
হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপিনডেন্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার টরোন্টোতে একটি ইভেন্টে অংশ নেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তিনি সেখানে ভাষণ দেওয়ার সময় ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ বলে স্লোগান শুরু হয়। সেই ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ট্রুডো শিখদের ঐতিহ্যবাহী কমলা কাপড় মাথায় পেঁচিয়ে ও একটি তলোয়ার হাতে মঞ্চে দাঁড়ানো। সেখানে তিনি শিখদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছিলেন ও জনতা স্লোগান দিচ্ছে।
এ সময় ট্রুডো বলেন, ‘প্রায় ৮ লাখ শিখদের ঐতিহ্য কানাডার সঙ্গে জড়িত। আমরা সবসময় আপনাদের অধিকার এবং স্বাধীনতা রক্ষা করব। আমরা সবসময় শিখ সম্প্রদায়কে ঘৃণা ও বৈষম্য থেকে রক্ষা করব।’
ট্রুডো আরও বলেন, ‘কানাডার সবচেয়ে বড় শক্তিগুলোর একটি হলো এর বৈচিত্র্য। পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমরা শক্তিশালী নই, বরং বৈচিত্রময়তাই আমাদের শক্তিশালী করে তুলেছে। এমনকি আমরা যখন পার্থক্যগুলোর দিকে তাকাই তখন আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে—এই জাতীয় দিনে তা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, প্রতিদিন স্মরণে রাখতে চাই, শিখদের মূল্যবোধ কানাডিয় মূল্যবোধ।’
এ ঘটনার জেরে গতকাল সোমবার ভারতে অবস্থিত কানাডীয় দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার স্টিউয়ার্ট হুইলকে তলব করেছে দিল্লি। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এই ঘটনায় তাঁরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং এর কঠোর প্রতিবাদ জানায়।
মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান দেওয়ার ঘটনা প্রমাণ করে কানাডা আবারও বিচ্ছিন্নতাবাদ, উগ্রবাদ ও সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এই ঘটনা শুধু ভারত-কানাডার সম্পর্ককেই প্রভাবিত করে না, বরং কানাডার অভ্যন্তরে সহিংসতা ও অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধির পরিবেশ সৃষ্টি করে।
এর আগে কানাডার টরোন্টোতে ‘খালসা ডে’ অনুষ্ঠানের প্যারেডে জাস্টিন ট্রুডো বলেন, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের তীর্থস্থানগুলোতে সরকার আরও নিরাপত্তা বাড়াবে। কানাডার প্রায় ৮ লাখ শিখ রয়েছে। তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় সরকার পাশে থাকবে।
খালিস্তানপন্থী শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে পাল্টে গেছে ভারত-কানাডার দ্বিপক্ষীয় সমীকরণ। ঘটেছে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনা, স্থগিত হয়েছে দুই দেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিও।
বিবাদের শুরু গত বছর কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকে ঘিরে। কানাডার অভিযোগ, এই হত্যাকাণ্ডে ভারতের হাত রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশটিতে থাকা ভারতীয় এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়েছে। পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি দিল্লিও। দেশটিতে নিযুক্ত কানাডার এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে ভারত ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এরপর দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমেই তিক্ত হয়েছে। নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগের পর এই তিক্ততা আরও বাড়তে পারে। এর মধ্যেই আবারও তলবের ঘটনা ঘটল।

হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপিনডেন্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার টরোন্টোতে একটি ইভেন্টে অংশ নেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তিনি সেখানে ভাষণ দেওয়ার সময় ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ বলে স্লোগান শুরু হয়। সেই ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ট্রুডো শিখদের ঐতিহ্যবাহী কমলা কাপড় মাথায় পেঁচিয়ে ও একটি তলোয়ার হাতে মঞ্চে দাঁড়ানো। সেখানে তিনি শিখদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছিলেন ও জনতা স্লোগান দিচ্ছে।
এ সময় ট্রুডো বলেন, ‘প্রায় ৮ লাখ শিখদের ঐতিহ্য কানাডার সঙ্গে জড়িত। আমরা সবসময় আপনাদের অধিকার এবং স্বাধীনতা রক্ষা করব। আমরা সবসময় শিখ সম্প্রদায়কে ঘৃণা ও বৈষম্য থেকে রক্ষা করব।’
ট্রুডো আরও বলেন, ‘কানাডার সবচেয়ে বড় শক্তিগুলোর একটি হলো এর বৈচিত্র্য। পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমরা শক্তিশালী নই, বরং বৈচিত্রময়তাই আমাদের শক্তিশালী করে তুলেছে। এমনকি আমরা যখন পার্থক্যগুলোর দিকে তাকাই তখন আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে—এই জাতীয় দিনে তা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, প্রতিদিন স্মরণে রাখতে চাই, শিখদের মূল্যবোধ কানাডিয় মূল্যবোধ।’
এ ঘটনার জেরে গতকাল সোমবার ভারতে অবস্থিত কানাডীয় দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার স্টিউয়ার্ট হুইলকে তলব করেছে দিল্লি। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এই ঘটনায় তাঁরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং এর কঠোর প্রতিবাদ জানায়।
মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান দেওয়ার ঘটনা প্রমাণ করে কানাডা আবারও বিচ্ছিন্নতাবাদ, উগ্রবাদ ও সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এই ঘটনা শুধু ভারত-কানাডার সম্পর্ককেই প্রভাবিত করে না, বরং কানাডার অভ্যন্তরে সহিংসতা ও অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধির পরিবেশ সৃষ্টি করে।
এর আগে কানাডার টরোন্টোতে ‘খালসা ডে’ অনুষ্ঠানের প্যারেডে জাস্টিন ট্রুডো বলেন, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের তীর্থস্থানগুলোতে সরকার আরও নিরাপত্তা বাড়াবে। কানাডার প্রায় ৮ লাখ শিখ রয়েছে। তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় সরকার পাশে থাকবে।
