অনলাইন ডেস্ক
লন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ। কিন্তু তাঁর এই জাঁকজমকপূর্ণ জীবনযাপনের আড়ালে লুকিয়ে ছিল এক ভয়ংকর বাস্তবতা। শুক্রবার তাঁকে মাদক পাচারের দায়ে ১৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন নিউইয়র্কের আদালত।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মতে, হাফিজ ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে কুখ্যাত ও সক্রিয় মাদক পাচারকারীদের একজন। পাকিস্তান ও ভারতের ঘাঁটি থেকে হেরোইন, মেথ্যামফেটামিন ও চরস চালান করে তিনি গড়ে তুলেছিলেন আন্তর্জাতিক এক মাদক সাম্রাজ্য। প্রায় সময়ই প্রতিদ্বন্দ্বীদের তথ্য দিয়ে তিনি নিজেকে ‘জনকল্যাণমুখী সৎ নাগরিক’ হিসেবে তুলে ধরতেন। মূলত বাজার থেকে প্রতিযোগীদের সরিয়ে দিতেই তিনি এসব করতেন।
আজ শনিবার (৭ জুন) বিবিসি জানিয়েছে, মাদকের রাজ্যে হাফিজের পরিচিতি ছিল ‘দ্য সুলতান’ নামে। তাঁর এই রাজত্বের পরিসমাপ্তি ঘটে একটি ব্রিটিশ-আমেরিকান যৌথ গোয়েন্দা অভিযানে। ২০১৭ সালে গ্রেপ্তার হওয়ার পর লন্ডনের বেলমার্শ হাই সিকিউরিটি কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি। দীর্ঘ ছয় বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে তিনি আইনি লড়াই চালালেও ২০২৩ সালে তাঁকে নিউইয়র্কে পাঠানো হয়।
মার্কিন আদালতে গত বছরের নভেম্বরে তিনি মাদক উৎপাদন ও আমদানির ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। অবশেষে শুক্রবার নিউইয়র্কের আদালত তাঁকে ১৬ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছে। তবে ২০১৭ সাল থেকে আটক থাকায় তাঁর সাজা গণনা শুরু হয়েছে তখন থেকেই। এই হিসাবে ২০৩৩ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন তিনি।
হাফিজের জন্ম ১৯৫৮ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের লাহোরে। মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা হাফিজ পরে বাণিজ্যিক পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন। ১৯৯০-এর দশক থেকে ২০১০-এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত তিনি ‘সারওয়ানি ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন’ নামে একটি ছদ্ম ব্যবসা চালাতেন। এই ব্যবসার অধীনে তাঁর টেক্সটাইল, রেস্টুরেন্ট, নিরাপত্তা যন্ত্রাংশ ও পোলো সার্ভিসের ব্যবসা ছিল পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাজ্যে। তবে এই ব্যবসার আড়ালেই চলত তাঁর আসল কারবার। এর মাধ্যমে তিনি গড়ে তুলেছিলেন কোটি কোটি ডলারের মাদক ব্যবসা। পোলো ক্লাবের দূত হিসেবে তিনি ২০০৯-২০১১ সালে প্রিন্স উইলিয়াম ও প্রিন্স হ্যারির সঙ্গেও ছবি তুলেছেন, যা তখন তাঁকে ব্রিটিশ অভিজাত সমাজে সম্মানজনক অবস্থানে তুলে ধরে।
তবে হাফিজ শুধু নিজের ব্যবসা বাড়াননি, বরং বিপজ্জনকভাবে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সরিয়ে দিতে গোপনে চিঠি লিখে তথ্য সরবরাহ করতেন যুক্তরাজ্য ও দুবাই কর্তৃপক্ষকে। এই সব চিঠির কপি পরে তাঁর পরিবারের সদস্যরা আদালতে দাখিল করলেও ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস (ইসিএইচআর) এগুলোকে প্রতারণা বলেই সাব্যস্ত করেন।
হাফিজের মুখোশ খুলে যাওয়ার সূত্রপাত ঘটেছিল ২০১৪ সালে। সেই বছর কেনিয়ার মোমবাসায় হাফিজের দুই সহযোগী একটি বড় মাদক চুক্তির জন্য কলম্বিয়ার এক ক্রেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। তাঁরা যে বিশুদ্ধ হেরোইন দেখান, সেটির উৎস ছিলেন স্বয়ং হাফিজ। কিন্তু যাকে তাঁরা ক্রেতা ভেবেছিলেন, তিনি ছিলেন মার্কিন ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট এজেন্সির (ডিইএ) একজন এজেন্ট।
ওই বৈঠক ছিল একটি সুচারু স্টিং অপারেশন, যা গোপনে ভিডিও করা হয়। এর মাধ্যমে হাফিজের নাম প্রকাশ্যে আসে। তদন্তে বেরিয়ে আসে, ভারতীয় নাগরিক ভিকি গোস্বামী (বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির স্বামী) ও কেনিয়ার আকাশা ভাইদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এবং মোজাম্বিকে মেথ ফ্যাক্টরি স্থাপনের পরিকল্পনা।
২০১৭ সালে হাফিজকে লন্ডনে নিজের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রে যেন না পাঠানো হয়, তাঁর জন্য আইনি লড়াই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জেলখানার অমানবিক অবস্থার কথা বলে নিজেকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। ডায়াবেটিস ও হাঁপানির কথা তুলে ধরে নিজেকে দুর্বল ও অসহায় প্রমাণ করতে চান তিনি। কিন্তু প্রতিটি আদালতে তাঁর আবেদন খারিজ হয়।
২০২৩ সালে হাফিজকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয় এবং পরে দোষ স্বীকার করেন। রায় ঘোষণার সময় বিচারক বলেছেন, ‘এই মানুষটি ভাগ্যবান ছিলেন, তিনি দরিদ্র ছিলেন না, শিক্ষার অভাবে মাদক ব্যবসায় আসেননি। তিনি সচেতনভাবে, নিজের সুবিধার্থে, হাজারো মানুষের জীবন ধ্বংস করেছেন।’
এইভাবে অবশেষে মুখোশ খুলে যায় ‘সুলতান’ হাফিজের। সমাজে প্রতিষ্ঠিত ভদ্রলোকের মুখোশের আড়ালে ভয়ংকর এক মাদক সম্রাট ছিলেন ধূর্ত এই ব্যবসায়ী।
লন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ। কিন্তু তাঁর এই জাঁকজমকপূর্ণ জীবনযাপনের আড়ালে লুকিয়ে ছিল এক ভয়ংকর বাস্তবতা। শুক্রবার তাঁকে মাদক পাচারের দায়ে ১৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন নিউইয়র্কের আদালত।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মতে, হাফিজ ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে কুখ্যাত ও সক্রিয় মাদক পাচারকারীদের একজন। পাকিস্তান ও ভারতের ঘাঁটি থেকে হেরোইন, মেথ্যামফেটামিন ও চরস চালান করে তিনি গড়ে তুলেছিলেন আন্তর্জাতিক এক মাদক সাম্রাজ্য। প্রায় সময়ই প্রতিদ্বন্দ্বীদের তথ্য দিয়ে তিনি নিজেকে ‘জনকল্যাণমুখী সৎ নাগরিক’ হিসেবে তুলে ধরতেন। মূলত বাজার থেকে প্রতিযোগীদের সরিয়ে দিতেই তিনি এসব করতেন।
আজ শনিবার (৭ জুন) বিবিসি জানিয়েছে, মাদকের রাজ্যে হাফিজের পরিচিতি ছিল ‘দ্য সুলতান’ নামে। তাঁর এই রাজত্বের পরিসমাপ্তি ঘটে একটি ব্রিটিশ-আমেরিকান যৌথ গোয়েন্দা অভিযানে। ২০১৭ সালে গ্রেপ্তার হওয়ার পর লন্ডনের বেলমার্শ হাই সিকিউরিটি কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি। দীর্ঘ ছয় বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে প্রত্যর্পণের বিরুদ্ধে তিনি আইনি লড়াই চালালেও ২০২৩ সালে তাঁকে নিউইয়র্কে পাঠানো হয়।
মার্কিন আদালতে গত বছরের নভেম্বরে তিনি মাদক উৎপাদন ও আমদানির ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। অবশেষে শুক্রবার নিউইয়র্কের আদালত তাঁকে ১৬ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছে। তবে ২০১৭ সাল থেকে আটক থাকায় তাঁর সাজা গণনা শুরু হয়েছে তখন থেকেই। এই হিসাবে ২০৩৩ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন তিনি।
হাফিজের জন্ম ১৯৫৮ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের লাহোরে। মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা হাফিজ পরে বাণিজ্যিক পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষণ নেন। ১৯৯০-এর দশক থেকে ২০১০-এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত তিনি ‘সারওয়ানি ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন’ নামে একটি ছদ্ম ব্যবসা চালাতেন। এই ব্যবসার অধীনে তাঁর টেক্সটাইল, রেস্টুরেন্ট, নিরাপত্তা যন্ত্রাংশ ও পোলো সার্ভিসের ব্যবসা ছিল পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাজ্যে। তবে এই ব্যবসার আড়ালেই চলত তাঁর আসল কারবার। এর মাধ্যমে তিনি গড়ে তুলেছিলেন কোটি কোটি ডলারের মাদক ব্যবসা। পোলো ক্লাবের দূত হিসেবে তিনি ২০০৯-২০১১ সালে প্রিন্স উইলিয়াম ও প্রিন্স হ্যারির সঙ্গেও ছবি তুলেছেন, যা তখন তাঁকে ব্রিটিশ অভিজাত সমাজে সম্মানজনক অবস্থানে তুলে ধরে।
তবে হাফিজ শুধু নিজের ব্যবসা বাড়াননি, বরং বিপজ্জনকভাবে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সরিয়ে দিতে গোপনে চিঠি লিখে তথ্য সরবরাহ করতেন যুক্তরাজ্য ও দুবাই কর্তৃপক্ষকে। এই সব চিঠির কপি পরে তাঁর পরিবারের সদস্যরা আদালতে দাখিল করলেও ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস (ইসিএইচআর) এগুলোকে প্রতারণা বলেই সাব্যস্ত করেন।
হাফিজের মুখোশ খুলে যাওয়ার সূত্রপাত ঘটেছিল ২০১৪ সালে। সেই বছর কেনিয়ার মোমবাসায় হাফিজের দুই সহযোগী একটি বড় মাদক চুক্তির জন্য কলম্বিয়ার এক ক্রেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। তাঁরা যে বিশুদ্ধ হেরোইন দেখান, সেটির উৎস ছিলেন স্বয়ং হাফিজ। কিন্তু যাকে তাঁরা ক্রেতা ভেবেছিলেন, তিনি ছিলেন মার্কিন ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট এজেন্সির (ডিইএ) একজন এজেন্ট।
ওই বৈঠক ছিল একটি সুচারু স্টিং অপারেশন, যা গোপনে ভিডিও করা হয়। এর মাধ্যমে হাফিজের নাম প্রকাশ্যে আসে। তদন্তে বেরিয়ে আসে, ভারতীয় নাগরিক ভিকি গোস্বামী (বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির স্বামী) ও কেনিয়ার আকাশা ভাইদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এবং মোজাম্বিকে মেথ ফ্যাক্টরি স্থাপনের পরিকল্পনা।
২০১৭ সালে হাফিজকে লন্ডনে নিজের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রে যেন না পাঠানো হয়, তাঁর জন্য আইনি লড়াই। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জেলখানার অমানবিক অবস্থার কথা বলে নিজেকে রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। ডায়াবেটিস ও হাঁপানির কথা তুলে ধরে নিজেকে দুর্বল ও অসহায় প্রমাণ করতে চান তিনি। কিন্তু প্রতিটি আদালতে তাঁর আবেদন খারিজ হয়।
২০২৩ সালে হাফিজকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয় এবং পরে দোষ স্বীকার করেন। রায় ঘোষণার সময় বিচারক বলেছেন, ‘এই মানুষটি ভাগ্যবান ছিলেন, তিনি দরিদ্র ছিলেন না, শিক্ষার অভাবে মাদক ব্যবসায় আসেননি। তিনি সচেতনভাবে, নিজের সুবিধার্থে, হাজারো মানুষের জীবন ধ্বংস করেছেন।’
এইভাবে অবশেষে মুখোশ খুলে যায় ‘সুলতান’ হাফিজের। সমাজে প্রতিষ্ঠিত ভদ্রলোকের মুখোশের আড়ালে ভয়ংকর এক মাদক সম্রাট ছিলেন ধূর্ত এই ব্যবসায়ী।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৫ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে