কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে আন্দোলনে উত্তাল উত্তর পূর্ব ভারতের উপজাতি অধ্যুষিত রাজ্য নাগাল্যান্ড। তাদের দাবি, বাতিল করতে হবে সশস্ত্র বাহিনী বিশেষ ক্ষমতা আইন (আফস্পা)। সাধারণ বিচারের আওতায় আনতে হবে সেনাবাহিনীকেও।
৪ ডিসেম্বর নাগাল্যান্ডের মুন জেলার ওটিং-এ জঙ্গি সন্দেহে নিরাপত্তা বাহিনী গুলি করে হত্যা করে ১৪ জনকে। সেই মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে এখনো প্রতিবাদ মুখর নাগাল্যান্ড। আজ শুক্রবারও রাজধানী কোহিমা ছাড়াও রাজ্যের প্রতিটি জেলাতেই আন্দোলনে নামেন হাজার হাজার মানুষ।
রাজধানী কোহিমাতে নাগা স্টুডেন্ট ফেডারেশনের ডাকে হাজার হাজার মানুষ প্রতিবাদে নামেন। তাদের দাবি, বিনা বিচারে আদিবাসীদের হত্যা করা চলবে না। বিভিন্ন নাগা গোষ্ঠী জানিয়েছে, তারা ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অসহযোগ কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
এদিন আন্দোলনরত নাগারা শান্তিপূর্ণভাবে বিভিন্ন দাবিদাওয়া সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় নামেন। তাতে লেখা ছিল, ওটিং হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। আফস্পা বাতিল করতে হবে। অর্থ নয়, বিচার চাই।
ওটিং-এ মৃত স্থানীয়রা সকলেই কনিয়াক উপজাতি সম্প্রদায়ের। তাদের সংগঠন ইস্টার্ন নাগাল্যান্ড পিপলস অর্গানাইজেশনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে অন্যান্য সংগঠনও পথে নেমেছে।
ইতিমধ্যেই রাজ্য মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফস্পা বাতিলের দাবি জানানো হবে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে। নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী নেফু রিও চিঠি দিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছেন। তাই এদিন অমিত শাহের কুশপুতুল দাহ করেন নাগারা।
নাগা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি কেগহুয়ান টেপা সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, আফস্পার রক্ষাকবচের ফলে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী নিশ্চিন্তে মানুষ খুন করে চলেছে। তারই প্রতিবাদে রাজ্যবাসী স্বতঃস্ফূর্তভাবে এদিন শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করেন বলে তিনি জানান।
নাগাল্যান্ডের প্রভাবশালী কনিয়ক ইউনিয়নের তরফে জানানো হয়, আফস্পা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। ওটিং-সহ বিভিন্ন জায়গায় চলবে সেনাবাহিনীকে বয়কট কর্মসূচি।
ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যে বহুদিন ধরেই চলছে জঙ্গিবাদীদের কার্যকলাপ। গত কয়েক বছর ধরে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার শান্তি আলোচনা চালাচ্ছে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে। ওটিং-এর ঘটনায় সেই আলোচনাও বিঘ্নিত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন।
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে আন্দোলনে উত্তাল উত্তর পূর্ব ভারতের উপজাতি অধ্যুষিত রাজ্য নাগাল্যান্ড। তাদের দাবি, বাতিল করতে হবে সশস্ত্র বাহিনী বিশেষ ক্ষমতা আইন (আফস্পা)। সাধারণ বিচারের আওতায় আনতে হবে সেনাবাহিনীকেও।
৪ ডিসেম্বর নাগাল্যান্ডের মুন জেলার ওটিং-এ জঙ্গি সন্দেহে নিরাপত্তা বাহিনী গুলি করে হত্যা করে ১৪ জনকে। সেই মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে এখনো প্রতিবাদ মুখর নাগাল্যান্ড। আজ শুক্রবারও রাজধানী কোহিমা ছাড়াও রাজ্যের প্রতিটি জেলাতেই আন্দোলনে নামেন হাজার হাজার মানুষ।
রাজধানী কোহিমাতে নাগা স্টুডেন্ট ফেডারেশনের ডাকে হাজার হাজার মানুষ প্রতিবাদে নামেন। তাদের দাবি, বিনা বিচারে আদিবাসীদের হত্যা করা চলবে না। বিভিন্ন নাগা গোষ্ঠী জানিয়েছে, তারা ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অসহযোগ কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
এদিন আন্দোলনরত নাগারা শান্তিপূর্ণভাবে বিভিন্ন দাবিদাওয়া সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় নামেন। তাতে লেখা ছিল, ওটিং হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। আফস্পা বাতিল করতে হবে। অর্থ নয়, বিচার চাই।
ওটিং-এ মৃত স্থানীয়রা সকলেই কনিয়াক উপজাতি সম্প্রদায়ের। তাদের সংগঠন ইস্টার্ন নাগাল্যান্ড পিপলস অর্গানাইজেশনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে অন্যান্য সংগঠনও পথে নেমেছে।
ইতিমধ্যেই রাজ্য মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফস্পা বাতিলের দাবি জানানো হবে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে। নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী নেফু রিও চিঠি দিয়েছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছেন। তাই এদিন অমিত শাহের কুশপুতুল দাহ করেন নাগারা।
নাগা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি কেগহুয়ান টেপা সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, আফস্পার রক্ষাকবচের ফলে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী নিশ্চিন্তে মানুষ খুন করে চলেছে। তারই প্রতিবাদে রাজ্যবাসী স্বতঃস্ফূর্তভাবে এদিন শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করেন বলে তিনি জানান।
নাগাল্যান্ডের প্রভাবশালী কনিয়ক ইউনিয়নের তরফে জানানো হয়, আফস্পা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। ওটিং-সহ বিভিন্ন জায়গায় চলবে সেনাবাহিনীকে বয়কট কর্মসূচি।
ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যে বহুদিন ধরেই চলছে জঙ্গিবাদীদের কার্যকলাপ। গত কয়েক বছর ধরে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার শান্তি আলোচনা চালাচ্ছে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে। ওটিং-এর ঘটনায় সেই আলোচনাও বিঘ্নিত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
৩৮ মিনিট আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৪ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৪ ঘণ্টা আগে