিনি আবার উঠে দৌড়াতে শুরু করেন।
২৫ মিনিট আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভ ও সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়—যদি সহিংস কর্মকাণ্ড, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত থাকে, তবে রাত ১০টা (স্থানীয় সময়) থেকে সেনাসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে বাধ্য হবে।
৪ ঘণ্টা আগে