খালিস্তানপন্থী শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে পাল্টে গেছে ভারত-কানাডার দ্বিপক্ষীয় সমীকরণ। ঘটেছে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনা, স্থগিত হয়েছে দুই দেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিও।
বিবাদের শুরু গত বছর কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকে ঘিরে। কানাডার অভিযোগ, এই হত্যাকাণ্ডে ভারতের হাত রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশটিতে থাকা ভারতীয় এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়েছে। পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি দিল্লিও। দেশটিতে নিযুক্ত কানাডার এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে ভারত ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এরপর দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমেই তিক্ত হয়েছে। নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগের পর এই তিক্ততা আরও বাড়তে পারে। এর মধ্যেই আবারও তলবের ঘটনা ঘটল।

হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপিনডেন্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার টরোন্টোতে একটি ইভেন্টে অংশ নেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তিনি সেখানে ভাষণ দেওয়ার সময় ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ বলে স্লোগান শুরু হয়। সেই ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ট্রুডো শিখদের ঐতিহ্যবাহী কমলা কাপড় মাথায় পেঁচিয়ে ও একটি তলোয়ার হাতে মঞ্চে দাঁড়ানো। সেখানে তিনি শিখদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছিলেন ও জনতা স্লোগান দিচ্ছে।
এ সময় ট্রুডো বলেন, ‘প্রায় ৮ লাখ শিখদের ঐতিহ্য কানাডার সঙ্গে জড়িত। আমরা সবসময় আপনাদের অধিকার এবং স্বাধীনতা রক্ষা করব। আমরা সবসময় শিখ সম্প্রদায়কে ঘৃণা ও বৈষম্য থেকে রক্ষা করব।’
ট্রুডো আরও বলেন, ‘কানাডার সবচেয়ে বড় শক্তিগুলোর একটি হলো এর বৈচিত্র্য। পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমরা শক্তিশালী নই, বরং বৈচিত্রময়তাই আমাদের শক্তিশালী করে তুলেছে। এমনকি আমরা যখন পার্থক্যগুলোর দিকে তাকাই তখন আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে—এই জাতীয় দিনে তা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, প্রতিদিন স্মরণে রাখতে চাই, শিখদের মূল্যবোধ কানাডিয় মূল্যবোধ।’
এ ঘটনার জেরে গতকাল সোমবার ভারতে অবস্থিত কানাডীয় দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার স্টিউয়ার্ট হুইলকে তলব করেছে দিল্লি। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এই ঘটনায় তাঁরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং এর কঠোর প্রতিবাদ জানায়।
মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান দেওয়ার ঘটনা প্রমাণ করে কানাডা আবারও বিচ্ছিন্নতাবাদ, উগ্রবাদ ও সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এই ঘটনা শুধু ভারত-কানাডার সম্পর্ককেই প্রভাবিত করে না, বরং কানাডার অভ্যন্তরে সহিংসতা ও অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধির পরিবেশ সৃষ্টি করে।
এর আগে কানাডার টরোন্টোতে ‘খালসা ডে’ অনুষ্ঠানের প্যারেডে জাস্টিন ট্রুডো বলেন, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের তীর্থস্থানগুলোতে সরকার আরও নিরাপত্তা বাড়াবে। কানাডার প্রায় ৮ লাখ শিখ রয়েছে। তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় সরকার পাশে থাকবে।
খালিস্তানপন্থী শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে পাল্টে গেছে ভারত-কানাডার দ্বিপক্ষীয় সমীকরণ। ঘটেছে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনা, স্থগিত হয়েছে দুই দেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিও।
বিবাদের শুরু গত বছর কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকে ঘিরে। কানাডার অভিযোগ, এই হত্যাকাণ্ডে ভারতের হাত রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশটিতে থাকা ভারতীয় এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়েছে। পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি দিল্লিও। দেশটিতে নিযুক্ত কানাডার এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে ভারত ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এরপর দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমেই তিক্ত হয়েছে। নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগের পর এই তিক্ততা আরও বাড়তে পারে। এর মধ্যেই আবারও তলবের ঘটনা ঘটল।

হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপিনডেন্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার টরোন্টোতে একটি ইভেন্টে অংশ নেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তিনি সেখানে ভাষণ দেওয়ার সময় ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ বলে স্লোগান শুরু হয়। সেই ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ট্রুডো শিখদের ঐতিহ্যবাহী কমলা কাপড় মাথায় পেঁচিয়ে ও একটি তলোয়ার হাতে মঞ্চে দাঁড়ানো। সেখানে তিনি শিখদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছিলেন ও জনতা স্লোগান দিচ্ছে।
এ সময় ট্রুডো বলেন, ‘প্রায় ৮ লাখ শিখদের ঐতিহ্য কানাডার সঙ্গে জড়িত। আমরা সবসময় আপনাদের অধিকার এবং স্বাধীনতা রক্ষা করব। আমরা সবসময় শিখ সম্প্রদায়কে ঘৃণা ও বৈষম্য থেকে রক্ষা করব।’
ট্রুডো আরও বলেন, ‘কানাডার সবচেয়ে বড় শক্তিগুলোর একটি হলো এর বৈচিত্র্য। পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমরা শক্তিশালী নই, বরং বৈচিত্রময়তাই আমাদের শক্তিশালী করে তুলেছে। এমনকি আমরা যখন পার্থক্যগুলোর দিকে তাকাই তখন আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে—এই জাতীয় দিনে তা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, প্রতিদিন স্মরণে রাখতে চাই, শিখদের মূল্যবোধ কানাডিয় মূল্যবোধ।’
এ ঘটনার জেরে গতকাল সোমবার ভারতে অবস্থিত কানাডীয় দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার স্টিউয়ার্ট হুইলকে তলব করেছে দিল্লি। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এই ঘটনায় তাঁরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং এর কঠোর প্রতিবাদ জানায়।
মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান দেওয়ার ঘটনা প্রমাণ করে কানাডা আবারও বিচ্ছিন্নতাবাদ, উগ্রবাদ ও সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এই ঘটনা শুধু ভারত-কানাডার সম্পর্ককেই প্রভাবিত করে না, বরং কানাডার অভ্যন্তরে সহিংসতা ও অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধির পরিবেশ সৃষ্টি করে।
এর আগে কানাডার টরোন্টোতে ‘খালসা ডে’ অনুষ্ঠানের প্যারেডে জাস্টিন ট্রুডো বলেন, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের তীর্থস্থানগুলোতে সরকার আরও নিরাপত্তা বাড়াবে। কানাডার প্রায় ৮ লাখ শিখ রয়েছে। তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় সরকার পাশে থাকবে।
খালিস্তানপন্থী শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে পাল্টে গেছে ভারত-কানাডার দ্বিপক্ষীয় সমীকরণ। ঘটেছে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনা, স্থগিত হয়েছে দুই দেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিও।
বিবাদের শুরু গত বছর কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকে ঘিরে। কানাডার অভিযোগ, এই হত্যাকাণ্ডে ভারতের হাত রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশটিতে থাকা ভারতীয় এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়েছে। পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি দিল্লিও। দেশটিতে নিযুক্ত কানাডার এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে ভারত ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এরপর দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক ক্রমেই তিক্ত হয়েছে। নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগের পর এই তিক্ততা আরও বাড়তে পারে। এর মধ্যেই আবারও তলবের ঘটনা ঘটল।

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় দক্ষিণ গাজায় দুজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস চুক্তির শর্ত মেনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে আরেকজন মৃত জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করেছে।
১১ মিনিট আগে
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ঘৃণামূলক ও মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে প্যারিসে ১০ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে—তাঁরা অনলাইনে ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডিকে হয়রানি করেছেন এবং তাঁর লিঙ্গ নিয়ে ভিত্তিহীন অপপ্রচার ছড়িয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন (ইউএনআইএফআইএল) জানিয়েছে, রোববার (২৬ অক্টোবর) দক্ষিণ লেবাননে টহলরত বাহিনীর ওপর আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে উড়তে থাকা একটি ইসরায়েলি ড্রোন তারা গুলি করে ভূপাতিত করেছে। ঘটনাটি সীমান্তবর্তী শহর কফর কিলার কাছে ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্কে ছুরিকাঘাতে এক চোখ হারানো লেখক স্যার সালমান রুশদি বলেছেন, তিনি কখনোই ওই আক্রমণের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন না। ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জীবন বদলে দেওয়া ওই হামলার কথা স্মরণ করেন সামলান।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় দক্ষিণ গাজায় দুজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস চুক্তির শর্ত মেনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে আরেকজন মৃত জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করেছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গতকাল সোমবার জানিয়েছে, রেড ক্রস মৃতদেহবাহী কফিনটি বুঝে নিয়েছে এবং তা গাজায় মোতায়েন থাকা সেনা সদস্যদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। এই নতুন মৃতদেহ হস্তান্তরের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুযায়ী মোট ২৮ জন নিহত জিম্মির মধ্যে ১৬ জনের দেহাবশেষ ফিরিয়ে দেওয়া হলো। চুক্তির অংশ হিসেবে জীবিত ২০ জন জিম্মি এর আগে ১৩ অক্টোবর হস্তান্তর করা হয়।
সর্বশেষ মৃতদেহটি হস্তান্তরের পরই জিম্মিদের পরিবারগুলো ইসরায়েল সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, যদি হামাস অবশিষ্ট জিম্মিদের মৃতদেহ খুঁজে বের করতে এবং হস্তান্তর করতে ব্যর্থ হয়, তবে যেন যুদ্ধবিরতি স্থগিত করা হয়। জিম্মি ও নিখোঁজ পরিবার ফোরাম এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রত্যেক মৃত জিম্মি কোথায় আছেন, তা হামাস ভালো করেই জানে।’ তারা যুক্তরাষ্ট্র এবং মধ্যস্থতাকারীদের অনুরোধ করেছে, হামাস তাদের সমস্ত বাধ্যবাধকতা পূরণ করে সব জিম্মিকে ইসরায়েলে ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত যেন চুক্তির পরবর্তী ধাপে না যাওয়া হয়।
অন্যদিকে, হামাসের আলোচক খলিল আল-হাইয়া গত শনিবার স্বীকার করেছেন, জিম্মিদের মৃতদেহ খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে ‘চ্যালেঞ্জ’ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘দখলদারি গাজার ভূমির চেহারা বদলে দিয়েছে।’ তাঁর মতে, যারা মৃতদেহগুলো কবর দিয়েছিল, তাদের মধ্যে কেউ কেউ যুদ্ধে নিহত হয়েছেন বা তাঁদের কবর দেওয়ার স্থান ভুলে গেছেন। আল-হাইয়ার মন্তব্যের একদিন পরই ইসরায়েল একটি মিসরীয় কারিগরি দলকে গাজায় প্রবেশ করার অনুমতি দেয়, যারা খননযন্ত্র ব্যবহার করে মৃতদেহ সন্ধানে সাহায্য করছে। রেডক্রস এই মিসরীয় দল এবং হামাসকে সঙ্গে নিয়েই জিম্মিদের মৃতদেহ খুঁজছে।
