ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩। বিগত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যটিতে বন্যায় আরও দুজনের প্রাণহানি হয়েছে। আসাম রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এএসডিএমএ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য স্টেটসম্যানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এএসডিএমএর তথ্যানুসারে, বিগত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া দুজনই রাজ্যের করিমগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। গতকাল রোববার মারা যাওয়া দুজনের মধ্যে একজন শিশু। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে থাকার পরও এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটল। এ নিয়ে রাজ্যটিতে বন্যায় প্রাণ হারানো সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩।
রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হয়েছে। তবে রাজ্যের ১৮টি জেলার প্রায় ৬ লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দী অবস্থায় আছে। জেলাগুলো হলো—কাছাড়, নলবাড়ী, কামরূপ, গোলাঘাট, মরিগাঁও, চিরাং, ডিব্রুগড়, ধুবরি, গোয়ালপাড়া, নগাঁও, করিমগঞ্জ, কামরুপ (এম), ধেমাজি, মাজুলি, দারাং, শিবসাগর, জোড়হাট, বিশ্বনাথ জেলার অধিকাংশই এখনো পানির নিচে।
এএসডিএমএর বন্যাসংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাছাড় জেলায় ১ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ জন, ধুবরি জেলায় ৮১ হাজার ৪৯৭ জন, নগাঁও জেলায় ৭৬ হাজার ১২ জন, গোয়ালপাড়ায় ৫৮ হাজার ৯২৮ জন, ধেমাজি জেলায় ৫৪ হাজার ৫৭৭ জন, গোলাঘাট জেলায় ৫০ হাজার ৯৬৬ জন, শিবসাগর জেলায় ৪৭ হাজার ২৪ জন এখনো বন্যায় আক্রান্ত। অন্যদিকে, রাজ্যের ৫২টি রাজস্ব সার্কেলের অধীনে ১ হাজার ৩৪২টি গ্রাম এখনো পানির নিচে এবং বন্যার পানিতে ২৫ হাজার ৩৬৭ দশমিক ৬১ হেক্টর ফসলি জমি তলিয়ে গেছে।
আসাম সরকারের দেওয়া তথ্যানুসারে, ব্রহ্মপুত্র নদের পানির স্তর নেওয়ামাটিঘাট, তেজপুর ও ধুবড়িতে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এবং বুড়িডিহিং নদী চেনিমারি (খোয়াং) পয়েন্টে ও নাংলামুরাঘাটে ডিসাং নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩। বিগত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যটিতে বন্যায় আরও দুজনের প্রাণহানি হয়েছে। আসাম রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এএসডিএমএ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য স্টেটসম্যানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এএসডিএমএর তথ্যানুসারে, বিগত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া দুজনই রাজ্যের করিমগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। গতকাল রোববার মারা যাওয়া দুজনের মধ্যে একজন শিশু। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে থাকার পরও এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটল। এ নিয়ে রাজ্যটিতে বন্যায় প্রাণ হারানো সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৩।
রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হয়েছে। তবে রাজ্যের ১৮টি জেলার প্রায় ৬ লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দী অবস্থায় আছে। জেলাগুলো হলো—কাছাড়, নলবাড়ী, কামরূপ, গোলাঘাট, মরিগাঁও, চিরাং, ডিব্রুগড়, ধুবরি, গোয়ালপাড়া, নগাঁও, করিমগঞ্জ, কামরুপ (এম), ধেমাজি, মাজুলি, দারাং, শিবসাগর, জোড়হাট, বিশ্বনাথ জেলার অধিকাংশই এখনো পানির নিচে।
এএসডিএমএর বন্যাসংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাছাড় জেলায় ১ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ জন, ধুবরি জেলায় ৮১ হাজার ৪৯৭ জন, নগাঁও জেলায় ৭৬ হাজার ১২ জন, গোয়ালপাড়ায় ৫৮ হাজার ৯২৮ জন, ধেমাজি জেলায় ৫৪ হাজার ৫৭৭ জন, গোলাঘাট জেলায় ৫০ হাজার ৯৬৬ জন, শিবসাগর জেলায় ৪৭ হাজার ২৪ জন এখনো বন্যায় আক্রান্ত। অন্যদিকে, রাজ্যের ৫২টি রাজস্ব সার্কেলের অধীনে ১ হাজার ৩৪২টি গ্রাম এখনো পানির নিচে এবং বন্যার পানিতে ২৫ হাজার ৩৬৭ দশমিক ৬১ হেক্টর ফসলি জমি তলিয়ে গেছে।
আসাম সরকারের দেওয়া তথ্যানুসারে, ব্রহ্মপুত্র নদের পানির স্তর নেওয়ামাটিঘাট, তেজপুর ও ধুবড়িতে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এবং বুড়িডিহিং নদী চেনিমারি (খোয়াং) পয়েন্টে ও নাংলামুরাঘাটে ডিসাং নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২৯ মিনিট আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
৪৩ মিনিট আগেলন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
১ ঘণ্টা আগে