এদিকে যুদ্ধবিরতির মধ্যেও ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। সোমবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরের কাছে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় অন্তত দুজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে নাসের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সোমবার জানায়, গত ৪৮ ঘণ্টায় উপত্যকা জুড়ে ইসরায়েলি হামলায় মোট আটজন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১৩ জন আহত হয়েছেন। অক্টোবর ২০২৩ থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে মোট ৬৮ হাজার ৫২৭ জন নিহত এবং ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯৫ জন আহত হয়েছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সোমবার ইসরায়েলের হামলার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বলেন, শনিবার ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদের (পিআইজে) এক সদস্যের ওপর ইসরায়েলের হামলা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন নয়। তিনি বলেন, ‘আমরা এটাকে যুদ্ধবিরতির লঙ্ঘন হিসেবে দেখছি না।’ তিনি দাবি করেন, তারা ইসরায়েলি সৈন্যদের ওপর হামলার পরিকল্পনা করছিল।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, যুদ্ধবিরতি শুরুর পর দুই সপ্তাহেরও বেশি সময়ে প্রায় ৪ লাখ ৭৩ হাজার মানুষ উত্তর গাজায় ফিরেছেন। ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে তাঁদের নতুন করে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজতে হচ্ছে। খাবার ও পানির মতো মৌলিক প্রয়োজনীয়তার চরম ঘাটতি রয়েছে। প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রধান ইউনিস আল-খাতিব সতর্ক করেছেন, যুদ্ধবিরতির আগে গাজার জনসংখ্যা যে ভয়ংকর মানবিক জরুরি অবস্থার মুখোমুখি ছিল, এখনো পরিস্থিতি তেমনই আছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, ইসরায়েলের দুই বছরের যুদ্ধের পর গাজায় মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা প্রয়োজন এমন মানুষের সংখ্যা প্রায় ৪ লাখ ৮৫ হাজার থেকে বেড়ে ১০ লাখের বেশি হয়েছে। ইউনিসেফ জানিয়েছে, উপত্যকার প্রায় সব শিশুই এই ধরনের সহায়তার মুখাপেক্ষী। ইউনিসেফের মুখপাত্র টেস ইনগ্রাম আল-জাজিরাকে বলেছেন, এই সংঘাতে গত দুই বছরে প্রতিদিন একটি শ্রেণিকক্ষের সমপরিমাণ শিশু নিহত বা আহত হয়েছে এবং শিশুদের ওপর এই আঘাতের ক্ষত বহু বছর ধরে থাকবে।
মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে ইসরায়েলি আগ্রাসন
গাজায় যুদ্ধবিরতির পরও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য অঞ্চলে ইসরায়েলের আগ্রাসন থামেনি। এই চুক্তির ফলে গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চাপ কিছুটা কমলেও, লেবানন, সিরিয়া এবং পশ্চিম তীর গত সপ্তাহে ইসরায়েলি হামলার শিকার হয়েছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরেই ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী ১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। ইসরায়েলি সৈন্য ও বসতি স্থাপনকারীরা দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো ফিলিস্তিনিদের জলপাই সংগ্রহের সময় হয়রানি ও আটক করছে।
সিরিয়ার ভূখণ্ডে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর প্রায় প্রতিদিন অনুপ্রবেশের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে রেকি ফ্লাইট, স্থল অনুপ্রবেশ, সিরীয়দের আটক ও নিখোঁজ হওয়া এবং চৌকি স্থাপন। রোববার সকালে কুনেইত্রার গ্রামগুলোতে ইসরায়েলি আগ্রাসনের ঘটনা ঘটেছে।
লেবাননেও হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়মিতভাবে লঙ্ঘন করে চলেছে ইসরায়েল। সোমবার জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী (ইউএনআইএফআইএল) ইসরায়েলি ড্রোনকে গুলি করে ভূপাতিত করে। এ ছাড়া, সোমবার দুইজনকে হত্যা করা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় দক্ষিণ গাজায় দুজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস চুক্তির শর্ত মেনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে আরেকজন মৃত জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করেছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গতকাল সোমবার জানিয়েছে, রেড ক্রস মৃতদেহবাহী কফিনটি বুঝে নিয়েছে এবং তা গাজায় মোতায়েন থাকা সেনা সদস্যদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। এই নতুন মৃতদেহ হস্তান্তরের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুযায়ী মোট ২৮ জন নিহত জিম্মির মধ্যে ১৬ জনের দেহাবশেষ ফিরিয়ে দেওয়া হলো। চুক্তির অংশ হিসেবে জীবিত ২০ জন জিম্মি এর আগে ১৩ অক্টোবর হস্তান্তর করা হয়।
সর্বশেষ মৃতদেহটি হস্তান্তরের পরই জিম্মিদের পরিবারগুলো ইসরায়েল সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, যদি হামাস অবশিষ্ট জিম্মিদের মৃতদেহ খুঁজে বের করতে এবং হস্তান্তর করতে ব্যর্থ হয়, তবে যেন যুদ্ধবিরতি স্থগিত করা হয়। জিম্মি ও নিখোঁজ পরিবার ফোরাম এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রত্যেক মৃত জিম্মি কোথায় আছেন, তা হামাস ভালো করেই জানে।’ তারা যুক্তরাষ্ট্র এবং মধ্যস্থতাকারীদের অনুরোধ করেছে, হামাস তাদের সমস্ত বাধ্যবাধকতা পূরণ করে সব জিম্মিকে ইসরায়েলে ফিরিয়ে না দেওয়া পর্যন্ত যেন চুক্তির পরবর্তী ধাপে না যাওয়া হয়।
অন্যদিকে, হামাসের আলোচক খলিল আল-হাইয়া গত শনিবার স্বীকার করেছেন, জিম্মিদের মৃতদেহ খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে ‘চ্যালেঞ্জ’ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘দখলদারি গাজার ভূমির চেহারা বদলে দিয়েছে।’ তাঁর মতে, যারা মৃতদেহগুলো কবর দিয়েছিল, তাদের মধ্যে কেউ কেউ যুদ্ধে নিহত হয়েছেন বা তাঁদের কবর দেওয়ার স্থান ভুলে গেছেন। আল-হাইয়ার মন্তব্যের একদিন পরই ইসরায়েল একটি মিসরীয় কারিগরি দলকে গাজায় প্রবেশ করার অনুমতি দেয়, যারা খননযন্ত্র ব্যবহার করে মৃতদেহ সন্ধানে সাহায্য করছে। রেডক্রস এই মিসরীয় দল এবং হামাসকে সঙ্গে নিয়েই জিম্মিদের মৃতদেহ খুঁজছে।
এদিকে যুদ্ধবিরতির মধ্যেও ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। সোমবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরের কাছে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় অন্তত দুজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে নাসের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সোমবার জানায়, গত ৪৮ ঘণ্টায় উপত্যকা জুড়ে ইসরায়েলি হামলায় মোট আটজন ফিলিস্তিনি নিহত এবং ১৩ জন আহত হয়েছেন। অক্টোবর ২০২৩ থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে মোট ৬৮ হাজার ৫২৭ জন নিহত এবং ১ লাখ ৭০ হাজার ৩৯৫ জন আহত হয়েছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সোমবার ইসরায়েলের হামলার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বলেন, শনিবার ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদের (পিআইজে) এক সদস্যের ওপর ইসরায়েলের হামলা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন নয়। তিনি বলেন, ‘আমরা এটাকে যুদ্ধবিরতির লঙ্ঘন হিসেবে দেখছি না।’ তিনি দাবি করেন, তারা ইসরায়েলি সৈন্যদের ওপর হামলার পরিকল্পনা করছিল।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, যুদ্ধবিরতি শুরুর পর দুই সপ্তাহেরও বেশি সময়ে প্রায় ৪ লাখ ৭৩ হাজার মানুষ উত্তর গাজায় ফিরেছেন। ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে তাঁদের নতুন করে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজতে হচ্ছে। খাবার ও পানির মতো মৌলিক প্রয়োজনীয়তার চরম ঘাটতি রয়েছে। প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রধান ইউনিস আল-খাতিব সতর্ক করেছেন, যুদ্ধবিরতির আগে গাজার জনসংখ্যা যে ভয়ংকর মানবিক জরুরি অবস্থার মুখোমুখি ছিল, এখনো পরিস্থিতি তেমনই আছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, ইসরায়েলের দুই বছরের যুদ্ধের পর গাজায় মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা প্রয়োজন এমন মানুষের সংখ্যা প্রায় ৪ লাখ ৮৫ হাজার থেকে বেড়ে ১০ লাখের বেশি হয়েছে। ইউনিসেফ জানিয়েছে, উপত্যকার প্রায় সব শিশুই এই ধরনের সহায়তার মুখাপেক্ষী। ইউনিসেফের মুখপাত্র টেস ইনগ্রাম আল-জাজিরাকে বলেছেন, এই সংঘাতে গত দুই বছরে প্রতিদিন একটি শ্রেণিকক্ষের সমপরিমাণ শিশু নিহত বা আহত হয়েছে এবং শিশুদের ওপর এই আঘাতের ক্ষত বহু বছর ধরে থাকবে।
মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে ইসরায়েলি আগ্রাসন
গাজায় যুদ্ধবিরতির পরও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য অঞ্চলে ইসরায়েলের আগ্রাসন থামেনি। এই চুক্তির ফলে গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চাপ কিছুটা কমলেও, লেবানন, সিরিয়া এবং পশ্চিম তীর গত সপ্তাহে ইসরায়েলি হামলার শিকার হয়েছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরেই ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী ১ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। ইসরায়েলি সৈন্য ও বসতি স্থাপনকারীরা দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো ফিলিস্তিনিদের জলপাই সংগ্রহের সময় হয়রানি ও আটক করছে।
সিরিয়ার ভূখণ্ডে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর প্রায় প্রতিদিন অনুপ্রবেশের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে রেকি ফ্লাইট, স্থল অনুপ্রবেশ, সিরীয়দের আটক ও নিখোঁজ হওয়া এবং চৌকি স্থাপন। রোববার সকালে কুনেইত্রার গ্রামগুলোতে ইসরায়েলি আগ্রাসনের ঘটনা ঘটেছে।
লেবাননেও হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়মিতভাবে লঙ্ঘন করে চলেছে ইসরায়েল। সোমবার জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী (ইউএনআইএফআইএল) ইসরায়েলি ড্রোনকে গুলি করে ভূপাতিত করে। এ ছাড়া, সোমবার দুইজনকে হত্যা করা হয়েছে।

হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে
৩০ এপ্রিল ২০২৪
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ঘৃণামূলক ও মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে প্যারিসে ১০ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে—তাঁরা অনলাইনে ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডিকে হয়রানি করেছেন এবং তাঁর লিঙ্গ নিয়ে ভিত্তিহীন অপপ্রচার ছড়িয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন (ইউএনআইএফআইএল) জানিয়েছে, রোববার (২৬ অক্টোবর) দক্ষিণ লেবাননে টহলরত বাহিনীর ওপর আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে উড়তে থাকা একটি ইসরায়েলি ড্রোন তারা গুলি করে ভূপাতিত করেছে। ঘটনাটি সীমান্তবর্তী শহর কফর কিলার কাছে ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্কে ছুরিকাঘাতে এক চোখ হারানো লেখক স্যার সালমান রুশদি বলেছেন, তিনি কখনোই ওই আক্রমণের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন না। ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জীবন বদলে দেওয়া ওই হামলার কথা স্মরণ করেন সামলান।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ঘৃণামূলক ও মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে প্যারিসে ১০ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে—তাঁরা অনলাইনে ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডিকে হয়রানি করেছেন এবং তাঁর লিঙ্গ নিয়ে ভিত্তিহীন অপপ্রচার ছড়িয়েছেন।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, মামলাটি শুরু হয়েছে ব্রিজিত মাখোঁর ২০২৪ সালে করা অভিযোগের ভিত্তিতে। অভিযুক্ত ১০ জনের মধ্যে ৮ জন পুরুষ ও ২ জন নারী। তাঁদের বয়স ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। তাঁরা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁদের সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা ব্রিজিত মাখোঁর লিঙ্গ ও যৌনতা নিয়ে ঘৃণামূলক মন্তব্য করেছেন এবং স্বামীর সঙ্গে তাঁর বয়সের ব্যবধানকে নির্দেশ করে তাঁকে ‘শিশুকামী’ বলে ব্যাখ্যা করেছেন।
মামলাটিতে অন্যতম অভিযুক্ত দুই নারীর একজন হলেন অরেলিয়ান পুয়াসোঁ-আতলান। সামাজিক মাধ্যমে তিনি ‘জোয়ে সাগাঁ’ নামে পরিচিত এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচারের সঙ্গে যুক্ত। আরেকজন হলেন দেলফিন জে। তিনি একটি আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলে ‘আমানদিন রোয়া’ নামে পরিচিত। ২০২১ সালে তিনি ইউটিউবে চার ঘণ্টার এক সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেন এবং দাবি করেন, ব্রিজিত মাখোঁ একসময় পুরুষ ছিলেন।
এই দুই নারীকে ২০২৪ সালে ব্রিজিত ও তাঁর ভাইয়ের মানহানি করার দায়ে জরিমানা দিতে বলা হয়েছিল। পরে অবশ্য আপিলের মাধ্যমে তাঁদের সাজা বাতিল হয়। তবে ফরাসি সর্বোচ্চ আদালতে এখনো এই মামলার আপিল চলছে।
এদিকে এই মামলাটি যুক্তরাষ্ট্রে মাখোঁ দম্পতির করা আরেকটি মানহানির মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। গত জুলাইয়ে তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে ডানপন্থী পডকাস্টার ক্যান্ডেস ওয়েন্সের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, ওয়েন্স মিথ্যাভাবে প্রচার করেছেন যে, ব্রিজিত আসলে ‘জ্যঁ-মিশেল ট্রগনু’ নামে জন্ম নেওয়া এক পুরুষ। এই দাবি ‘ভয়াবহভাবে মিথ্যা ও অপমানজনক’—এমনটাই দাবি করেছেন মাখোঁ দম্পতি।
আসলে জ্যঁ-মিশেল ট্রগনু ব্রিজিত মাখোঁর বড় ভাই। তিনি ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলীয় শহর অ্যামিয়েঁতে বাস করেন। তিনি ব্রিজিতের সঙ্গে ২০১৭ ও ২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট মাখোঁর অভিষেক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিজিত মাখোঁ পুরুষ—এই মিথ্যা গুজব প্রথম ছড়ায় ২০১৭ সালে মাখোঁ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর। পরবর্তীতে এটি ফরাসি ও মার্কিন ডানপন্থী ষড়যন্ত্র তত্ত্ববাদীদের হাতে আরও জোরালো হয়।
২০২২ সালে ব্রিজিত মাখোঁ ফরাসি গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, এই অভিযোগ ‘অসম্ভব’ এবং তাঁর পরিবারের জন্য ‘অপমানজনক আঘাত’।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ঘৃণামূলক ও মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে প্যারিসে ১০ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে—তাঁরা অনলাইনে ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডিকে হয়রানি করেছেন এবং তাঁর লিঙ্গ নিয়ে ভিত্তিহীন অপপ্রচার ছড়িয়েছেন।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, মামলাটি শুরু হয়েছে ব্রিজিত মাখোঁর ২০২৪ সালে করা অভিযোগের ভিত্তিতে। অভিযুক্ত ১০ জনের মধ্যে ৮ জন পুরুষ ও ২ জন নারী। তাঁদের বয়স ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। তাঁরা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁদের সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা ব্রিজিত মাখোঁর লিঙ্গ ও যৌনতা নিয়ে ঘৃণামূলক মন্তব্য করেছেন এবং স্বামীর সঙ্গে তাঁর বয়সের ব্যবধানকে নির্দেশ করে তাঁকে ‘শিশুকামী’ বলে ব্যাখ্যা করেছেন।
মামলাটিতে অন্যতম অভিযুক্ত দুই নারীর একজন হলেন অরেলিয়ান পুয়াসোঁ-আতলান। সামাজিক মাধ্যমে তিনি ‘জোয়ে সাগাঁ’ নামে পরিচিত এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচারের সঙ্গে যুক্ত। আরেকজন হলেন দেলফিন জে। তিনি একটি আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলে ‘আমানদিন রোয়া’ নামে পরিচিত। ২০২১ সালে তিনি ইউটিউবে চার ঘণ্টার এক সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেন এবং দাবি করেন, ব্রিজিত মাখোঁ একসময় পুরুষ ছিলেন।
এই দুই নারীকে ২০২৪ সালে ব্রিজিত ও তাঁর ভাইয়ের মানহানি করার দায়ে জরিমানা দিতে বলা হয়েছিল। পরে অবশ্য আপিলের মাধ্যমে তাঁদের সাজা বাতিল হয়। তবে ফরাসি সর্বোচ্চ আদালতে এখনো এই মামলার আপিল চলছে।
এদিকে এই মামলাটি যুক্তরাষ্ট্রে মাখোঁ দম্পতির করা আরেকটি মানহানির মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। গত জুলাইয়ে তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে ডানপন্থী পডকাস্টার ক্যান্ডেস ওয়েন্সের বিরুদ্ধে মামলা করেন। ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, ওয়েন্স মিথ্যাভাবে প্রচার করেছেন যে, ব্রিজিত আসলে ‘জ্যঁ-মিশেল ট্রগনু’ নামে জন্ম নেওয়া এক পুরুষ। এই দাবি ‘ভয়াবহভাবে মিথ্যা ও অপমানজনক’—এমনটাই দাবি করেছেন মাখোঁ দম্পতি।
আসলে জ্যঁ-মিশেল ট্রগনু ব্রিজিত মাখোঁর বড় ভাই। তিনি ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলীয় শহর অ্যামিয়েঁতে বাস করেন। তিনি ব্রিজিতের সঙ্গে ২০১৭ ও ২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট মাখোঁর অভিষেক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিজিত মাখোঁ পুরুষ—এই মিথ্যা গুজব প্রথম ছড়ায় ২০১৭ সালে মাখোঁ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর। পরবর্তীতে এটি ফরাসি ও মার্কিন ডানপন্থী ষড়যন্ত্র তত্ত্ববাদীদের হাতে আরও জোরালো হয়।
২০২২ সালে ব্রিজিত মাখোঁ ফরাসি গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, এই অভিযোগ ‘অসম্ভব’ এবং তাঁর পরিবারের জন্য ‘অপমানজনক আঘাত’।

হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে
৩০ এপ্রিল ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় দক্ষিণ গাজায় দুজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস চুক্তির শর্ত মেনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে আরেকজন মৃত জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করেছে।
১১ মিনিট আগে
লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন (ইউএনআইএফআইএল) জানিয়েছে, রোববার (২৬ অক্টোবর) দক্ষিণ লেবাননে টহলরত বাহিনীর ওপর আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে উড়তে থাকা একটি ইসরায়েলি ড্রোন তারা গুলি করে ভূপাতিত করেছে। ঘটনাটি সীমান্তবর্তী শহর কফর কিলার কাছে ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্কে ছুরিকাঘাতে এক চোখ হারানো লেখক স্যার সালমান রুশদি বলেছেন, তিনি কখনোই ওই আক্রমণের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন না। ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জীবন বদলে দেওয়া ওই হামলার কথা স্মরণ করেন সামলান।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন (ইউএনআইএফআইএল) জানিয়েছে, রোববার (২৬ অক্টোবর) দক্ষিণ লেবাননে টহলরত বাহিনীর ওপর আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে উড়তে থাকা একটি ইসরায়েলি ড্রোন তারা গুলি করে ভূপাতিত করেছে। ঘটনাটি সীমান্তবর্তী শহর কফর কিলার কাছে ঘটেছে।
বিবৃতিতে ইউএনআইএফআইএল জানায়, ড্রোনটি শান্তিরক্ষী দলের খুব কাছাকাছি চলে আসায় প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, ড্রোনটি ছিল তাদের নিয়মিত গোয়েন্দা তৎপরতার অংশ।
ইসরায়েলের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদাভ শোশানি এক্স-এ লিখেছেন, ‘ইউএনআইএফআইএল ইচ্ছাকৃতভাবে ড্রোনটিতে গুলি চালায়, যদিও এটি কোনো হুমকি তৈরি করেনি।’
শোশানি জানান, পরে ইসরায়েলি বাহিনী ওই এলাকায় একটি গ্রেনেড নিক্ষেপ করে যেখানে ড্রোনটি পড়ে ছিল। তবে এ সময় শান্তিরক্ষীদের দিকে কোনো গুলি চালানো হয়নি। ঘটনাটি সামরিক সমন্বয় চ্যানেলের মাধ্যমে তদন্তাধীন আছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ইউএনআইএফআইএল জানিয়েছে, এরপর আরেকটি ইসরায়েলি ড্রোন কাছাকাছি এলাকায় একটি গ্রেনেড ফেলে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে একটি ইসরায়েলি ট্যাংক শান্তিরক্ষীদের দিকে গুলি চালায়। সৌভাগ্যক্রমে এতে কেউ আহত হয়নি।
গত বছরের নভেম্বরে যুদ্ধবিরতির পরও ইসরায়েল নিয়মিতভাবে লেবাননের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে ড্রোন ও বিমান হামলা চালিয়ে আসছে। তাঁরা দাবি করে, এসব হামলার লক্ষ্য হিজবুল্লাহর পুনর্গঠন রোধ করা। তবে জাতিসংঘ ও লেবানন সরকার বলছে, এসব অভিযান লেবাননের সার্বভৌমত্ব ও যুদ্ধবিরতির শর্ত ভঙ্গ করছে।
১৯৭৮ সালে গঠিত ইউএনআইএফআইএলের হাতে ইসরায়েলি ড্রোন ভূপাতিত হওয়ার ঘটনা খুবই বিরল। সর্বশেষ এমন ঘটনা ঘটে ২০২৪ সালের অক্টোবরে—সে সময় ইউনিফিলের অংশ হিসেবে থাকা একটি জার্মান নৌযান লেবাননের উপকূলে একটি ড্রোন আটক করেছিল।
এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, বর্তমান উত্তেজনা সীমান্তজুড়ে আবারও সংঘর্ষের আশঙ্কা বাড়িয়েছে। আগামী সপ্তাহে মার্কিন, ফরাসি ও আরব কূটনীতিকদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠকে যুদ্ধবিরতি পুনরুজ্জীবিত করা ও দক্ষিণ লেবাননে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ জোরদারের উপায় নিয়ে আলোচনা হবে।

লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন (ইউএনআইএফআইএল) জানিয়েছে, রোববার (২৬ অক্টোবর) দক্ষিণ লেবাননে টহলরত বাহিনীর ওপর আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে উড়তে থাকা একটি ইসরায়েলি ড্রোন তারা গুলি করে ভূপাতিত করেছে। ঘটনাটি সীমান্তবর্তী শহর কফর কিলার কাছে ঘটেছে।
বিবৃতিতে ইউএনআইএফআইএল জানায়, ড্রোনটি শান্তিরক্ষী দলের খুব কাছাকাছি চলে আসায় প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, ড্রোনটি ছিল তাদের নিয়মিত গোয়েন্দা তৎপরতার অংশ।
ইসরায়েলের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদাভ শোশানি এক্স-এ লিখেছেন, ‘ইউএনআইএফআইএল ইচ্ছাকৃতভাবে ড্রোনটিতে গুলি চালায়, যদিও এটি কোনো হুমকি তৈরি করেনি।’
শোশানি জানান, পরে ইসরায়েলি বাহিনী ওই এলাকায় একটি গ্রেনেড নিক্ষেপ করে যেখানে ড্রোনটি পড়ে ছিল। তবে এ সময় শান্তিরক্ষীদের দিকে কোনো গুলি চালানো হয়নি। ঘটনাটি সামরিক সমন্বয় চ্যানেলের মাধ্যমে তদন্তাধীন আছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ইউএনআইএফআইএল জানিয়েছে, এরপর আরেকটি ইসরায়েলি ড্রোন কাছাকাছি এলাকায় একটি গ্রেনেড ফেলে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে একটি ইসরায়েলি ট্যাংক শান্তিরক্ষীদের দিকে গুলি চালায়। সৌভাগ্যক্রমে এতে কেউ আহত হয়নি।
গত বছরের নভেম্বরে যুদ্ধবিরতির পরও ইসরায়েল নিয়মিতভাবে লেবাননের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে ড্রোন ও বিমান হামলা চালিয়ে আসছে। তাঁরা দাবি করে, এসব হামলার লক্ষ্য হিজবুল্লাহর পুনর্গঠন রোধ করা। তবে জাতিসংঘ ও লেবানন সরকার বলছে, এসব অভিযান লেবাননের সার্বভৌমত্ব ও যুদ্ধবিরতির শর্ত ভঙ্গ করছে।
১৯৭৮ সালে গঠিত ইউএনআইএফআইএলের হাতে ইসরায়েলি ড্রোন ভূপাতিত হওয়ার ঘটনা খুবই বিরল। সর্বশেষ এমন ঘটনা ঘটে ২০২৪ সালের অক্টোবরে—সে সময় ইউনিফিলের অংশ হিসেবে থাকা একটি জার্মান নৌযান লেবাননের উপকূলে একটি ড্রোন আটক করেছিল।
এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, বর্তমান উত্তেজনা সীমান্তজুড়ে আবারও সংঘর্ষের আশঙ্কা বাড়িয়েছে। আগামী সপ্তাহে মার্কিন, ফরাসি ও আরব কূটনীতিকদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠকে যুদ্ধবিরতি পুনরুজ্জীবিত করা ও দক্ষিণ লেবাননে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ জোরদারের উপায় নিয়ে আলোচনা হবে।

হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে
৩০ এপ্রিল ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় দক্ষিণ গাজায় দুজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস চুক্তির শর্ত মেনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে আরেকজন মৃত জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করেছে।
১১ মিনিট আগে
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ঘৃণামূলক ও মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে প্যারিসে ১০ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে—তাঁরা অনলাইনে ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডিকে হয়রানি করেছেন এবং তাঁর লিঙ্গ নিয়ে ভিত্তিহীন অপপ্রচার ছড়িয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্কে ছুরিকাঘাতে এক চোখ হারানো লেখক স্যার সালমান রুশদি বলেছেন, তিনি কখনোই ওই আক্রমণের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন না। ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জীবন বদলে দেওয়া ওই হামলার কথা স্মরণ করেন সামলান।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নিউইয়র্কে ছুরিকাঘাতে এক চোখ হারানো লেখক সালমান রুশদি বলেছেন, তিনি কখনোই ওই আক্রমণের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন না। ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জীবন বদলে দেওয়া ওই হামলার কথা স্মরণ করেন সামলান।
২০২২ সালে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের চাটাকুয়া ইনস্টিটিউশনে বুকার পুরস্কারজয়ী এই লেখকের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে তিনি এক চোখে অন্ধ হয়ে যান এবং তাঁর এক হাত আংশিকভাবে অকার্যকর হয়ে পড়ে।
ঘটনার তিন বছর পর, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হাদি মাতারকে হত্যাচেষ্টা ও হামলার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। চলতি বছরের মে মাসে তাঁকে ২৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সাক্ষাৎকারে ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে বলেন, ‘ওকে (আক্রমণকারী) আমি খুবই তুচ্ছ একজন মানুষ মনে করেছি—এই ছোট্ট বোকা লোকটা। এতে আমার মনে ঘৃণা জাগে। পরে ভাবলাম, এমন তুচ্ছ লোকও মানুষকে হত্যা করতে পারে—আমাকেও প্রায় মেরে ফেলেছিল। সে একবারও আমার চোখের দিকে তাকায়নি।’
রুশদি আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘যখন বিচার শুরু হয়, তখন আক্রমণের পর প্রায় তিন বছর কেটে গেছে। এত দিনে বিষয়টা হজম করতে, ভাবতে ও কিছুটা সেরে উঠতে সময় লেগেছে। তাই আমি শুধু আমাকে করা প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছি এবং বাড়ি ফিরে এসেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি চোখ হারানো আর একটি হাত সঠিকভাবে কাজ না করা—এই বিষয়গুলো প্রতিদিনই অনুভব করি। সকালে ঘুম থেকে উঠে ভাবি, ধুর! আমি তো ডান চোখে কিছুই দেখতে পাই না। আমি কখনোই এর সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারব না। এটা শুধু মেনে নিয়ে বাঁচতে হয়। কিন্তু আমি ভাবি না যে, ঠিক আছে, আরেকটা চোখ তো আছেই।’
তবে এসব সত্ত্বেও রুশদি জানালেন, তিনি লেখালেখি চালিয়ে যাবেন। তাঁর ভাষায়, ‘আমি এখনো নতুন নতুন বিষয় নিয়ে ভাবি। তাই যত দিন বাঁচি, লিখে যেতে চাই।’
সোমবার (২৭ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইভনিং টাইমস জানিয়েছে, সালমান রুশদির এই পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হবে ট্যাটলার ম্যাগাজিনের ডিসেম্বর সংখ্যায়। তবে ৩০ অক্টোবর থেকে এটি ম্যাগাজিনের ডিজিটাল সংস্করণেও পাওয়া যাবে।

নিউইয়র্কে ছুরিকাঘাতে এক চোখ হারানো লেখক সালমান রুশদি বলেছেন, তিনি কখনোই ওই আক্রমণের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন না। ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জীবন বদলে দেওয়া ওই হামলার কথা স্মরণ করেন সামলান।
২০২২ সালে নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের চাটাকুয়া ইনস্টিটিউশনে বুকার পুরস্কারজয়ী এই লেখকের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে তিনি এক চোখে অন্ধ হয়ে যান এবং তাঁর এক হাত আংশিকভাবে অকার্যকর হয়ে পড়ে।
ঘটনার তিন বছর পর, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হাদি মাতারকে হত্যাচেষ্টা ও হামলার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। চলতি বছরের মে মাসে তাঁকে ২৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সাক্ষাৎকারে ট্যাটলার ম্যাগাজিনকে বলেন, ‘ওকে (আক্রমণকারী) আমি খুবই তুচ্ছ একজন মানুষ মনে করেছি—এই ছোট্ট বোকা লোকটা। এতে আমার মনে ঘৃণা জাগে। পরে ভাবলাম, এমন তুচ্ছ লোকও মানুষকে হত্যা করতে পারে—আমাকেও প্রায় মেরে ফেলেছিল। সে একবারও আমার চোখের দিকে তাকায়নি।’
রুশদি আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘যখন বিচার শুরু হয়, তখন আক্রমণের পর প্রায় তিন বছর কেটে গেছে। এত দিনে বিষয়টা হজম করতে, ভাবতে ও কিছুটা সেরে উঠতে সময় লেগেছে। তাই আমি শুধু আমাকে করা প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছি এবং বাড়ি ফিরে এসেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি চোখ হারানো আর একটি হাত সঠিকভাবে কাজ না করা—এই বিষয়গুলো প্রতিদিনই অনুভব করি। সকালে ঘুম থেকে উঠে ভাবি, ধুর! আমি তো ডান চোখে কিছুই দেখতে পাই না। আমি কখনোই এর সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারব না। এটা শুধু মেনে নিয়ে বাঁচতে হয়। কিন্তু আমি ভাবি না যে, ঠিক আছে, আরেকটা চোখ তো আছেই।’
তবে এসব সত্ত্বেও রুশদি জানালেন, তিনি লেখালেখি চালিয়ে যাবেন। তাঁর ভাষায়, ‘আমি এখনো নতুন নতুন বিষয় নিয়ে ভাবি। তাই যত দিন বাঁচি, লিখে যেতে চাই।’
সোমবার (২৭ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইভনিং টাইমস জানিয়েছে, সালমান রুশদির এই পূর্ণ সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হবে ট্যাটলার ম্যাগাজিনের ডিসেম্বর সংখ্যায়। তবে ৩০ অক্টোবর থেকে এটি ম্যাগাজিনের ডিজিটাল সংস্করণেও পাওয়া যাবে।

হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে ভারত–কানাডা সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এ তো গত বছরের কথা। এবার টরোন্টোতে একটি অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সামনে খালিস্তানপন্থী স্লোগান নিয়ে সেই দ্বন্দ্ব আবারও মাথাচাড়া দিয়েছে
৩০ এপ্রিল ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১০ অক্টোবর থেকে কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় দক্ষিণ গাজায় দুজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস চুক্তির শর্ত মেনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কাছে আরেকজন মৃত জিম্মির দেহাবশেষ হস্তান্তর করেছে।
১১ মিনিট আগে
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ঘৃণামূলক ও মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগে প্যারিসে ১০ জনের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে—তাঁরা অনলাইনে ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডিকে হয়রানি করেছেন এবং তাঁর লিঙ্গ নিয়ে ভিত্তিহীন অপপ্রচার ছড়িয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
লেবাননে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন (ইউএনআইএফআইএল) জানিয়েছে, রোববার (২৬ অক্টোবর) দক্ষিণ লেবাননে টহলরত বাহিনীর ওপর আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে উড়তে থাকা একটি ইসরায়েলি ড্রোন তারা গুলি করে ভূপাতিত করেছে। ঘটনাটি সীমান্তবর্তী শহর কফর কিলার কাছে ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগে